eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Tuesday, September 13, 2016

বিভিন্ন খাতে অাবহাওয়া ও জলবায়ুর নিয়ামকসমূহের প্রভাব

✿ অভিবাসন:
● স্থান পরিবর্তনের জন্য অাবাসস্থল পরিরর্তনকে বলা হয় – অভিবাসন।
● প্রকৃতি অনুযায়ী অভিবাসনকে ভাগ করা যায় – দুই ভাগে।
● নিজ ইচ্ছায় বাসস্থান ত্যাগ করে অাপন পছন্দমত স্থানে বাস করাকে বলে – অবাধ অভিবাসন।
● প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক চাপে, পরোক্ষভাবে সামাজিক ও অর্থনৈততিক চাপে গৃহযুদ্ধ, সাম্প্রদায়িক বৈষম্যের কারণে বা যুদ্ধের কারণে কেউ যদি অভিগমন করে তাকে বলে – বলপূর্বক অভিগমন।
● বলপূর্বক অভিগমনের ফলে যে সমস্ত ব্যক্তি কোনো স্থানে অাগমন করে ও স্থায়ীভাবে অাবাসস্থাপন করে তাদেরকে বলে – উদ্বাস্তু বা রিফিউজি।
● যারা সমায়িকভাবে অাশ্রয় গ্রহণ করে এবং সুযোগ মতো স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের অপেক্ষায় থাকে তাদেরকে বলা হয় – শরণার্থী।
● গ্রামে কর্মসংস্থানের অভাব থাকায় মানুষ শহরাঞ্চলে অভিবাসনে বাধ্য হয়েছে – পরোক্ষ অর্থনৈতিক কারণে।
● অভিবাসনের ধরণ – চার প্রকার।
● বিশেষজ্ঞদের মতে, মানুষষের অাদি বাসভূমি ছিল – এশিয়া।
● মানুষ যখন একদেশ থেকে অন্যদেশে বসবাসের জন্য গমণ করে তাকে বলে – অান্তর্জাতিক অভিবাসন।
● দেশের মধ্যে একস্থান থেকে অন্যস্থানে গিয়ে বসবাস করাই হচ্ছে * অভ্যন্তরীণ অভিবাসন
● অভ্যন্তরীণ অাঞ্চলিক অভিবাসন নির্ভর করে – দুটি অবস্থার উপর।
● অভিবাসনের স্বাভাবিক ফলাফল – জনসংখ্যা বন্টন।
● অভিবাসনের একটি সহায়ক প্রক্রিয়া হচ্ছে – জনসংখ্যা পরিবর্তন।
● যে সব করণে মানুষকে পুরাতন বাসস্থান পরিত্যাগ করে অন্যস্থানে যেতে বাধ্য করা হয় সেগুলোকে বলে – উৎসস্থলের ধাক্কা বা বিকর্ষণমূলক কারণ।
● অবস্থানগত পরিবর্তন ছাড়াও অভিবাসনের পরিবর্তন হতে পারে – অর্থনৈতিক, সামাজিক ও জনবৈশিষ্ট্যগতভাবে।
● স্থানভেদে অভিগমনকে ভাগ করা হয় – দুই ভাগে।
✿ কৃষি :
● কৃষিকার্যের ভৌগলিক নিয়ামকে ভাগ করা হয় – তিনভাগে।
● কৃষিকার্যের ভৌগলিক নিয়ামকগুলো হচ্ছে – প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● প্রাকৃতিক নিয়ামকগুলো হলো – জলবায়ু, মৃত্তিকা ও ভূপ্রকৃতি।
● কৃষিকাজ মূলত নির্ভর করে – জলবায়ুর উপর।
● জলবায়ুর বিভিন্ন উপাদান নির্ভর করে – কৃষির উপর উত্তাপ, বৃষ্টিপাত ও অার্দ্রতার উপর।
● শস্য উৎপাদনের জন্য প্রধান উপাদন হলো – মৃত্তিকা।
● ধান চাষের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ – জলবায়ুর প্রভাব।
