● যে সব উপাদান অাবহাওয়া পরিবর্তন সাধন করে তাদেরকে বলা হয় – অাবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামক।
● অাবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামকসমূহ হলো – অক্ষাংশ, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, বায়ু প্রবাহ, সমুদ্র স্রোত, বৃষ্টিপাত, পাহাড়পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল, বনভূমির অবস্থান, মাটির প্রকৃতি, সমুদ্র থেকে দূরত্ব এবং বায়ুর অার্দ্রতা।
✿ অক্ষাংশ :
● জলবায়ুর ওপর প্রভাব বিস্তারকারী অন্যতম প্রধান উপাদান হলো – অক্ষাংশ।
● অক্ষাংশ রেখার প্রভাব বেশি – বায়ু ও তাপের উপর।
● নিরক্ষরেখার ওপর সূর্যকিরণ সোজাসুজি পড়ার ফলে – দিনরাত্রি সমান হয় এবং অাবহাওয়া ও জলবায়ু সব সময় উষ্ণ থাকে।
● নিরক্ষরেখার উত্তর বা দক্ষিণে সূর্য কিরণ ক্রমন্বয়ে তির্যকভাবে হেলে পড়ায় – দিনরাত্রি হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে।
✿ সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে উচ্চতা:
● সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি উষ্ণতা অধিক থাকে – বায়ুমন্ডলেরর
● যতই উপরের দিকে বায়ু প্রবাহিত হয়, ততই বায়ু – শীতল হতে থাকে।
● প্রতি ৯১ মি. (৩০০ ফুট) উচ্চতায় উষ্ণতার হ্রাস ঘটে – ০.৫৬ ডিগ্রি সে। (১ ডিগ্রি ফা)
✿ বায়ুপ্রবাহ :
● বাংলাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে অাগত মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয় – গীষ্মকালে।
● বাংলাদেশে মৌসুমি বায়ু উত্তর-পূর্ব থেকে স্থলভাগের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় – শীতকালের।
● শীতকালে বায়ুতে কম থাকে – জলীয় বাষ্প।
✿ পাহাড়-পর্বতের অবস্থান :
● বায়ু প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে – উচ্চ পাহাড় ও পর্বতশ্রেণী।
● ভারতীয় উপমহাদেশের জলবায়ু অপেক্ষাকৃত – কম শীতল।
✿ সমুদ্র স্রোত :
● সমুদ্রের শীতল অথবা উষ্ণ স্রোতের উপর দিয়ে প্রবাহিত বায়ু – যথাক্রমে শীতল ও উষ্ণ হয়ে থাকে।
● যে দেশের উপর উষ্ণ বায়ু প্রবাহিত হয় সে দেশের অাবহাওয়া ও জলবায়ু – উষ্ণ হয়।
● উষ্ণবায়ু প্রবাহিত হওয়ায় – বৃষ্টিপাত ঘটে।
✿ বৃষ্টিপাত :
● বৃষ্টিপাতের ফলে শীতল থাকে – অাবহাওয়া।
● নিরক্ষীয় অঞ্চলে সোজাসুজি পতিত হয় – সূর্যরশ্মি।
