eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Wednesday, September 14, 2016

পদার্থের অবস্থা

● যার ভর অাছে, জায়গা দখল করে এবং জড়তা অাছে তাই – পদার্থ।
● পদার্থের অবস্থা – ৩ টি। যথা : কঠিন, তরল ও বায়বীয়।
● পদার্থ দুই ভাগে বিভক্ত। যথা : মিশ্রণ ও খাটি বস্তু।
● মিশ্রণ দুই প্রকার। যথা : সমসত্ব ও অসমসত্ব।
● খাটি বস্তু দুই প্রকার। যথা: মৌলিক ও যৌগিক পদার্থ।
● মৌলিক পদার্থ চার প্রকার। যথা : ধাতু, উপধাতু, অধাতু ও নিষ্ক্রিয় মৌল।
● যৌগিক পদার্থ দুই প্রকার। যথা : জৈব যৌগ ও অজৈব যৌগ।
● যে সকল বস্তুকে রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করে অন্য কোন সহজ বস্তুতে রুপান্তরিত করা যায় না, তাকে বলে – মৌলিক পদার্থ।
● এ পর্যন্ত অাবিষ্কৃত মৌলিক পদার্থের সংখ্যা – ১১৮ টি।
● যে সকল বস্তুককে রাসায়নিকভাবে বিশ্লেষণ করলে দুই বা ততোধিক পদার্থ পাওয়া যায় তাকে বলে – যৌগিক পদার্থ।
● যে সব মৌল কখনো ধাতু কখনো অধাতুর ন্যায় ন্যায় অাচারণ করে তাকে বলে – উপধাতু। যেমন : অার্সেনিক, বোরন, সিলিকন।
● তাপ ও বিদ্যুৎ সুপরিবাহী মৌলকে বলে – ধাতু।
● যেসব মৌল প্রধানত তাপ ও বিদ্যুৎ অপরিবাহী তাদের বলে – অধাতু।
● দুই বা ততোধিক পদার্থকে যে কোনো অনুপাতে মিশালে যদি তারা নিজ নিজ ধর্ম বজায় রেখে পাশাপাশি অবস্থান করে, তবে উক্ত সমাবেশকে বলে – মিশ্রণ।
● বায়ু একটি – মিশ্র পদার্থ।
● সবচেয়ে হালকা গ্যাস – হাইড্রোজেন।
● সবচেয়ে ভারী পদার্থ – তরল মারকারি বা পারদ।
● পানির ঘনত্ব সবচেয়ে বেশি – ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
● যেসব কঠিন পদার্থ উত্তপ্ত করলে সরাসরি বাষ্পে পরিণত হয় তাকে বলে – উর্ধ্বপাতিত/
উদ্বায়ী পদার্থ। যেমন : অায়োডিন, কর্পূর, নিশাদল।
● পদার্থের পরিবর্তন – দুই প্রকার। যথা: ভৌত পরিবর্তন ও রাসায়নিক পরিবর্তন।
● ভৌত পরিবর্তনের উদাহরণ :
➺ লোহাকে চুম্বকে পরিণত করা।
➺ চিনিকে পানিকে দ্রবীভূত করা।
➺ কঠিন মোমকে তাপে গলানো।
➺ বৈদ্যুতিক বাল্ব জ্বালানো।
➺ পানিকে ঠান্ডা বরফে পরিণত করা।
➺ পানিকে তাপ দিয়ে জলীয় বাষ্পে পরিণত করা।
● রাসায়নিক পরিবর্তনের উদাহরণ :
➺ লোহায় মরিচা পড়া
➺ দুধকে ছানায় পরিণত করা
➺ মোমবাতির দহন
➺ দিয়াশলাইয়ের কাঠি জ্বালানো
➺ গাছের পাতায় খাদ্য তৈরি প্রক্রিয়া
● নির্দিষ্ট চাপে কোন কঠিন পদার্থ যে তাপমাত্রায় গলতে শুরু করে সে তাপমাত্রাকে বলে ঐ পদার্থের – গলনাংক।
● নির্দিষ্ট চাপে কোন তরল পদার্থ যে তাপমাত্রায় জমতে শুরু করে সে তাপমাত্রাকে বলে ঐ পদার্থের হিমাংক।
● নির্দিষ্ট চাপে কোনো তরল পদার্থ যে তাপমাত্রায় বাষ্পীভূত হতে থাকে সে তাপমাত্রাকে বলে ঐ পদার্থের -স্ফুটনাংক।
● চাপ বৃদ্ধি পেলে স্ফুটনাংক বৃদ্ধি পায়, চাপ কমলে – স্ফুটনাংক কমে।
● যে তাপে বস্তুর তাপমাত্রার পরিবর্তন না ঘটিয়ে শুধু অবস্থার পরিবর্তন ঘটায় সে তাপকে বলে – সুপ্ততাপ।
● গলনাংক, স্ফুটনাংক এবং ঘনত্ব হলো – পদার্থের ভৌত ধর্ম।

No comments:

Post a Comment