পৃথিবীতে নানান সময়ে নানান রিসার্চ হয়, সেগুলারও ফলাফলও গুলাও বের হয়। তা থেকে চমৎকার চমৎকার সব তথ্য বেরিয়ে আসে। সেই রকম কিছু তথ্য নিয়ে সাজিয়েছি আজকের পোস্ট। নানান কারণে আমি রেফারেন্স দিতে পারছিনা। তবে বিশ্বাস ও অবিশ্বাসে বাহিরে একটা ব্যপার পাবেন সেটা হচ্ছে মজা। আমি মনে করি, পাঠ্য বইয়ের বাহিরে যে কোন লেখা পড়ার মুল উদ্ধেশ্য হউক মজা পাওয়া। এখন আপনি মজাই পেলেন না, কষ্ট করে পড়ার দরকার কি!!
সাইকোলজিক্যাল ভাষ্য মতে , আমরা মানুষরা ‘স্মৃতি‘কে মূল্য দেই বেশি যতনা দেই মানুষটাকে যে অই স্মৃতির সাথে রিলেটেড। অনেক সময় দেখা যায়, আপনি স্মৃতি( ঘতে যাওয়া ঘটনা ) মিস করছেন, মানুষটাকে না!
আপনি জানেন কি, পৃথিবীর বেশিরভাগ সমুদ্র অঞ্চল এখনো মানুষ আবিষ্কার করতে পারেনি। প্রায় ৯৫% সমুদ্র অঞ্চল এখনো মানব জাতীর জানার বাহিরে।
যখন একটা মেয়ে ডেটিং এ যেতে চায়, তখন সে যে সিম্পটমসগুলো দেখায় তার মধ্যে, অন্যতম হচ্ছে, ছেলেটা যখন জোক করবে তখন অনেক হাসবে, নিজের চুল নিয়ে খেলবে, আসবাবপত্র নিয়ে অস্বাভাবিকভাবে নাড়াচাড়া করবে, ছেলেটা কোন কমপ্লিমেন্ট দিলে লজ্জা পাবে খুব!, আকা বাঁকা মুখের অঙ্গ ভঙ্গি করবে, কথা বলতে গেলে নারভারস হয়ে যাবে, গুলিয়ে ফেলবে! – এবার আপনি চিন্তা করে দেখেন আপনার তার এগুলা হইসে নাকি!
আপনি যদি কলার গ্রান নেন, সেটা আপনাকে ওয়েট লুজে হেল্প করবে।
‘মোহ‘ ব্যপারটা হচ্ছে যখন আপনি কাউকে পেলেন যে সম্পূর্ণ পারফেক্ট! আর ‘ভালোবাসা‘ হচ্ছে আপনি যাকে পেলেজ সে অব দিক দিয়ে পারফেক্ট না বাটসেটা খুব একটা ম্যাটার করে না।
যে মানুষগুলা সব সময় হাসে আর জোক করে, তারাই প্রকৃত অর্থে সবচেয়ে বেশি ব্যাথা যন্ত্রণা সয্য করেছে।
৮০% এর বেশি মানুষ তার ভালোবাসার মানুষকে ( যাকে সে কেয়ার করে ) ঝগড়ার সময় অনেক কিছু বলার থাকলেও বলেনা শুধুমাত্র তাকে সে কেয়ার করে( ভালোবাসে ) এবং ঝগড়া এভয়েড করতে চায় এই জন্য।
মানুষের মস্তিষ্ক নতুন মুখ তৈরি করতে পারেনা। তাই আমরা যখন স্বপ্ন দেখি তখন আমাদের পরিচিত মুখগুলো ব্যবহার করে মস্তিষ্ক তার ইচ্ছে মত এলো মেলো ঘটনা তৈরি করে, সেই ঘটনা থাকুক আর নাইবা থাকুক! আর সেটাই স্বপ্ন।
Love at First Sight! ব্যপারটা আরও ভালো এক্সপ্লেনেশন হচ্ছে, আপনি যদি কারো সাথে দেখার এক ঘণ্টার মধ্যে তার প্রেমে পড়েন, তবে সেটাকে লাভ এত ফার্স্ট সাইট বলে। শুধু একবার তাকালেই প্রেম হবে সেটা জরুরী না। - সো, ভালো করে দেখে নিয়ে এক ঘণ্টার মধ্যে প্রেমে পড়েন। তাড়াহুড়া কইরেন না।
বিড়াল প্রীতি অনেক সময় মানুষিক রোগের কারণ হতে পারে, যেটা কিনা সুইসাইডের দিকে নিয়ে যেতে পারে। -কথাটা কতটুকু সত্য আমি জানিনা। তবে দেখে আমি নিজেও চমকে উঠলাম!