● অাবহাওয়া ও জলবায়ু নিয়ন্ত্রণকারী নিয়ামকসমূহ হলো – অক্ষাংশ, সমুদ্র পৃষ্ঠ থেকে উচ্চতা, বায়ু প্রবাহ, সমুদ্র স্রোত, বৃষ্টিপাত, পাহাড়পর্বতের অবস্থান, ভূমির ঢাল, বনভূমির অবস্থান, মাটির প্রকৃতি, সমুদ্র থেকে দূরত্ব এবং বায়ুর অার্দ্রতা।
✿ অক্ষাংশ :
● জলবায়ুর ওপর প্রভাব বিস্তারকারী অন্যতম প্রধান উপাদান হলো – অক্ষাংশ।
● অক্ষাংশ রেখার প্রভাব বেশি – বায়ু ও তাপের উপর।
● নিরক্ষরেখার ওপর সূর্যকিরণ সোজাসুজি পড়ার ফলে – দিনরাত্রি সমান হয় এবং অাবহাওয়া ও জলবায়ু সব সময় উষ্ণ থাকে।
● নিরক্ষরেখার উত্তর বা দক্ষিণে সূর্য কিরণ ক্রমন্বয়ে তির্যকভাবে হেলে পড়ায় – দিনরাত্রি হ্রাসবৃদ্ধি ঘটে।
✿ সমুদ্রপৃষ্ঠ হতে উচ্চতা:
● সমুদ্রপৃষ্ঠের কাছাকাছি উষ্ণতা অধিক থাকে – বায়ুমন্ডলেরর
● যতই উপরের দিকে বায়ু প্রবাহিত হয়, ততই বায়ু – শীতল হতে থাকে।
● প্রতি ৯১ মি. (৩০০ ফুট) উচ্চতায় উষ্ণতার হ্রাস ঘটে – ০.৫৬ ডিগ্রি সে। (১ ডিগ্রি ফা)
✿ বায়ুপ্রবাহ :
● বাংলাদেশে দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে অাগত মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয় – গীষ্মকালে।
● বাংলাদেশে মৌসুমি বায়ু উত্তর-পূর্ব থেকে স্থলভাগের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয় – শীতকালের।
● শীতকালে বায়ুতে কম থাকে – জলীয় বাষ্প।
✿ পাহাড়-পর্বতের অবস্থান :
● বায়ু প্রবাহে বাধার সৃষ্টি করে – উচ্চ পাহাড় ও পর্বতশ্রেণী।
● ভারতীয় উপমহাদেশের জলবায়ু অপেক্ষাকৃত – কম শীতল।
✿ সমুদ্র স্রোত :
● সমুদ্রের শীতল অথবা উষ্ণ স্রোতের উপর দিয়ে প্রবাহিত বায়ু – যথাক্রমে শীতল ও উষ্ণ হয়ে থাকে।
● যে দেশের উপর উষ্ণ বায়ু প্রবাহিত হয় সে দেশের অাবহাওয়া ও জলবায়ু – উষ্ণ হয়।
● উষ্ণবায়ু প্রবাহিত হওয়ায় – বৃষ্টিপাত ঘটে।
✿ বৃষ্টিপাত :
● বৃষ্টিপাতের ফলে শীতল থাকে – অাবহাওয়া।
● নিরক্ষীয় অঞ্চলে সোজাসুজি পতিত হয় – সূর্যরশ্মি।
● নিরক্ষীয় অঞ্চলে গড়ে উঠেছে – চিরহরিৎ বৃক্ষের বন।
● সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – নিরক্ষীয় অঞ্চলে।
✿ ভূমির ঢাল :
● অক্ষাংশের দিকে সূর্যকিরণ লম্বভাবে পতিত হয় – ঢালু ভুমির উপর।
● অক্ষাংশের বিপরীত দিকে ঢালু ভূমির ওপর সূর্যকিরণ পতিত হয় – তির্যকভাবে।
✿ বনভূমির অবস্থান :
● ঘন গভীর বনজঙ্গলের মাটিতে প্রবেশ করতে পারে না – সূর্যকিরণ।
● ঘন গভীর জঙ্গলের মাটি সবসময় – অার্দ্র থাকে।
● বিশ্বের যে অঞ্চলে যতবেশি ঘন ঘন গভীর বন অাছে, সে অঞ্চলে – ততবেশি বৃষ্পিপাত হয় এবং জলবায়ু অধীক শীতল থাকে।
✿ মাটির প্রকৃতি :
