eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, September 12, 2016

পরিবেশ ও পরিবেশ দুষণ

→ বিশ্ব পরিবেশ দিবস — ৫ জুন।
→ গ্রিন হাউজ ইফেক্টের পরিণতিতে বাংলাদেশের সবচেয়ে গুরুতর — নিম্নভূমি নিমজ্জিত হবে।
→ গ্রিন হাউজে গাছ লাগানো হয় — অত্যধিক ঠান্ডা থেকে রক্ষার জন্য।
→ জীবজগতের জন্য সবচেয়ে ক্ষতিকারক রশ্মি — গামা রশ্মি।
→ জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে — প্রাকৃতিক পরিবেশ।
→ জীবাশ্ম জ্বালানি দহনের ফলে বায়ুমন্ডলের সব চাইতে বেশি বৃদ্ধি পাচ্ছে — কার্বন ডাই অক্সাইড।
→ গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়া এই দেশের জন্য ভয়াবহ অাশংকার কারণ হয়ে দাড়িয়েছে। এর ফলে — সমুদ্রতলে উচ্চতা বেড়ে যেতে পারে।
→ বায়ুমন্ডলের ওজোনস্তর অবক্ষয়ে ভূমিকা সর্ব্বোচ্চ – CFC বা ক্লোরোফ্লোরো কার্বন।
→ গ্রিন হাউজ ইফেক্ট বলতে — তাপ অাটকে পড়ে সার্বিক কাপমাত্রা বৃদ্ধিকে বোঝায়।
→ CFC — ওজোন স্তর ধ্বংস করে।
→ বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের পরিমাণ ২৫ শতাংশের বেশি হলে — কোন প্রাণী বাচতে পারে না।
→ পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার জন্য দেশে বনভূমি থাকা দরকার — মোট অায়তনের শতকরা ২৫ ভাগ।
→ পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধির জন্য মূলত দায়ী — কার্বন ডাই অক্সাইড।
→ বায়ুমন্ডলের দ্বিতীয় স্তরের নাম — স্ট্রাটোস্ফিয়ার।
→ অাদর্শ মাটিতে জৈব পদার্থ থাকে — ৫%।
→ অতি বেগুনী রশ্মিকে শোষণ করে — ওজোন।
→ CFC গ্রাস দায়ী — ওজোন স্তর নষ্ট করার জন্য।
→ গ্রিন ইফেক্টের জন্য দায়ী — বায়ুমন্ডলের কার্বন ডাই অক্সাইড।
→ যানবাহনের কালো ধোয়া পরিবেশ দূষিত করে — বাতাসে কার্বন ডাই অক্সাইড বৃদ্ধির মাধ্যমে।
→ পানিতে মাছ ও অন্যান্য জলজ প্রাণী মরে যায় — অক্সিজেনের পরিমাণ কমে গেলে।
→ সবচেয়ে ক্ষতিকর অালট্রাভায়োলেট রশ্মি –UV-C
→ এসিড বৃষ্টি হয় বাতাসে — সালফার ডাই অক্সাইডের অাধিক্যে।
→ বায়ু দুষণের জন্য দায়ী — CO
→ দুই স্ট্রোক বিশিষ্ট ইঞ্জিন চার স্ট্রোক বিশিষ্ট ইঞ্জিনের চাইতে বায়ুদূষণ হয় — বেশি।
→ ডিজেল পোড়ালে — সালফার ডাই অক্সাইড গ্যাস বাতাসে অাসে।
→ গাড়ি থেকে নির্গত কালো ধোয়ায় থাকে — বিষাক্ত কার্বন মনো অক্সাইড।
→ অতি বেগুনি রশ্মি অাসে – সূর্য থেকে।
→ E-8 —পরিবেশ দূষণকারী ৮ দেশ।
→ ওজোন স্তরের সবটেয়ে বেশি ক্ষতি করে — ক্লোরিন।
→ পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ করার বড় কারণ — পরিবেশ দূষণ হ্রাস।