সাইকোলজির ভাষ্যমতে, অপ্রকাশিত অনুভূতি অবশ্যই কষ্টের অনুভূতি কখনোই মরে যায় না। সাময়িকভাবে এই অনুভূতিগুলো হয়ত নীরব থাকবে তবে এক সময় উঠে আসবে এবং প্রচণ্ড মানসিক কষ্ট দিবে।
২০০৬ সালের এক জরিপে দেখা গেছে, প্রতি ১০০ জন বাবার মধ্যে প্রায় সাড়ে তিন জন বাবা সন্তান লালন-পালন করছে যার বাবা সে নিজে না এবং সে সেটা জানেনা! – ভাই, আপনার বউ এর যত্ন নিন, কোথায় যাচ্ছে তার খবর নিন!
এক গবেষণায় দেখা গেছে, চকলেট খেলে মানুষের ম্যাথম্যাটিকাল স্কিলের উন্নতি হয়।
পৃথিবীতে যত পিপড়া আছে, তাদের সবাইকে পাল্লায় নিয়ে মাপলে তাদের যে ওজন হবে, তা পৃথিবীতে একটা পূর্ণ বয়স্ক মানুষের ওজনের সমান হবে।
একটা মজার ব্যপার কি খেয়াল করেছেন? মানুষ ব্রেইনের নাম দিয়েছে ‘ব্রেইন‘। একটু টেকনিক্যালি খেয়াল করেন,ব্রেইন কিন্তু নিজেই নিজের নামকরণ করেছে।
২০০৮ সালে, ম্যাকডোনাল্ডস ২৭৮,৮৫০,০০০ ডলার সেভ করেছিলো, শুধুমাত্র তাদের চিজবার্গারে ২ পিস চিজ এর বদলে ১ পিস দিয়েছিলো বলে।
কোরিয়ার সিউলে একটা রেস্টুরেন্ট আছে, যেখানে খাবারের কোন নির্দিষ্ট মূল্য তালিকা নেই। আপনি যা দিতে পারবেন,তাই তারা গ্রহণ করবে।
মানুষের চোখ যদি একটা ডিজিটাল ক্যামেরা হত তবে এর লেন্সের ক্ষমতা হত ৫৭৬ মেগা পিক্সেলস।
যে সব মানুষ বুদ্ধিমান তারা সহজেই রেগে যায় এবং এদের সহজের বিরক্ত করা যায়। - তথ্যটা পেয়ে একটু অবাকিত হলাম। কেননা, আমি খুব একটা রাগি না, কিন্তু খুব সহজেই বিরক্ত হয়ে যাই। তাইলে কি আমি বুদ্ধিমান?
ভালোবাসা খুঁজে পাওয়াটা টাইমিং এর ব্যপার। সাইকোলজির ভাষ্য হচ্ছে, সঠিক মানুষ খুঁজে পাওয়া সম্ভব। তবে সেটা ভুল সময়ে।অর্থাৎ, আপনি যখন পারফেক্ট মানুষটা পাবেন, তখন সময়টা পারফেক্ট থাকবেনা।
হাঁস বা রাজহাঁসের জীবনে শুধুমাত্র একটাই জীবন সাথী থাকে সারা জীবনে। যদি সেই জীবন সাথী মারা যায় তবে তারা ব্রোকেন হার্ট নিয়ে মারা যায়। আর অন্য কোন হাঁসকে জীবন সাথী করেনা।
মূর্খ মানুষরা সারাজীবন বিশ্বাস করে তার মেধাবী/ব্রিলিয়ান্ট যখন কিনা সত্যিকার মেধাবীরা তাদের নিজেকে বুঝতে পারেনা এবং বোঝার চেষ্টা চালিয়ে যায়।
একজন মহিলা একটি গোপন কথা এভারেজে ৪৭ ঘণ্টা ১৫ পর্যন্ত গোপন রাখতে পারে। এর বেশি পারেনা!
এলারম ঘড়ি সাধারণত মানুষকে ঘুম থেকে উঠায় না বরং এর শব্দ শুনে মানুষ ঘুমের ভেতর চমে উঠে/আতকে উঠে যার ফলে ঘুম ভেঙ্গে যায়। এই ব্যপারটা স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর।
একটা মিথ ছিল এরকম, ‘যখন আপনি জন্মেছিলেন তখন আপনি কাঁদছিলেন কেননা আপনি আপনার পূর্বের জীবনে মৃত্যুবরণ করেছেন!’
মেয়েরা সাধারণত কোন ডিসিশান নিতে ছেলেদের চেয়ে বেশি সময় নেয়। তবে সেই নেওয়া ডিসিশানে মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে বেশি সময় ধরে আঁকড়ে থাকে।
No comments:
Post a Comment