● উদ্ভিদ ও প্রাণীদেহে পুষ্টির প্রয়োজন – প্রোটিন যা একটি নাইট্রোজেন ঘটিত পদার্থ।
● প্রোটিনের মূল উপাতান হলো – নাইট্রোজেন।
● পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তরকে নষ্ট করে – নাইট্রিক অক্সাইড।
● বিশুদ্ধ পানির অপর নাম – জীবন।
● পানি গঠনের মূল উপাদান – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন।
● উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজন – কার্বন-ডাই অক্সাইড ও পানি।
● মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন অাসে – সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়।
● কার্বন চক্র, নাইট্রোজেন চক্র ও পানি চক্র ক্ষতিক্রস্থ হচ্ছে – জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে।
● অামিষের। মৌলিক উপাদান – চারটি। যথা : কার্বন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন।
● অামিষ হলো – অ্যামিনো এসিডের জটিল যৌগ।
● রক্তের হিমোগ্লোবিন – অামিষ জাতীয় পদার্থ।
● হরমোন – অামিষ দ্বারা তৈরি।
● শর্করা জাতীয় খাদ্যে কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত – ১:২:১।
● কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে – সেলুলোজ কার্বোহাইড্রেট।
● দেহের জ্বালালি রূপে কাজ নরে – কার্বোহাইড্রেট।
● গ্লুকোজের রাসায়নিক সংকেত – C6H12O6
● লিপিড পানিতে অদ্রবণীয় কিন্তু জৈব দ্রবাকে দ্রবণীয়।
● লিপিডের রাসায়নিক গঠন হলো – গ্লিসারাইড (গ্লিসারিন ও ফ্যাটি এসিডের এস্টার)
● কোলেস্টেরল হচ্ছে এক ধরণের – স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
● মানবদেহে সর্বাধিক প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ – সোডিয়াম।
● মানবদেহে সর্বাধিক ফসফেট অাছে – অস্থিতে।
● হৃৎপিন্ডের স্বাভাবিক সংকোচন প্রসারণ অব্যাহত রাখে – ক্যালসিয়াম।
● কলায় পাওয়া যায় – লৌহ ও ক্যালসিয়াম।
● দাতের ক্ষয়রোধ করে – ক্লোরাইড।
● অায়োডিন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় – সামুদ্রিক শৈবালে।
● প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের প্রায় ৭৫% হলো – ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
● তাপমাত্রা নির্ণয় করতে থার্মোমিটার দেহের সংস্পর্শে রাখতে হয় – ৩০-৩৫ সেকেন্ড।
● কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড তৈরির উপাদান – পলিইউরিমেন।
● পিত্তপাথর গলাতে ব্যবহৃত হয় – রেডিও অাইসোটোপ।
● লৌহের অভাবে যে রোগ হয় – অ্যানিমিয়া
● খিঁচুনি হয় – ক্যালসিয়ামের অভাবে।
● ‘ডিম্বাণু থেকেই সকল জীবনের সূত্রপাত হয়’ মতবাদটি – উইলিয়াম হার্ভের।
● পাখিকে মহিমান্বিত সরীসৃপ বলে উল্লেভ করেন – হাক্সলি।
● চিকিৎসা শাস্ত্রের ‘অালকানুন’ নামক বইটি লিখেছেন – ইবনে সিনা।
● জীবনের উদ্ভব সম্পর্কে এখন পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য মতবাদ – ওপারিনের।
● জীববিজ্ঞানীগণ জীবনের প্রথম অণু বলে থাকেন – অ্যামাইনো এসিডকে।
● প্রাণীদের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া এবং রেচন প্রক্রিয়ায় সুস্পষ্ট ধারণা দেন – বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্ভে।