● সূর্যতাপে অতি তাড়াতাড়ি গরম হয় – বালু বা প্রস্তরময় মাটি।
● পার্বত্য ও মরু অঞ্চলে দিনের বেলায় – অধিক গরম পড়ে।
● পার্বত্য ও মরু অঞ্চলে সূর্য তাপের কমার সাথে বায়ু শীতল হতে থাকে, তাই রাতের বেলায় – শীত বাড়ে।
● কাঁদা এবং পলি মাটির তাপ ও পানি ধারণ ক্ষমতা – বেশি।
● কাঁদা এবং পলির মাটির তাপ ও পানি বিকিরণ ক্ষমতা – কম।
✿ সমুদ্র থেকে দুরত্ব :
● গীষ্মকালে সমুদ্রের পানি দিনের বেলায় স্থলভাগের চেয়ে – অধিক শীতল থাকে।
● শীতকালে সমুদ্রের পানি রাতের বেলায় স্থলভাগের চেয়ে – অপেক্ষাকৃত উষ্ণ থাকে।
● সমুদ্র থেকে দূরবর্তী অঞ্চলের জলবায়ু – চরমভাবাপন্ন হয়।
● সমুদ্র থেকে দূরবর্তী অঞ্চলের জলবায়ু – মৃদু বা সমভাবাপন্ন হয়।
✿ বায়ুর অার্দ্রতা :
● যে বায়ুতে অার্দ্রতা পরিমাণ বেশি, সে বায়ু অধিক প্রভাবিত করে – জলবায়ুকে।
● মরু অঞ্চলে দিনের বেলায় – অধিক গরম পড়ে।
● মরু অঞ্চলে রাতের বেলায় – অধিক শীত পড়ে।
● সারা বছর বৃষ্টিপাত হয় – নিরক্ষীয় অঞ্চলে।
✿ ভূমির ঢাল :
● অক্ষাংশের দিকে সূর্যকিরণ লম্বভাবে পতিত হয় – ঢালু ভুমির উপর।
● অক্ষাংশের বিপরীত দিকে ঢালু ভূমির ওপর সূর্যকিরণ পতিত হয় – তির্যকভাবে।
✿ বনভূমির অবস্থান :
● ঘন গভীর বনজঙ্গলের মাটিতে প্রবেশ করতে পারে না – সূর্যকিরণ।
● ঘন গভীর জঙ্গলের মাটি সবসময় – অার্দ্র থাকে।
● বিশ্বের যে অঞ্চলে যতবেশি ঘন ঘন গভীর বন অাছে, সে অঞ্চলে – ততবেশি বৃষ্পিপাত হয় এবং জলবায়ু অধীক শীতল থাকে।
✿ মাটির প্রকৃতি :
● সূর্যতাপে অতি তাড়াতাড়ি গরম হয় – বালু বা প্রস্তরময় মাটি।
● পার্বত্য ও মরু অঞ্চলে দিনের বেলায় – অধিক গরম পড়ে।
● পার্বত্য ও মরু অঞ্চলে সূর্য তাপের কমার সাথে বায়ু শীতল হতে থাকে, তাই রাতের বেলায় – শীত বাড়ে।
● কাঁদা এবং পলি মাটির তাপ ও পানি ধারণ ক্ষমতা – বেশি।
● কাঁদা এবং পলির মাটির তাপ ও পানি বিকিরণ ক্ষমতা – কম।
✿ সমুদ্র থেকে দুরত্ব :
● গীষ্মকালে সমুদ্রের পানি দিনের বেলায় স্থলভাগের চেয়ে – অধিক শীতল থাকে।
● শীতকালে সমুদ্রের পানি রাতের বেলায় স্থলভাগের চেয়ে – অপেক্ষাকৃত উষ্ণ থাকে।
● সমুদ্র থেকে দূরবর্তী অঞ্চলের জলবায়ু – চরমভাবাপন্ন হয়।
● সমুদ্র থেকে দূরবর্তী অঞ্চলের জলবায়ু – মৃদু বা সমভাবাপন্ন হয়।
✿ বায়ুর অার্দ্রতা :
● যে বায়ুতে অার্দ্রতা পরিমাণ বেশি, সে বায়ু অধিক প্রভাবিত করে – জলবায়ুকে।
● মরু অঞ্চলে দিনের বেলায় – অধিক গরম পড়ে।
● মরু অঞ্চলে রাতের বেলায় – অধিক শীত পড়ে।


No comments:
Post a Comment