✿ অভিবাসন:
● স্থান পরিবর্তনের জন্য অাবাসস্থল পরিরর্তনকে বলা হয় – অভিবাসন।
● প্রকৃতি অনুযায়ী অভিবাসনকে ভাগ করা যায় – দুই ভাগে।
● নিজ ইচ্ছায় বাসস্থান ত্যাগ করে অাপন পছন্দমত স্থানে বাস করাকে বলে – অবাধ অভিবাসন।
● প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক চাপে, পরোক্ষভাবে সামাজিক ও অর্থনৈততিক চাপে গৃহযুদ্ধ, সাম্প্রদায়িক বৈষম্যের কারণে বা যুদ্ধের কারণে কেউ যদি অভিগমন করে তাকে বলে – বলপূর্বক অভিগমন।
● বলপূর্বক অভিগমনের ফলে যে সমস্ত ব্যক্তি কোনো স্থানে অাগমন করে ও স্থায়ীভাবে অাবাসস্থাপন করে তাদেরকে বলে – উদ্বাস্তু বা রিফিউজি।
● যারা সমায়িকভাবে অাশ্রয় গ্রহণ করে এবং সুযোগ মতো স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় থাকে তাদেরকে বলা হয় – শরণার্থী।
● গ্রামে কর্মসংস্থানের অভাব থাকায় মানুষ শহরাঞ্চলে অভিবাসনে বাধ্য হয়েছে – পরোক্ষ অর্থনৈতিক কারণে।
● অভিবাসনের ধরণ – চার প্রকার।
● বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষষের অাদি বাসভূমি ছিল – এশিয়া।
● মানুষ যখন একদেশ থেকে অন্যদেশে বসবাসের জন্য গমণ করে তাকে বলে – অান্তর্জাতিক অভিবাসন।
● দেশের মধ্যে একস্থান থেকে অন্যস্থানে গিয়ে বসবাস করাই হচ্ছে * অভ্যন্তরীণ অভিবাসন
● অভ্যন্তরীণ অাঞ্চলিক অভিবাসন নির্ভর করে – দুটি অবস্থার উপর।
● অভিবাসনের স্বাভাবিক ফলাফল – জনসংখ্যা বন্টন।
● অভিবাসনের একটি সহায়ক প্রক্রিয়া হচ্ছে – জনসংখ্যা পরিবর্তন।
● যে সব করণে মানুষকে পুরাতন বাসস্থান পরিত্যাগ করে অন্যস্থানে যেতে বাধ্য করা হয় সেগুলোকে বলে – উৎসস্থলের ধাক্কা বা বিকর্ষণমূলক কারণ।
● অবস্থানগত পরিবর্তন ছাড়াও অভিবাসনের পরিবর্তন হতে পারে – অর্থনৈতিক, সামাজিক ও জনবৈশিষ্ট্যগতভাবে।
● স্থানভেদে অভিগমনকে ভাগ করা হয় – দুই ভাগে।
✿ কৃষি :
● কৃষিকার্যের ভৌগলিক নিয়ামকে ভাগ করা হয় – তিনভাগে।
● কৃষিকার্যের ভৌগলিক নিয়ামকগুলো হচ্ছে – প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● প্রাকৃতিক নিয়ামকগুলো হলো – জলবায়ু, মৃত্তিকা ও ভূপ্রকৃতি।
● কৃষিকাজ মূলত নির্ভর করে – জলবায়ুর উপর।
● জলবায়ুর বিভিন্ন উপাদান নির্ভর করে – কৃষির উপর উত্তাপ, বৃষ্টিপাত ও অার্দ্রতার উপর।
● শস্য উৎপাদনের জন্য প্রধান উপাদন হলো – মৃত্তিকা।
● ধান চাষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ – জলবায়ুর প্রভাব।
● কৃষির জন্য অন্যতম প্রধান উপাদান হলো – ভূপ্রকৃতি।
● ধান চাষের ভৌগলিক নিয়মকসমূহ হচ্ছে – প্রকৃতিক, অর্খনৈতিক, সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● ধান চাষের জন্য উপযুক্ত সাধারণত – নদী উপত্যকা ও নদীর ব-দ্বীপসমূহ।
● ধান চাষের জন্য বিভিন্ন অর্থনৈতিক নিয়ামকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – মুলধনের।
● উচ্চ ফলনশীল বীজ, সার ও কীটনাশক এবং সরকারি উদ্যোগের সহযোগিতা হলো – সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● গম চাষের ভৌগোলিক নিয়ামক সমূহ হচ্ছে – প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ামকসমূহ।
● গম চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হলো – জলবায়ু।