→ বিশ্ব স্বাস্থ্য কর্তৃক নির্ধারিত অার্সেনিকের নিরাপদ মাত্রা হচ্ছে প্রতি লিটার পানিতে — ০.০১ মিলিগ্রাম।
→ SMOG হচ্ছে — দুষিত বাতাস।
→ ওজোন স্তর রয়েছে — স্ট্রাটোস্ফিয়ারে।
→ ইকোলজি এর বিষয়বস্তু হচ্ছে — প্রাণিজগতের পরিবেশের সঙ্গে অভিযোজনের উপায় নির্দেশ।
→ প্রাকৃতিক পরিবেশ বিনষ্ট হওয়ার জন্য সবচেয়ে বেশি দায়ী — মানুষ।
→ সর্বপ্রথম পানি দুষণ সমস্যাকে চিহ্নিত করেন— হিপোক্রেটিস।
→ পারমাণবিক বর্জ্য ফেলার জন্য ভূগর্ভস্থ স্থায়ী স্থানটি অবস্থিত — স্টোকহোমের নিকটে।
→ বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থ্যা বাংলাদেশের পানীয় জলে অার্সেনিকের মাত্রার যে পরিমাণের বেশি হলে তা পান করার অনুপযুক্ত বলে ঘোষণা দিয়েছেন — ০.০৫ মিলিহ্রাম/
লিটার।
→ বাংলাদেশে অার্সেনিক দূষণের প্রধান কারণ — ভূগর্ভস্থ পানির মাত্রাতিরিক্ত উত্তোলন।
→ বাংলাদেশে অার্সেনিক ধরা পড়ে — ১৯৯৩ সালে, চাঁপাইনবাবগঞ্জে।
→ বাংলাদেশে যে জেলা সর্বাধিক অার্সেনিকে অাক্রান্ত — চাঁদপুর।
→ যে দুষণ প্রকিয়ায় পৃথিবীর মানুষ সবচেয়ে বেশি অাক্রান্ত হয় — পানিদুষণ।
→ সাগরের তীরবর্তী এলাকা সবচেয়ে বেশি দুষিত।
→ অম্লবৃষ্টি সাধারণ বেশি হয় — শিল্পোন্নত দেশে।
→ সাগরের পানি তেল দ্বারা দূষিত হলে — অক্সিজেন তৈরি কম হয়।
→ ওজনের গড় ঘনত্ব প্রতি কেজি বাতাসে — ৬৩৫ মাইক্রোগ্রাম।
→ বাতাসে ভেসে বেড়ানো অার্সেনিক, সিসা, নিকেল প্রভৃতি ধাতু কণাকে বলে — ভসমান বস্তকণা বা SPM.
→ WHO এর মতে, বাতাসে SPM এর স্বাভাবিক মাত্রা — ২০০ মাইক্রোগ্রাম/ঘনমিটার।
→ গাড়ি থেকে নির্গত কালো ধোয়ায় যে বিষাক্ত গ্যাস থাকে তা হলো — CO.
→ পরিবেশের শব্দদূষণের ফলে প্রধানত হতে পারে — উচ্চ রক্তচাপ।
→ বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাই অক্সাইডের স্বাভাবিক পরিমাণ — ০.০৩ শতাংশ।
→ বাংলাদেশে পলিথিন ব্যাগ নিষিদ্ধ হয় — ১ জানুয়ারি ২০০২।
→ শব্দের মাত্রা যে পরিমাণের বেশি হলে তাকে শব্দ দুষণ বলে — ৮০ ডেসিবেল।
→ সর্বোচ্চ যত শ্রুতিসীমার উপরে মানুষ বধির হতে পারে — ১০৫ ডেসিবেল।
→ ১৮৯৬ সালে গ্রিন হাউজ শব্দটি সর্বপ্রথম ব্যবহার করেন — সুইডিশ রসায়নবিদ সোভনটে অারহেনিয়াস।
→ CFC গ্যাস সক্রিয় থাকে — ৮০-১৭০ বছর পর্যন্ত।
→ একটি CFC অণুর তাপ অাটকে রাখার ক্ষমতা কার্বন ডাই অক্সাইডের একটি অণুর চেয়ে — ২০ হাজার গুণ বেশি।
→ ওজোনের রং — গাঢ় নীল
→ এন্টার্কটিকার ওপরে ওজোন স্তরে ফাটল ধরেছে এটা প্রথম অাবিষ্কার করেন — বিজ্ঞানী শাকলিন।
→ যে সকল গ্যাস গ্রিন হাউজ প্রতিক্রিয়ায় জন্য দায়ী, তাদের বলে — গ্রিন হাউজ গ্যাস।

No comments:

Post a Comment