★ একই ধরনের ধর্মবিশিষ্ট মৌলসমূহকে একই শ্রেণীভুক্ত করে, আবিষ্কৃত সব মৌলকে স্থান দিয়ে মৌলসমূহহের যে সারণী বর্তমানে প্রচলিত, তাকে বলা হয় – মৌলের পর্যায় সারণী।
★ বিজ্ঞানী মেন্ডেলিফ’কে বলা হয় — পর্যায় সারণীর জনক।
★ পর্যায় সূত্র আবিষ্কার করেন – মেন্ডেলিফ।
★ পর্যায় সারণীর প্রথম পর্যায়ে মাত্র দুটি মৌল হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম আছে।
★ পর্যায় সারণীতে ৭টি পর্যায় এবং ৯টি শ্রেণী আছে।
★ বিজ্ঞানী নিউল্যান্ডস ১৮৬৪ সালে নিউল্যান্ডের অষ্টক সূত্র প্রদান করেন।
★ ধাতু হবার কারণে IA মৌলগুলো তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
★ IA মৌলসমূহ রৌপ্য বর্ণের ও উজ্জ্বল।
★ মৌলের ধর্মাবলী মৌলের পারমাণবিক সংখ্যানুসারে পর্যায়ক্রম আবর্তিত হয়।
★ মৌলের স্ফুনাংক পর্যায়ক্রম পরিবর্তিত হয়।
★ f-ব্লক মৌলসমূহকে আভ্যন্তরীণ অবস্থান্তর মৌল বলে।
★ মৌলের আয়নিকরণ বিভব একটি পর্যায়বৃত্তিক ধর্ম।
★ ল্যান্থানাইড বর্গকে বিরল মৃত্তিকা মৌল বলে।
★ ক্ষারধাতুগুলির সর্ব বহিঃস্তরে ১টি মাত্র ইলেক্ট্রন থাকে।
★ IIA শ্রেণীর মৌলগুলিকে মৃৎক্ষার ধাতু বলে।
★ মৃৎক্ষার ধাতুর সর্ব বহিঃস্তরে ২টি ইলেক্ট্রন দ্বারা s অরবিটাল পূর্ণ থাকে।
★ পর্যায় সারণীতে নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলির অবস্থান শূণ্য শ্রেণীতে।
★ Al এর গলনাংক Na অপেক্ষা বেশি।
★ ক্ষার ধাতুগুলি পর্যায় সারণীতে IA শ্রেণীতে অবস্থিত।
★ একই শ্রেণীর উপর হতে নিচের দিকে আয়নিকরণ শক্তি কমে যায়।
★ একই পর্যায়ের বাম হতে ডান দিকে ক্রমান্বয়ে আয়নিকরণ শক্তি বৃদ্ধি পায়।
★ হ্যালোজেনসমূহ পর্যায় সারণীর VIIA শ্রেণীতে অবস্থিত।
★ যে নিষ্ক্রিয় গ্যাসে অাটটি ইলেকট্রন নেই – হিলিমাম।
★ অার্সেনিকের পারমাণবিক সংকেত – ৩৩।
★ কৃতিম উপায়ে তৈরি করা মৌলিক পদার্থের সংখ্যা – ১৬ টি।
★ নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক অাধান বৃদ্ধি পায় – পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে।
★ রেডন হলো – তেজস্ক্রিয় মৌল।
★ সাধারণ বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতর সাধারণত ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস।
★ ফটোগ্রাফিক ফ্ল্যাশ লাইটে প্রধানত যে গ্যাস ব্যবহার করা হয় – জেনন।
★ হ্যালোজেনের হাইড্রোসিডগুলোর শক্তি ক্রম – HI>HBr>HCl>HF
★ সবচেয়ে হালকা মৌল – হাইড্রোজেন।
★ যে মৌলিক গ্যাস সবচেয়ে ভারি – রেডন।
★ হাইড্রোজেন মৌলের অণুতে পরমাণুর সংখ্যা – ২ টি।
★ IIA উপশ্রণীর মৌলসমূহের হাইড্রক্সাইড সমূহ – ক্ষারধর্মী।
★ বিজ্ঞানী ডর্ন ১৯০০ সালে রেডিয়ামের তেজস্ক্রিয় বিভাজন হতে অাবিষ্কার করেন- রেডন।
★ বিভিন্ন ধাতু:
> ক্ষার ধাতু – লিথিয়াম, সোডিয়াম, পাটাশিয়াম, রুবিডিয়াম, সিজিয়াম।
> মৃৎক্ষার ধাতু – ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম।