● উন্নতমানের গম উৎপাদন নির্ভর করে – স্থানীয় জলবায়ু বিশেষত উত্তাপ ও বৃষ্টিপাতের উপর।
● ব্যাপকভাবে গম চাষের জন্য প্রয়োজন হয় – সমতলভূমির।
● অাখ চাষের ভৌগোলিক উপাদানসমূহ – তিন প্রকার।
● অাখ যে অঞ্চলের ফসল – ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলের।
● যে অঞ্চলে অাখের ফসল ভালো হয় – উত্তাপবিশিষ্ট অঞ্চলে।
● অাখ চাষের জন্য তাপমাত্রা প্রয়োজন হয় – ১৯ ডিগ্রি থেকে ২৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
● অাখ চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের জন্য প্রয়োজন হয় – ১৫০ সেন্টিমিটার।
● পাট যে অঞ্চলের ফসল – উষ্ণ অঞ্চলের।
● পাট চাষের জন্য তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় – ২০ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● পাট চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয় – ১৫০ থেকে ২৫০ সেন্টিমিটার।
● পাট চাষের জন্য সহায়ক – নদী অববাহিকায় পলিযুক্ত দোঅাঁশ মাটি।
● চা চাষের জন্য প্রয়োজন – উষ্ণ ও অার্দ্র জলবায়ুর।
● চা চাষের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা – ১৬ ডিগ্রি থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● চা চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয় – ২৫০ সেন্টিমিটার।
● চা চাষ ভালো হয় – উর্বর লৌহ ও জৈব পদার্থ মিশ্রিত দোঅাঁশ মাটিতে।
✿ শিল্প :
● কোনো দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত – শিল্পায়ন।
● শিল্প যে সকল নিয়ামকের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে – প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক নিয়ামক।
● শিল্পের অবস্থার জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল হয় – পরোক্ষভাবে।
● কোনো দেশের শিল্পায়ন গড়ে উঠতে মূলত বাধাগ্রস্ত হয় – মূলধনের অভাবে।
● বাংলাদেশের বিলিয়ন ডলার শিল্পে – তৈরি পোশাক শিল্প।
● ঝুকিহীন শিল্প হলো – পর্যটন শিল্প।
● যে শিল্পের মাধ্যমে বিশ্বের সকল দেশের সাথে ভ্রাতৃত্বসুলভ সম্পর্ক গড়ে উঠে – পর্যটন শিল্প।
● শিল্পের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির জন্য প্রয়োজন হয় – চাহিদাসম্পন্ন বাজারের।
● শিল্পজাত দ্রব্যের চাহিদা বেশি – ঘন জনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে।
● শিল্পে দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগের অন্যতম নীতি হচ্ছে – রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা।
● শ্রেণীবিন্যাসের উপর ভিত্তি করে শিল্পকে ভাগ করা হয় – তিনভাগে।
● যে শিল্পে কম শ্রমিক ও স্বল্প মূলধনের প্রয়োজন হয় তাকে বলে – ক্ষুদ্র শিল্প।
● ক্ষুদ্র শিল্পগুলো গড়ে ওঠে – গ্রাম ও শহর এলাকায় ব্যক্তি মালিকানায়।
● ক্ষুদ্র শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – তার শিল্প, বেকারী কারখানা, ডেইরি ফার্ম।
● যে শিল্প ব্যক্তি উদ্যোগ ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় গড়ে উঠে তাকে বলে – মাঝারি শিল্প।
