● প্রয়োগক্ষেত্রের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে সাধারণত ভাগ করা যায় – দুই ভাগে। যথা: ১. সাধারণ কম্পিউটার ২. বিশেষ কম্পিউটার
● সাধারণ কম্পিউটার : সাধারণ কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম সংরক্ষিত থাকে। এতে সহজেই বিভিন্ন প্রোগ্রামে সংরক্ষণ, পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায়। ব্যবহারকারী প্রয়োজনমতো ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম চালিয়ে কাজ করতে পারে।
● বিশেষ কম্পিউটার : বিশেষ কম্পিউটারকে কেবলমাত্র একটি বিশেষ বা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি করা হয়। এ কম্পিউটারে কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। সংরক্ষিত প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা থাকে বলে একে সহজে পরিবর্তন করা যায় না।
● গঠন ও ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে। যথা:
১। অ্যানালগ কম্পিউটার
২। ডিজিটাল কম্পিউটার
৩। হাইব্রিড কম্পিউটার
✿ অ্যানালগ কম্পিউটার :
● অ্যানালগ কথাটা এসেছে Analogous শব্দ থেকে যার অভিধানিক অর্থ হলো – সদৃশ।
● অ্যানালগ কম্পিউটারে বর্ণ এবং অংকের বদলে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল সংকেত বা অ্যানালগ সংকেত ব্যবহার করা হয়।
● অ্যানালগ সংকেতের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে – পর্যায়ক্রমিক ভাবে ওঠা-নামা করা।
● অ্যানালগ কম্পিউটার প্রক্রিয়াজাত ফলাফলকে প্রকাশ করে – সাধারণত প্রদর্শনের কাঁটার সাহায্যে।
● প্লোটারের সাহায্যে অংকিত গ্রাফের অাকারে ও ছবি এঁকে।
● অ্যানালগ কম্পিউটারে পরিমাপ করে ফলাফল বের করা হয় বলে এর সূক্ষ্মতা কম, মোটামুটি ০.১%।
● অ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরণ – মোটরগাড়ির স্পিডোমিটার, স্লাইড রুল, অপারেশনাল অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি।
✿ ডিজিটাল কম্পিউটার :
● ডিজিটাল কম্পিউটারের ডিজিটাল কথাটি Digit শব্দ হতে উৎপন্ন হয়েছে যার অর্থ – অংক।
● প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল সরাসরি মনিটরে বা অন্য কোনো অাউটপুট ডিভাইসে প্রদর্শিত হয় – ডিজিটাল কম্পিউটারে।
● ডিজিটাল কম্পিউটার হলো গণিতের নীতির উপর নীতির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত – একটি হিসাবযন্ত্র।
● ডিজিটাল কম্পিউটারে – ডিজিটাল সংকেত বা বিদ্যুৎ প্রবাহ চালু বা বন্ধ করে হিসাবকার্য করারহয়ে থাকে অর্থাৎ এটি ‘০’ ‘১’ দিয়ে সব ধরণের কাজের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
● ডিজিটাল কম্পিউটারের কাজের সূক্ষ্মতা – অনেক বেশি।
● সাধারণ কম্পিউটার : সাধারণ কম্পিউটারে বিভিন্ন ধরণের প্রোগ্রাম সংরক্ষিত থাকে। এতে সহজেই বিভিন্ন প্রোগ্রামে সংরক্ষণ, পরিবর্তন বা মুছে ফেলা যায়। ব্যবহারকারী প্রয়োজনমতো ভিন্ন ভিন্ন প্রোগ্রাম চালিয়ে কাজ করতে পারে।
● বিশেষ কম্পিউটার : বিশেষ কম্পিউটারকে কেবলমাত্র একটি বিশেষ বা নির্দিষ্ট কাজের জন্য তৈরি করা হয়। এ কম্পিউটারে কেবলমাত্র একটি নির্দিষ্ট প্রোগ্রাম সংরক্ষণ করা হয়ে থাকে। সংরক্ষিত প্রোগ্রামটি স্থায়ীভাবে সংরক্ষণ করা থাকে বলে একে সহজে পরিবর্তন করা যায় না।
● গঠন ও ক্রিয়া নীতির উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে। যথা:
১। অ্যানালগ কম্পিউটার
২। ডিজিটাল কম্পিউটার
৩। হাইব্রিড কম্পিউটার
✿ অ্যানালগ কম্পিউটার :
● অ্যানালগ কথাটা এসেছে Analogous শব্দ থেকে যার অভিধানিক অর্থ হলো – সদৃশ।
● অ্যানালগ কম্পিউটারে বর্ণ এবং অংকের বদলে ক্রমাগত পরিবর্তনশীল সংকেত বা অ্যানালগ সংকেত ব্যবহার করা হয়।
● অ্যানালগ সংকেতের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে – পর্যায়ক্রমিক ভাবে ওঠা-নামা করা।
● অ্যানালগ কম্পিউটার প্রক্রিয়াজাত ফলাফলকে প্রকাশ করে – সাধারণত প্রদর্শনের কাঁটার সাহায্যে।
● প্লোটারের সাহায্যে অংকিত গ্রাফের অাকারে ও ছবি এঁকে।
● অ্যানালগ কম্পিউটারে পরিমাপ করে ফলাফল বের করা হয় বলে এর সূক্ষ্মতা কম, মোটামুটি ০.১%।
● অ্যানালগ কম্পিউটারের উদাহরণ – মোটরগাড়ির স্পিডোমিটার, স্লাইড রুল, অপারেশনাল অ্যামপ্লিফায়ার ইত্যাদি।
✿ ডিজিটাল কম্পিউটার :
● ডিজিটাল কম্পিউটারের ডিজিটাল কথাটি Digit শব্দ হতে উৎপন্ন হয়েছে যার অর্থ – অংক।
● প্রক্রিয়াকরণের ফলাফল সরাসরি মনিটরে বা অন্য কোনো অাউটপুট ডিভাইসে প্রদর্শিত হয় – ডিজিটাল কম্পিউটারে।
● ডিজিটাল কম্পিউটার হলো গণিতের নীতির উপর নীতির উপর ভিত্তি করে পরিচালিত – একটি হিসাবযন্ত্র।
● ডিজিটাল কম্পিউটারে – ডিজিটাল সংকেত বা বিদ্যুৎ প্রবাহ চালু বা বন্ধ করে হিসাবকার্য করারহয়ে থাকে অর্থাৎ এটি ‘০’ ‘১’ দিয়ে সব ধরণের কাজের প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে।
● ডিজিটাল কম্পিউটারের কাজের সূক্ষ্মতা – অনেক বেশি।
● সাধারণত অামরা যেসব কম্পিউটার ব্যবহার করি তার বেশিরভাগই – ডিজিটাল কম্পিউটার।
● প্রথম Digital Computer এর নাম – Mark-1
● অাকার-অায়তন, কাজ করার ক্ষমতা, স্মৃতি ও সুযোগ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে ভাগ করা হয়েছে – চার ভাগে। যথা:
ক. সুপার কম্পিউটার
খ. মেইনফ্রেম কম্পিউটার
গ. মিনি কম্পিউটার
ঘ. মাইক্রো কম্পিউটার
✿ সুপার কম্পিউটার :
● ক্ষমতা-অাকৃতি ইত্যাদির ভিত্তিতে অতি বড় কম্পিউটারকে বলা হয় – সুপার কম্পিউটার।
● সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার হলো – সুপার কম্পিউটার।
● প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন হিসাব করতে পারে – সুপার কম্পিউটার।
● সুপার কম্পিউটার – মেইনফ্রেম, মিনি ও মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
● সুপার কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য হলো – ক্ষমতা বেশি, অাকার-অাকৃতিতে অনেক বড়, অত্যন্ত শক্তিশালী, অত্যন্ত দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে ইত্যাদি।
● সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় – সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ, নভোযান, জঙ্গিবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, পারমাণবিক চুল্লী ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
● বর্তমানে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার হলো – তিয়ানহে-২ (চীন)
● ‘পরম’ নামে সুপার কম্পিউটার তৈরি করে যে দেশ – ভারত।
● বাংলাদেশের একমাত্র সুপার কম্পিউটারটি অাছে – বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ল্যাবে।
● বাংলাদেশের সুপার কম্পিউটারটি হলো – IBM RS/6000 SP মডেলের।
✿ মেইনফ্রেম কম্পিউটার :
● মেইনফ্রেন কম্পিউটার হলো – এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডাম্ব টার্মিনাল যুক্ত করে এক সঙ্গে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে।
● মেইনফ্রেম কম্পিউটার সুপার কম্পিউটারের চেয়ে – অাকারে ছোট।
● ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটারটি ছিল – IBM-1620 মডেলের যা একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
● মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় – বড় বড় প্রতিষ্ঠান কোম্পানি, ফ্যাক্টরি ইত্যাদি।
✿ মিনি কম্পিউটার :
● মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট অাকারের কিন্তু পার্সোনাল বা মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে বড় অাকারের কম্পিউটারকে বলে – মিনি কম্পিউটার।
● মিনি কম্পিউটারের জনক – কেনেথ এইচ ওলসেন।
● মিনি কম্পিউটারকে বলা হয় – মধ্যম সারির কম্পিউটার।
● প্রথম মিনি কম্পিউটারের নাম – পিডিপি-১।
✿ মাইক্রো কম্পিউটার:
● সুপার মেইনফেম ও মিনি কম্পিউটারের চেয়ে অাকার ছোট কম্পিউটারকে বলে – মাইক্রো কম্পিউটার।
● মাইক্রো কম্পিউটারের অপর নাম – পার্সোনাল কম্পিউটার।
● PC এর পূর্ণরূপ হলো – Personal Computer.
