✿ পাট শিল্প :
● বিশ্বের বৃহত্তম পাটকল ছিল – অাদমজী জুট মিলস।
● অাদমজী জুট মিলস বন্ধ হয় – ৩০ জুন ২০০২।
● বাংলাদেশে সর্বপ্রথম পাটকল স্থাপন করা হয় – ১৯৫১ সালে।
● ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাটকল ছিল – ৭৩ টি।
● বাংলাদেশের পাটশিল্পের প্রধান কেন্দ্র অবস্থিত – নারায়নগঞ্জ ও খুলনা।
● জুটনে পাটের ভাগ – ৭০%।
● জুটন অাবিষ্কার করেন – ড. মোঃ সিদ্দিকুল্লাহ।
● বিশ্বের বৃহত্তম পাটকল ছিল – অাদমজী জুট মিলস।
● অাদমজী জুট মিলস বন্ধ হয় – ৩০ জুন ২০০২।
● বাংলাদেশে সর্বপ্রথম পাটকল স্থাপন করা হয় – ১৯৫১ সালে।
● ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাটকল ছিল – ৭৩ টি।
● বাংলাদেশের পাটশিল্পের প্রধান কেন্দ্র অবস্থিত – নারায়নগঞ্জ ও খুলনা।
● জুটনে পাটের ভাগ – ৭০%।
● জুটন অাবিষ্কার করেন – ড. মোঃ সিদ্দিকুল্লাহ।
✿ ইস্পাত ও প্রকৌশল শিল্প:
● বাংলাদেশ ইস্পাত ও প্রকৌশল শিল্প কর্পোরেশন (BSEC) এর প্রতিষ্ঠা – ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে।
● BSEC এর সদর দপ্তর – কারওয়ান বাজার, ঢাকা।
● BSEC এর অধীনে বর্তমানে প্রতিষ্ঠান অাছে – ৯ টি।
● BSEC এর সদর দপ্তর – কারওয়ান বাজার, ঢাকা।
● BSEC এর অধীনে বর্তমানে প্রতিষ্ঠান অাছে – ৯ টি।
✿ বস্ত্র ও তৈরি পোশাক শিল্প :
● বাংলাদেশ কুটির শিল্পের জন্য বিখ্যাত পণ্য – রাজশাহী শিল্ক ও টাঙ্গাইলের তাঁতের শাড়ি।
● বাংলাদেশ এককালে বিখ্যাত ছিল – ঢাকাই মসলিন বস্ত্র শিল্পের জন্য।
● তাঁতবস্ত্র, বয়ন শিল্পের জন্য বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থান – ঢাকা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, নরসিংদী ও পাবনা।
● বাংলাদেশে পরিকল্পিতভাবে স্থাপিত প্রথম গার্মেন্টস – দেশ গার্মেন্টস, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিলটি অবস্থিত – রাঙামাটির চন্দ্রঘোনায়।
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প – তৈরি পোশাকশিল্প।
● বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এর চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ কোটামুক্ত বিশ্ব বাণিজ্যে প্রবেশ করে – ১ জানুয়ারী ২০০৫ থেকে।
● বাংলাদেশ সিল্ক উৎপন্ন হয় – রাজশাহীতে।
● বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করে – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
● বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকদের মধ্যে মহিলা – প্রায় ৯০ ভাগ।
● বাংলাদেশ এককালে বিখ্যাত ছিল – ঢাকাই মসলিন বস্ত্র শিল্পের জন্য।
● তাঁতবস্ত্র, বয়ন শিল্পের জন্য বাংলাদেশের বিখ্যাত স্থান – ঢাকা, কুষ্টিয়া, টাঙ্গাইল, কুমিল্লা, নরসিংদী ও পাবনা।
● বাংলাদেশে পরিকল্পিতভাবে স্থাপিত প্রথম গার্মেন্টস – দেশ গার্মেন্টস, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিলটি অবস্থিত – রাঙামাটির চন্দ্রঘোনায়।
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ ও সর্বাধিক বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনকারী শিল্প – তৈরি পোশাকশিল্প।
● বিশ্ব বাণিজ্য সংস্থা এর চুক্তি অনুযায়ী বাংলাদেশ কোটামুক্ত বিশ্ব বাণিজ্যে প্রবেশ করে – ১ জানুয়ারী ২০০৫ থেকে।
● বাংলাদেশ সিল্ক উৎপন্ন হয় – রাজশাহীতে।
● বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি পোশাক রপ্তানি করে – মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে।
● বাংলাদেশের গার্মেন্টস শ্রমিকদের মধ্যে মহিলা – প্রায় ৯০ ভাগ।
✿ কাগজ ও মণ্ড শিল্প :
● বাংলাদেশের প্রথম কাগজ কল – কর্ণফুলী কাগজকল।
● কর্ণফুলী কাগজ কল প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৩ সালে।
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কাগজের কল – খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল।
● খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল বন্ধ হয়ে যায় – ৩০ নভেম্বর ২০০২।
● কাগজ তৈরির প্রধান উপাদান – বাঁশ, বেত, কাঠ, সবুজ পাট ও রাসায়নিক দ্রব্য।
● BCIC এর নিয়ন্ত্রণাধীন একমাত্র কাগজ কল – কর্ণফুলী পেপার মিল লি.
