✿ জাতীয় প্রতীক :
● বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের ডিজাইনার – কামরুল হাসান।
● জাতীয় প্রতীক ব্যবহারের অধিকারী – রষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
● জাতীয় প্রতীক সম্পর্কে যে অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হয়েছে – ৪(৩) অনুচ্ছেদে।
● বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক – উভয় পার্শ্বে ধানের শীষ বেষ্টিত পানিতে ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা, তার শীর্ষদদেশে তিনটি পরস্পরযুক্ত পাট পাতা, তার উভয় পার্শ্বে দুটি করে তারা।
● জাতীয় প্রতীক মন্ত্রিপরিষদ সভায় অনুমোদন লাভ করে – ২৮ ফেব্রুয়ারি।
✿ রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম :
● বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম – লাল রঙের বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র। বৃত্তের ওপর দিকে লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নিচে লেখা ‘সরকার’ এবং বৃত্তের দুই পাশের দুটি করে মোট ৪ টি তারকা।
● বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামের ডিজাইনার – এ এন এ সাহা।
✿ জাতীয় পতাকা :
● জাতীয় পতাকার নকশা প্রথম তৈরি করেন – শিব নারায়ণ দাস।
● শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন – ধানমন্ডিস্থ নিজ বাসভবনে, ২৩ মার্চ ১৯৭১ সালে।
● বাংলাদেশের বাইরে কোথায় সর্বপ্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উক্তোলন করা হয় – কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনে।
● কলকাতাস্থ হাইকমিশনে যিনি পতাকা উত্তোলন করেন – ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারের প্রধান জনাব এম হোসেন অালী।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রং – গাঢ় সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সাথে মিল রয়েছে – জাপান ও পালাউ।
● ‘অামার সোনার বাংলা প্রথম গাওয়ার সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় – ৩ মার্চ ১৯৭১, পল্টন।
● মানচিত্র খচিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা অাকেন – শিব নারায়ণ দাস।
● বাংলাদেশের মানচিত্র প্রথম অাকেন – মেজর জেমস রেনেল।
● জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম অানুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করা হয় – ২৩ মার্চ ১৯৭১।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার – কামরুল হাসান।
● জাতীয় পতাকা থেকে মানচিত্র বাদ দেয়া সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয় – ৪ জানুয়ারি ১৯৭২।
● বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় পতাকা গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি।
● সংবিধানের ৪(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রং, – সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় – ২ মার্চ ১৯৭১।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম প্রথম উত্তোলন করা হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় এক ছাত্র সভায়।
● প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন – ডাকসু ভিপি অা স ম অাব্দুর রব।
● জাতীয় পতাকা দিবস – ২ মার্চ।
● জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকে – শহীদ, জাকীয় শোক দিবস এবং সরকার কর্তৃক পজ্ঞাপিত অন্য যেকোন দিন।
● বাংলাদেশের জাতীয়েপতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত – ১০ : ৬ বা ৫ : ৩।
● বাসবভন, নৌযান, গাড়ি ও বিমানে চাতীয় পতাকা ব্যবহার করতে পারেন – রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
✿ জাতীয় সংগীত:
● অামাদের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
● জাতীয় সঙ্গীত সংগৃহীত হয়েছে – গীতবিতানের স্বরবিতান অংশভুক্ত স্বদেশ নামক পর্যায়ের একটি গান থেকে।
● ‘অামার সোনার বাংলা’ কবিতার প্রথম ১০ টি চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হয়।
● প্রথম ‘অামার সোনার বাংলা’ প্রকাশিত হয় – বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ১৯০৫ সালে।
● অামার সোনার বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হয় – ৩ মার্চ ১৯৭১, বাংলাদেশের ঘোষণাপত্রে।
● ২০০৬ সালে বিবিসির শ্রোতা জরিপে শ্রেষ্ঠ বাংলা নির্বাচিত হয় – বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত ‘অামার সোনার বাংলা’।
● কোন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের – প্রথম চার লাইন বাজানো হয়।
● জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম অনুবাদক – সৈয়দ অালী অাহসান।
● ‘অামার সোনার বাংলা’ কবিতাটিতে চরণ – ২৫ টি চরণ।
✿ রণসঙ্গীত :
● বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের রচয়িতা ও সুরাকার – জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
