eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, September 12, 2016

কম্পিউটারের অঙ্গসংগঠন ও পেরিফেরালস

● সাধারণত কম্পিউটার সিস্টেমের প্রধান অংশ থাকে – ২টি।
● কম্পিউটার সিস্টেমের প্রধান কাজ – ৪টি।
● IPOS Cycle এ থাকে – Input, Processing, Output, Storage.
● কম্পিউটারে সিস্টেম হলো – কতহুলো ইন্টিগ্রেটেড উপাদানের সম্মিলিত প্রয়াস।
● কম্পিউটারের বাহ্যিক অবকাঠামো তৈরির জন্য ব্যবহৃত যন্ত্র সামগ্রীকে বলে – হার্ডওয়্যার।
● কোনো কম্পিউটার ব্যবস্থায় সকল ভৌত যন্ত্রপাতি ও ডিভাইস, কীবোর্ড, প্রিন্টার, মনিটর ইত্যাদিকে একত্রে বলে – হার্ডওয়্যার বা যান্ত্রিক সরঞ্জাম।
● হাত দিয়ে স্পর্শ করা যায় – হার্ডওয়্যার।
● হার্ডওয়্যার প্রাথমিকভাবে বিভক্ত – তিন ভাগ।
● ইনপুট ডিভাইসের উদাহরণ – Keyboard, Mouse, Scanner, Joystick, Disk, Card Reader, Microphone, Digital Camera.
● অাউটপুট ডিভাইসের উদাহরণ – Monitor, Printer, Plotter, Speaker
● কম্পিউটারের সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার এর সম্মিলিত রূপ ROM-BIOS কে বলে – ফার্মওয়্যার।
● সফটওয়্যার বলতে বুঝায় – কোনো নির্দিষ্ট কম্পিউটারের সকল ধরণের প্রোগ্রামকে।
● কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও ব্যবহারকারীর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির মাধ্যমে হার্ডওয়্যারকে কার্যক্ষম করে – সফটওয়্যার।
● বর্তমানে কম্পিউটার সিস্টেমের সবচেয়ে ব্যয়বহুল অংশ – সফটওয়্যার।
● সফটওয়্যার – দুই ধরণের। যথা: সিস্টেম সফটওয়্যার ও অ্যাপ্লিকেশন সফটওয়্যার।
● অ্যারিথমেথিক লজিক ইউনিট, কন্ট্রোল ইউনিট ও মেমোরিকে একত্রে বলা হয় – সেন্ট্রাল প্রসেসিং ইউনিট।
✿ ইনপুট ইউনিট :
● কম্পিউটারের সাহায্যে কোন কাজ সম্পন্ন করার জন্য প্রথমে কম্পিউটারকে ঐ কাজের তথ্য প্রতান করতে হয়, কম্পিউটার দেয়া এ তথ্যই হচ্ছে – ইনপুট।
● কম্পিউটারে ইনপুট প্রদানের জন্য অনেক রকম যন্ত্র ব্যবহার করা হয়, এসব যন্ত্রকে বলা হয় – ইনপুট ডিভাইস।
● ইনপুট ডিভাইস – ডেটা ও কন্সট্রাকশন গ্রহণ করে।
● কী বোর্ড :
➺ বর্তমানে প্রচলিত কীবোর্ডগুলোতে কী থাকে – ১০৫ টি।
➺ কী বোর্ডকে বলা হয় – Console
➺ কী বোর্ড হলো – একটি ধীরগতির ইনপুট ব্যবস্থা।
➺ কী বোর্ডে কী এর ধরণগুলো হলো – ফাংশন কী, অালফা নিউমেরিক কী, নিউমেরিক কী, মডিফায়ার কী, কার্সর মুভমেন্ট কী।
➺ কী বোর্ডে ফাংশন কী রয়েছে – ১২ টি।
➺ তথ্য সংযোজন, বিয়োজন বা নির্দেশ প্রদানের জন্য ব্যবহার করা হয় – ফাংশন কী।
➺ কী বোর্ডের যে অংশ টাইপ রাইটারের মতো বর্ণ এবং নম্বর দিয়ে সাজানো থাকে, সেই অংশকে বলে – অালফা নিউমেরিক কী।