● ব্যাকটেরিয়ার কোষে প্রাচীর গঠিত – প্রোটিন ও লিপিড দিয়ে।
● একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের – ৪৫%-৬০%।
● দেহাভ্যন্তরে কোনো রাসায়নিক ক্রিয়া চলতে পারে না – পানি ছাড়া।
● গরু, ছাগল, মহিষ ইত্যাদি হজম করতে পারলেও মানুষ হজম করতে পারে না – সেলুলোজ।
● জীবদেহের ভৌত ভিত্তি প্রোটোপ্লাজমের শতকরা ৯০ ভাগই পানি তাই পানিকে বলা হয় – ফ্লুইড অব লাইফ।
● উদ্ভিদ সম্মিলিতভাবে শোষণ কাজ সম্পাদন করে – ৩ টি প্রক্রিয়ায়। যথা : ইমবাইবিশন, ব্যাপন, অভিস্রবণ।
● যে প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে কোনো দ্রব্যের অণু বেশি ঘনত্বের এলাকা থেকে কম ঘনত্বের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তাকে বলে – ব্যাপন।
● উদ্ভিদের ব্যাপন একটি – ভৌতপ্রক্রিয়া।
● উদ্ভিদ মাটির কৈশিক পানি শোষণ করে – মূলরোমের মাধ্যমে।
● Biology শব্দটির প্রবর্তক – ফরাসী বিজ্ঞানী ল্যামার্ক।
● জীববিজ্ঞানের প্রধান দুটি শাখা – উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান।
● ‘জীব থেকেই জীবের উৎপত্তি হয়’ – এ সম্পর্কে অালোকপাত করেন – লুই পাস্তুর।
● ‘অরিজিন অব স্পেসিস’ গ্রন্থের লেখক চার্লস ডারউইনকে বলা হয় – বিবর্তনবাদের জনক।
● ‘বংশগতিবিদ্যার জনক মেন্ডেল একজন – ধর্মযাজক
● ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর প্রবর্তক – ওয়াটসন ও ক্রীক।
● গাছের প্রমাণ অাছে প্রমাণ করেছেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
● বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. অাব্দুল্লাহ অাল মুতী লাভ করেন – কলিঙ্গ পুরস্কার।
● Species Plantarum এবং System of Nature বইয়ের রচয়িতা – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
● Bengal Plants বইটির রচয়িতা – ডেভিট প্রেইন।
● ICBN এর পূর্ণরুপ – International Code of Botanical Nomenclature.
● প্রোটিনের মূল উপাতান হলো – নাইট্রোজেন।
● পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের ওজোন স্তরকে নষ্ট করে – নাইট্রিক অক্সাইড।
● বিশুদ্ধ পানির অপর নাম – জীবন।
● পানি গঠনের মূল উপাদান – হাইড্রোজেন ও অক্সিজেন।
● উদ্ভিদের সালোকসংশ্লেষণের জন্য প্রয়োজন – কার্বন-ডাই অক্সাইড ও পানি।
● মানুষের জন্য প্রয়োজনীয় অক্সিজেন অাসে – সালোকসংশ্লেষণ প্রক্রিয়ায়।
● কার্বন চক্র, নাইট্রোজেন চক্র ও পানি চক্র ক্ষতিক্রস্থ হচ্ছে – জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে।
● অামিষের। মৌলিক উপাদান – চারটি। যথা : কার্বন, হাইড্রোজেন, নাইট্রোজেন, অক্সিজেন।
● অামিষ হলো – অ্যামিনো এসিডের জটিল যৌগ।
● রক্তের হিমোগ্লোবিন – অামিষ জাতীয় পদার্থ।
● হরমোন – অামিষ দ্বারা তৈরি।
● শর্করা জাতীয় খাদ্যে কার্বন, হাইড্রোজেন ও অক্সিজেনের অনুপাত – ১:২:১।
● কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে – সেলুলোজ কার্বোহাইড্রেট।
● দেহের জ্বালালি রূপে কাজ নরে – কার্বোহাইড্রেট।
● গ্লুকোজের রাসায়নিক সংকেত – C6H12O6
● লিপিড পানিতে অদ্রবণীয় কিন্তু জৈব দ্রবাকে দ্রবণীয়।
● লিপিডের রাসায়নিক গঠন হলো – গ্লিসারাইড (গ্লিসারিন ও ফ্যাটি এসিডের এস্টার)
