● বাস হচ্ছে – কম্পিউটারের ক্ষেত্রে তথ্য পরিবহনের জন্য পরিবাহী পথ।
● কম্পিউটার বাস হলো – এমন একগুচ্ছ তার যার মধ্যে দিয়ে ডিজিটাল সংকেত চলাচল করতে পারে।
● বস্তুগত দিক থেকে বাস হচ্ছে – কেবল বা তার অথবা সার্কিট বোর্ডের পরিবাহক লাইন।
● বাসের প্রশস্ততা বা উইডথ বলতে বুঝায় – বাসের ভিতর একই সময়ে কতকগুলো বিট চলাচল করতে পারে।
● কম্পিউটারে বাসের প্রশস্ততা মাপা হয় – বিট হিসেব করে।
● বাসের গতি মাপা হয় – মেগাহার্টজে।
● সিস্টেম বাস হচ্ছে – যে বাস সিপিইউ এর সাথে অন্যান্য অংশের সংযোগ স্থাপন করে।
● কম্পিউটার বাস বলতে বুঝায় – সিস্টেম বাসকে।
● ডেটাবাসের কাজ হচ্ছে – বিচ্ছিন্ন চিপের মধ্যে ডেটা বা তথ্য অাদান-প্রদান করা।
● ৩২ বিটের অপারেটিং সিস্টেমের উদাহরণ হলো – Windows 98, Windows NT, OS/2 Unix অপারেটিং সিস্টেম।
● ৬৪ বিট মাইক্রোপ্রসেসর হচ্ছে – Intel ITANIUM
● মাইক্রোপসেসর থেকে সংকেত বা নির্দেশ বহনপূর্বক সংশ্লিষ্ট অংশগুলোতে প্রেরণ করে – নিয়ন্ত্রণ বাস বা Control Bus.
● বাইরের কিছু বোর্ডকে সিপিইউ এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার জন্য নকুন ধরণের যে বাস সংযুক্ত করা হয়েছে তাকে বলে – লোকাস বাস।
● VESA এর পূর্ণরূপ – Video Electronic Standard Architecture
● ৩২ বিট গতিতে ডেটা বহন করে – ভেসা বাস।
● গ্রাফিক্সের কাজের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় – ভেসা বাস।
● PCI এর পূর্ণরূপ – Peripheral Component Interconnect
● PCI বাস হলো – ৩২ বিটের লোকাল বাস। বর্তমানে এটিকে ১৬৮ বিটের উপযোগী করা হয়েছে।
● PCI বাস উদ্ভাবন করা হয়েছে মূলত – কম্পিউটারের গঠন কাঠামোর বিভিন্ন অংশের মধ্যে দ্রুতগতিতে ডেটা পরিবহনের কাজ সম্পাদনের জন্য।
● USB – এর পূর্ণরূপ – Universal Serial Bus.
● ইনটেল মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি কম্পিউটারগুলোতে USB বাস ব্যাপকভাবে করা হচ্ছে – ১৯৯৮ সাল থেকে।
● বর্তমানে USB বাসের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে – কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা।
● এ যাবৎকালের উদ্ভাসিত সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার বাস হলো – ফায়ারওয়্যার।
● ফায়ারওয়্যার এর সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ডেটা ট্রান্সফার সম্ভব – ৪০০ মেগাবাইট।
● AGP এর পূর্ণরূপ – Accelerated Graphics Port.