● কর্ণফুলী পেপার মিলস লি. অবস্থিত চন্দ্রঘোনা, রাঙ্গামাটিতে।
● সবুজ পাট দিয়ে জিপসাম বোর্ড উৎপাদন শুরু হয় – ১৩ নভেম্বর ১৯৯৪ থেকে।
● খুলনা হার্ডবোর্ড মিলস লি. অবস্থিত – খালিশপুর, খুলনা।
● কর্ণফুলী কাগজ কল প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৩ সালে।
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ কাগজের কল – খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল।
● খুলনা নিউজপ্রিন্ট মিল বন্ধ হয়ে যায় – ৩০ নভেম্বর ২০০২।
● কাগজ তৈরির প্রধান উপাদান – বাঁশ, বেত, কাঠ, সবুজ পাট ও রাসায়নিক দ্রব্য।
● BCIC এর নিয়ন্ত্রণাধীন একমাত্র কাগজ কল – কর্ণফুলী পেপার মিল লি.
● কর্ণফুলী পেপার মিলস লি. অবস্থিত চন্দ্রঘোনা, রাঙ্গামাটিতে।
● সবুজ পাট দিয়ে জিপসাম বোর্ড উৎপাদন শুরু হয় – ১৩ নভেম্বর ১৯৯৪ থেকে।
● খুলনা হার্ডবোর্ড মিলস লি. অবস্থিত – খালিশপুর, খুলনা।
✿ সার শিল্প :
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ সার কারখানা – যমুনা সার কারখানা, জামালপুর।
● যমুনা সার কারখানা চালু হয় – ২৬ ডিসেম্বর ১৯৯১ সালে।
● বাংলাদেশের একমাত্র দানাদার ইউরিয়া সার প্রস্তুতকারী কারখানা – যমুনা সার কারখানা।
● জিয়া সার কারখানায় উপাদিত সারের নাম – ইউরিয়া।
● বেসরকারি খাতে বাংলাদেশের একক বৃহত্তম সার কারখানা – কর্ণফুলী সার কারখানা।
● কর্ণফুলী সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয় – বাংলাদেশ সরকার ও জাপানের যৌথ উদ্যোগে।
● কর্ণফুলী সার কারখানা অবস্থিত – অানোয়ারা, চট্টগ্রাম।
● দেশের প্রথম সার কারখানা – ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা, সিলেট।
● ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৬১ সালে।
● ইউরিয়া সারের কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস।
● সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে চীনের সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন শাহজালাল সার কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় – ৪ মার্চ ২০১২।
● যমুনা সার কারখানা চালু হয় – ২৬ ডিসেম্বর ১৯৯১ সালে।
● বাংলাদেশের একমাত্র দানাদার ইউরিয়া সার প্রস্তুতকারী কারখানা – যমুনা সার কারখানা।
● জিয়া সার কারখানায় উপাদিত সারের নাম – ইউরিয়া।
● বেসরকারি খাতে বাংলাদেশের একক বৃহত্তম সার কারখানা – কর্ণফুলী সার কারখানা।
● কর্ণফুলী সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয় – বাংলাদেশ সরকার ও জাপানের যৌথ উদ্যোগে।
● কর্ণফুলী সার কারখানা অবস্থিত – অানোয়ারা, চট্টগ্রাম।
● দেশের প্রথম সার কারখানা – ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা, সিলেট।
● ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৬১ সালে।