● কোলেস্টেরল হচ্ছে এক ধরণের – স্নেহ জাতীয় পদার্থ।
● মানবদেহে সর্বাধিক প্রয়োজনীয় খনিজ লবণ – সোডিয়াম।
● মানবদেহে সর্বাধিক ফসফেট অাছে – অস্থিতে।
● হৃৎপিন্ডের স্বাভাবিক সংকোচন প্রসারণ অব্যাহত রাখে – ক্যালসিয়াম।
● কলায় পাওয়া যায় – লৌহ ও ক্যালসিয়াম।
● দাতের ক্ষয়রোধ করে – ক্লোরাইড।
● অায়োডিন প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায় – সামুদ্রিক শৈবালে।
● প্রয়োজনীয় খনিজ লবণের প্রায় ৭৫% হলো – ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস।
● তাপমাত্রা নির্ণয় করতে থার্মোমিটার দেহের সংস্পর্শে রাখতে হয় – ৩০-৩৫ সেকেন্ড।
● কৃত্রিম হৃৎপিণ্ড তৈরির উপাদান – পলিইউরিমেন।
● পিত্তপাথর গলাতে ব্যবহৃত হয় – রেডিও অাইসোটোপ।
● লৌহের অভাবে যে রোগ হয় – অ্যানিমিয়া
● খিঁচুনি হয় – ক্যালসিয়ামের অভাবে।
● ‘ডিম্বাণু থেকেই সকল জীবনের সূত্রপাত হয়’ মতবাদটি – উইলিয়াম হার্ভের।
● পাখিকে মহিমান্বিত সরীসৃপ বলে উল্লেভ করেন – হাক্সলি।
● চিকিৎসা শাস্ত্রের ‘অালকানুন’ নামক বইটি লিখেছেন – ইবনে সিনা।
● জীবনের উদ্ভব সম্পর্কে এখন পর্যন্ত গ্রহণযোগ্য মতবাদ – ওপারিনের।
● জীববিজ্ঞানীগণ জীবনের প্রথম অণু বলে থাকেন – অ্যামাইনো এসিডকে।
● প্রাণীদের রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া এবং রেচন প্রক্রিয়ায় সুস্পষ্ট ধারণা দেন – বিজ্ঞানী উইলিয়াম হার্ভে।
● ব্যাকটেরিয়ার কোষে প্রাচীর গঠিত – প্রোটিন ও লিপিড দিয়ে।
● একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের দৈহিক ওজনের – ৪৫%-৬০%।
● দেহাভ্যন্তরে কোনো রাসায়নিক ক্রিয়া চলতে পারে না – পানি ছাড়া।
● গরু, ছাগল, মহিষ ইত্যাদি হজম করতে পারলেও মানুষ হজম করতে পারে না – সেলুলোজ।
● জীবদেহের ভৌত ভিত্তি প্রোটোপ্লাজমের শতকরা ৯০ ভাগই পানি তাই পানিকে বলা হয় – ফ্লুইড অব লাইফ।
● উদ্ভিদ সম্মিলিতভাবে শোষণ কাজ সম্পাদন করে – ৩ টি প্রক্রিয়ায়। যথা : ইমবাইবিশন, ব্যাপন, অভিস্রবণ।
● যে প্রক্রিয়ায় মাধ্যমে কোনো দ্রব্যের অণু বেশি ঘনত্বের এলাকা থেকে কম ঘনত্বের এলাকায় ছড়িয়ে পড়ে তাকে বলে – ব্যাপন।
● উদ্ভিদের ব্যাপন একটি – ভৌতপ্রক্রিয়া।
● উদ্ভিদ মাটির কৈশিক পানি শোষণ করে – মূলরোমের মাধ্যমে।
● Biology শব্দটির প্রবর্তক – ফরাসী বিজ্ঞানী ল্যামার্ক।
● জীববিজ্ঞানের প্রধান দুটি শাখা – উদ্ভিদবিজ্ঞান, প্রাণিবিজ্ঞান।
● ‘জীব থেকেই জীবের উৎপত্তি হয়’ – এ সম্পর্কে অালোকপাত করেন – লুই পাস্তুর।
● ‘অরিজিন অব স্পেসিস’ গ্রন্থের লেখক চার্লস ডারউইনকে বলা হয় – বিবর্তনবাদের জনক।
● ‘বংশগতিবিদ্যার জনক মেন্ডেল একজন – ধর্মযাজক
● ডিএনএ অণুর দ্বি-হেলিক্স কাঠামোর প্রবর্তক – ওয়াটসন ও ক্রীক।
● গাছের প্রমাণ অাছে প্রমাণ করেছেন – স্যার জগদীশ চন্দ্র বসু।
● বাংলাদেশের বিজ্ঞানী ড. অাব্দুল্লাহ অাল মুতী লাভ করেন – কলিঙ্গ পুরস্কার।
● Species Plantarum এবং System of Nature বইয়ের রচয়িতা – ক্যারোলাস লিনিয়াস।
● Bengal Plants বইটির রচয়িতা – ডেভিট প্রেইন।
● ICBN এর পূর্ণরুপ – International Code of Botanical Nomenclature.


No comments:
Post a Comment