● কম্পিউটার পেরিফেরাল বলতে – ঐ সকল হার্ডওয়্যারকে বুঝায় যেগুলো কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থেকে কার্যপরিধি ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে।
● Computer Peripheral এর উদাহরণ হলো – কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, মাইক্রোফোন, ওয়েবক্যাম।
● কম্পিউটারের সঙ্গে পেরিফেরাল ডিভাইসগুলোর সংযোগ প্রক্রিয়াকে বলা হয় – ইন্টারফেস।
● কম্পিউটার পোর্ট বা একনধরণের পয়েন্ট বা সংযোগমুখ।
● প্যারালাল পোর্টের লজিক্যাল নাম হলো – LTP
● প্যারালাল পোর্টে যুক্ত করা হয় – প্রিন্টার, স্ক্যানার, সিডি, জিপ ড্রাইভ।
● সিরিয়াল কমিউনিকেশন ডিভাইস সংযোগ দেওয়ার পোর্টকে বলা হয় – সিরিয়াল পোর্ট।
● সিরিয়াল পোর্ট এ পিন থাকে – ৯ টি।
● সিরিয়াল পোর্ট এর উদাহরণ হলো – মডেম, মাউস সিরিয়াল কমিউনিকেশন সিরিয়াল ডিভাইস।
● কম্পিউটারের মূল মাদারবোর্ড বা ভিডিও ডিসপ্লে কার্ডে যে পোর্ট দেওয়া হয় তাকে বলে – VGA বা মনিটর পোর্ট।
● VGA পোর্ট সাহায্যে যুক্ত হয় – কম্পিউটারের সিস্টেম ইউনিট ও মনিটর।
● সিস্টেম ইউনিটের সাথে USB বাস ও USB সাপোর্টেড ডিভাইসসমূহের সংযোগ রক্ষা জন্য মাদারবোর্ড সাথে যে পোর্ট ব্যবহার করা হয় তাকে বলে -USB পোর্ট।
● অাইবিএম পিএস/২ স্ট্যান্ডার্ড চালু করেছে – ১৯৮৭ সালে।
● পিসিতে নেটওয়ার্কের জন্য একটি জনপ্রিয় ও দ্রুতগতি সম্পন্ন ব্যবস্থা হলো – ইথারনেট পোর্ট।
● অডিও ইন করার জন্য থাকে – অডিও ইন বা মাইক্রোফোন পোর্ট।
● অডিও অাউটের জন্য থাকে – অডিও অাউট বা স্পিকার পোর্ট।
● ভিডিও ইন বা অাউট করার জন্য কম্পিউটারে থাকে – ভিডিও ইনপুট বা ভিডিও অাউট পোর্ট।
● কম্পিউটারে গেম পোর্টে কনেক্টর থাকে – ১৫ পিন বিশিষ্ট।
● MIDI হলো – Musical Instrument Digital Interface.
● কম্পিউটারে গানের ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সংযোগ দিতে ব্যবহৃত হয় – MIDI পোর্ট।
● কম্পিউটার বাস হলো – এমন একগুচ্ছ তার যার মধ্যে দিয়ে ডিজিটাল সংকেত চলাচল করতে পারে।
● বস্তুগত দিক থেকে বাস হচ্ছে – কেবল বা তার অথবা সার্কিট বোর্ডের পরিবাহক লাইন।
● বাসের প্রশস্ততা বা উইডথ বলতে বুঝায় – বাসের ভিতর একই সময়ে কতকগুলো বিট চলাচল করতে পারে।
● কম্পিউটারে বাসের প্রশস্ততা মাপা হয় – বিট হিসেব করে।
● বাসের গতি মাপা হয় – মেগাহার্টজে।
● সিস্টেম বাস হচ্ছে – যে বাস সিপিইউ এর সাথে অন্যান্য অংশের সংযোগ স্থাপন করে।
● কম্পিউটার বাস বলতে বুঝায় – সিস্টেম বাসকে।
● ডেটাবাসের কাজ হচ্ছে – বিচ্ছিন্ন চিপের মধ্যে ডেটা বা তথ্য অাদান-প্রদান করা।
● ৩২ বিটের অপারেটিং সিস্টেমের উদাহরণ হলো – Windows 98, Windows NT, OS/2 Unix অপারেটিং সিস্টেম।
● ৬৪ বিট মাইক্রোপ্রসেসর হচ্ছে – Intel ITANIUM
● মাইক্রোপসেসর থেকে সংকেত বা নির্দেশ বহনপূর্বক সংশ্লিষ্ট অংশগুলোতে প্রেরণ করে – নিয়ন্ত্রণ বাস বা Control Bus.
● বাইরের কিছু বোর্ডকে সিপিইউ এর সাথে সরাসরি যোগাযোগ করার জন্য নকুন ধরণের যে বাস সংযুক্ত করা হয়েছে তাকে বলে – লোকাস বাস।
● VESA এর পূর্ণরূপ – Video Electronic Standard Architecture
● ৩২ বিট গতিতে ডেটা বহন করে – ভেসা বাস।
● গ্রাফিক্সের কাজের সবচেয়ে বেশি প্রয়োজন হয় – ভেসা বাস।
● PCI এর পূর্ণরূপ – Peripheral Component Interconnect
● PCI বাস হলো – ৩২ বিটের লোকাল বাস। বর্তমানে এটিকে ১৬৮ বিটের উপযোগী করা হয়েছে।
● PCI বাস উদ্ভাবন করা হয়েছে মূলত – কম্পিউটারের গঠন কাঠামোর বিভিন্ন অংশের মধ্যে দ্রুতগতিতে ডেটা পরিবহনের কাজ সম্পাদনের জন্য।
● USB – এর পূর্ণরূপ – Universal Serial Bus.