● কৃষির জন্য অন্যতম প্রধান উপাদান হলো – ভূপ্রকৃতি।
● ধান চাষের ভৌগলিক নিয়মকসমূহ হচ্ছে – প্রকৃতিক, অর্খনৈতিক, সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● ধান চাষের জন্য উপযুক্ত সাধারণত – নদী উপত্যকা ও নদীর ব-দ্বীপসমূহ।
● ধান চাষের জন্য বিভিন্ন অর্থনৈতিক নিয়ামকের মধ্যে সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন – মুলধনের।
● উচ্চ ফলনশীল বীজ, সার ও কীটনাশক এবং সরকারি উদ্যোগের সহযোগিতা হলো – সাংস্কৃতিক নিয়ামক।
● গম চাষের ভৌগোলিক নিয়ামক সমূহ হচ্ছে – প্রাকৃতিক, অর্থনৈতিক ও সাংস্কৃতিক নিয়ামকসমূহ।
● গম চাষের জন্য গুরুত্বপূর্ণ প্রভাবক হলো – জলবায়ু।
● উন্নতমানের গম উৎপাদন নির্ভর করে – স্থানীয় জলবায়ু বিশেষত উত্তাপ ও বৃষ্টিপাতের উপর।
● ব্যাপকভাবে গম চাষের জন্য প্রয়োজন হয় – সমতলভূমির।
● অাখ চাষের ভৌগোলিক উপাদানসমূহ – তিন প্রকার।
● অাখ যে অঞ্চলের ফসল – ক্রান্তীয় ও উপক্রান্তীয় অঞ্চলের।
● যে অঞ্চলে অাখের ফসল ভালো হয় – উত্তাপবিশিষ্ট অঞ্চলে।
● অাখ চাষের জন্য তাপমাত্রা প্রয়োজন হয় – ১৯ ডিগ্রি থেকে ২৩ ডিগ্রি সেন্টিগ্রেড।
● অাখ চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের জন্য প্রয়োজন হয় – ১৫০ সেন্টিমিটার।
● পাট যে অঞ্চলের ফসল – উষ্ণ অঞ্চলের।
● পাট চাষের জন্য তাপমাত্রার প্রয়োজন হয় – ২০ ডিগ্রি থেকে ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● পাট চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয় – ১৫০ থেকে ২৫০ সেন্টিমিটার।
● পাট চাষের জন্য সহায়ক – নদী অববাহিকায় পলিযুক্ত দোঅাঁশ মাটি।
● চা চাষের জন্য প্রয়োজন – উষ্ণ ও অার্দ্র জলবায়ুর।
● চা চাষের জন্য উপযুক্ত তাপমাত্রা – ১৬ ডিগ্রি থেকে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● চা চাষের জন্য বৃষ্টিপাতের প্রয়োজন হয় – ২৫০ সেন্টিমিটার।
● চা চাষ ভালো হয় – উর্বর লৌহ ও জৈব পদার্থ মিশ্রিত দোঅাঁশ মাটিতে।
✿ শিল্প :
● কোনো দেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পূর্বশর্ত – শিল্পায়ন।
● শিল্প যে সকল নিয়ামকের উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠে – প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক নিয়ামক।
● শিল্পের অবস্থার জলবায়ুর উপর নির্ভরশীল হয় – পরোক্ষভাবে।
● কোনো দেশের শিল্পায়ন গড়ে উঠতে মূলত বাধাগ্রস্ত হয় – মূলধনের অভাবে।
● বাংলাদেশের বিলিয়ন ডলার শিল্পে – তৈরি পোশাক শিল্প।
