= ''খতিয়ান'' কি?
= ''সি এস খতিয়ান'' কি?
= ''এস এ খতিয়ান'' কি?
= ''আর এস খতিয়ান'' কি?
= ''বি এস খতিয়ান'' কি?
=“দলিল” কাকে বলে?
=“খানাপুরি” কাকে বলে?
= ''নামজারি'' কাকে বলে ?
=“তফসিল” কাকে বলে?
=“দাগ” নাম্বার/''কিত্তা'' কাকে বলে?
= “ছুটা দাগ” কাকে বলে?
= ''পর্চা'' কাকে বলে ?
= ''চিটা'' কাকে বলে ?
= ''দখলনামা'' কাকে বলে ?
= “খাজনা” ককে বলে?
= ''বয়নামা'' কাকে বলে ?
= ''জমাবন্দি'' কাকে বলে ?
= ''দাখিলা'' কাকে বলে ?
= ''DCR'' কাকে বলে ?
=“কবুলিয়ত” কাকে বলে ?
= “ফারায়েজ” কাকে বলে?
= “ওয়ারিশ” কাকে বলে?
= ''হুকুমনামা'' কাকে বলে ?
= ''জমা খারিজ'' কাকে বলে ?
= ''মৌজা'' কি/ কাকে বলে ?
= “আমিন” কাকে বলে?
= “কিস্তোয়ার” কাকে বলে?
= “সিকস্তি” কাকে বলে ?
= “পয়ন্তি” কাকে বলে?
''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''''
=খতিয়ানঃ
মৌজা ভিত্তিক এক বা একাধিক ভূমি
মালিকের ভূ-সম্পত্তির বিবরণ সহ যে
ভূমি রেকর্ড জরিপকালে প্রস্ত্তত করা
হয় তাকে খতিয়ান বলে। এতে
ভূমধ্যাধিকারীর নাম ও প্রজার নাম,
জমির দাগ নং, পরিমাণ, প্রকৃতি,
খাজনার হার ইত্যাদি লিপিবদ্ধ
থাকে। আমাদের দেশে বিভিন্ন
ধরনের খতিয়ানের উপস্থিতি লক্ষ্য করা
যায়। তন্মধ্যে সিএস, এসএ এবং আরএস
উল্লেখযোগ্য। ভূমি জরিপকালে ভূমি
মালিকের মালিকানা নিয়ে যে
বিবরণ প্রস্তুত করা হয় তাকে “খতিয়ান”
বলে। খতিয়ান প্রস্তত করা হয় মৌজা
ভিত্তিক।
.
= সি এস খতিয়ানঃ
১৯১০-২০ সনের মধ্যে সরকারি আমিনগণ
প্রতিটি ভূমিখণ্ড পরিমাপ করে উহার
আয়তন, অবস্থান ও ব্যবহারের প্রকৃতি
নির্দেশক মৌজা নকশা এবং প্রতিটি
ভূমিখন্ডের মালিক দখলকারের বিররণ
সংবলিত যে খতিয়ান তৈরি করেন
সিএস খতিয়ান নামে পরিচিত।
.
=এস এ খতিয়ানঃ
১৯৫০ সালের জমিদারি অধিগ্রহণ ও
প্রজাস্বত্ব আইন পাসের পর সরকার
জমিদারি অধিগ্রহণ করেন। তৎপর
সরকারি জরিপ কর্মচারীরা
সরেজমিনে মাঠে না গিয়ে সিএস
খতিয়ান সংশোধন করে যে খতিয়ান
প্রস্তুত করেন তা এসএ খতিয়ান নামে
পরিচিত। কোনো অঞ্চলে এ খতিয়ান
আর এস খতিয়ান নামেও পরিচিত।
বাংলা ১৩৬২ সালে এই খতিয়ান
প্রস্তুত হয় বলে বেশির ভাগ মানুষের
কাছে এসএ খতিয়ান ৬২র
খতিয়ান নামেও পরিচিত।
.