> মুদ্রা ধাতু – কপার, সিলভার, গোল্ড।
> নোবেল ধাতু – গোল্ড, সিলভার, প্লাটিনাম।
> অবরধাতু/অবস্থান্তর ধাতু- জিংক, টিন, অায়রন, ম্যাঙ্গানিজ।
★ বিজ্ঞানী মেন্ডেলিফ’কে বলা হয় — পর্যায় সারণীর জনক।
★ পর্যায় সূত্র আবিষ্কার করেন – মেন্ডেলিফ।
★ পর্যায় সারণীর প্রথম পর্যায়ে মাত্র দুটি মৌল হাইড্রোজেন ও হিলিয়াম আছে।
★ পর্যায় সারণীতে ৭টি পর্যায় এবং ৯টি শ্রেণী আছে।
★ বিজ্ঞানী নিউল্যান্ডস ১৮৬৪ সালে নিউল্যান্ডের অষ্টক সূত্র প্রদান করেন।
★ ধাতু হবার কারণে IA মৌলগুলো তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী।
★ IA মৌলসমূহ রৌপ্য বর্ণের ও উজ্জ্বল।
★ মৌলের ধর্মাবলী মৌলের পারমাণবিক সংখ্যানুসারে পর্যায়ক্রম আবর্তিত হয়।
★ মৌলের স্ফুনাংক পর্যায়ক্রম পরিবর্তিত হয়।
★ f-ব্লক মৌলসমূহকে আভ্যন্তরীণ অবস্থান্তর মৌল বলে।
★ মৌলের আয়নিকরণ বিভব একটি পর্যায়বৃত্তিক ধর্ম।
★ ল্যান্থানাইড বর্গকে বিরল মৃত্তিকা মৌল বলে।
★ ক্ষারধাতুগুলির সর্ব বহিঃস্তরে ১টি মাত্র ইলেক্ট্রন থাকে।
★ IIA শ্রেণীর মৌলগুলিকে মৃৎক্ষার ধাতু বলে।
★ মৃৎক্ষার ধাতুর সর্ব বহিঃস্তরে ২টি ইলেক্ট্রন দ্বারা s অরবিটাল পূর্ণ থাকে।
★ পর্যায় সারণীতে নিষ্ক্রিয় গ্যাসগুলির অবস্থান শূণ্য শ্রেণীতে।
★ Al এর গলনাংক Na অপেক্ষা বেশি।
★ ক্ষার ধাতুগুলি পর্যায় সারণীতে IA শ্রেণীতে অবস্থিত।
★ একই শ্রেণীর উপর হতে নিচের দিকে আয়নিকরণ শক্তি কমে যায়।
★ একই পর্যায়ের বাম হতে ডান দিকে ক্রমান্বয়ে আয়নিকরণ শক্তি বৃদ্ধি পায়।
★ হ্যালোজেনসমূহ পর্যায় সারণীর VIIA শ্রেণীতে অবস্থিত।
★ যে নিষ্ক্রিয় গ্যাসে অাটটি ইলেকট্রন নেই – হিলিমাম।
★ অার্সেনিকের পারমাণবিক সংকেত – ৩৩।
★ কৃতিম উপায়ে তৈরি করা মৌলিক পদার্থের সংখ্যা – ১৬ টি।
★ নিউক্লিয়াসের ধনাত্বক অাধান বৃদ্ধি পায় – পারমাণবিক সংখ্যা বৃদ্ধি পেলে।
★ রেডন হলো – তেজস্ক্রিয় মৌল।
★ সাধারণ বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতর সাধারণত ব্যবহৃত হয় – নাইট্রোজেন গ্যাস।
★ ফটোগ্রাফিক ফ্ল্যাশ লাইটে প্রধানত যে গ্যাস ব্যবহার করা হয় – জেনন।
★ হ্যালোজেনের হাইড্রোসিডগুলোর শক্তি ক্রম – HI>HBr>HCl>HF
★ সবচেয়ে হালকা মৌল – হাইড্রোজেন।
★ যে মৌলিক গ্যাস সবচেয়ে ভারি – রেডন।
★ হাইড্রোজেন মৌলের অণুতে পরমাণুর সংখ্যা – ২ টি।
★ IIA উপশ্রণীর মৌলসমূহের হাইড্রক্সাইড সমূহ – ক্ষারধর্মী।
★ বিজ্ঞানী ডর্ন ১৯০০ সালে রেডিয়ামের তেজস্ক্রিয় বিভাজন হতে অাবিষ্কার করেন- রেডন।
★ বিভিন্ন ধাতু:
> ক্ষার ধাতু – লিথিয়াম, সোডিয়াম, পাটাশিয়াম, রুবিডিয়াম, সিজিয়াম।
> মৃৎক্ষার ধাতু – ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম।
> মুদ্রা ধাতু – কপার, সিলভার, গোল্ড।
> নোবেল ধাতু – গোল্ড, সিলভার, প্লাটিনাম।
> অবরধাতু/অবস্থান্তর ধাতু- জিংক, টিন, অায়রন, ম্যাঙ্গানিজ।


No comments:
Post a Comment