● ঝুকিহীন শিল্প হলো – পর্যটন শিল্প।
● যে শিল্পের মাধ্যমে বিশ্বের সকল দেশের সাথে ভ্রাতৃত্বসুলভ সম্পর্ক গড়ে উঠে – পর্যটন শিল্প।
● শিল্পের উৎপাদিত পণ্য বিক্রির জন্য প্রয়োজন হয় – চাহিদাসম্পন্ন বাজারের।
● শিল্পজাত দ্রব্যের চাহিদা বেশি – ঘন জনবসতিপূর্ণ অঞ্চলে।
● শিল্পে দেশী ও বিদেশী বিনিয়োগের অন্যতম নীতি হচ্ছে – রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা।
● শ্রেণীবিন্যাসের উপর ভিত্তি করে শিল্পকে ভাগ করা হয় – তিনভাগে।
● যে শিল্পে কম শ্রমিক ও স্বল্প মূলধনের প্রয়োজন হয় তাকে বলে – ক্ষুদ্র শিল্প।
● ক্ষুদ্র শিল্পগুলো গড়ে ওঠে – গ্রাম ও শহর এলাকায় ব্যক্তি মালিকানায়।
● ক্ষুদ্র শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – তার শিল্প, বেকারী কারখানা, ডেইরি ফার্ম।
● যে শিল্প ব্যক্তি উদ্যোগ ও অর্থলগ্নিকারী প্রতিষ্ঠানের সহায়তায় গড়ে উঠে তাকে বলে – মাঝারি শিল্প।
● মাঝারি শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – সাইকেল, রেডিও ও টেলিভিশন কারখানা ইত্যাদি।
● যে শিল্পে ব্যাপক অবকাঠামো, প্রচুর শ্রমিক ও বিশাল মূলধনের প্রয়োজন হয় তাকে বলে – বৃহৎশিল্প।
● বৃহৎ শিল্প সাধারণত গড়ে ওঠে – শহরের কাছাকাছি।
● বৃহৎ শিল্পের উদাহরণ হচ্ছে – লোহা ইস্পাত শিল্প, বস্ত্র শিল্প, জাহাজ ও বিমান শিল্প ইত্যাদি।
✿ মৎস্য:
● মৎস্য ধৃত হয় প্রধানত – দুটি উৎস হতে।
● মৎস্য ধরার উৎস হলো – অভ্যন্তরস্থ জলাশয়ে ধৃত মৎস্যকে।
● সামুদ্রিক মৎস্য দিনের বেলায় সমুদ্রের গভীর অংশে চলে যায় এবং রাতে সমুদ্রের উপরিভাগে ঝাকে ঝাকে বিচরণ করে তাদেরকে বলে – প্যালজিক মৎস্য।
● প্যালজিক মৎস্য হলো – হরিং ম্যাকারেল, সার্ডিন, পিলচার্ড।
● যেসব মৎস্য সমুদ্রের গভীরে বসবাস করে তাকে বলে – ডেমার্সাল মৎস্য।
● ডেমার্সাল মৎস্য হচ্ছে – কড, হ্যাডক, হ্যালিবাট, হেক ইত্যাদি।
● মৎস্যের উৎসস্থল এবং উদ্দেশ্য ও ব্যবহারের উপর ভিত্তি করে মৎস্য চাষকে ভাগ করা হয় – চারটি ভাগে।
● পৃথিবীর যে অঞ্চলে মৎস্য চাষ বেশি হয় – দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ঘনবসতিপূর্ণ অঞ্চল।
● কড মাছ হতে পাওয়া যায় – কডলিভার অয়েল।
● কড মাছের দৈর্য্য হয়ে থাকে – ১৫ সেমি হতে ২ মিটার পর্যন্ত।
● এশিয়ার সর্ববৃহৎ প্রাকৃতিক মৎস্য প্রজনন কেন্দ্র – হালদা নদী।
● পিরানহা হচ্ছে – এক প্রকার মাছ।
● মাছ শ্বাসকার্য চালায় – ফুলকার সাহায্যে।
● বাগদা চিংড়ি চাষ করা হয় – লোনা পানিতে।

No comments:

Post a Comment