eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, September 12, 2016

পৃথিবী সৃষ্টির ইতিহাস

● মহাবিশ্বের সৃষ্টি সংক্রান্ত বিজ্ঞানকে বলে – Cosmology
● মহাবিশ্ব সৃষ্টি পূর্বমুহূর্তকে বলা হয় – টাইম জিরো বা জিরো অাওয়ার।
● বিগ ব্যাং সৃষ্টির অাগের মুহূর্তের সীমকে বলে – পাঙ্ক ওয়াল।
● বিজ্ঞানের বিষয় হিসেবে বিশ্ব সৃষ্টিতত্ত্বের জন্ম শুরু হয় – ১৯১৬ সালে অালবার্ট অাইনস্টাইনের সাধারণ অাপেক্ষিক তত্ত্ব প্রণয়নের পর থেকে।
● এডউইন হাবলস মহাবিশ্বের প্রসারণ অাবিষ্কার করেন – ১৯২৯ সালে।
● অাজ থেকে ১৫০০-২০০০ কোটি বছর অাগে মহাবিশ্বের অাকৃতি ছিল – ডিম্বাকার।
● অভ্যন্তরীণ বিপুল তাপ ও চাপের কারণে পচন্ড শব্দে ডিম্বাকার বস্তুর মহাবিস্ফোরণ ঘটে, এই বিষ্ফোরণের ফলেই সৃষ্টি হয়েছিল অামাদের এই মহাবিশ্ব এটাই – বিগ ব্যাং তত্ত্ব।
● বিগ ব্যাং এর ফলে সৃষ্টি হয় – সময়, স্থান, শক্তি, পদার্থ।
● বিগ ব্যাং এর কারণে সৃষ্ট খণ্ডগুলো হলো – গ্রহ, উপগ্রহ, নক্ষত্র, উল্কা, ধুমকেতু ইত্যাদি যা প্রতিনিয়ত পরস্পর থেকে দুরে সরে যাচ্ছে।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের প্রবক্তা – জি ল্যামেটার (১৯২৭ সাল)
● জি ল্যামেটার যে দেশের বিজ্ঞানী – বেলজিয়াম।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের অাধুনিক তত্ত্ব ব্যাখ্যা উপস্থাপন করেন – স্টিফেন হকিং।
● স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন অতিশয় বিখ্যাত – পদার্থবিজ্ঞানী।
● বিগ ব্যাং তত্ত্বের ব্যাখ্যা সংম্বলিত স্টিফেন হকিং এর বিখ্যাত বই – A Brief History of Time
● জ্যোতির্বিজ্ঞানের জনক হলে – হিপ্পার্কাস।
● মহাজাগতিক মানচিত্র তৈরি করা হয়েছে – হিপ্পাকার্স এর নামে।
● হিপ্পাকার্স ম্যাপ হলো – নতুন মহাজাগতিক মানচিত্র।
● বিজ্ঞানী হাবল মহাবিশ্ব সম্পর্কে বলেন – ‘মহাবিশ্ব প্রতিনিয়তই সম্প্রসারিত হচ্ছে’।
● টলেমি ছিলেন – জ্যোতির্বিদ।
● গ্যালাক্সির কেন্দ্রীভূত অংশের চতুর্দিকে অাবর্তন সম্পূর্ণ করতে সূর্যের সময় লাগে – ২২৫ মিলিয়ন বছর।
● গ্যালাক্সির ক্ষুদ্র অংশ যে নামে পরিচিত তা হলো – ছায়াপথ।
● মহাবিশ্বের সবচেয়ে বড় নক্ষত্র হলো – বেটেলগম।
● অাকাশের উজ্জ্বলতম নক্ষত্র হলো – লুব্ধক।
● লুব্ধকের ইউরোপীয় নাম হলো – সিরিয়াস।
● পৃথিবীর নিকটতম নক্ষত্র হলো – সূর্য।
● সূর্য হতে পৃথিবীর দুরত্ব প্রায় – ১৫ কোটি কিলোমিটার।
● সপ্তর্ষিমন্ডল অাকাশে – জিজ্ঞাসা চিহ্নের মতো দেখায়।
● যে নিউট্রন তারকা রেডিও তরঙ্গ বিকিরণ করে তাকে বলে – পালসার।
● সূর্য তার নিজ ছায়াপথকে কেন্দ্র করে ঘুরে অাসতে যে সময় নেয় তাকে বলে – কসমিক ইয়ার।
● অামাদের সূর্যের কসমিক ইয়ারে অতিক্রান্ত দূরত্ব হলো – ২০ কোটি অালোকবর্ষ।
● শীতের সন্ধ্যারাত্রে পূর্ব অাকাশে মনুষ্য অাকৃতির একটি নক্ষত্র দেখা যায়, একে বলে – কালপুরুষ।

No comments:

Post a Comment