● ইউরিয়া সারের কাঁচামাল – মিথেন গ্যাস।
● সিলেটের ফেঞ্চুগঞ্জে চীনের সহায়তায় বাস্তবায়নাধীন শাহজালাল সার কারখানার ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করা হয় – ৪ মার্চ ২০১২।
✿ চিনি শিল্প :
● BSFIC গঠন করা হয় – ১ জুলাই ১৯৭৬ সালে।
● BSFIC যে মন্ত্রণালয়ে অধীনে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান – শিল্প মন্ত্রণালয়।
● অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৫ অনুসারে বর্তমানে BSFIC এর নিয়ন্ত্রণাধীন চিনি কলের সংখ্যা – ১৫ টি।
● BSFIC এর সদর দপ্তর – দিলকুশা, ঢাকা।
● বাংলাদেশের প্রথম চিনিকল – নর্থবেঙ্গল চিনিকল, গোপালপুর নাটোর।
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চিনিকল – কেরু অ্যান্ড কোং লি., দর্শনা, চুয়াডাঙ্গা।
● BSFIC যে মন্ত্রণালয়ে অধীনে স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান – শিল্প মন্ত্রণালয়।
● অর্থনৈতিক সমীক্ষা ২০১৫ অনুসারে বর্তমানে BSFIC এর নিয়ন্ত্রণাধীন চিনি কলের সংখ্যা – ১৫ টি।
● BSFIC এর সদর দপ্তর – দিলকুশা, ঢাকা।
● বাংলাদেশের প্রথম চিনিকল – নর্থবেঙ্গল চিনিকল, গোপালপুর নাটোর।
● বাংলাদেশের সর্ববৃহৎ চিনিকল – কেরু অ্যান্ড কোং লি., দর্শনা, চুয়াডাঙ্গা।
✿ জাহাজ নির্মাণ শিল্প :
● বংলাদেশের জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত কারখানা অবস্থিত – খুলনা, মংলা, চট্টগ্রাম, নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকাতে।
● বাংলাদেশেন সর্ববৃহৎ জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত কারখানা – খুলনা শিপইয়ার্ড লি.
● ঢাকা ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্স অবস্থিত – কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
● বাংলাদেশ থেকে রপ্তানীকৃত প্রথম জাহাজের নাম – স্টেলা মেরিস।
● স্টেলা মেরিস রপ্তানি করা হয় – ডেনমার্কে।
● স্টেলা মেরিস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান – অানন্দ শিপইয়ার্ড।
● বাংলাদেশের বিভিন্ন জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ও তার অবস্থান:
➺ খুলনা শিপইয়ার্ড লি. – লবণচরা, খুলনা।
➺ চট্টগ্রাম ড্রাইডক লি. – পাতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
➺ নারায়নগঞ্জ ড্রাইডক – নারায়নগঞ্জ
➺ ঢাকা ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস – কেরানীগঞ্জ।
➺ অানন্দ শিপইয়ার্ড লি. – নারায়নগঞ্জ।
➺ কর্ণফুলি ডকইয়ার্ড অ্যান্ড মেরিন ওয়ার্কস প্রা. লি. – পটিয়া, চট্টগ্রাম।
➺ এফ অ্যান্ড এফ শিপিং রিসাইক্লিং – সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশেন সর্ববৃহৎ জাহাজ নির্মাণ ও মেরামত কারখানা – খুলনা শিপইয়ার্ড লি.