● প্রথম তৈরি Personal Computer – ভ্যালটেয়ার ৮৮০০
● মাইক্রো বা পার্সোনাল কম্পিউটার কয়েক শ্রেণির হতে পারে। যথা:
ক. ডেক্সটপ
খ. ল্যাপটপ
গ. নোটবুক
ঘ. ট্যাবলেট
ঙ. হ্যালহেড বা পামটপ
● প্রথম Digital Computer এর নাম – Mark-1
● অাকার-অায়তন, কাজ করার ক্ষমতা, স্মৃতি ও সুযোগ ইত্যাদির উপর ভিত্তি করে ডিজিটাল কম্পিউটারকে ভাগ করা হয়েছে – চার ভাগে। যথা:
ক. সুপার কম্পিউটার
খ. মেইনফ্রেম কম্পিউটার
গ. মিনি কম্পিউটার
ঘ. মাইক্রো কম্পিউটার
✿ সুপার কম্পিউটার :
● ক্ষমতা-অাকৃতি ইত্যাদির ভিত্তিতে অতি বড় কম্পিউটারকে বলা হয় – সুপার কম্পিউটার।
● সবচেয়ে দ্রুতগতির কম্পিউটার হলো – সুপার কম্পিউটার।
● প্রতি সেকেন্ডে বিলিয়ন হিসাব করতে পারে – সুপার কম্পিউটার।
● সুপার কম্পিউটার – মেইনফ্রেম, মিনি ও মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী।
● সুপার কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য হলো – ক্ষমতা বেশি, অাকার-অাকৃতিতে অনেক বড়, অত্যন্ত শক্তিশালী, অত্যন্ত দ্রুতগতিতে কাজ করতে পারে ইত্যাদি।
● সুপার কম্পিউটার ব্যবহার করা হয় – সূক্ষ্ম বৈজ্ঞানিক গবেষণা, বিপুল পরিমাণ তথ্য বিশ্লেষণ, নভোযান, জঙ্গিবিমান, ক্ষেপণাস্ত্র নিয়ন্ত্রণ, মহাকাশ গবেষণা, পারমাণবিক চুল্লী ইত্যাদি ক্ষেত্রে।
● বর্তমানে বিশ্বের দ্রুততম সুপার কম্পিউটার হলো – তিয়ানহে-২ (চীন)
● ‘পরম’ নামে সুপার কম্পিউটার তৈরি করে যে দেশ – ভারত।
● বাংলাদেশের একমাত্র সুপার কম্পিউটারটি অাছে – বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল ল্যাবে।
● বাংলাদেশের সুপার কম্পিউটারটি হলো – IBM RS/6000 SP মডেলের।
✿ মেইনফ্রেম কম্পিউটার :
● মেইনফ্রেন কম্পিউটার হলো – এমন একটি বড় কম্পিউটার যার সঙ্গে অনেকগুলো কম্পিউটার বা ডাম্ব টার্মিনাল যুক্ত করে এক সঙ্গে অনেক মানুষ কাজ করতে পারে।
● মেইনফ্রেম কম্পিউটার সুপার কম্পিউটারের চেয়ে – অাকারে ছোট।
● ১৯৬৪ সালে বাংলাদেশে স্থাপিত প্রথম কম্পিউটারটি ছিল – IBM-1620 মডেলের যা একটি মেইনফ্রেম কম্পিউটার।
● মেইনফ্রেম কম্পিউটার ব্যবহৃত হয় – বড় বড় প্রতিষ্ঠান কোম্পানি, ফ্যাক্টরি ইত্যাদি।
✿ মিনি কম্পিউটার :
● মেইনফ্রেম কম্পিউটারের চেয়ে ছোট অাকারের কিন্তু পার্সোনাল বা মাইক্রো কম্পিউটারের চেয়ে বড় অাকারের কম্পিউটারকে বলে – মিনি কম্পিউটার।
● মিনি কম্পিউটারের জনক – কেনেথ এইচ ওলসেন।
● মিনি কম্পিউটারকে বলা হয় – মধ্যম সারির কম্পিউটার।
● প্রথম মিনি কম্পিউটারের নাম – পিডিপি-১।
✿ মাইক্রো কম্পিউটার:
● সুপার মেইনফেম ও মিনি কম্পিউটারের চেয়ে অাকার ছোট কম্পিউটারকে বলে – মাইক্রো কম্পিউটার।
● মাইক্রো কম্পিউটারের অপর নাম – পার্সোনাল কম্পিউটার।
● PC এর পূর্ণরূপ হলো – Personal Computer.