● মাঝারি শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – সাইকেল, রেডিও ও টেলিভিশন কারখানা ইত্যাদি।
● যে শিল্পে ব্যাপক অবকাঠামো, প্রচুর শ্রমিক ও বিশাল মূলধনের প্রয়োজন হয় তাকে বলে – বৃহৎশিল্প।
● বৃহৎ শিল্প সাধারণত গড়ে ওঠে – শহরের কাছাকাছি।
● বৃহৎ শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – লোহা ইস্পাত শিল্প, বস্ত্র শিল্প, জাহাজ ও বিমান শিল্প ইত্যাদি।
✿ মৎস্য:
● মৎস্য ধৃত হয় প্রধানত – দুটি উৎস হতে।
● মৎস্য ধরার উৎস হলো – অভ্যন্তরস্থ জলাশয়ে ধৃত মৎস্যকে।
● সামুদ্রিক মৎস্য দিনের বেলায় সমুদ্রের গভীর অংশে চলে যায় এবং রাতে সমুদ্রের উপরিভাগে ঝাকে ঝাকে বিচরণ করে তাদেরকে বলে – প্যালজিক মৎস্য।
● প্যালজিক মৎস্য হলো – হরিং ম্যাকারেল, সার্ডিন, পিলচার্ড।
● যেসব মৎস্য সমুদ্রের গভীরে বসবাস করে তাকে বলে – ডেমার্সাল মৎস্য।
● ডেমার্সাল মৎস্য হচ্ছে – কড, হ্যাডক, হ্যালিবাট, হেক ইত্যাদি।
● মৎস্যের উৎসস্থল এবং উদ্দেশ্য ও ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে মৎস্য চাষকে ভাগ করা হয় – চারটি ভাগে।
● পৃথিবীর যে অঞ্চলে মৎস্য চাষ বেশি হয় – দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল।
● কড মাছ হতে পাওয়া যায় – কডলিভার অয়েল।
● কড মাছের দৈর্য্য হয়ে থাকে – ১৫ সেমি হতে ২ মিটার পর্যন্ত।
● এশিয়ার সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র – হালদা নদী।
● পিরানহা হচ্ছে – এক প্রকার মাছ।
● মাছ শ্বাসকার্য চালায় – ফুলকার সাহায্যে।
● বাগদা চিংড়ি চাষ করা হয় – লোনা পানিতে।
● স্থান পরিবর্তনের জন্য অাবাসস্থল পরিরর্তনকে বলা হয় – অভিবাসন।
● প্রকৃতি অনুযায়ী অভিবাসনকে ভাগ করা যায় – দুই ভাগে।
● নিজ ইচ্ছায় বাসস্থান ত্যাগ করে অাপন পছন্দমত স্থানে বাস করাকে বলে – অবাধ অভিবাসন।
● প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক চাপে, পরোক্ষভাবে সামাজিক ও অর্থনৈততিক চাপে গৃহযুদ্ধ, সাম্প্রদায়িক বৈষম্যের কারণে বা যুদ্ধের কারণে কেউ যদি অভিগমন করে তাকে বলে – বলপূর্বক অভিগমন।
● বলপূর্বক অভিগমনের ফলে যে সমস্ত ব্যক্তি কোনো স্থানে অাগমন করে ও স্থায়ীভাবে অাবাসস্থাপন করে তাদেরকে বলে – উদ্বাস্তু বা রিফিউজি।
● যারা সমায়িকভাবে অাশ্রয় গ্রহণ করে এবং সুযোগ মতো স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় থাকে তাদেরকে বলা হয় – শরণার্থী।
● গ্রামে কর্মসংস্থানের অভাব থাকায় মানুষ শহরাঞ্চলে অভিবাসনে বাধ্য হয়েছে – পরোক্ষ অর্থনৈতিক কারণে।
● অভিবাসনের ধরণ – চার প্রকার।
● বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষষের অাদি বাসভূমি ছিল – এশিয়া।
● মানুষ যখন একদেশ থেকে অন্যদেশে বসবাসের জন্য গমণ করে তাকে বলে – অান্তর্জাতিক অভিবাসন।
● দেশের মধ্যে একস্থান থেকে অন্যস্থানে গিয়ে বসবাস করাই হচ্ছে * অভ্যন্তরীণ অভিবাসন
● অভ্যন্তরীণ অাঞ্চলিক অভিবাসন নির্ভর করে – দুটি অবস্থার উপর।
● অভিবাসনের স্বাভাবিক ফলাফল – জনসংখ্যা বন্টন।
● অভিবাসনের একটি সহায়ক প্রক্রিয়া হচ্ছে – জনসংখ্যা পরিবর্তন।
● যে সব করণে মানুষকে পুরাতন বাসস্থান পরিত্যাগ করে অন্যস্থানে যেতে বাধ্য করা হয় সেগুলোকে বলে – উৎসস্থলের ধাক্কা বা বিকর্ষণমূলক কারণ।
