বহ● সুশাসনের মূল্য লক্ষ্য – অার্থ সামাজিক ও রাজনৈতিক উন্নয়ন ও জবাবদিহিমূলক শাসনব্যবস্থা কায়েম করা।
● সুশাসনের কথা কল্পনা করা যায় না – গণতন্ত্র ছাড়া।
● সর্বাধিক জনকল্যাণ সাধন করা যে শাসনের লক্ষ্য – সুশাসন।
● অাধুনিক বিশ্বে যে ধরণের রাজনীতি বিদ্যমান – গণতন্ত্রমুখী।
● গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার যে ধরণের সুশাসন ব্যবস্থা চিত্রায়িত হয় – জনগণ ও সরকারের মধ্যকার সম্পর্কের ধারণা।
● পৃথিবীর যে দেশগুলোতে সুশাসন খুবই জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ – উন্নয়নশীল দেশগুলোতে।
● পরিত্রাণের উপায় হিসাবে যে ধরণের শাসন থেকে মানুষ গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে – ঔপনিবেশিক শাসন, স্বৈরশাসন, সামরিক শাসন প্রভৃতি হতে।
● সুশাসন কথাটি কার্যকর ও সফলতা লাভ করবে – সরকার যদি প্রকৃতপক্ষেই জনকল্যাণ দায়বদ্ধ থাকে।
● বাংলাদেশে উন্নয়নের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য জরুরি – সুশাসন।
● বর্তমান গণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনমূলক দেশগুলোতে যা তেমন লক্ষ্য করা যায় না – অাইনের শাসন।
● রাজনৈতিক ঐকমতের অভাবে যা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না – সুশাসন।
● জনগণের অংশগ্রহণ যে শাসনব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য – সুশাসন ব্যবস্থার।
● ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হলে – স্বেচ্ছাচারিতা ও ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ হবে।
● সুশাসনের অন্যতম প্রতিবন্ধক – দুর্নীতি।
● স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সরকার শক্তিশালী হলে জণগণের অংশগ্রহণ – বৃদ্ধি পায়।
● বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত হলে যে শাসন কায়েম হবে – সুশাসন।
● দেশীয় রাজনীতিতে অান্তর্জাতিক শক্তির হস্তক্ষেপ বৃদ্ধি পায় – দুর্বল রাষ্টোগুলো দাতাগোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে।
● প্রশাসনিক জবাবদিহিতার অভাবে ব্যাহত হয় – সুশাসন।
● দুর্নীতির সাথে সুশাসনের সম্পর্ক – বিপরীতমুখী।
● প্রশাসনযন্ত্রের মূল ধারক বাহক – সরকার।
● মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে – গণতন্ত্র অচল হয় পড়ে।
● সুশাসনের প্রথম পক্ষ সরকার – দ্বিতীয় পক্ষ হলো জনগণ।
● গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার লক্ষ করা যায় না – সুশাসনের অস্তিত্ব।
● সুশাসন সমাজকে দূরে রাখে – দুর্নীতি হতে।
● স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে দরকার – সুশাসন।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে ধরণের পরিবর্তন এনে সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করে – পরিকল্পিত ও বাঞ্ছিত পরিবর্তন।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে সত্ত্বার বিকাশ সাধন করে সুশাসনের পথে পথ প্রশস্ত করে – ব্যক্তি সত্তার বিকাশ।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যা নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের নেতিবাচক করে মানুষের ধ্যান ধারণা দূরীভূত করে ও সুশাসন নিশ্চিত করে – মানুষের অাচার নিয়ন্ত্রণ করে।
● পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করে সুশাসনের সহায়ক ভূমিকা পালন করে মূল্যবোধ শিক্ষার যে দিকটি – সহমর্মিতা।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিয়ে সুশাসন কায়েম করে – মানবসম্পদ উন্নয়ন।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠায় সহয়তা করে সুশাসনের পথে সুগম করে – মূল্যবোধ শিক্ষা।
● মূল্যবোধের শিক্ষা অত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার প্রতিষ্ঠা করে, ফলে নিশ্চিত হয় – সুশাসন।
● সুশাসনের ভিতকে মজবুত করতে মূল্যবোধ যা সংরক্ষণের শিক্ষা দেয় – সততা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য
● কি জাগ্রতকরণের শিক্ষা দিয়ে মূল্যবোধ সুশাসনের গতিকে তরন্বিত করে – দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ।
● মূল্যবোধ শিক্ষা সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে ফলে নিশ্চিত হয় – সুশাসন।
● সুশাসন নিশ্চিত করতে মূল্যবোধের যে শিক্ষা সহায়ক ভূমিকা পালন করে – সামাজিক ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠা, জাতীয় সত্ত্বার বিকাশ, শৃঙ্খলাবোধ ও সহমর্মিতা।
● সুশাস নিশ্চিত করতে মূল্যবোধ শিক্ষা যে সকল বিষয়কে নিরুৎসাহিত করে – সহিংসতা, সামাজিক বিচার।
● মানুষের বিবেকবোধ জাগ্রত করে সুশাসন নিশ্চিত করে – মূল্যবোধের শিক্ষা।
● মূল্যবোধের শিক্ষা যে ধরনের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করে সুশাসন নিশ্চিত করে – শ্রমের মর্যাদা।
● মূল্যবোধ শিক্ষার ফলে যে দিকটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে ধনী-দারিদ্রের বৈষম্য কমে সুশাসন নিশ্চিত হয় – অাইনের শাসন।
● নাগরিক কর্তব্য পালনের শিক্ষা দিয়ে সুশাসনকে ত্বরান্বিত করে – মূল্যবোধের শিক্ষা।
● সরকারের কার্যকারিতা নষ্ট হয় – নীতি প্রণয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দক্ষতার অভাবে।
● পরিবর্তন প্রতিরোধের মানসিকতা প্রকটভাবে দেখা যায় – অামলাদের মধ্যে।
● সুশাসনের কথা কল্পনা করা যায় না – গণতন্ত্র ছাড়া।
● সর্বাধিক জনকল্যাণ সাধন করা যে শাসনের লক্ষ্য – সুশাসন।
● অাধুনিক বিশ্বে যে ধরণের রাজনীতি বিদ্যমান – গণতন্ত্রমুখী।
● গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থার যে ধরণের সুশাসন ব্যবস্থা চিত্রায়িত হয় – জনগণ ও সরকারের মধ্যকার সম্পর্কের ধারণা।
● পৃথিবীর যে দেশগুলোতে সুশাসন খুবই জরুরি ও গুরুত্বপূর্ণ – উন্নয়নশীল দেশগুলোতে।
● পরিত্রাণের উপায় হিসাবে যে ধরণের শাসন থেকে মানুষ গণতন্ত্রের দিকে যাচ্ছে – ঔপনিবেশিক শাসন, স্বৈরশাসন, সামরিক শাসন প্রভৃতি হতে।
● সুশাসন কথাটি কার্যকর ও সফলতা লাভ করবে – সরকার যদি প্রকৃতপক্ষেই জনকল্যাণ দায়বদ্ধ থাকে।
● বাংলাদেশে উন্নয়নের অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য জরুরি – সুশাসন।
● বর্তমান গণতান্ত্রিক স্বৈরশাসনমূলক দেশগুলোতে যা তেমন লক্ষ্য করা যায় না – অাইনের শাসন।
● রাজনৈতিক ঐকমতের অভাবে যা প্রতিষ্ঠিত হতে পারে না – সুশাসন।
● জনগণের অংশগ্রহণ যে শাসনব্যবস্থার অন্যতম বৈশিষ্ট্য – সুশাসন ব্যবস্থার।
● ক্ষমতার বিকেন্দ্রীকরণ হলে – স্বেচ্ছাচারিতা ও ক্ষমতার অপব্যবহার রোধ হবে।
