eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Tuesday, September 13, 2016

তরঙ্গ ও শব্দ

● যে পর্যায়বৃত্ত অান্দোলন কোন জড় মাধ্যমের একস্থান থেকে অন্য স্থানে শক্তি সঞ্চারিত করে কিন্তু মাধ্যমের কণাগুলোকে স্থানান্তরিত করে না তাকে বলে – তরঙ্গ।
● তরঙ্গ – দুই প্রকার। যথা: অনুপ্রস্থ তরঙ্গ ও অনুদৈর্ঘ্য তরঙ্গ।
● কোন একটি কম্পমান বস্তু বা কণা এক সেকেন্ডে যতগুলো পূর্ণ কম্পন সম্পন্ন করে, তাকে বলে – তার কম্পাংক।
● কম্পাংকের একক – হার্জ।
● শক্তির একটি বিশেষ তরঙ্গ রুপ যা অামাদের কানে অনুভূতি জাগায়, তাকে বলা হয় – শব্দ।
● শব্দ সঞ্চারনের জন্য প্রয়োজন হয় – জড় মাধ্যম।
● চাঁদে শব্দ সঞ্চালনের জন্য জড় মাধ্যম অর্থাৎ বায়ু নেই বলে – চাঁদে শব্দ শোনা যায় না।
● শব্দের বেগের তীব্রতার ক্রম – কঠিন>তরল>বায়বীয়।
● ভ্যাকিউয়ামে শব্দের বেগ – শূন্য।
● ০ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় এবং স্বাভাবিক চাপে শব্দের গতিবেগ:
➺ লোহাতে শব্দের বেগ – ৫২২১ মিটার/সেকেন্ড।
➺ পানিতে শব্দের বেগ – ১৪৫০ মিটার/সেকেন্ড
➺ শুষ্কবায়ুতে শব্দের বেগ – ৩৩২ মিটার/সেকেন্ড।
● বাতাসের অার্দ্রতা বেড়ে গেলে শব্দের বেগ – বেড়ে যায়।
● শব্দের চেয়ে দ্রুতগতিতে যে বিমান চলে তাকে বলে – সুপারসনিক বিমান।
● কোন উৎস থেকে সৃষ্ট শব্দ যদি দূরবর্তী কোন মাধ্যমে বাধা পেয়ে উৎসের কাছে ফিরে অাসে তখন মূল ধ্বনির যে পুনরাবৃত্তি হয় তাকে বলে – শব্দের প্রতিধ্বনি।
● শব্দের প্রতিধ্বনি শোনার জন্য উৎস ও প্রতিফলকের মধ্যবর্তী নূন্যতম দুরত্ব হওয়া প্রয়োজন – ১৬.৬ মিটার।
● শব্দের কম্পাংক ২০ হার্জ থেকে ২০০০০ হার্জ এর মধ্যে সীমিত থাকলে অামরা যে শব্দ শুনতে পাব, তাকে বলে – শ্রাব্যতার সীমা।
● যে শব্দ তরঙ্গের কম্পাংক ২০০০০ হার্জ এর চেয়ে বেশি তাকে বলে – শ্রবণোত্তর বা শব্দোত্তর তরঙ্গ।
● তাপ বা ঘনত্বের বৃদ্ধির সাথে সাথে শব্দের দ্রুতি – বেড়ে যায়।
● লোহার মধ্যে শব্দ বাতাসের তুলনায় – ১৫ গুণ দ্রুত চলে।
● শব্দের তীক্ষ্মতা নির্ভর করে – শব্দ তরঙ্গের বিস্তারের উপর।
● একটি মাত্র কম্পাংক বিশিষ্ট শব্দকে বলে – সুর।
● একাধিক কম্পাংক বিশিষ্ট শব্দকে বলে – স্বর।
● শ্রবণোত্তর শব্দ সাধারণভাবে শুনতে পায় না মানুষ।
● অালট্রাসনোগ্রাফি হলো – ছোট তরঙ্গদৈর্ঘ্যের শব্দের দ্বারা ইমেজিং।
● শব্দের তীব্রতা পরিমাপ করা হয় – অডিওমিটারের মাধ্যমে।
● ‘শব্দ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যম প্রয়োজন’ এটি প্রথম প্রমাণ করেন – অটো ভন গেরিক।
● শব্দের সাহায্যে নির্ণয় করা যায় না – বস্তুর ঘনত্ব।
● শব্দ সবচেয়ে দ্রুত চলে – অার্দ্র ও ভেজা বাতাসে।
● সমটান সম্পন্ন টানা তারের দৈর্ঘ্য দ্বিগুণ করলে কম্পাংক হবে – অর্ধেক।
● একটি শূন্য পাত্রকে অাঘাত করলে পানি ভরা পাত্রের চেয়ে বেশি শব্দ হয়, করণ – বাতাসে শব্দ তরঙ্গের বিস্তার বেশি।
● কুকুর বিড়াল, চামচিকা শুনতে পায় – অাল্ট্রসনিক শব্দ।
● বায়ু অপেক্ষা পানিতে শব্দের বেগ – প্রায় ৪ গুণ বেশি।
● তরঙ্গ দৈর্য্য বাড়লে শব্দের তীব্রতা – কমে।

No comments:

Post a Comment