eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, September 12, 2016

জ্যামিতির প্রাথমিক ধারণা

● রেখা : বিন্দুর চলার পথকে রেখা বলে।
● সরলরেখা: একটি বিন্দু থেকে অন্য বিন্দুতে পৌছাতে যদি কোন প্রকার দিকের পরিবর্তন না হয় তবে তাকে সরলরেখা বলে।
● সমান্তরাল রেখা: দুটি রেখা যদি পরস্পরের মধ্যে সর্বদা সমান দূরত্ব বজাঢ রেখে চলতে থাকে তবে তাকে সমান্তরাল রেখা বলে।
● কোণ: দুটি রেখা তির্যকভাবে পরস্পরের সাথে মিলিত স্থলকে কোণ বলে।
● অন্তর্ভূক্ত কোণ: সমতলস্থ দুটি রেখার যদি একই প্রান্তবিন্দু থাকে এবং যদি তাদের ধারক রেখা একই না হয় তবে সাধারণ প্রান্তবিন্দুতে উৎপন্ন কোনকে রেখাদ্বয়ের অন্তর্ভূক্ত কোণ বলে।
● একান্তর কোণ: দুটি সমান্তরাল সরলরেখা অপর একটি রেখা তির্যকভাবে ছেদ রকলে ছেদক রেখার বিপরীত পার্শ্বে সমান্তরাল রেখা যে কোণ উৎপন্ন করে তাকে একান্তর কোণ বলে।
● অনুরুপ কোণ: দুটি সমান্তরাল রেখাকে অপর একটি রেখা পরস্পর ছেদ করলে ছেদক রেখার একই দিকে সমান্তরাল রেখাদ্বয়ের অনুরুপ পার্শ্বে যে কোণ উৎপন্ন হয় তাকে অনুরূপ কোণ বলে।
● সূক্ষকোণ : ৯০° এর চেয়ে কোণকে সূক্ষ্মকোণ বলে।
● সমকোণ: ৯০ ডিগ্রি কোণের সমান কোণকে সমকোণ বলে।
● স্থূলকোণ: ৯০ ডিগ্রি এর চেয়ে বড় কিন্তু ১৮০ ডিগ্রি এরছোট কোণকে স্থূলকোণ বলে।
● সরলকোণ: যে কোণ ১৮০ ডিগ্রি এর সমান তাকে সরলকোণ বলে।
● প্রবৃদ্ধ কোণ: ১৮০ ডিগ্রি এর চেয়ে বড় কিন্তু ৩৬০ ডিগ্রি এর চেয়ে ছোট কোণকে প্রবৃদ্ধ কোণ বলে।
● পূরক কোণ: যদি দুটি কোণের পরিমাণ ৯০ ডিগ্রি হয় তবে একটিকে অপরটির পূরক কোণ বলে।
● সম্পূরক কোণ: যদি দুটি কোণের পরিমাপ ১৮০ ডিগ্রি এর সমান হয় তবে একটি কোণকে অপর কোণের সম্পূরক কোণ বলে।
● সন্নিহিত কোণ: যদি দুটি কোণের একই শীর্ষ বিন্দু একটি সাধারণ বাহু থাকে এবং কোণদ্বয় সাধারণ বাহুর বিপরীত পাশে অবস্থিত হয় তবে একটি কোণকে অপর কোণের সন্নিহিত কোণ বলে।
● বিপ্রতীপ কোণ: দুটি সরলরেখা পরস্পরকে ছেদ করলে ছেদ বিন্দুতে যে চারটি কোণ উৎপন্ন হয় তাদের যে কোন একটি কোণকে তার বিপরীত পার্শ্বে অবস্থিত কোণের বিপ্রতীপ কোণ বলে।
● ত্রিভূজ: তিনটি রেখাংশ দ্বারা অাবদ্ধ সীমারেখাকে ত্রিভূজ বলে।
● সূক্ষকোণী ত্রিভূজ : যে ত্রিভূজের তিনটি কোণই সূক্ষকোণ তাকে সূক্ষকোণী ত্রিভূজ বলে।
● যে ত্রিভূজের একটি কোণ স্থূলকোণ তাকে স্থূলকোণী ত্রিভূজ বলে।
● সমকোণী ত্রিভুজ: যে ত্রিভূজের একটি কোণ সমকোণ তাকে সমকোণী ত্রিভূজ বলে।
● অতিভূজ: সমকোণী ত্রিভূজের সমকোণের বিপরীত বাহুকে অতিভূজ বলে।
● অতিভূজ = ✓[(ভূমি)²+(উচ্চতা)²]
● সমবাহু ত্রিভূজ:
➺ তিনটি বাহু সমান
➺ তিনটি কোণ সমান
➺ প্রতিটি কোণের মান ৬০ ডিগ্রি
➺ সকল মধ্যমাই লম্ব।
➺ ক্ষেত্রফল= ✓3(এক বাহুর দৈর্ঘ্য)²/4
● সমদ্বিবাহু ত্রিভূজ:
➺ দুটি বাহু সমান
➺ সমান সমান বাহুর বিপরীত কোণদ্বয় সমান
➺ সমান সমান বাহুর সাধারণ বিন্দু থেকে বিপরীত বাহুর উপর অংকিত মধ্যমা ঐ বাহুর উপর লম্ব।
➺ ক্ষেত্রফল = ভূমি x✓[4(সমান দুই বাহুর দৈর্ঘ্য)²-ভূমি²]/4
● বিষমবাহু ত্রিভূজ:
➺ তিন বাহুই পরস্পর অসমান
➺ ক্ষেত্রফল= ✓[অর্ধপরিসীমা(অ
র্ধপরিসীমা-১ম বাহু দৈর্ঘ্য)(অর্ধপরিসীমা-২য় বাহুর দৈর্ঘ্য)(অর্ধপরিসীমা-৩য় বাহুর দৈর্ঘ্য)]
➺ অর্ধপরিসীমা = তিনটি বাহুর দৈর্ঘ্যের সমষ্টি/২

No comments:

Post a Comment