Monday, September 12, 2016

ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়া

★ ডেঙ্গু মশার বাহক – এডিস মশা।
★ ব্যাকটেরিয়া সংক্রমণে – যক্ষ্মা রোগ হয়।
★ নিউক্লিয়াস এবং সাইট্রোপ্লাজম নেই — ভাইরাস দেহে।
★ পোলিও ভাইরাস দেহে প্রবেশ করে — দুষিত খাদ্য, পানি দ্বারা।
★ HIV সংক্রমণের শেষ পর্যায় হলো – এইডস।
★ এইডস রোগের ভাইরাস – HIV
★ ভাইরাস মোজাইক রোগ উৎপন্ন করে — তামাক কাছে।
★ চা গাছে রোগ সৃষ্টি করে ব্যাকটেরিয়া
★ এইডস সংক্রমণের জন্য ঝুকিপূর্ণ — অল্পবয়সী ছেলেমেয়েরা।
★ এইডস প্রতিরোধের ক্ষেত্রে অধিকতর কাযর্করী — সচেতনতা সৃষ্টি।
★ জীব ও জড়ের মধ্যে সংযোগ রক্ষাকারী হলো — ভাইরাস।
★ যক্ষ্মার টিকা — বিসিজি।
★ পেনিসিলিন অাবিস্কার করেন — অালেকজান্ডার ফ্লেমিং।
★ ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ নয় — পোলিও।
★ অ্যানথ্রাক্স রোগের টিকা অাবিষ্কার করেন — লুই পাস্তুর।
★ ভাইরাস একটি – কোষহীন জীব।
★ ব্যাকটেরিয়া একটি -প্রাক-কেন্দ্রিক।
★ AIDS – এর অভিব্যক্তি – Acquired Immune Deficiency Syndrome.
★ বার্ড ফ্লু এর উৎস — মুরগী।
★ ডিফথেরিয়া রোগে অাক্রান্ত হয় – গলা।
★ যে সব ভাইরাস ব্যাকটেরিয়াকে অাক্রমণ করে, তাদেরকে বলা হয় — ব্যাকটেরিওফাজ।
★ হেপাটাইটিস রোগের প্রধান কারণ — ভাইরাস।
★ যে সকল প্রাণী এক মানবদেহ অন্য মানবদেহে রোগ জীবাণু বহন করে, তাকে বলে — ভেক্টর।
★ বিসিজি টিকা ব্যবহার করা হয় — যক্ষা প্রতিরোধের জন্য।
★ পাস্তুরাইজেশনের মাধ্যমে জীবাণুমুক্ত করা হয় — দুধকে।
★ Viral Disease হলো – Influenza
★ এইডস রোগের ক্ষতিকারক দিক হচ্ছে — এইডস রোগে দেহের প্রতিরোধ ক্ষমতা লোপ পায়।
★ প্রাণী দেহে জীবাণুজাত বিষ নিষ্ক্রিয়কারী পদার্থের নাম– অ্যান্টিবডি।
★ কোনটি রক্ত অামাশয়ের জীবাণু — সিগেলা।
★ এক ধরণের প্রচুর ব্যাকটেরিয়া অামরা পাই — দইয়ের সাথে।
★ ডেঙ্গুজ্বরের বাহক — মশা।
★ রাইজোবিয়াম হলো — ব্যাকটেরিয়া।
★ যেটি কলেরা, টাইফয়েড এবং যক্ষা রোগ সৃষ্টি করে — ব্যাকটেরিয়া।
★ যেসব অনুজীব রোগ সৃষ্টি করে তাদের বলা হয় — প্যাথজেনিক।
★ প্লেগ রোগের ব্যাকটেরিয়ার নাম — Yersina pestis
★ জলবসন্তের রোগ জীবাণুর নাম — Varicella
★ স্ট্রিট ভাইরাস জীবাণু হলো — রেবিস রোগের।
★ বায়ুর মাধ্যমে সংক্রামিত হয় — ইনফ্লুয়েঞ্জা।

No comments:

Post a Comment