সারাংশ
সংগ্রহ
গুরুর আবশ্যক শিষ্যকে কতকগুলি বুলি মুখস্ত করবার জন্য নয়,
গুরুর আবশ্যক শিষ্যকে কতকগুলি বুলি মুখস্ত করবার জন্য নয়, তীক্ষ্ম পর্যবেক্ষণের দ্বারা শিষ্যের আত্মার সামর্থ্য ও বৈশিষ্ট্যের খোঁজ নিয়ে তাকে স্বীয় সত্তায় প্রতিষ্ঠিত করা। শিষ্যের পরিচয় করিয়ে দেওয়া। এইভাবে শিক্ষা পদ্ধতি চললে দেখতে পাব, সব ছেলেরই কিছু না কিছু শক্তি আছে, কোনো ছেলেই একেবারে বাজে নয়। সুতরাং শিক্ষা বস্তুকে নয়, শিক্ষার্থীর অন্তরকে বড় করে দেখে। তার ভিতরকার শক্তিকে জাগ্রত করাই শিক্ষার লক্ষ্য।
সারাংশ: শিক্ষকের কাজ শিক্ষার্থীকে পড়া মুখস্থ করানো নয়। তিনিই পারেন শিক্ষার্থীর জ্ঞানস্পৃহা জাগিয়ে তুলতে, তার অন্তর্নিহিত শক্তি ও সামর্থ্যকে জাগ্রত করে তাকে আপন সত্তায় প্রতিষ্ঠিত করতে। আর এটাই হওয়া উচিত শিক্ষকের প্রকৃত লক্ষ্য।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)


No comments:
Post a Comment