● বর্তমান সময়ের বহুল অালোচিত ইস্যু হচ্ছে – বৈশ্বিক উষ্ণতা ও জলবায়ু পরিবর্তন।
● বৈশ্বিক উষ্ণতা বা উষ্ণায়নের ইংরেজি প্রতিশব্দ – Global Warming
● বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হলো – তুলনামুলভাবে যথেষ্ট কম সময়ে মানুষের কার্যক্রমের ফলে পৃথিবীর জলবায়ুর গড় তাপমাত্রার একটি লক্ষণীয় বৃদ্ধি।
● জলবায়ু পরিবর্তন হলো – কোনো জায়গার গড় অাবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি ও অর্থপূর্ণ পরিবর্তন, যার ব্যাপ্তি কয়েক যুগ থেকে কয়েক লক্ষ বছর পর্যন্ত হতে পারে।
● জলবায়ু পরিবর্তনের নিয়ামকগুলো জলো – জৈব প্রক্রিয়াসমূহ, পৃথিবী কর্তৃক গৃহীত সৌর বিকিরণের পরিবর্তন, প্লেট টেকটোনিক, অাগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত।
● বর্তমান সময়ে জলবায়ু পরিবর্তন বলতে বুঝায় – ক. প্রাকৃতিক কারণ খ. মনুষ্য সৃষ্টজনিত কারণ
● প্রাকৃতিক কারণগুলো হলো – পৃখিবীর অক্ষরেক্ষার পরিবর্তন, সূর্যরশ্মির পরিবর্তন, মহাসাগরীয় পরিবর্তন ও অাগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।
● বর্তমান সময়ে উষ্ণতা বৃদ্ধির মূল কারণ – উষ্ণতাবৃদ্ধিকার
ী বিভিন্ন প্রকার গ্যাস নিসঃসরণ।
● উষ্ণতা বৃদ্ধিকারী গ্যাসগুলো হলো – কার্বন ডাই অক্সাইড (৪৯%), জলীয়বাষ্প (১৩%), মিথেন (১৮%), নাইট্রাস অক্সাইড (০৬%), ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন (১৪%) প্রভৃতি। এদেরকে গ্রিন হাউস গ্যাস বলে।
● গ্রিন হাউজ ইফেন্ট হলো – তাপ অাটকে পড়ে সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
● গ্রিন হাউজের ফলে – নিম্নভূমি তলিয়ে যাবে।
● গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমনকারী শীর্ষদেশগুলো হলো – চীন, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভারত, জাপান।
● বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনে মারাত্মক প্রভাব লক্ষিত হচ্ছে – খাদ্যশস্য উৎপাদনে।
● বাংলাদেশ কৃষিকাজের উৎপাদন ব্যাহত করছে – খরা ও বন্যা।
● বাংলাদেশে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে – প্রাকৃতিক ঐতিহ্য ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে।
● জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ফসলি জমি – হ্রাস পাচ্ছে।
● শিল্প কারখানা থেকে বিভিন্ন প্রকার গ্যাস নিঃসরিত হচ্ছে – যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
● জলবায়ুর বিরূপ পরিবর্তনের অন্যতম শিকার – বাংলাদেশ।
● বিশ্ব উষ্ণায়নের লক্ষণগুলো হলো – অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, ঝড় জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি।
● সিএফসি – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।
● বৈশ্বিক উষ্ণতা বা উষ্ণায়নের ইংরেজি প্রতিশব্দ – Global Warming
● বৈশ্বিক উষ্ণায়ন হলো – তুলনামুলভাবে যথেষ্ট কম সময়ে মানুষের কার্যক্রমের ফলে পৃথিবীর জলবায়ুর গড় তাপমাত্রার একটি লক্ষণীয় বৃদ্ধি।
● জলবায়ু পরিবর্তন হলো – কোনো জায়গার গড় অাবহাওয়ার দীর্ঘমেয়াদি ও অর্থপূর্ণ পরিবর্তন, যার ব্যাপ্তি কয়েক যুগ থেকে কয়েক লক্ষ বছর পর্যন্ত হতে পারে।
● জলবায়ু পরিবর্তনের নিয়ামকগুলো জলো – জৈব প্রক্রিয়াসমূহ, পৃথিবী কর্তৃক গৃহীত সৌর বিকিরণের পরিবর্তন, প্লেট টেকটোনিক, অাগ্নেয়গিরি অগ্ন্যুৎপাত।
● বর্তমান সময়ে জলবায়ু পরিবর্তন বলতে বুঝায় – ক. প্রাকৃতিক কারণ খ. মনুষ্য সৃষ্টজনিত কারণ
● প্রাকৃতিক কারণগুলো হলো – পৃখিবীর অক্ষরেক্ষার পরিবর্তন, সূর্যরশ্মির পরিবর্তন, মহাসাগরীয় পরিবর্তন ও অাগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত।
● বর্তমান সময়ে উষ্ণতা বৃদ্ধির মূল কারণ – উষ্ণতাবৃদ্ধিকার
ী বিভিন্ন প্রকার গ্যাস নিসঃসরণ।
● উষ্ণতা বৃদ্ধিকারী গ্যাসগুলো হলো – কার্বন ডাই অক্সাইড (৪৯%), জলীয়বাষ্প (১৩%), মিথেন (১৮%), নাইট্রাস অক্সাইড (০৬%), ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন (১৪%) প্রভৃতি। এদেরকে গ্রিন হাউস গ্যাস বলে।
● গ্রিন হাউজ ইফেন্ট হলো – তাপ অাটকে পড়ে সার্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি।
● গ্রিন হাউজের ফলে – নিম্নভূমি তলিয়ে যাবে।
● গ্রিন হাউজ গ্যাস নির্গমনকারী শীর্ষদেশগুলো হলো – চীন, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভারত, জাপান।
● বাংলাদেশে জলবায়ু পরিবর্তনে মারাত্মক প্রভাব লক্ষিত হচ্ছে – খাদ্যশস্য উৎপাদনে।
● বাংলাদেশ কৃষিকাজের উৎপাদন ব্যাহত করছে – খরা ও বন্যা।
● বাংলাদেশে জলবায়ুর পরিবর্তনের ফলে – প্রাকৃতিক ঐতিহ্য ও জীববৈচিত্র্য ধ্বংস হচ্ছে।
● জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ফসলি জমি – হ্রাস পাচ্ছে।
● শিল্প কারখানা থেকে বিভিন্ন প্রকার গ্যাস নিঃসরিত হচ্ছে – যা পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর।
● জলবায়ুর বিরূপ পরিবর্তনের অন্যতম শিকার – বাংলাদেশ।
● বিশ্ব উষ্ণায়নের লক্ষণগুলো হলো – অনাবৃষ্টি, অতিবৃষ্টি, ঝড় জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি।
● সিএফসি – ক্লোরো ফ্লোরো কার্বন।


No comments:
Post a Comment