eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Tuesday, September 13, 2016

বাংলাদেশের কতিপয় প্রধান ফসল

✿ ধান:
● দেশের মোট অাবদি জমির পরিমাণের মধ্যে ধান চাষ করা হয় – শতকরা ৮০ ভাগ।
● ব্রি (BRRI) কর্তৃক উদ্ভাবিত ধানের জাত – ২ টি। ব্রি হাইব্রিড ধান-১, ব্রি হাইব্রিড ধান -২।
● সবচেয়ে বেশি ধান উদ্ভাবন করে – বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট।
● বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত – গাজীপুর জেলার জয়দেবপুর। (প্রতিষ্ঠা : ১ অক্টোবর ১৯৭০)
● রোপা অামন কাটা হয় – অগ্রহায়ণ-পৌষ মাসে।
● বাংলাদেশে হাইব্রিড ধান উৎপাদন শুরু হয়েছে – ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বর থেকে।
● উচ্চ ফলনশীল ‘অালোক-৬২১০’ অামদানি করা হয়েছে – ভারত থেকে।
● অালোক-৬২১০ ধানটি বাংলাদেশে কোন প্রতিষ্ঠান অমদানি করেছে – ব্র্যাক।
● বিনাশাইল ধান উন্নয়ন করেছে – বাংলাদেশ পরামাণু কৃষি গবেষণা প্রতিষ্ঠান (বিনা)
● বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ধান উৎপন্ন হয় – ময়মনসিংহ জেলায়।
● বাংলাদেশে ধানের শ্রেণিভেদ – ৩ টি। যথা – অাউশ, অামন, বোরো।
● বাংলাদেশে ধান উৎপাদনের পরিমাণ – ২.৫ কোটি টন।
● বাংলাদেশের প্রধান ধান চাষ – বোরো।
● ধান উৎপাদনে বাংলাদেশের স্থান – ৪র্থ।
● বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি চালকল রয়েছে – নওগাঁ জেলায়।
● যে কোনো ফসলের উচ্চ ফলনশীল প্রজাতিকে সংক্ষেপে বলা হয় – উফশী।
● অাউশ ধান রোপন করা হয় – জুলাই-অাগস্ট মাসে।
● উচ্চ ফলনশীল ধান উৎপাদনে সর্বাধুনিক অাবিষ্কার – হাইব্রিড জাত উদ্ভাবন।
● বাংলাদেশ পরমাণু কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত লবণাক্ত সহিঞ্চু ধান – বিনা-৮ ও বিনা-৯।
● মঙ্গা এলাকার জন্য বিখ্যাত ধান – বিঅার-৩৩।
● লবণাক্ত সহনশীল ধানের জাত – ব্রি ধান ৪৭
● জোয়ার ভাটা অঞ্চলের জন্য উপযুক্ত ধান – ব্রি ধান ৪৪, ব্রি ধান ৩৩, বিঅার ১১
● বন্যা পরবর্তী এলাকার জন্য উপযুক্ত ধান – ব্রি ধান ৪৬
● জলমগ্ন এলাকার জন্য সহনশীল ধান – বিঅার ১১ অার ১।
✿ পাট :
● ‘সোনালী অাঁশ’ বলা হয় – পাটকে।
● একটি কাঁচা পাটের গাঁইটের ওজন – সাড়ে তিন মণ।
● বাংলাতেশের যে জেলায় সবচেয়ে বেশি পাট উৎপন্ন হয় – ফরিদপুর জেলায়।
● বাংলাদেশ পাট গবেষণা ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠা – ১৯৭৪ সালে।
● পাট উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান – দ্বিতীয়। (উইকিপিডিয়া অনুযায়ী)
● জুটন অাবিষ্কার করেন – ড. মোহাম্মদ সিদ্দিকুল্লাহ।
● IJSG এর সদর দপ্তর – ফার্মগেট, ঢাকা (প্রতিষ্ঠা : ২৭ এপ্রিল ২০০২)
● এশিয়ার সবচেয়ে বড় পাটকল ছিল – অাদমজী পাটকল, বাংলাদেশ।
● অান্তর্জাতিক পাট সংস্থা প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৮৪ সালে।
● পাট উৎপাদনে শীর্ষ দেশ – ভারত।
● IJO এর বর্তমান নাম – অান্তর্জাতিক জুট স্টাডি গ্রুপ (IJSG)
✿ চা :
● বাংলাদেশের প্রথম চা জাদুঘর যাত্রা শুরু করে – ১৬ সেপ্টেম্বর ২০০৯, শ্রীমঙ্গলে।
● বাংলাদেশ চা বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭৭ সালে, চট্টগ্রামে।
● চা উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান – দশম।
● বিশ্বে চা রপ্তানিতে বাংলাদেশ – ১৫তম।
● বাংলাদেশের চা সবচেয়ে বেশি রপ্তানি হয় – পাকিস্তানে।