● প্রথম তৈরি Personal Computer – ভ্যালটেয়ার ৮৮০০
● মাইক্রো বা পার্সোনাল কম্পিউটার কয়েক শ্রেণির হতে পারে। যথা:
ক. ডেক্সটপ
খ. ল্যাপটপ
গ. নোটবুক
ঘ. ট্যাবলেট
ঙ. হ্যালহেড বা পামটপ
● প্রথম পার্সোনাল কম্পিুটার তৈরি করেন – মাইক্রোইনস্ট্রমেন্টেশন এন্ড টেলিমেট্রি সিস্টেমস
● ডেক্স বা টেবিলে স্থাপন করে যে মাইক্রো কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়, তাকে বলে – ডেক্সটপ কম্পিউটার।
● Lap শব্দের অর্থ – কোল।
● কোলের উপর স্থাপন করে কাজ করা যায়, এমন ছোট অাকারের কম্পিউটারকে বলা হয় – ল্যাপটপ।
● ১৯৮১ সালে ল্যাপটপ কম্পিউটার বাজারে অানে – এপসন কোম্পানি।
● ল্যাপটপ কম্পিউটারের সুবিধা হলো – বহনযোগ্যতা, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী, মাুসের পরিবর্তে টাচপ্যাড।
● দোয়েল ল্যাপটপ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হলো – টেশিস।
● টেশিস এর পূর্ণরূপ হলো – টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড।
● নোটবুক হলো – পূর্ণ অাকারের চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট কী বোর্ড এবং ফ্লিপ অাপ মনিটর সম্বলিত এক প্রকার মোবাইল কম্পিউটার।
● নোটবুকের অাকার – ল্যাপটপের চেয়ে ছোট কিন্তু পামটপের চেয়ে বড়।
● হ্যান্ডহেল্ড বা পামটপ হলো – হাতের তালুতে রেখে কাজ করার জন্য এমন ছোট অাকারের কম্পিউটার।
● ডেক্স বা টেবিলে স্থাপন করে যে মাইক্রো কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়, তাকে বলে – ডেক্সটপ কম্পিউটার।
● Lap শব্দের অর্থ – কোল।
● কোলের উপর স্থাপন করে কাজ করা যায়, এমন ছোট অাকারের কম্পিউটারকে বলা হয় – ল্যাপটপ।
● ১৯৮১ সালে ল্যাপটপ কম্পিউটার বাজারে অানে – এপসন কোম্পানি।
● ল্যাপটপ কম্পিউটারের সুবিধা হলো – বহনযোগ্যতা, বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী, মাুসের পরিবর্তে টাচপ্যাড।
● দোয়েল ল্যাপটপ প্রস্তুতকারী প্রতিষ্ঠান হলো – টেশিস।
● টেশিস এর পূর্ণরূপ হলো – টেলিফোন শিল্প সংস্থা লিমিটেড।
● নোটবুক হলো – পূর্ণ অাকারের চেয়ে অপেক্ষাকৃত ছোট কী বোর্ড এবং ফ্লিপ অাপ মনিটর সম্বলিত এক প্রকার মোবাইল কম্পিউটার।
● নোটবুকের অাকার – ল্যাপটপের চেয়ে ছোট কিন্তু পামটপের চেয়ে বড়।
● হ্যান্ডহেল্ড বা পামটপ হলো – হাতের তালুতে রেখে কাজ করার জন্য এমন ছোট অাকারের কম্পিউটার।
No comments:
Post a Comment