● বাংলাদেশে শিক্ষার গ্রেড – ২০ টি।
● মাধ্যমিক শিক্ষার ধাপ – ৩ টি।
● জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর সুপারিশের অালোকে শিক্ষা স্তর – ৪ টি।
● নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষার বয়স সীমা – ১১ -১৩+ বছর।
● মাধ্যমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ১১-১৭+ বছর।
● উচ্চ মাধ্যমিক বয়সসীমা – ১৬-১৭+ বছর।
● বাংলাদেশ সাক্ষরতার শতকরা হার – ৫১.৮%।
● বাংলাদেশে যে বিভাগে শিক্ষার হার সর্বোচ্চ – বরিশাল। (৫৬.৮%)
● যে বিভাগে শিক্ষার হার সর্বনিম্ন – সিলেট (৪৫.০%)
● বাংলাদেশের যে জেলায় শিক্ষার হার সর্বাধিক – ঢাকা জেলায় (৭০.৫%)
● বাংলাদেশের সর্বনিম্ন শিক্ষার হার যে জেলায় – সুনামগঞ্জ (৩৫.৫%)
● শিক্ষার জন্য সংবিধানিক অঙ্গীকার বাংলাদেশ সংবিধানের যত নম্বর ধারায় বর্ণিত অাছে – ১৭ নং ধারায়।
● বর্তমানে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু রয়েছে – ৭ ধাপে।
● সাত ধাপের গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হয় – ২০০৩ সালের ৪ জানুয়ারি।
● এইচএসসি ও অালিম পরীক্ষার গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় – ২০০৩ সালে।
● বাংলাদেশে সরকারি অালিম মাদরাসা – ৩ টি। যথা: ঢাকা, সিলেট, বগুড়া।
● ‘জাতীয় অধ্যাপক’ নির্বাচন করেন – শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘জাতীয় অধ্যাপক নির্ধারণ কমিটি।
● বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় অধ্যাপক – অধ্যাপিকা শাহেলা খাতুন, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক সালাহ উদ্দিন অাহমদ, অধ্যাপক রঙ্গলাল সেন, অধ্যাপক মুস্তফা নুরউল ইসলাম।
● বাংলাদেশের মোট নিরক্ষরমুক্ত জেলা – ৭ টি।
● নিরক্ষরমুক্ত সাতটি জেলার নাম – লালমনিরহাট, চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী, মাগুরা, জয়পুরহাট, গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ।
● বাংলাদেশের সর্বশেষ নিরক্ষরমুক্ত জেলা – সিরাজগজ
● সার্বিক স্বাক্ষরতা অান্দোলন প্রথম শুরু হয় – লালমনিরহাট ও ভোলা।
✿ শিক্ষাক্ষেত্রে প্রথম :
● বাংলাদেশে শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি চালু হয় – ১৯৯৩ সালে।
● উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রী উপবৃত্তি চালু হয় – ১ অাগষ্ট ২০০২ সালে।
● বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতিতে প্রথম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০১০ সালে।
● দাখিল ও এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালু হয় – ২০১২ সালে।
● এসএসসি ও দাখিল পর্যায়ের পরীক্ষায় গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় – ২০০১ সালে।
● প্রথম জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০১০ সালে।
● বাধ্যতামুলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয় – ৬৮ টি উপজেলায়।
● প্রথম প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০০৯ সালে।
● বাংলাদেশে প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি প্রবর্তন হয় – ২০০১ সালে।
● প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি ছিল – ছয় ধাপের।
● দেশের প্রথম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড – ঢাকা।
● বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় অধ্যাপক – শিল্পাচার্য জয়নুল অাবেদীন।
● প্রথম নারী জাতীয় অধ্যাপক – অধ্যাপক শাহেলা খাতুন।
● বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত জেলা – মাগুরা।
● বাংলাদেশের প্রথম টিচার্স টেনিং কলেজ (১৯০৯)
● বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রাম – কচুবাড়ী কৃষ্টপুর, ঠাকুরগাঁও।
● বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে – অাহছানিয়া মিশন।
● উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশে প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি অাসে – ২০০৩ সালে।
● প্রথম মহিলা পলেটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা হয় – ১৯৮৬ সালে। (শেরেবাংলা নগরে)
✿ কিছু উল্লেখযোগ্য জেলার সাক্ষরতা অান্দোলনের নাম :
● বিকশিত – মাগুরা
● উদ্ভাসিত – জামালপুর
● অরুণোজ্জ্বল – গাজীপুর
● সন্দীপন – রাজশাহী
● সন্দীপন – জয়পুরহাট
● প্রদীপ্ত – সিরাজগঞ্জ
● গণশিক্ষা সমিতি – লালমনিরহাট
● সুরভিত – ঠাকুরগাঁও
● অালোকিত – চুয়াডাঙ্গা
● পথিকৃৎ – ভোলা
✿ প্রাথমিক শিক্ষা :
● বাংলাদেশের সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণ করা হবে – ২০১৫ সালের মধ্যে।
● দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় যে কয় ধরণের – ১১ ধরণের।
● কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির প্রবর্তক – ফ্রোয়েবল (জার্মানি)
● কিন্ডারগার্টেন শব্দটি ইংরেজি ভাষা এসেছে – জার্মান ভাষা থেকে।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা অাইন জারি হয় – ১৯৭৪ সালে।
● প্রাথমিক শিক্ষা অাইন পাস হয় – ১৯৯০ সালে।
● দেশব্যাপী বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয়েছে – ১ জানুয়ারি ১৯৯৩।
● সরকারিভাবে দেশে পূর্ণাঙ্গ গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়েছে – ১৯৮৭ সাল থেকে।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ৬-১১+ বছর।
● বাংলাদেশে প্রাকপ্রাথমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ৩-৫+ বছর।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি চালু হয় – ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০২ সালে।
✿ নারীশিক্ষা :
● বাংলাদেশে সরকার ছাত্রী উপবৃত্তি চালু হয় – ১৯৯৪ সালে।
● ছেলে বা মেয়ে উভয়ের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু অাছে – ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত।
● মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক – স্নাতক (ডিগ্রি) বা সমমান পর্যন্ত।
● প্রাথমিক শিক্ষায় ছাত্র-ছাত্রী অনুপাত – ৪৯.৯৪ : ৫০.০৬
● বিদ্যালয়ে উপস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীর অনুপাত – ৫৪.৬ : ৫০
● মাধ্যমিক শিক্ষার ধাপ – ৩ টি।
● জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর সুপারিশের অালোকে শিক্ষা স্তর – ৪ টি।
● নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষার বয়স সীমা – ১১ -১৩+ বছর।
● মাধ্যমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ১১-১৭+ বছর।
● উচ্চ মাধ্যমিক বয়সসীমা – ১৬-১৭+ বছর।
● বাংলাদেশ সাক্ষরতার শতকরা হার – ৫১.৮%।
● বাংলাদেশে যে বিভাগে শিক্ষার হার সর্বোচ্চ – বরিশাল। (৫৬.৮%)
● যে বিভাগে শিক্ষার হার সর্বনিম্ন – সিলেট (৪৫.০%)
● বাংলাদেশের যে জেলায় শিক্ষার হার সর্বাধিক – ঢাকা জেলায় (৭০.৫%)
● বাংলাদেশের সর্বনিম্ন শিক্ষার হার যে জেলায় – সুনামগঞ্জ (৩৫.৫%)
● শিক্ষার জন্য সংবিধানিক অঙ্গীকার বাংলাদেশ সংবিধানের যত নম্বর ধারায় বর্ণিত অাছে – ১৭ নং ধারায়।
● বর্তমানে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু রয়েছে – ৭ ধাপে।
● সাত ধাপের গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হয় – ২০০৩ সালের ৪ জানুয়ারি।
● এইচএসসি ও অালিম পরীক্ষার গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় – ২০০৩ সালে।
● বাংলাদেশে সরকারি অালিম মাদরাসা – ৩ টি। যথা: ঢাকা, সিলেট, বগুড়া।
● ‘জাতীয় অধ্যাপক’ নির্বাচন করেন – শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘জাতীয় অধ্যাপক নির্ধারণ কমিটি।
● বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় অধ্যাপক – অধ্যাপিকা শাহেলা খাতুন, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক সালাহ উদ্দিন অাহমদ, অধ্যাপক রঙ্গলাল সেন, অধ্যাপক মুস্তফা নুরউল ইসলাম।
● বাংলাদেশের মোট নিরক্ষরমুক্ত জেলা – ৭ টি।
● নিরক্ষরমুক্ত সাতটি জেলার নাম – লালমনিরহাট, চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী, মাগুরা, জয়পুরহাট, গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ।
● বাংলাদেশের সর্বশেষ নিরক্ষরমুক্ত জেলা – সিরাজগজ
● সার্বিক স্বাক্ষরতা অান্দোলন প্রথম শুরু হয় – লালমনিরহাট ও ভোলা।
✿ শিক্ষাক্ষেত্রে প্রথম :
● বাংলাদেশে শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি চালু হয় – ১৯৯৩ সালে।
● উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রী উপবৃত্তি চালু হয় – ১ অাগষ্ট ২০০২ সালে।
● বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতিতে প্রথম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০১০ সালে।
● দাখিল ও এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালু হয় – ২০১২ সালে।
● এসএসসি ও দাখিল পর্যায়ের পরীক্ষায় গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় – ২০০১ সালে।
● প্রথম জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০১০ সালে।
● বাধ্যতামুলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয় – ৬৮ টি উপজেলায়।
● প্রথম প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০০৯ সালে।
● বাংলাদেশে প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি প্রবর্তন হয় – ২০০১ সালে।
● প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি ছিল – ছয় ধাপের।
● দেশের প্রথম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড – ঢাকা।
● বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় অধ্যাপক – শিল্পাচার্য জয়নুল অাবেদীন।
● প্রথম নারী জাতীয় অধ্যাপক – অধ্যাপক শাহেলা খাতুন।
● বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত জেলা – মাগুরা।
● বাংলাদেশের প্রথম টিচার্স টেনিং কলেজ (১৯০৯)
● বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রাম – কচুবাড়ী কৃষ্টপুর, ঠাকুরগাঁও।
● বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে – অাহছানিয়া মিশন।
● উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশে প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি অাসে – ২০০৩ সালে।
● প্রথম মহিলা পলেটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা হয় – ১৯৮৬ সালে। (শেরেবাংলা নগরে)
✿ কিছু উল্লেখযোগ্য জেলার সাক্ষরতা অান্দোলনের নাম :
● বিকশিত – মাগুরা
● উদ্ভাসিত – জামালপুর
● অরুণোজ্জ্বল – গাজীপুর
● সন্দীপন – রাজশাহী
● সন্দীপন – জয়পুরহাট
● প্রদীপ্ত – সিরাজগঞ্জ
● গণশিক্ষা সমিতি – লালমনিরহাট
● সুরভিত – ঠাকুরগাঁও
● অালোকিত – চুয়াডাঙ্গা
● পথিকৃৎ – ভোলা
✿ প্রাথমিক শিক্ষা :
● বাংলাদেশের সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণ করা হবে – ২০১৫ সালের মধ্যে।
● দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় যে কয় ধরণের – ১১ ধরণের।
● কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির প্রবর্তক – ফ্রোয়েবল (জার্মানি)
● কিন্ডারগার্টেন শব্দটি ইংরেজি ভাষা এসেছে – জার্মান ভাষা থেকে।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা অাইন জারি হয় – ১৯৭৪ সালে।
● প্রাথমিক শিক্ষা অাইন পাস হয় – ১৯৯০ সালে।
● দেশব্যাপী বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয়েছে – ১ জানুয়ারি ১৯৯৩।
● সরকারিভাবে দেশে পূর্ণাঙ্গ গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়েছে – ১৯৮৭ সাল থেকে।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ৬-১১+ বছর।
● বাংলাদেশে প্রাকপ্রাথমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ৩-৫+ বছর।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি চালু হয় – ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০২ সালে।
✿ নারীশিক্ষা :
● বাংলাদেশে সরকার ছাত্রী উপবৃত্তি চালু হয় – ১৯৯৪ সালে।
● ছেলে বা মেয়ে উভয়ের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু অাছে – ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত।
● মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক – স্নাতক (ডিগ্রি) বা সমমান পর্যন্ত।
● প্রাথমিক শিক্ষায় ছাত্র-ছাত্রী অনুপাত – ৪৯.৯৪ : ৫০.০৬
● বিদ্যালয়ে উপস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীর অনুপাত – ৫৪.৬ : ৫০
✿ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
● শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম – Ministry of Education
● শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে।
● শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন নাম – শিক্ষা, ধর্ম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়।
● ন্যাশনাল একাডেমী ফর এডুকেশনাল ম্যানেজমেন্ট (MAEM) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৯ সালে।
● বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA) এর প্রতিষ্ঠা – ২০০৫ সালে।
● NAPE এর অবস্থান – ময়মনসিংহে।
● প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (DPE) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১ মার্চ ১৯৮১
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম – Ministry of Primary and Mass Education
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ২ জানুয়ারি ২০০৩
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯২ সালে।
● প্রাথমিক শিক্ষা কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে – প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক অধিদপ্তর ভবনের নাম – শিক্ষা ভবন।
● বাংলাদেশ শিক্ষা, তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচিত – ব্যানবেইস। (BANBEIS)
● ব্যানবেইস এর প্রতিষ্ঠা – ১৯৭৭ সালে।
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতির ১০ নম্বর অধ্যাদেশে)
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান – প্রফেসর ড. এ কে অাজাদ চৌধুরী।
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রস্তাবিত নতুন নাম – উচ্চ শিক্ষা কমিশন।
● বাংলাদেশে শিক্ষা বোর্ড – ১০ টি।
● বাংলাদেশে সাধারণ শিক্ষা বোর্ড – ৮ টি।
● বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড – ১ টি
● বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড – ১ টি।
✿ বাংলাদেশের শিক্ষাবোর্ড সমূহের প্রতিষ্ঠাকাল :
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকা – ৭ মে ১৯২১
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, রাজশাহী – ১৯৬১
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা – ১৯৬২
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, যশোর – ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, চট্টগ্রাম – ১৫ মে ১৯৯৫
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, বরিশাল – ২৩ অাগষ্ট ১৯৯৯
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, সিলেট – ১৯৯৯
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, দিনাজপুর – ২০০৬
● বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড, ঢাকা – ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮
● বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা – ১৯৬০
✿ বাংলাদেশে গ্রেডিং ব্যবস্থা :
● বাংলাদেশে পরীক্ষা পদ্ধতি মূল্যায়ন করা হয় – GPA পদ্ধতিতে।
● GPA – এর পূর্ণরূপ – Grade Point Average
● প্রাথমিক, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে গ্রেডিং চালু অাছে – ৭ ধাপে।
● বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু অাছে – ১০ ধাপে।
● শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম – Ministry of Education
● শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে।
● শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন নাম – শিক্ষা, ধর্ম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়।
● ন্যাশনাল একাডেমী ফর এডুকেশনাল ম্যানেজমেন্ট (MAEM) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৯ সালে।
● বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA) এর প্রতিষ্ঠা – ২০০৫ সালে।
● NAPE এর অবস্থান – ময়মনসিংহে।
● প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (DPE) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১ মার্চ ১৯৮১
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম – Ministry of Primary and Mass Education
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ২ জানুয়ারি ২০০৩
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯২ সালে।
● প্রাথমিক শিক্ষা কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে – প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক অধিদপ্তর ভবনের নাম – শিক্ষা ভবন।
● বাংলাদেশ শিক্ষা, তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচিত – ব্যানবেইস। (BANBEIS)
● ব্যানবেইস এর প্রতিষ্ঠা – ১৯৭৭ সালে।
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতির ১০ নম্বর অধ্যাদেশে)
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান – প্রফেসর ড. এ কে অাজাদ চৌধুরী।
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রস্তাবিত নতুন নাম – উচ্চ শিক্ষা কমিশন।
● বাংলাদেশে শিক্ষা বোর্ড – ১০ টি।
● বাংলাদেশে সাধারণ শিক্ষা বোর্ড – ৮ টি।
● বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড – ১ টি
● বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড – ১ টি।
✿ বাংলাদেশের শিক্ষাবোর্ড সমূহের প্রতিষ্ঠাকাল :
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকা – ৭ মে ১৯২১
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, রাজশাহী – ১৯৬১
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা – ১৯৬২
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, যশোর – ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, চট্টগ্রাম – ১৫ মে ১৯৯৫
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, বরিশাল – ২৩ অাগষ্ট ১৯৯৯
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, সিলেট – ১৯৯৯
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, দিনাজপুর – ২০০৬
● বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড, ঢাকা – ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮
● বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা – ১৯৬০
✿ বাংলাদেশে গ্রেডিং ব্যবস্থা :
● বাংলাদেশে পরীক্ষা পদ্ধতি মূল্যায়ন করা হয় – GPA পদ্ধতিতে।
● GPA – এর পূর্ণরূপ – Grade Point Average
● প্রাথমিক, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে গ্রেডিং চালু অাছে – ৭ ধাপে।
● বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু অাছে – ১০ ধাপে।
No comments:
Post a Comment