● বংলাদেশে সর্বপ্রথম চা বাগান প্রতিষ্ঠা করা হয় – ১৮৪০ সালে (চট্টগ্রামে)
● বাংলাদেশে প্রথম বাণিজ্যিক চা বাগান প্রতিষ্ঠা করা হয় – সিলেটের মালনিছড়ায় (১৮৫৭ সালে)
● বাংলাদেশে মোট চা বাগানের সংখ্যা – ১৬৬ টি।
● দেশের উৎপাদিত চা রপ্তানি করা হয় – ৬৫%।
● বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপিত হয় – ১৯৫৭ সালে ২৮ ফেব্রুয়ারি, শ্রীমঙ্গলে।
● বাংলাদেশের সবচেয়ে বিশ চা উৎপন্ন হয় – মৌলভীবাজার জেলায়।
● চা উৎপাদনে দ্বিতীয় জেলা – হবিগঞ্জ।
● দেশের প্রথম অর্গানিক চা বাগান স্থাপিত হয় – ২০০০ সালে, পঞ্চগড়ে।
● দেশে চা বাজারজাতকরণের একমাত্র নিলাম বাজার অবস্থিত – চট্টগ্রামে।
● বাংলাদেশে উৎপাদিত চা – দুই প্রকার। যথা: কালো চা ও সবুজ চা।
● বাংলাদেশে চা উৎপাদনের পরিমাণ – ৯ কোটি ৫৫০ লাখ পাউন্ড।
● দেশে বর্তমানে চা উৎপাদনে সরাসরি নিযুক্ত শ্রমিকের সংখ্যা – ১ লাখ ২৫ হাজার।
● বাংলাদেশ বছরে চা রপ্তানি করে – ৫ কোটি পাউন্ড।
● বাংলাদেশ চা কোম্পানীর মধ্যে বৃহত্তর কোম্পানী – ন্যাশনাল টি কোম্পানী লিমিটেড।
✿ গম:
● বাংলাদেশে সর্বাধিক গম উৎপন্ন হয় – নাটোর জেলায়।
● বাংলাদেশে গম চাষ হয় – শীত মৌসুমে।
● দেশে বছরে গমের উৎপাদন – ১০ লাখ মেট্রিক টন।
● গম গবেষণা কেন্দ্র অবস্থিত – নশিপুর, দিনাজপুর।
● দেশে বছরে মোট গমের চাহিদা – ৩০-৩৫ লাখ মেট্রিক টন।
✿ তুলা, তামাক, রেশম, অালু, রাবার, অাম :
● তুলা চাষের জন্য উপযোগী – যশোর জেলা।
● বেশি তামাক উৎপন্ন হয় – বৃহত্তর রংপুর জেলায়।
● রেশম চাষকে বলা হয় – সেরিকালচার।
● সবচেয়ে বেশি রেশম চাষ হয় – রাজশাহী জেলায়।
● রেশম গবেষণা ইনস্টিটিউট অবস্থিত – রাজশাহী জেলায়।
● বাংলাদেশের দ্বিতীয় অর্থকরী ফসল – অালু।
● বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি অালু উৎপন্ন হয় – মুন্সিগঞ্জ জেলায়।
● যে ব্রিটিশ গভর্নরের উদ্যোগে বাংলায় অালু চাষের বিস্তার লাভ করে – ওয়ারেন হেস্টিংস।
● বাংলাদেশ বনশিল্প উন্নয়ন কর্পোরেশন এর অাওতাধীন রাবার বাগান – ১৬ টি।
● দেশের প্রথম রাবার বাগান করা হয় – কক্সবাজারের রামুতে।
● বাংলাদেশের অাম গবেষণা ইনস্টিটিউট স্থাপন করা – ১৯৮৫ সালে চাপাইনবাবগঞ্জ জেলায়।
● বাংলাদেশের যে জেলায় অাম উৎপাদন বেশি হয় – চাপাই নবাবগঞ্জ জেলায়।
● অাম উৎপাদনে বাংলাদেশের অবস্থান – নবম।
✿ কতিপয় উন্নত জাতের ফসলের নাম:
● ধান – হীরা, মালা, বিপ্লব, ব্রিশাইল, দুলাভোগ, ইরাটম, অাশা, প্রগতি, মুক্তা, ব্রি হাইব্রিড ধান-১, বাউ-১৬, অালোক-৬২১০, সোনার বাংলা-১, সুপার রাইস, ময়না, ইরাটম, বিঅার-৩৩, ব্রি ধান-৪৭ ব্রি ধান-৩৩, ব্রি ধান -৪৪, বিঅার-১১, ব্রিধান-৪৬, বিঅার-১১ অার-১
● গম – বলাকা, দোয়েল, শতাব্দী, অগ্রণী, সোনালিকা, অানন্দ, অাকবর, কাঞ্চন, বরকত, বলাকা, জোপাটিকা, ইনিয়া-৬৬।
● ভুট্টা – বর্ণালী, শুভ্র, উত্তরণ।
● তেলবীজ – সফল, অগ্রহী, কিরণী, ডিএস-১
● তুলা – সিবি -১০, রূপালি, ডেলফোজ।
● তামাক – সুমাত্রা, ম্যানিলা।
● অালু – ডায়মন্ড, কার্ডিনেল, কুফরী, সিন্দুরী।
● তরমুজ – মহানন্দা।
● অাম – মহনন্দা, মোহনভোগ, ল্যাংড়া, গোপালভোগ।
● মরিচ – যমুনা
● টমেটো – বাহার, মানিক, রতন, অপূর্ব, মিন্টো, ঝুমকা, সিদুর, শ্রাবণী।
● বাধাঁকপি – গোল্ডেন ক্রস, কে ওয়াই ক্রস, গ্রিন এক্সপ্রেক্স, অ্যাটম্যান-৭০, ড্রাম হেড।
● বেগুন – ইওরা, শুকতারা, তারাপুরী।

No comments:

Post a Comment