➺ কী বোর্ডে সংখ্যাসূচক কী রয়েছে -১৭ টি।
➺ কী বোর্ডে মডিফায়ার কীগুলো হলো – শিফট, অপশন, কমান্ড, কন্ট্রোল, অল্টার।
➺ কী বোর্ডে কার্সর মুভমেন্ট কী থাকে – ৪ টি।
➺ সাধারণ কী বিন্যাসকে বলা হয় – QWERTY
➺ কী বোর্ড প্রত্যেকটি কী’র অনন্য কোর্ড অাছে যাকে বলা হয় – স্ক্যান কোড।
● মাউস :
➺ মাউস অাবিষ্কার করেন – ডগলাস এঞ্জবার্ট মার্ডস (১৯৬৩ সালে)
➺ মাউস সর্বপ্রথম ব্যবহৃত হয় – মেকিস্টোস কম্পিউটারে (১৯৮৪ সালে)
➺ মাউস হলো – হাত দিয়ে নিয়ন্ত্রিত ইঁদুর সদৃশ একটি পয়েন্টিং ডিভাইস।
➺ কোন ছবি, অাইকন বা উইন্ডোকে সিলেক্ট করে মাউসের বাম বাটন চেপে ধরে টেনে অানাকে বলা হয় – ড্র্যাগ বা ড্র্যাগিং।
● স্ক্যানার :
➺ স্ক্যানার হলো – একটি অাধুনিকতম ইনপুট যন্ত্র।
➺ স্ক্যানারের সাহায্যে – ছবি, লেখা ইত্যাদি সরাসরি কম্পিউটারে প্রেরণ করা হয়।
➺ অামাদের দেশে যে সকল স্ক্যানার ব্যবহার করা হয় সাধারণত পরিচিত – ফ্লাটব্লেড অপটিক্যাল স্ক্যানার হিসেবে।
● লাইটপেন :
➺ লাইটপেন দেখতে – অনেকটা কলমের মতো, এজন্য এটির নাম দেয়া হয়েছে লাইট পেন।
● গ্রাফিক্স ট্যাবলেট :
➺ গ্রাফিক্স ট্যবলেট হলো – কার্যত মাউসের বিকল্পযন্ত্র।
➺ গ্রাফিক্স ট্যাবলেট দেখতে – অনেকটা পেন্সিলের সিলেটের মতো।
● ওয়েবক্যাম :
➺ ওয়েবক্যাম হলো – একটি ভিডিও ক্যামেরা, যা কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে – রিয়েল টাইম ইমেজ বা ভিডিও অাদান প্রদান করে।
➺ ওয়েবক্যাম এর মাধ্যমে – ইন্টারনেটে ভিডিও চ্যাটিং করা যায়।
● জয়স্টিক :
➺ জয়স্টিক হলো – অায়াতাকার বেসের উপর বসানো একটি দণ্ড।
➺ জয়স্টিকের সাহায্যে কার্সরকে পর্দার উপর ইচ্ছামতো যে কোন জায়গায় সরানো যায়।
● সেন্সর :
➺ সেন্সর হলো – এমন এক ধরণের ডিভাইস যা কোনো সাংকেতকে চিহ্নিত করতে পারে।
➺ সেন্সর গুলো – এক ধরণের ট্রান্সডিউসার।
➺ সেন্সর এর উদাহরণগুলো হলো – লাইট সেন্সর, সাউন্ড সেন্সর, হিট সেন্সর, বায়োমেট্রিক টাইম ব্লক সেন্সর।
● ওএমঅার :
➺ OMR এর পূর্ণরূপ – Optical Mark Reader/Recognition
➺ ওএমঅার হলো – এমন একটি যন্ত্র যা পেন্সিল বা কালির দাগ কুঝতে পারে।
➺ পেন্সিলের দাগ বোঝা যায় – পেন্সিলের সীসের উপাদান গ্রাফাইটের বৈদ্যুতিক পরিবাহিতা বিচার করে।
➺ কালির দাগ বোঝা যায় – কালির দাগের অালোর প্রতিফলন বিচার করে।
➺ ওএমঅার ব্যবহার করা হয় – অবজেকটিভ প্রশ্নের উত্তরপত্র পরীক্ষা, বাজার সমীক্ষা জনগণনা ইত্যাদি কাজে।
● ওসিঅার :
➺ OCR এর পূর্ণরূপ – Optical Character Recognition
➺ ওসিঅার দ্বারা – শুধু দাগই বোঝে না বিভিন্ন পার্থক্যও বুঝতে পারে।