● বাংলাদেশের রণসঙ্গীত প্রথম যে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় – বাংলা ১৩৩৫ সালে, শিখা পত্রিকায়।
● বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীকের ডিজাইনার – কামরুল হাসান।
● জাতীয় প্রতীক ব্যবহারের অধিকারী – রষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
● জাতীয় প্রতীক সম্পর্কে যে অনুচ্ছেদে বর্ণনা করা হয়েছে – ৪(৩) অনুচ্ছেদে।
● বাংলাদেশের জাতীয় প্রতীক – উভয় পার্শ্বে ধানের শীষ বেষ্টিত পানিতে ভাসমান জাতীয় ফুল শাপলা, তার শীর্ষদদেশে তিনটি পরস্পরযুক্ত পাট পাতা, তার উভয় পার্শ্বে দুটি করে তারা।
● জাতীয় প্রতীক মন্ত্রিপরিষদ সভায় অনুমোদন লাভ করে – ২৮ ফেব্রুয়ারি।
✿ রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম :
● বাংলাদেশের রাষ্ট্রীয় মনোগ্রাম – লাল রঙের বৃত্তের মাঝে হলুদ রঙের বাংলাদেশের মানচিত্র। বৃত্তের ওপর দিকে লেখা ‘গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ’ নিচে লেখা ‘সরকার’ এবং বৃত্তের দুই পাশের দুটি করে মোট ৪ টি তারকা।
● বাংলাদেশ রাষ্ট্রীয় মনোগ্রামের ডিজাইনার – এ এন এ সাহা।
✿ জাতীয় পতাকা :
● জাতীয় পতাকার নকশা প্রথম তৈরি করেন – শিব নারায়ণ দাস।
● শেখ মুজিবুর রহমান প্রথম বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করেন – ধানমন্ডিস্থ নিজ বাসভবনে, ২৩ মার্চ ১৯৭১ সালে।
● বাংলাদেশের বাইরে কোথায় সর্বপ্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উক্তোলন করা হয় – কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনে।
● কলকাতাস্থ হাইকমিশনে যিনি পতাকা উত্তোলন করেন – ১৯৭১ সালের ১৮ এপ্রিল কলকাতাস্থ পাকিস্তানের ডেপুটি হাইকমিশনারের প্রধান জনাব এম হোসেন অালী।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রং – গাঢ় সবুজের মাঝে লাল বৃত্ত।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার সাথে মিল রয়েছে – জাপান ও পালাউ।
● ‘অামার সোনার বাংলা প্রথম গাওয়ার সাথে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয় – ৩ মার্চ ১৯৭১, পল্টন।
● মানচিত্র খচিত বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় পতাকা অাকেন – শিব নারায়ণ দাস।
● বাংলাদেশের মানচিত্র প্রথম অাকেন – মেজর জেমস রেনেল।
● জাতীয় পতাকা সর্বপ্রথম অানুষ্ঠানিকভাবে উত্তোলন করা হয় – ২৩ মার্চ ১৯৭১।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রূপকার – কামরুল হাসান।
● জাতীয় পতাকা থেকে মানচিত্র বাদ দেয়া সংক্রান্ত অধ্যাদেশ জারি হয় – ৪ জানুয়ারি ১৯৭২।
● বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় পতাকা গৃহীত হয় – ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি।
● সংবিধানের ৪(২) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রং, – সবুজ ক্ষেত্রের উপর স্থাপিত রক্তবর্ণের একটি ভরাট বৃত্ত।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম উত্তোলন করা হয় – ২ মার্চ ১৯৭১।
● বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা প্রথম প্রথম উত্তোলন করা হয় – ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় এক ছাত্র সভায়।
● প্রথম বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উত্তোলন করেন – ডাকসু ভিপি অা স ম অাব্দুর রব।
● জাতীয় পতাকা দিবস – ২ মার্চ।
● জাতীয় পতাকা অর্ধনমিত থাকে – শহীদ, জাকীয় শোক দিবস এবং সরকার কর্তৃক পজ্ঞাপিত অন্য যেকোন দিন।
● বাংলাদেশের জাতীয়েপতাকার দৈর্ঘ্য ও প্রস্থের অনুপাত – ১০ : ৬ বা ৫ : ৩।
● বাসবভন, নৌযান, গাড়ি ও বিমানে চাতীয় পতাকা ব্যবহার করতে পারেন – রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী।
✿ জাতীয় সংগীত:
● অামাদের জাতীয় সংগীতের রচয়িতা – রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
● জাতীয় সঙ্গীত সংগৃহীত হয়েছে – গীতবিতানের স্বরবিতান অংশভুক্ত স্বদেশ নামক পর্যায়ের একটি গান থেকে।
● ‘অামার সোনার বাংলা’ কবিতার প্রথম ১০ টি চরণ বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হয়।
● প্রথম ‘অামার সোনার বাংলা’ প্রকাশিত হয় – বঙ্গদর্শন পত্রিকায় ১৯০৫ সালে।
● অামার সোনার বাংলা বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে গৃহীত হয় – ৩ মার্চ ১৯৭১, বাংলাদেশের ঘোষণাপত্রে।
● ২০০৬ সালে বিবিসির শ্রোতা জরিপে শ্রেষ্ঠ বাংলা নির্বাচিত হয় – বাংলাদেশের জাতীয় সঙ্গীত ‘অামার সোনার বাংলা’।
● কোন রাষ্ট্রীয় অনুষ্ঠানে জাতীয় সঙ্গীতের – প্রথম চার লাইন বাজানো হয়।
● জাতীয় সঙ্গীতের প্রথম অনুবাদক – সৈয়দ অালী অাহসান।
● ‘অামার সোনার বাংলা’ কবিতাটিতে চরণ – ২৫ টি চরণ।
✿ রণসঙ্গীত :
● বাংলাদেশের রণ সঙ্গীতের রচয়িতা ও সুরাকার – জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম।
● বাংলাদেশের রণসঙ্গীত প্রথম যে পত্রিকায় প্রকাশিত হয় – বাংলা ১৩৩৫ সালে, শিখা পত্রিকায়।


No comments:
Post a Comment