● অবস্থানগত পরিবর্তন ছাড়াও অভিবাসনের পরিবর্তন হতে পারে – অর্থনৈতিক, সামাজিক ও জনবৈশিষ্ট্যগতভাবে।
● স্থানভেদে অভিগমনকে ভাগ করা হয় – দুই ভাগে।
✿ কৃষি :
● কৃষিকার্যের ভৌগলিক নিয়ামকে ভাগ করা হয় – তিনভাগে।
● কৃষিকার্যের ভৌগলিক নিয়ামকগুলো হচ্ছে – প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● প্রাকৃতিক নিয়ামকগুলো হলো – জলবায়ু, মৃত্তিকা ও ভূপ্রকৃতি।
● কৃষিকাজ মূলত নির্ভর করে – জলবায়ুর উপর।
● জলবায়ুর বিভিন্ন উপাদান নির্ভর করে – কৃষির উপর উত্তাপ, বৃষ্টিপাত ও অার্দ্রতার উপর।
● শস্য উৎপাদনের জন্য প্রধান উপাদন হলো – মৃত্তিকা।
● ধান চাষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ – জলবায়ুর প্রভাব।
● কৃষির জন্য অন্যতম প্রধান উপাদান হলো – ভূপ্রকৃতি।
● ধান চাষের ভৌগলিক নিয়মকসমূহ হচ্ছে – প্রকৃতিক, অর্খনৈতিক, সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● ধান চাষের জন্য উপযুক্ত সাধারণত – নদী উপত্যকা ও নদীর ব-দ্বীপসমূহ।
● ধান চাষের জন্য বিভিন্ন অর্থনৈতিক নিয়ামকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – মুলধনের।
● উচ্চ ফলনশীল বীজ, সার ও কীটনাশক এবং সরকারি উদ্যোগের সহযোগিতা হলো – সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● গম চাষের ভৌগোলিক নিয়ামক সমূহ হচ্ছে – প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ামকসমূহ।
● গম চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হলো – জলবায়ু।
● উন্নতমানের গম উৎপাদন নির্ভর করে – স্থানীয় জলবায়ু বিশেষত উত্তাপ ও বৃষ্টিপাতের উপর।
● ব্যাপকভাবে গম চাষের জন্য প্রয়োজন হয় – সমতলভূমির।
● অাখ চাষের ভৌগোলিক উপাদানসমূহ – তিন প্রকার।
● অাখ যে অঞ্চলের ফসল – ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলের।
● যে অঞ্চলে অাখের ফসল ভালো হয় – উত্তাপবিশিষ্ট অঞ্চলে।
● অাখ চাষের জন্য তাপমাত্রা প্রয়োজন হয় – ১৯ ডিগ্রি থেকে ২৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
● অাখ চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের জন্য প্রয়োজন হয় – ১৫০ সেন্টিমিটার।
● পাট যে অঞ্চলের ফসল – উষ্ণ অঞ্চলের।
● পাট চাষের জন্য তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় – ২০ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● পাট চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয় – ১৫০ থেকে ২৫০ সেন্টিমিটার।
● পাট চাষের জন্য সহায়ক – নদী অববাহিকায় পলিযুক্ত দোঅাঁশ মাটি।
● চা চাষের জন্য প্রয়োজন – উষ্ণ ও অার্দ্র জলবায়ুর।
● চা চাষের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা – ১৬ ডিগ্রি থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● চা চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয় – ২৫০ সেন্টিমিটার।
● চা চাষ ভালো হয় – উর্বর লৌহ ও জৈব পদার্থ মিশ্রিত দোঅাঁশ মাটিতে।
✿ শিল্প :
● কোনো দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত – শিল্পায়ন।