➺ ওসিঅার ব্যবহৃত হয় – চিঠির পিন কোড, ইলেকট্রিক বিল, ইন্সুরেন্স প্রিমিয়াম নোটিশ ইত্যাদি পড়ার জন্য।
● বারকোড রিডার :
➺ বারকোড রিডার হলো – একটি অপটিক্যাল ইনপুট ডিভাইস।
➺ বারকোড বলতে – কমবেশি চাওড়া বিশিষ্ট পর্যায়ক্রমে কতগুলো বার বা রেখার সমাহারকে বোঝায়।
➺ বারকোডকে বলা হয় – ইউভার্সাল পোডাক্ট কোড।
● ডিজিটাইজার :
➺ ডিজিটাইজারে একটি অায়তাকার চ্যাপটা ব্লক থাকে, যাকে বলা হয় – ডিজিটাইজার।
➺ ডিজিটাইজারের সাহায্যে কম্পিউটারে ইনপুট দেয়া যায় – বিভিন্ন গ্রাফ, ম্যাপ, বাড়ির নকশা।
➺ বাংলাদেশ ভূমি জরিপ অধিদপ্তর তাদের মৌজাগুলোকে সংরক্ষণ ও সম্পাদনা করেছে – ডিজিটাইজার ব্যবহার করে।
● ম্যাগনেটিক ইংক ক্যারেক্টার রিডার :
➺ MICR এর পূর্ণাঙ্গ রূপ -Magnetic Ink Character Reader
➺ ব্যাংকের চেকের লেখা ও পড়া হয় – MICR পদ্ধতিতে।
✿ অাউটপুট ইউনিট:
● কোনো কিছু প্রক্রিয়াকরণের পর যে সকল যন্ত্রের সাহায্যে ফল পাওয়া যায়, সে সকল যন্ত্রকে বলা হয় – অাউটপুট ডিভাইস।
● মনিটর :
➺ টেলিভিশনের মতো দেখতে কম্পিউটার ব্যবস্থার অংশটিকে বলা হয় – মনিটর।
➺ মনিটরের কাজ হলো – ছবি ও লেখা দেখানো।
➺ সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত অাউটপুট ডিভাইস – মনিটর।
➺ মনিটর সাধারণত হয় থাকে – কিন ধরণের। যথা :
ক. সিঅারটি মনিটর
খ. এলসিডি মনিটর
গ. এলইডি মনিটর
➺ CRT এর পূর্ণরূপ হলো – Cathode Ray Tube.
➺ LCD এর পূর্ণরূপ হলো – Liquid Cristal Display.
➺ ক্যালকুলেটর কিংবা ঘড়িতে ব্যবহৃত হয় – এলসিডি মনিটর।
➺ LED এর পূর্ণরূপ হলো – Light Emitting Diode.
➺ মনিটরের পর্দায় কোনো ছবি, লেখা বা টক্সট প্রদর্শনের জন্য কম্পিউটার একটি ইন্টারফেস ব্যবহার করে, যাকে বলা হয় – ভিডিও কন্ট্রোলার।
➺ কতগুলো জনপ্রিয় ভিডিও কন্ট্রোলার হলো :
ক. VGA (Video Graphics Array)
খ. SVGA ( Super Video Graphics Array)
গ. XGA (Extended Graphics Array)
➺ কম্পিউটার তথ্য প্রদর্শনের ক্ষুদ্রতম একক হচ্ছে – পিক্সেল।
➺ পিকচার ইলিমেন্টের এর সংক্ষিপ্ত রূপ হচ্ছে – পিক্সেল।
➺ ডিসপ্লে পর্দারবা স্ক্রীনে প্রদর্শিত ছবির সূক্ষ্মতাকে বলে – রেজুলেশন।
➺ রিফ্রেস রেট হলো – প্রিক্সেলের উজ্জ্বলতা ঠিক রাখার জন্য প্রতি সেকেন্ডে পিক্সেলগুলো কতবার রিচার্জ হয় তার সংখ্যা।
➺ রিফ্রেশ রেটকে প্রকাশ করা হয় – হার্টজ এককে।
● প্রিন্টার :
➺ যে যন্ত্রের সাহায্যে কম্পিউটারে প্রাপ্ত ফলাফল কাগজে ছাপানো যায়, তাকে বলা কয় – প্রিন্টার।
➺ প্রিন্টারের মান কি রকম হবে তা নির্ভর করে – প্রিন্টারের রেজুলেশনের উপর।
➺ প্রিন্টারের রেজুলেশন পরিমাপের একক – ডিপিঅাই।
➺ DPI এর পূর্ণরূপ হলো – Dots Per Inch.