= আর এস খতিয়ানঃ
একবার জরিপ হওয়ার পর তাতে
উল্লেখিত ভুলত্রুটি সংশোধনের জন্য
পরবর্তীতে যে জরিপ করা হয় তা আরএস
খতিয়ান নামে পরিচিত। দেখা যায়
যে, এসএ জরিপের আলোকে প্রস্তুতকৃত
খতিয়ান প্রস্তুতের সময় জরিপ
কর্মচারীরা সরেজমিনে তদন্ত করেনি।
তাতে অনেক ত্রুটি-বিচ্যুতি রয়ে
গেছে। ওই ত্রুটি-বিচ্যুতি দূর করার জন্য
সরকার দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে
সরেজমিনে ভূমি মাপ-ঝোঁক করে
পুনরায় খতিয়ান প্রস্তুত করার উদ্যোগ
নিয়েছেন। এই খতিয়ান আরএস খতিয়ান
নামে পরিচিত। সারাদেশে এখন পর্যন্ত
তা সমাপ্ত না হলেও অনেক জেলাতেই
আরএস খতিয়ান চূড়ান্তভাবে প্রকাশিত
হয়েছে।
সরকারি আমিনরা মাঠে গিয়ে
সরেজমিনে জমি মাপামাপি করে এই
খতিয়ান প্রস্তুত করেন বলে তাতে
ভুলত্রুটি কম লক্ষ্য করা যায়।
বাংলাদেশের অনেক এলাকায় এই
খতিয়ান বি এস খতিয়ান নামেও
পরিচিত।
.
= বি এস খতিয়ানঃ
সর্ব শেষ এই জরিপ ১৯৯০ সা পরিচালিত
হয়। ঢাকা অঞ্চলে মহানগর জরিপ
হিসাবেও পরিচিত।
.
= “দলিল” কাকে বলে?
যে কোন লিখিত বিবরণ আইনগত সাক্ষ্য
হিসাবে গ্রহণযোগ্য তাকে দলিল বলা
হয়। তবে রেজিস্ট্রেশন আইনের বিধান
মোতাবেক জমি ক্রেতা এবং
বিক্রেতা সম্পত্তি হস্তান্তর করার জন্য
যে চুক্তিপত্র সম্পাদন ও রেজিস্ট্রি
করেন সাধারন ভাবেতাকে দলিল
বলে।
.
= “খানাপুরি” কাকে বলে?
জরিপের সময় মৌজা নক্সা প্রস্তুত করার
পর খতিয়ান প্রস্তুতকালে খতিয়ান
ফর্মের প্রত্যেকটি কলাম জরিপ
কর্মচারী কর্তৃক পূরন করার প্রক্রিয়াকে
খানাপুরি বলে।
.
= নামজারি কাকে বলে ?
ক্রয়সূত্রে/উত্তরাধিকার সূত্রে অথবা
যেকোন সূত্রে জমির নতুন মালিক হলে
নতুন মালিকের নাম সরকারি
খতিয়ানভুক্ত করার প্রক্রিয়াকে
নামজারী বলা হয়।
.
= “তফসিল” কাকে বলে?
জমির পরিচয় বহন করে এমন বিস্তারিত
বিবরণকে “তফসিল” বলে। তফসিলে,
মৌজার নাম, নাম্বার, খতিয়ার
নাম্বার, দাগ নাম্বার, জমির চৌহদ্দি,
জমির পরিমাণ সহ ইত্যাদি তথ্য
সন্নিবেশ থাকে।
.
= “দাগ” নাম্বার কাকে বলে? / কিত্তা
কি ?
দাগ শব্দের অর্থ ভূমিখ-। ভূমির ভাগ বা
অংশ বা পরিমাপ করা হয়েছে এবং যে
সময়ে পরিমাপ করা হয়েছিল সেই সময়ে
ক্রম অনুসারে প্রদত্ত ওই পরিমাপ
সম্পর্কিত নম্বর বা চিহ্ন।
যখন জরিপ ম্যাপ প্রস্তুত করা হয় তখন
মৌজা নক্সায় ভূমির সীমানা চিহ্নিত
বা সনাক্ত করার লক্ষ্যে প্রত্যেকটি
ভূমি খন্ডকে আলাদা আলাদ নাম্বার
দেয়া হয়। আর এই নাম্বারকে দাগ
নাম্বার বলে। একেক দাগ নাম্বারে
বিভিন্ন পরিমাণ ভূমি থাকতে পারে।
মূলত, দাগ নাম্বার অনুসারে একটি
মৌজার অধীনে ভূমি মালিকের
সীমানা খূটিঁ বা আইল দিয়ে
সরেজমিন প্রর্দশন করা হয়। দাগকে
কোথাও কিত্তা বলা হয়।
.
= “ছুটা দাগ” ক
Monday, March 27, 2017
About ebongbd
"ALL ABOUT THINGS FOR EASY LIFE"
THIS IS A WEBSITE ABOUT SOLUTION OF OUR DAILY PROBLEMS. YOU CAN GET HERE ALL PROBLEM'S SOLUTION.
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment