● বিজ্ঞানের যে শাখায় পদার্থ ও শক্তি নিয়ে অালোচনা করা হয় সেই শাখাকে বলে — পদার্থবিজ্ঞান।
● পাদার্থবিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে — পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ ও বিশ্লেষণের অালোকে বস্তু ও শক্তির রূপান্তর ও সম্পর্ক উদঘাটন এবং পরিমাণগতভাবে তা প্রকাশ করা।
● পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শাখা :
➺ বলবিদ্যা ও পদার্থের সাধারণ ধর্ম
➺ তাপ ও তাপগতিবিদ্যা
➺ অালোকবিদ্যা
➺ চুম্বকবিদ্যা
➺ শব্দবিদ্যা
➺ তড়িৎবিদ্যা
➺ চিরায়ত পদার্থবিদ্যা
➺ অাধুনিক পদার্থবিদ্যা
➺ পারমাণবিক পদার্থবিদ্যা
➺ নিউক্লিয় পদার্থবিদ্যা
➺ কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যা
➺ ইলেকট্রনিক্স
● থেলিস বিখ্যাত — সূর্যগ্রহণ সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য।
● পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রবক্তা — রজার বেকন।
● দোলকীয় গতি পর্যালোচনা, ঘড়ির যান্ত্রিক কৌশলের বিকাশ ঘটান এবং অালোর তরঙ্গ তত্ত্বের উদ্ভাবন করেন — হাইগেন।
● ধাতুর ভেজাল নির্ণয়ের সূত্র অাবিষ্কার করেন — প্রাচীন গ্রিক গণিতবিদ অার্কিমিডিস।
● সূর্যই সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও গ্রহগুলো তার চারদিকে ঘুরে চলছে। এ মতবাদের প্রবক্তা — নিকোলাস কোপার্নিকাস।
● কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে অালোক তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা করে তত্ত্ব প্রদান করেন — অালবার্ট অাইনস্টাইন।
● অালোর প্রতিসরণ সূত্র অাবিষ্কার করেন — জার্মানির স্নেল।
● অাগুন, মাটি, পানি ও বায়ু এই চারটি মৌলের ধারণা দেন — পিথাগোরাস।
● নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তক অালফ্রেড নোবেল ধনী হয়েছিলেন – উন্নত ধরণের ডিনামাইট অাবিষ্কার করে।
● স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন খুব বিখ্যাত — পদার্থবিদ।
● বিদ্যুৎকে সাধারণ মানুষের কাজে লাগানোর জন্য কোন বৈজ্ঞানিকের অবদান সবচেয়ে বেশি – টমাস অালভা এডিসন।
● সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় – প্রতিধ্বনির সাহায্যে।
● সূর্যই যে সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও গ্রহগুলো তার চারিদিকে ঘুরে চলেছে – একথা প্রথম বলেছেন — কোপার্নিকাস
● বিজ্ঞানে দুইবার নোবেল নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন – মাদাম কুরি।
● প্রথম টেলিভিশন অাবিষ্কার করেন — জন লজি বেয়ার্ড; ১৯২৬ সালে।
● গণিতের ক্যালকুলাস শাখার প্রবর্তন করেন — স্যার অাইজাক নিউটন।
● বীজগণিতের জনক — মুহাম্মদ ইবনে অাল খোয়ারিজমি।
● জ্যামিতির জনক — ইউক্লিড।
● ত্রিকোণমিতির জনক — হিপ্পারকাস।
● গতিবিদ্যার জনক — গ্যালিলিও
● ইংল্যান্ডে বিজ্ঞানবিষয়ক প্রতিষ্ঠান রয়েল একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয় — ১৬৬০ সালে।
● পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন অাবিষ্কার ও অাবিষ্কারক
অাবিষ্কার — অাবিস্কারক — সাল — দেশ
➺ প্লাবতা — অার্কিমিডিস — খ্রিষ্টপূর্ব ২১২ — সিসিলি।
➺ বিদ্যুৎ — উইলিয়াম গিলর্বাট — ১৫৭০ — যুক্তরাজ্য।
➺ টেলিস্কোপ — গ্যালিলিও — ১৬১০ –ইতালি।
➺ ক্যালকুলেটর –গটফ্রাইড উইলহেম লিমানিজ — ১৬৭১ — জার্মানি।
➺ বাষ্পচালিত ইঞ্জিন – জেমস ওয়াট — ১৯৬৯ — স্কটল্যান্ড।
➺ টেলিভশন – জন এল বেয়ার্ড — ১৯২৬ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ টেলিফোন — অালেকজান্ডার গ্রাহামবেল — ১৮৭৬ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ মাইক্রোফোন — আলেকজান্ডর গ্রাহামবেল — ১৮৭৬ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ রেডিও — জি মার্কনী — ১৮৯৪ — ইতালি।
➺ রেফ্রিজেটর – জেমস হ্যারিসন – ১৮৫১ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ ডিজেল ইঞ্জিল – রুডলফ ডিজেল – ১৮৯৫ –জার্মানি।
➺ রেলওয়ে ইঞ্জিন – স্টিফেনসন — ১৮২৫ — যুক্তরাজ্য।
➺ পেট্রোল ইঞ্জিন – নিকোলাস অটো — ১৮৭৬ — জার্মানি।
➺ ফনোগ্রাফ — এডিসন –১৮৭৮ –যুক্তরাষ্ট্র।
➺ বৈদ্যুতিক বাতি — এডিসন –১৮৭৮ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ কম্পিউটার – হাওয়ার্ড অাইকেন –১৯৩৯ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ থার্মোমিটার — গ্যালিলিও — ১৫৯৩ — ইতালি।
➺ ডায়নামো — মাইকেল ফ্যারাডে — ১৮৩১ — যুক্তরাজ্য।
➺ এক্সরে — রনজেন্ট — ১৮৯৫ — জার্মানি।
➺ লেজার — টি এইচ মাইম্যান — ১৮৬০ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ তেজস্ক্রিয়তা – হেনরি বেকরেল — ১৮৯৬ — ফ্রান্স।
➺ ফিশন — অটোহ্যান — ১৯৩৮ — জার্মানি।
➺ পারমাণবিক বোমা — ওপেনহেইমার — ১৯৪৫ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ রেডিয়াম, পলোনিয়াম – মাদাম কুরি — ১৮৯৮ — পোল্যান্ড।
➺ ডিনামাইট — অালফ্রেড নোবেল — ১৮৬২ — সুইডেন।
➺ রাডার — এ এইচ টেলর ও লিও সি ইয়ং — ১৯২২ — যুক্তরাষ্ট্র।
● পরিমাণের জন্য বিভিন্ন যন্ত্রেরর বব্যবহার:
➺ অলটিমিটার — উচ্চতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ অ্যামিটার — বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপক যন্ত্র
➺ অ্যানিমোমিটার – বাতাসের গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক যন্ত্র
➺ অডিওমিটার – শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ওডোমিটার – মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ক্যালরিমিটার – তাপ পরিমাপক যন্ত্র
➺ কার্ডিওগাফ – হৃৎপিন্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ক্রোনোমিটার – সমুদ্রের দাঘিমা নির্ণায়ক যন্ত্র/সূক্ষ্ম সময় পরিমাপ করার যন্ত্র
➺ গ্যালভোমিটার — ক্ষুদ্র মাপের বিদ্যুৎ প্রবাহ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ জেনারেটর – যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রুপান্তরের যন্ত্র
➺ ট্যাকোমিটার — উড়ো
জাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ড্রেজার — পানির নিচে মাটি কাটার যন্ত্র
➺ পেরিস্কোপ — সাবমেরিন থেকে সমুদ্রের ওপরের জাহাজ দেখার যন্ত্র
➺ ফ্যাদোমিটার – সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ব্যারোমিটার – বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ম্যানোমিটার — গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ল্যাক্টোমিটার – দুধের বিশুদ্ধতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ সিসমোগ্রাফ — ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ সিসমোমিটার — ভূমিকম্প পরিমাপ যন্ত্র
➺ স্ফিগমোম্যানোমিটার — মানবদেহের রক্তচাপ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ স্টেথোস্কোপ — হৃৎপিন্ড ও ফুসফুসের শব্দ নিরুপণ যন্ত্র
➺ সেক্সটেন্ট – সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র
➺ হাইড্রোমিটার — তরলের অাপেক্ষিক গুরুত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ হাইড্রোফোন — পানির তলায় শব্দ নিরুপণের যন্ত্র
➺ রেইনগেজ – বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র
➺ গ্রাডিমিটার – পানির তলায় তেলের সঞ্চয় নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ জাইরোকম্পাস — জাহাজের দিক নির্ণায়ক যন্ত্র।
● পাদার্থবিজ্ঞানের মূল লক্ষ্য হচ্ছে — পর্যবেক্ষণ, পরীক্ষণ ও বিশ্লেষণের অালোকে বস্তু ও শক্তির রূপান্তর ও সম্পর্ক উদঘাটন এবং পরিমাণগতভাবে তা প্রকাশ করা।
● পদার্থবিজ্ঞানের প্রধান শাখা :
➺ বলবিদ্যা ও পদার্থের সাধারণ ধর্ম
➺ তাপ ও তাপগতিবিদ্যা
➺ অালোকবিদ্যা
➺ চুম্বকবিদ্যা
➺ শব্দবিদ্যা
➺ তড়িৎবিদ্যা
➺ চিরায়ত পদার্থবিদ্যা
➺ অাধুনিক পদার্থবিদ্যা
➺ পারমাণবিক পদার্থবিদ্যা
➺ নিউক্লিয় পদার্থবিদ্যা
➺ কোয়ান্টাম পদার্থবিদ্যা
➺ ইলেকট্রনিক্স
● থেলিস বিখ্যাত — সূর্যগ্রহণ সম্পর্কিত ভবিষ্যদ্বাণীর জন্য।
● পরীক্ষামূলক বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির প্রবক্তা — রজার বেকন।
● দোলকীয় গতি পর্যালোচনা, ঘড়ির যান্ত্রিক কৌশলের বিকাশ ঘটান এবং অালোর তরঙ্গ তত্ত্বের উদ্ভাবন করেন — হাইগেন।
● ধাতুর ভেজাল নির্ণয়ের সূত্র অাবিষ্কার করেন — প্রাচীন গ্রিক গণিতবিদ অার্কিমিডিস।
● সূর্যই সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও গ্রহগুলো তার চারদিকে ঘুরে চলছে। এ মতবাদের প্রবক্তা — নিকোলাস কোপার্নিকাস।
● কোয়ান্টাম তত্ত্বের সাহায্যে অালোক তড়িৎ ক্রিয়ার ব্যাখ্যা করে তত্ত্ব প্রদান করেন — অালবার্ট অাইনস্টাইন।
● অালোর প্রতিসরণ সূত্র অাবিষ্কার করেন — জার্মানির স্নেল।
● অাগুন, মাটি, পানি ও বায়ু এই চারটি মৌলের ধারণা দেন — পিথাগোরাস।
● নোবেল পুরস্কারের প্রবর্তক অালফ্রেড নোবেল ধনী হয়েছিলেন – উন্নত ধরণের ডিনামাইট অাবিষ্কার করে।
● স্টিফেন হকিং বিশ্বের একজন খুব বিখ্যাত — পদার্থবিদ।
● বিদ্যুৎকে সাধারণ মানুষের কাজে লাগানোর জন্য কোন বৈজ্ঞানিকের অবদান সবচেয়ে বেশি – টমাস অালভা এডিসন।
● সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা হয় – প্রতিধ্বনির সাহায্যে।
● সূর্যই যে সৌরজগতের কেন্দ্র এবং পৃথিবী ও গ্রহগুলো তার চারিদিকে ঘুরে চলেছে – একথা প্রথম বলেছেন — কোপার্নিকাস
● বিজ্ঞানে দুইবার নোবেল নোবেল পুরস্কার অর্জন করেছেন – মাদাম কুরি।
● প্রথম টেলিভিশন অাবিষ্কার করেন — জন লজি বেয়ার্ড; ১৯২৬ সালে।
● গণিতের ক্যালকুলাস শাখার প্রবর্তন করেন — স্যার অাইজাক নিউটন।
● বীজগণিতের জনক — মুহাম্মদ ইবনে অাল খোয়ারিজমি।
● জ্যামিতির জনক — ইউক্লিড।
● ত্রিকোণমিতির জনক — হিপ্পারকাস।
● গতিবিদ্যার জনক — গ্যালিলিও
● ইংল্যান্ডে বিজ্ঞানবিষয়ক প্রতিষ্ঠান রয়েল একাডেমী প্রতিষ্ঠিত হয় — ১৬৬০ সালে।
● পদার্থবিজ্ঞানের বিভিন্ন অাবিষ্কার ও অাবিষ্কারক
অাবিষ্কার — অাবিস্কারক — সাল — দেশ
➺ প্লাবতা — অার্কিমিডিস — খ্রিষ্টপূর্ব ২১২ — সিসিলি।
➺ বিদ্যুৎ — উইলিয়াম গিলর্বাট — ১৫৭০ — যুক্তরাজ্য।
➺ টেলিস্কোপ — গ্যালিলিও — ১৬১০ –ইতালি।
➺ ক্যালকুলেটর –গটফ্রাইড উইলহেম লিমানিজ — ১৬৭১ — জার্মানি।
➺ বাষ্পচালিত ইঞ্জিন – জেমস ওয়াট — ১৯৬৯ — স্কটল্যান্ড।
➺ টেলিভশন – জন এল বেয়ার্ড — ১৯২৬ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ টেলিফোন — অালেকজান্ডার গ্রাহামবেল — ১৮৭৬ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ মাইক্রোফোন — আলেকজান্ডর গ্রাহামবেল — ১৮৭৬ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ রেডিও — জি মার্কনী — ১৮৯৪ — ইতালি।
➺ রেফ্রিজেটর – জেমস হ্যারিসন – ১৮৫১ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ ডিজেল ইঞ্জিল – রুডলফ ডিজেল – ১৮৯৫ –জার্মানি।
➺ রেলওয়ে ইঞ্জিন – স্টিফেনসন — ১৮২৫ — যুক্তরাজ্য।
➺ পেট্রোল ইঞ্জিন – নিকোলাস অটো — ১৮৭৬ — জার্মানি।
➺ ফনোগ্রাফ — এডিসন –১৮৭৮ –যুক্তরাষ্ট্র।
➺ বৈদ্যুতিক বাতি — এডিসন –১৮৭৮ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ কম্পিউটার – হাওয়ার্ড অাইকেন –১৯৩৯ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ থার্মোমিটার — গ্যালিলিও — ১৫৯৩ — ইতালি।
➺ ডায়নামো — মাইকেল ফ্যারাডে — ১৮৩১ — যুক্তরাজ্য।
➺ এক্সরে — রনজেন্ট — ১৮৯৫ — জার্মানি।
➺ লেজার — টি এইচ মাইম্যান — ১৮৬০ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ তেজস্ক্রিয়তা – হেনরি বেকরেল — ১৮৯৬ — ফ্রান্স।
➺ ফিশন — অটোহ্যান — ১৯৩৮ — জার্মানি।
➺ পারমাণবিক বোমা — ওপেনহেইমার — ১৯৪৫ — যুক্তরাষ্ট্র।
➺ রেডিয়াম, পলোনিয়াম – মাদাম কুরি — ১৮৯৮ — পোল্যান্ড।
➺ ডিনামাইট — অালফ্রেড নোবেল — ১৮৬২ — সুইডেন।
➺ রাডার — এ এইচ টেলর ও লিও সি ইয়ং — ১৯২২ — যুক্তরাষ্ট্র।
● পরিমাণের জন্য বিভিন্ন যন্ত্রেরর বব্যবহার:
➺ অলটিমিটার — উচ্চতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ অ্যামিটার — বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপক যন্ত্র
➺ অ্যানিমোমিটার – বাতাসের গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক যন্ত্র
➺ অডিওমিটার – শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ওডোমিটার – মোটর গাড়ির গতি নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ক্যালরিমিটার – তাপ পরিমাপক যন্ত্র
➺ কার্ডিওগাফ – হৃৎপিন্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ক্রোনোমিটার – সমুদ্রের দাঘিমা নির্ণায়ক যন্ত্র/সূক্ষ্ম সময় পরিমাপ করার যন্ত্র
➺ গ্যালভোমিটার — ক্ষুদ্র মাপের বিদ্যুৎ প্রবাহ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ জেনারেটর – যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রুপান্তরের যন্ত্র
➺ ট্যাকোমিটার — উড়ো
জাহাজের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ড্রেজার — পানির নিচে মাটি কাটার যন্ত্র
➺ পেরিস্কোপ — সাবমেরিন থেকে সমুদ্রের ওপরের জাহাজ দেখার যন্ত্র
➺ ফ্যাদোমিটার – সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ব্যারোমিটার – বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ম্যানোমিটার — গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ ল্যাক্টোমিটার – দুধের বিশুদ্ধতা নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ সিসমোগ্রাফ — ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ সিসমোমিটার — ভূমিকম্প পরিমাপ যন্ত্র
➺ স্ফিগমোম্যানোমিটার — মানবদেহের রক্তচাপ নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ স্টেথোস্কোপ — হৃৎপিন্ড ও ফুসফুসের শব্দ নিরুপণ যন্ত্র
➺ সেক্সটেন্ট – সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক উন্নতি পরিমাপক যন্ত্র
➺ হাইড্রোমিটার — তরলের অাপেক্ষিক গুরুত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ হাইড্রোফোন — পানির তলায় শব্দ নিরুপণের যন্ত্র
➺ রেইনগেজ – বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র
➺ গ্রাডিমিটার – পানির তলায় তেলের সঞ্চয় নির্ণায়ক যন্ত্র
➺ জাইরোকম্পাস — জাহাজের দিক নির্ণায়ক যন্ত্র।
No comments:
Post a Comment