Monday, September 12, 2016

বাংলাদেশের পানি সম্পদ

● বাংলাদেশের প্রথম অার্সেনিক সনাক্ত হয় – ১৯৯৩ সালে।
● দেশের প্রথম স্থাপিত অার্সেনিক ট্রিটমেন্ট প্লান্ট অবস্থিত – গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া।
● বাংলাদেশ প্রাপ্ত অার্সেনিকের মাত্রা – ১.০১ মিলিগ্রাম।
● বাংলাদেশের জন্য অার্সেনিকের গ্রহণযোগ্য মাত্রা – ০.০৫ মিলিগ্রাম/
লিটার।
● World Health Organization ( WHO) এর মতে অার্সেনিকের গ্রহণযোহ্য মাত্রা – ০.০১ মিলিগ্রাম/লিটার
● বাংলাদেশে মোট পানি শোধনাগার রয়েছে – ৪ টি।
● বর্তমানে সায়েদাবাদ পানি শোধন প্রকল্পে দৈনিক পানি উৎপাদন ক্ষমতা – ২২.৫ কোটি লিটার।
● বাংলাদেশের সর্বাধিক অার্সেনিক অাক্রান্ত জেলা – চাঁদপুর।
● অার্সেনিক দূরীকরণে মনো ও অার্থ ফিল্টারের উদ্ভাবক যথাক্রমে – প্রফেসর অাবুল হুসসাম ও অধ্যাপক দুলালী চৌধুরী।
● বাংলাদেশের পানি উন্নয়ন বোর্ড প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৯ সালে।
● বাংলাদেশের একমাত্র পানি বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্রটি হলো – কাপ্তাই, রাঙামাটি।
● বাংলাদেশে প্রথম অার্সেনিক ধরা পড়ে – চাঁপাই নবাবগঞ্জ জেলায়।
● বাংলাদেশে অার্সেনিক পাওয়া যায় – ৬১ জেলায়।
● মাত্রাতিরিক্ত অার্সেনিক পাওয়া যায়নি – রাঙ্গামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়ি জেলায়।
● দেশের প্রথম সেচ প্রকল্প – গঙ্গা-কপোতাক্ষ প্রকল্প।
● DND প্রকল্প – ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ-ডেমরা প্রকল্প।
● ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি বণ্টন চুক্তি স্বাক্ষরিত হয় – ১৯৯৬ সালের ১২ ডিসেম্বর, নয়াদিল্লি।
● ৩০ বছর মেয়াদি গঙ্গার পানি চুক্তি কার্যকর হয় – ৪ নভেম্বর ১৯৯৭
● তুইভাই ও তুইরয়ং নদীদ্বয়ের মিলিত স্রোতধারায় সৃষ্টি হয়েছে – বরাক নদী।
● ভারত টিপাইসুখ বাধ নির্মাণ করছে – বরাক নদীর ওপর।
● টিপাইমুখ বাঁধ অবস্থিত ভারতের – মণিপুর রাজ্যে।
● বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় সেচ প্রকল্প – তিস্তা বাঁধ প্রকল্প।
● তিস্তা বাঁধ প্রকল্প – রংপুর ও দিনাজপুর অঞ্চলের পানি সেচ ও বন্যা নিয়ন্ত্রণ।
● বহ্মপুত্র বহুমুখী প্রকল্প – ঢাকা ময়মনসিংহ অঞ্চলের পানি সেচ প্রকল্প।
● কর্ণফুলি বহুমুখী প্রকল্প – চট্টগ্রাম অঞ্চলের পানি নিষ্কাশন, বন্যা নিয়ন্ত্রণ ও বিদ্যুৎ নিয়ন্ত্রণ।
● G-K প্রকল্প (গঙ্গা-কপোতাক্ষ প্রকল্প) – কুষ্টিয়া, যশোর পানি নিষ্কাশন ও খুলনা বিদ্যুৎ উৎপাদন।
● দিনাজপুর প্রকল্প – দিনাজপুর অঞ্চলের পানি সেচ প্রকল্প।

No comments:

Post a Comment