● ঢাকা ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্স অবস্থিত – কেরানীগঞ্জ, ঢাকা।
● বাংলাদেশ থেকে রপ্তানীকৃত প্রথম জাহাজের নাম – স্টেলা মেরিস।
● স্টেলা মেরিস রপ্তানি করা হয় – ডেনমার্কে।
● স্টেলা মেরিস নির্মাতা প্রতিষ্ঠান – অানন্দ শিপইয়ার্ড।
● বাংলাদেশের বিভিন্ন জাহাজ নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান ও তার অবস্থান:
➺ খুলনা শিপইয়ার্ড লি. – লবণচরা, খুলনা।
➺ চট্টগ্রাম ড্রাইডক লি. – পাতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
➺ নারায়নগঞ্জ ড্রাইডক – নারায়নগঞ্জ
➺ ঢাকা ডকইয়ার্ড অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং ওয়ার্কস – কেরানীগঞ্জ।
➺ অানন্দ শিপইয়ার্ড লি. – নারায়নগঞ্জ।
➺ কর্ণফুলি ডকইয়ার্ড অ্যান্ড মেরিন ওয়ার্কস প্রা. লি. – পটিয়া, চট্টগ্রাম।
➺ এফ অ্যান্ড এফ শিপিং রিসাইক্লিং – সীতাকুন্ড, চট্টগ্রাম।
✿ সিমেন্ট শিল্প :
● বাংলাদেশের প্রথম সিমেন্ট কারখানা – ছাতক সিমেন্ট কারখানা (১৯৩৮)
● BCIC এর অধীনে পরিচালিত একমাত্র সিমেন্ট কারখানার নাম – ছাতক সিমেন্ট কো. লি.
● মংলা সিমেন্ট কারখানা অবস্থিত – বাগেরহাটে।
● মংলা সিমেন্ট কারখানা দেশের – চতুর্থ সিমেন্ট কারখানা।
● দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সিমেন্ট কারখানা অবস্থিত – লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, সুনামগঞ্জের ছাতকে।
● BCIC এর অধীনে পরিচালিত একমাত্র সিমেন্ট কারখানার নাম – ছাতক সিমেন্ট কো. লি.
● মংলা সিমেন্ট কারখানা অবস্থিত – বাগেরহাটে।
● মংলা সিমেন্ট কারখানা দেশের – চতুর্থ সিমেন্ট কারখানা।
● দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম সিমেন্ট কারখানা অবস্থিত – লাফার্জ সুরমা সিমেন্ট ফ্যাক্টরি, সুনামগঞ্জের ছাতকে।
✿ ওষুধ শিল্প :
● দেশের ওষুধ তৈরি, অামদানি এবং রপ্তানি, তৈরি, পরিবেশন ও বিক্রয় নিয়ন্ত্রক সরকারি অাইন প্রণয়ন করা হয় – ১৯৪০ সালে।
● দেশে ওষুধ তৈরি, অামদানি এবং মান নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের নাম – ওষুধ প্রসাশন অধিদপ্তর।
● দেশে সরকারি ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির সংখ্যা – ২টি।
● বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ওষুধ রপ্তানি করে – ব্রাজিলে।
● প্যারাসিটামল সিরাপ তৈরির প্রধান উপাদান – প্যারা অ্যামিনো ফেনল।
● দেশে ওষুধ তৈরি, অামদানি এবং মান নিয়ন্ত্রণকারী কর্তৃপক্ষের নাম – ওষুধ প্রসাশন অধিদপ্তর।
● দেশে সরকারি ড্রাগ টেস্টিং ল্যাবরেটরির সংখ্যা – ২টি।
● বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ওষুধ রপ্তানি করে – ব্রাজিলে।
● প্যারাসিটামল সিরাপ তৈরির প্রধান উপাদান – প্যারা অ্যামিনো ফেনল।
✿ দিয়শলাই শিল্প :
● পাকিস্তান অামলে বাংলাদেশে ম্যাচ ফ্যাক্টরি ছিল – ১৮ টি।
● ব্রিটিশ অামলে চট্টগ্রামে যে ম্যাচ ফ্যাক্টরি গড়ে উঠেছিল – চট্টলা ম্যাচ ফ্যাক্টরি।
● ম্যাচ ফ্যাক্টরিগুলোর সংস্থার নাম – বাংলাদেশ ম্যাচ ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
● ম্যাচের কাছি তৈরি হয় – কদম ও গেওয়া কাঠ থেকে।
● ম্যাচের বারুত তৈরি হয় – পটাশিয়াম ক্লোরাইড, রেড ফসফরাস এবং সালফার দিয়ে।
● ব্রিটিশ অামলে চট্টগ্রামে যে ম্যাচ ফ্যাক্টরি গড়ে উঠেছিল – চট্টলা ম্যাচ ফ্যাক্টরি।