● শিল্প যে সকল নিয়ামকের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে – প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক নিয়ামক।
● শিল্পের অবস্থার জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল হয় – পরোক্ষভাবে।
● কোনো দেশের শিল্পায়ন গড়ে উঠতে মূলত বাধাগ্রস্ত হয় – মূলধনের অভাবে।
● বাংলাদেশের বিলিয়ন ডলার শিল্পে – তৈরি পোশাক শিল্প।
● ঝুকিহীন শিল্প হলো – পর্যটন শিল্প।
● যে শিল্পের মাধ্যমে বিশ্বের সকল দেশের সাথে ভ্রাতৃত্বসুলভ সম্পর্ক গড়ে উঠে – পর্যটন শিল্প।
● শিল্পের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির জন্য প্রয়োজন হয় – চাহিদাসম্পন্ন বাজারের।
● শিল্পজাত দ্রব্যের চাহিদা বেশি – ঘন জনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে।
● শিল্পে দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগের অন্যতম নীতি হচ্ছে – রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা।
● শ্রেণীবিন্যাসের উপর ভিত্তি করে শিল্পকে ভাগ করা হয় – তিনভাগে।
● যে শিল্পে কম শ্রমিক ও স্বল্প মূলধনের প্রয়োজন হয় তাকে বলে – ক্ষুদ্র শিল্প।
● ক্ষুদ্র শিল্পগুলো গড়ে ওঠে – গ্রাম ও শহর এলাকায় ব্যক্তি মালিকানায়।
● ক্ষুদ্র শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – তার শিল্প, বেকারী কারখানা, ডেইরি ফার্ম।
● যে শিল্প ব্যক্তি উদ্যোগ ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় গড়ে উঠে তাকে বলে – মাঝারি শিল্প।
● মাঝারি শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – সাইকেল, রেডিও ও টেলিভিশন কারখানা ইত্যাদি।
● যে শিল্পে ব্যাপক অবকাঠামো, প্রচুর শ্রমিক ও বিশাল মূলধনের প্রয়োজন হয় তাকে বলে – বৃহৎশিল্প।
● বৃহৎ শিল্প সাধারণত গড়ে ওঠে – শহরের কাছাকাছি।
● বৃহৎ শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – লোহা ইস্পাত শিল্প, বস্ত্র শিল্প, জাহাজ ও বিমান শিল্প ইত্যাদি।
✿ মৎস্য:
● মৎস্য ধৃত হয় প্রধানত – দুটি উৎস হতে।
● মৎস্য ধরার উৎস হলো – অভ্যন্তরস্থ জলাশয়ে ধৃত মৎস্যকে।
● সামুদ্রিক মৎস্য দিনের বেলায় সমুদ্রের গভীর অংশে চলে যায় এবং রাতে সমুদ্রের উপরিভাগে ঝাকে ঝাকে বিচরণ করে তাদেরকে বলে – প্যালজিক মৎস্য।
● প্যালজিক মৎস্য হলো – হরিং ম্যাকারেল, সার্ডিন, পিলচার্ড।
● যেসব মৎস্য সমুদ্রের গভীরে বসবাস করে তাকে বলে – ডেমার্সাল মৎস্য।
● ডেমার্সাল মৎস্য হচ্ছে – কড, হ্যাডক, হ্যালিবাট, হেক ইত্যাদি।
● মৎস্যের উৎসস্থল এবং উদ্দেশ্য ও ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে মৎস্য চাষকে ভাগ করা হয় – চারটি ভাগে।
● পৃথিবীর যে অঞ্চলে মৎস্য চাষ বেশি হয় – দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল।
● কড মাছ হতে পাওয়া যায় – কডলিভার অয়েল।
● কড মাছের দৈর্য্য হয়ে থাকে – ১৫ সেমি হতে ২ মিটার পর্যন্ত।
● এশিয়ার সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র – হালদা নদী।
● পিরানহা হচ্ছে – এক প্রকার মাছ।
● মাছ শ্বাসকার্য চালায় – ফুলকার সাহায্যে।
● বাগদা চিংড়ি চাষ করা হয় – লোনা পানিতে।


No comments:
Post a Comment