eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, October 2, 2017

দাড়ি কাটার সঠিক পদ্ধতি

feature-image


*দাড়ি কামানোর আগে প্রথম কাজ হলো মুখ ধুয়ে নেয়া। বাজারে ফেস ওয়াশিং নামে অনেক কিছুই পাওয়া যায় যা মুখে জমা ময়লা, ঘাম ইত্যাদি দূর করতে সক্ষম। আগে যদি ময়লা দূর করা না হয়, তাহলে তা মসৃণ দাড়ি কামানোয় যেমন সমস্যা তৈরি করে, তেমনি কাটা-ছেঁড়ার বিপদও বাড়িয়ে দেয়।

*কুসুম গরম পানিতে মুখ ধুয়ে নিন। এতে চামড়া নরম হয় এবং দাড়ি কামানোর উপযুক্ত অবস্থায় আসে। 

*বাজারে প্রি শেভিং অয়েল নামে একটা অয়েল পাওয়া যায়। এ তেল দাড়ি নরম করে এবং রেজর ব্যবহারের জন্য মুখের চামড়াকে উপযুক্ত করে। ফলে মুখের বিচিত্র সব স্থানে গজিয়ে ওঠা দাড়িকেও রেজরের নাগালে আনা সম্ভব হয়। সেভ করার আগে এই অয়েল দিয়ে মুখে ম্যাসাজ করে নিন।

*বাজারে এখন অনেক ব্লেডের রেজর পাওয়া যায়। চার বা ছয় ব্লেডযুক্ত রেজর ব্যবহারের দিকেও ঝুঁকছেন অনেকেই। তবে তিন ব্লেডযুক্ত রেজরই উত্কৃষ্ট ভালোভাবে দাড়ি কামানোর জন্য এর চেয়ে বেশি ব্লেডের প্রয়োজন নেই, বরং তা ত্বকের ক্ষতিও করতে পারে। আর যাদের চামড়া নরম, মুখে এলোমেলো দাড়ি গজায়, তাদের জন্য দুই ব্লেডের রেজরই যথেষ্ট।

*ফোম অথবা জেল হালকা গরম পানিতে ভিজিয়ে নিন। এরপর সেই জেল বা ফোম আঙুলে নিয়ে বৃত্তের নিয়মে মুখে মাখাতে হবে। এতে মুখের ক্ষুদ্র ও লুকানো দাড়িতেও জেল পৌঁছে যাবে। যদি সম্ভব হয় তাহলে নরম কোনো ব্রাশ দিয়ে জেল বা ফোশ ঘষে মুখে লাগান, যেন মুখে একটি পুরু ফেনার আস্তর তৈরি হয়। এতে দাড়ি হবে অধিক নরম। এভাবে মিনিট দুই রাখার পর রেজর ব্যবহার করুন।

*রেজর সবসময় পরিষ্কার রাখুন এবং বেশি দিনের পুরনো রেজর ব্যবহার অবশ্যই করবেন না। আর উল্টো দিক থেকে কখনোই দাড়ি কামাবেন না। দাড়ি কাটার পর ভালো মানের আফটার শেভ ব্যবহার করুন।

No comments:

Post a Comment