● সুশাসনের অন্যতম প্রতিবন্ধক – দুর্নীতি।
● স্থানীয় স্বায়ত্তশাসিত সরকার শক্তিশালী হলে জণগণের অংশগ্রহণ – বৃদ্ধি পায়।
● বিচার বিভাগের স্বাধীনতা নিশ্চিত হলে যে শাসন কায়েম হবে – সুশাসন।
● দেশীয় রাজনীতিতে অান্তর্জাতিক শক্তির হস্তক্ষেপ বৃদ্ধি পায় – দুর্বল রাষ্টোগুলো দাতাগোষ্ঠীর ওপর নির্ভরশীল হয়ে পড়লে।
● প্রশাসনিক জবাবদিহিতার অভাবে ব্যাহত হয় – সুশাসন।
● দুর্নীতির সাথে সুশাসনের সম্পর্ক – বিপরীতমুখী।
● প্রশাসনযন্ত্রের মূল ধারক বাহক – সরকার।
● মানবাধিকার লঙ্ঘিত হলে – গণতন্ত্র অচল হয় পড়ে।
● সুশাসনের প্রথম পক্ষ সরকার – দ্বিতীয় পক্ষ হলো জনগণ।
● গণতন্ত্রহীন সরকার ব্যবস্থার লক্ষ করা যায় না – সুশাসনের অস্তিত্ব।
● সুশাসন সমাজকে দূরে রাখে – দুর্নীতি হতে।
● স্থানীয় সরকারকে শক্তিশালী করতে দরকার – সুশাসন।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে ধরণের পরিবর্তন এনে সমাজে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করে – পরিকল্পিত ও বাঞ্ছিত পরিবর্তন।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে সত্ত্বার বিকাশ সাধন করে সুশাসনের পথে পথ প্রশস্ত করে – ব্যক্তি সত্তার বিকাশ।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যা নিয়ন্ত্রণ করে মানুষের নেতিবাচক করে মানুষের ধ্যান ধারণা দূরীভূত করে ও সুশাসন নিশ্চিত করে – মানুষের অাচার নিয়ন্ত্রণ করে।
● পারস্পারিক শ্রদ্ধাবোধ জাগ্রত করে সুশাসনের সহায়ক ভূমিকা পালন করে মূল্যবোধ শিক্ষার যে দিকটি – সহমর্মিতা।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে উন্নয়নকে গুরুত্ব দিয়ে সুশাসন কায়েম করে – মানবসম্পদ উন্নয়ন।
● মূল্যবোধ শিক্ষা যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠায় সহয়তা করে সুশাসনের পথে সুগম করে – মূল্যবোধ শিক্ষা।
● মূল্যবোধের শিক্ষা অত্মনিয়ন্ত্রণাধিকার প্রতিষ্ঠা করে, ফলে নিশ্চিত হয় – সুশাসন।
● সুশাসনের ভিতকে মজবুত করতে মূল্যবোধ যা সংরক্ষণের শিক্ষা দেয় – সততা, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য
● কি জাগ্রতকরণের শিক্ষা দিয়ে মূল্যবোধ সুশাসনের গতিকে তরন্বিত করে – দায়িত্ব ও কর্তব্যবোধ।
● মূল্যবোধ শিক্ষা সামাজিক ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা করে ফলে নিশ্চিত হয় – সুশাসন।
● সুশাসন নিশ্চিত করতে মূল্যবোধের যে শিক্ষা সহায়ক ভূমিকা পালন করে – সামাজিক ঐক্য ও সংহতি প্রতিষ্ঠা, জাতীয় সত্ত্বার বিকাশ, শৃঙ্খলাবোধ ও সহমর্মিতা।
● সুশাস নিশ্চিত করতে মূল্যবোধ শিক্ষা যে সকল বিষয়কে নিরুৎসাহিত করে – সহিংসতা, সামাজিক বিচার।
● মানুষের বিবেকবোধ জাগ্রত করে সুশাসন নিশ্চিত করে – মূল্যবোধের শিক্ষা।
● মূল্যবোধের শিক্ষা যে ধরনের মর্যাদা প্রতিষ্ঠা করে সুশাসন নিশ্চিত করে – শ্রমের মর্যাদা।
● মূল্যবোধ শিক্ষার ফলে যে দিকটি প্রতিষ্ঠিত হয়ে ধনী-দারিদ্রের বৈষম্য কমে সুশাসন নিশ্চিত হয় – অাইনের শাসন।
● নাগরিক কর্তব্য পালনের শিক্ষা দিয়ে সুশাসনকে ত্বরান্বিত করে – মূল্যবোধের শিক্ষা।
● সরকারের কার্যকারিতা নষ্ট হয় – নীতি প্রণয়ন ও সিদ্ধান্ত গ্রহণে দক্ষতার অভাবে।
● পরিবর্তন প্রতিরোধের মানসিকতা প্রকটভাবে দেখা যায় – অামলাদের মধ্যে।


No comments:
Post a Comment