➺ প্রিন্টার হলো – একটি অফ লাইন ডিভাইস।
➺ অায়তাকারে সাজানো কতগুলো বিন্দুকে বলে – ডট ম্যাট্রিক্স।
➺ ডট ম্যাট্রিক্সের গতি পরিমাপক একক হলো – CPS (Character Per Second)
➺ সবচেয়ে দ্রুতগতির প্রিন্টার হলো – লেজার প্রিন্টার।
➺ লেজার প্রিন্টারে কাগজে লেখা ফুটিয়ে তোলা হয় – লেজার রশ্মি এর সাহায্যে।
➺ লেজার রশ্মি সাধারণ ব্যবহৃত হয় – ডেক্সটপ পাবলিশিং এর কাজে এবং অফিস অাদালতে।
➺ লেজার প্রিন্টারকে বলা হয় – পেজ প্রিন্টার।
● প্লটার :
➺ প্লটার হলো – এক ধরণের প্রিন্টার।
➺ প্লটার প্রিন্ট হয় – পেন এর সাহায্যে।
➺ প্লটারকে ভাগ করা যায় – দুই ভাগে।
ক. ফ্লাট বেড প্লটার
খ. ড্রাম প্লটার
● প্রজেকটর :
➺ প্রজেক্টর হলো – একটি ইলেকট্রো অপটিক্যাল যন্ত্র
➺ প্রজেক্টর এর মাধ্যমে – কম্পিউটারের কোন তথ্য, ছবি, ভিডিও বড় কোনো স্ক্রীনে উপস্থাপন করা যায়।
● অন্যান্য :
➺ ইনপুট- অাউটপুট ডিভাইসগুলো হলো – মডেম, টাচস্ক্রীন, ডিজিটাল ক্যামেরা, নেটওয়ার্ক কার্ড, হ্যান্ডসেট, ফ্যাক্স, অডিও বা সাউন্ড কার্ড, ডিভিডি/সিডি, মাল্টি-ফাংশন ডিভাইস।
✿ কেন্দ্রীয় প্রক্রিয়াকরণ অংশ:
● কম্পিউটারের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ইউনিট হচ্ছে – CPU
● CPU এর পূর্ণরূপ হচ্ছে – Central Processing Unit
● সিপিইউ বলতে বোঝানো হয় – মাইক্রোপ্রসেসরকে।
● কম্পিউটারের ব্রেইন বা মস্তিষ্ক বলা হয় – সিপিইউকে।
● সিপিইউকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে। যথা:
ক. গানিতিক যুক্তি ইউনিট।
খ. নিয়ন্ত্রণ ইউনিট
গ. রেজিস্টার ইউনিট
● ALU এর পূর্ণরূপ হচ্ছে – Arithmetic Logic Unit.
● কম্পিউটারের ক্যালকুলেটরের স্বরূপ হলো – অ্যারেথমেটিক লজিক ইউনিট।
● যে অংশের মাধ্যমে কম্পিউটারের সকল অংশ নিয়ন্ত্রণ হয় তাকে বলে – Control Unit.
● ডেটা বা প্রোগাম সংরক্ষণের জন্য ব্যবহৃত মাধ্যম বা ধারককে বলে – Memory।
● কম্পিউটার সিস্টেমে ব্যবহৃত মেমোরিকে ভাগ করা যায় – তিন ভাগে।
ক. Primary Memory
খ. Secondary Memory
গ. Cache Memory
ডিস্কেটের অপর নাম – ফ্লপি ডিক্স।
● ফ্লপি ডিক্স হলো – এক ধরণের সেকেন্ডারি মেমোরি, যা হার্ডডিক্সের চেয়ে অাকারে ছোট।
● কম্পিউটারে প্রধান মেমোরি থাকে – মাইক্রোপ্রসেসর এবং সিপিইউ এর মাঝখানে।
● কম্পিউটারের স্থায়ী স্মৃতিকে বলে – Read Only Memory
● কম্পিউটারের অস্থায়ী স্মৃতিকে বলে – Random Access Memory.
● CD এর পূর্ণরূপ – Compact Disc.
● DVD এর পূর্ণরূপ – Digital Video Disc.
● ক্যাশ মেমোরি – কম্পিউটারের কাজের দ্রুততা অানায়নের জন্য প্রসেসর ও প্রধান মেমোরির মধ্যবর্তী স্থানে স্থাপিত বিশেষ ধরণের মেমোরি।

No comments:

Post a Comment