● ম্যাচ ফ্যাক্টরিগুলোর সংস্থার নাম – বাংলাদেশ ম্যাচ ম্যানুফ্যাকচারার্স অ্যাসোসিয়েশন।
● ম্যাচের কাছি তৈরি হয় – কদম ও গেওয়া কাঠ থেকে।
● ম্যাচের বারুত তৈরি হয় – পটাশিয়াম ক্লোরাইড, রেড ফসফরাস এবং সালফার দিয়ে।
✿ সিগারেট শিল্প:
● দেশে সর্ববৃহৎ সিগারেট কারখানা – ব্রিটিশ-অামেরিকা টোবাকো বাংলাদেশ
● সিগারেট শিল্পে বেশি ব্যবহৃত হয় – ভার্জিনিয়া তামাক।
● ধুমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ বিল ২০০৫ জাতীয় সংসদে পাস হয় – ১৩ মার্চ ২০০৫ সালে।
● সিগারেট শিল্পে বেশি ব্যবহৃত হয় – ভার্জিনিয়া তামাক।
● ধুমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ বিল ২০০৫ জাতীয় সংসদে পাস হয় – ১৩ মার্চ ২০০৫ সালে।
✿ লবণ শিল্প :
● বাংলাদেশে লবণ উৎপন্ন হয় – কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, বৃহত্তর বরিশাল, খুলনা, নোয়াখালী এবং লক্ষীিপুর জেলায়।
● লবণ উৎপাদনে দ্রাবণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় – শতকরা প্রায় ৫ ভাগ।
● বাংলাদেশ ভূখন্ডে প্রথম লবণ উৎপাদন শুরু করে – সমুদ্র উপকূলবর্তী মালংগি নামক একশেণীর চাষী।
● লবণ শিল্প বিকাশের ক্ষেত্রে বড় ধরণের অগ্রগতি হলো – অায়োডিনযুক্ত লবণ উৎপাদন।
● লবণ উৎপাদনে দ্রাবণ পদ্ধতি ব্যবহার করা হয় – শতকরা প্রায় ৫ ভাগ।
● বাংলাদেশ ভূখন্ডে প্রথম লবণ উৎপাদন শুরু করে – সমুদ্র উপকূলবর্তী মালংগি নামক একশেণীর চাষী।
● লবণ শিল্প বিকাশের ক্ষেত্রে বড় ধরণের অগ্রগতি হলো – অায়োডিনযুক্ত লবণ উৎপাদন।
✿ অন্যান্য শিল্প-কারখানা :
● বাংলাদেশ টেলিফোন শিল্প সংস্থা অবস্থিত – টঙ্গি ও খুলনায়।
● ওসমানিয়া গ্লাস সিট ফ্যাক্টরি লি. অবস্থিত – কালুরঘাট, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশের প্রথম কয়লা শোধনাগার – বিরামপুর হার্ড কোল লি. দিনাজপুর।
● বাংলাদেশের একমাত্র মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি – গাজীপুর।
● বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র কারখানা – গাজীপুর।
● বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল – কর্ণফুলী রেয়ন মিল, চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটি।
● বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার – ইস্টার্ন নিফাইনারি, পাতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশের মোটর সাইকেলের সংযোগ কারখানা – এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড, টঙ্গী, গাজীপুর।
● বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা – চট্টগ্রাম স্টীল মিল, চট্টগ্রাম।
● ওসমানিয়া গ্লাস সিট ফ্যাক্টরি লি. অবস্থিত – কালুরঘাট, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশের প্রথম কয়লা শোধনাগার – বিরামপুর হার্ড কোল লি. দিনাজপুর।
● বাংলাদেশের একমাত্র মেশিন টুলস ফ্যাক্টরি – গাজীপুর।
● বাংলাদেশের একমাত্র অস্ত্র কারখানা – গাজীপুর।
● বাংলাদেশের একমাত্র রেয়ন মিল – কর্ণফুলী রেয়ন মিল, চন্দ্রঘোনা, রাঙামাটি।
● বাংলাদেশের একমাত্র তেল শোধনাগার – ইস্টার্ন নিফাইনারি, পাতেঙ্গা, চট্টগ্রাম।
● বাংলাদেশের মোটর সাইকেলের সংযোগ কারখানা – এটলাস বাংলাদেশ লিমিটেড, টঙ্গী, গাজীপুর।
● বাংলাদেশের বৃহত্তম লৌহ ও ইস্পাত কারখানা – চট্টগ্রাম স্টীল মিল, চট্টগ্রাম।
No comments:
Post a Comment