১. ডিম আধা সিদ্ধ না করে
করে সিদ্ধ করে বাচ্চাদের কে খাওয়ান
এতে পুষ্টি বেশি পাওয়া যাবে।
২. অনেক সময়েই ডিমের খোসা ছিলতে
গেলে ভেঙ্গে যায় ডিম, খোসার সাথে
সাদা অংশটাও উঠে আসে। এই সমস্যা
থেকে বাঁচতে এক চামচ বেকিং সোডা
দিয়ে দেবেন ডিম সিদ্ধ এর জলে ।
৩. ডিমের সরু অংশটা উপরের দিক করে
ডিম রাখুন কেসের মাঝে। ডিম ভালো
থাকবে অনেকদিন।
৪. অমলেট করার সময় সামান্য একটু দুধ
মিশিয়ে দিতে পারেন। অমলেট নরম আর
ফুলকো হবে।
৫. রুক্ষ চুলের জন্য ডিম অসাধারণ এক
প্রোটিন প্যাক। কেবল ফেটিয়ে নিয়ে
চুলে মাখুন। ৩০ মিনিট পর শ্যাম্পু করে
ফেলুন।
৬. ডিমের সমস্ত ক্যালরির বেশিরভাগ
থাকে তার কুসুমে। একটা ডিমের সাদা
অংশে মাত্র ৫০ ক্যালোরি।
৭. চুনের জলে ডিম চুবিয়ে রাখলে
ডিম দুই সপ্তাহ পর্যন্ত ভালো থাকে।
ফ্রিজে রাখলে থাকে আরও বেশিদিন।
৮. ডিম পোঁচ করার সময় তেলের মাঝে
আগে একটু লবণ দিন, তারপর ডিম। তাহলে
আর প্যানে লেগে যাবে না।
৯. সিদ্ধ ডিম তেলে ভাজার সময় কাঁটা
চামচ দিয়ে কেঁচে নিন। নাহলে ফুটে
উঠে বিরাট দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে।
১০. আগুনে পুড়ে গেলে সাথে সাথে
ডিমের সাদা অংশ লাগিয়ে দিন। আরাম
তো হবেই, ফোসকা পড়বে না এবং দ্রুত
সেরেও যাবে।
সুস্থ থাকুন, সচেতন থাকুন♥♥
****সংগৃহীত****
No comments:
Post a Comment