● ইনটেল মাইক্রোপ্রসেসর দিয়ে তৈরি কম্পিউটারগুলোতে USB বাস ব্যাপকভাবে করা হচ্ছে – ১৯৯৮ সাল থেকে।
● বর্তমানে USB বাসের ভিত্তিতে তৈরি হচ্ছে – কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, স্ক্যানার, ডিজিটাল ক্যামেরা।
● এ যাবৎকালের উদ্ভাসিত সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার বাস হলো – ফায়ারওয়্যার।
● ফায়ারওয়্যার এর সাহায্যে প্রতি সেকেন্ডে ডেটা ট্রান্সফার সম্ভব – ৪০০ মেগাবাইট।
● AGP এর পূর্ণরূপ – Accelerated Graphics Port.
● কম্পিউটার পেরিফেরাল বলতে – ঐ সকল হার্ডওয়্যারকে বুঝায় যেগুলো কম্পিউটারের সাথে যুক্ত থেকে কার্যপরিধি ও কর্মদক্ষতা বৃদ্ধি করে।
● Computer Peripheral এর উদাহরণ হলো – কীবোর্ড, মাউস, প্রিন্টার, মাইক্রোফোন, ওয়েবক্যাম।
● কম্পিউটারের সঙ্গে পেরিফেরাল ডিভাইসগুলোর সংযোগ প্রক্রিয়াকে বলা হয় – ইন্টারফেস।
● কম্পিউটার পোর্ট বা একনধরণের পয়েন্ট বা সংযোগমুখ।
● প্যারালাল পোর্টের লজিক্যাল নাম হলো – LTP
● প্যারালাল পোর্টে যুক্ত করা হয় – প্রিন্টার, স্ক্যানার, সিডি, জিপ ড্রাইভ।
● সিরিয়াল কমিউনিকেশন ডিভাইস সংযোগ দেওয়ার পোর্টকে বলা হয় – সিরিয়াল পোর্ট।
● সিরিয়াল পোর্ট এ পিন থাকে – ৯ টি।
● সিরিয়াল পোর্ট এর উদাহরণ হলো – মডেম, মাউস সিরিয়াল কমিউনিকেশন সিরিয়াল ডিভাইস।
● কম্পিউটারের মূল মাদারবোর্ড বা ভিডিও ডিসপ্লে কার্ডে যে পোর্ট দেওয়া হয় তাকে বলে – VGA বা মনিটর পোর্ট।
● VGA পোর্ট সাহায্যে যুক্ত হয় – কম্পিউটারের সিস্টেম ইউনিট ও মনিটর।
● সিস্টেম ইউনিটের সাথে USB বাস ও USB সাপোর্টেড ডিভাইসসমূহের সংযোগ রক্ষা জন্য মাদারবোর্ড সাথে যে পোর্ট ব্যবহার করা হয় তাকে বলে -USB পোর্ট।
● অাইবিএম পিএস/২ স্ট্যান্ডার্ড চালু করেছে – ১৯৮৭ সালে।
● পিসিতে নেটওয়ার্কের জন্য একটি জনপ্রিয় ও দ্রুতগতি সম্পন্ন ব্যবস্থা হলো – ইথারনেট পোর্ট।
● অডিও ইন করার জন্য থাকে – অডিও ইন বা মাইক্রোফোন পোর্ট।
● অডিও অাউটের জন্য থাকে – অডিও অাউট বা স্পিকার পোর্ট।
● ভিডিও ইন বা অাউট করার জন্য কম্পিউটারে থাকে – ভিডিও ইনপুট বা ভিডিও অাউট পোর্ট।
● কম্পিউটারে গেম পোর্টে কনেক্টর থাকে – ১৫ পিন বিশিষ্ট।
● MIDI হলো – Musical Instrument Digital Interface.
● কম্পিউটারে গানের ইলেকট্রনিক যন্ত্রপাতি সংযোগ দিতে ব্যবহৃত হয় – MIDI পোর্ট।


No comments:
Post a Comment