eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, September 12, 2016

বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা

● বাংলাদেশে শিক্ষার গ্রেড – ২০ টি।
● মাধ্যমিক শিক্ষার ধাপ – ৩ টি।
● জাতীয় শিক্ষানীতি ২০১০ এর সুপারিশের অালোকে শিক্ষা স্তর – ৪ টি।
● নিম্নমাধ্যমিক শিক্ষার বয়স সীমা – ১১ -১৩+ বছর।
● মাধ্যমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ১১-১৭+ বছর।
● উচ্চ মাধ্যমিক বয়সসীমা – ১৬-১৭+ বছর।
● বাংলাদেশ সাক্ষরতার শতকরা হার – ৫১.৮%।
● বাংলাদেশে যে বিভাগে শিক্ষার হার সর্বোচ্চ – বরিশাল। (৫৬.৮%)
● যে বিভাগে শিক্ষার হার সর্বনিম্ন – সিলেট (৪৫.০%)
● বাংলাদেশের যে জেলায় শিক্ষার হার সর্বাধিক – ঢাকা জেলায় (৭০.৫%)
● বাংলাদেশের সর্বনিম্ন শিক্ষার হার যে জেলায় – সুনামগঞ্জ (৩৫.৫%)
● শিক্ষার জন্য সংবিধানিক অঙ্গীকার বাংলাদেশ সংবিধানের যত নম্বর ধারায় বর্ণিত অাছে – ১৭ নং ধারায়।
● বর্তমানে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু রয়েছে – ৭ ধাপে।
● সাত ধাপের গ্রেডিং পদ্ধতি চালু হয় – ২০০৩ সালের ৪ জানুয়ারি।
● এইচএসসি ও অালিম পরীক্ষার গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় – ২০০৩ সালে।
● বাংলাদেশে সরকারি অালিম মাদরাসা – ৩ টি। যথা: ঢাকা, সিলেট, বগুড়া।
● ‘জাতীয় অধ্যাপক’ নির্বাচন করেন – শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ‘জাতীয় অধ্যাপক নির্ধারণ কমিটি।
● বাংলাদেশের বর্তমান জাতীয় অধ্যাপক – অধ্যাপিকা শাহেলা খাতুন, অধ্যাপক সরদার ফজলুল করিম, অধ্যাপক সালাহ উদ্দিন অাহমদ, অধ্যাপক রঙ্গলাল সেন, অধ্যাপক মুস্তফা নুরউল ইসলাম।
● বাংলাদেশের মোট নিরক্ষরমুক্ত জেলা – ৭ টি।
● নিরক্ষরমুক্ত সাতটি জেলার নাম – লালমনিরহাট, চুয়াডাঙ্গা, রাজশাহী, মাগুরা, জয়পুরহাট, গাজীপুর ও সিরাজগঞ্জ।
● বাংলাদেশের সর্বশেষ নিরক্ষরমুক্ত জেলা – সিরাজগজ
● সার্বিক স্বাক্ষরতা অান্দোলন প্রথম শুরু হয় – লালমনিরহাট ও ভোলা।
✿ শিক্ষাক্ষেত্রে প্রথম :
● বাংলাদেশে শিক্ষার বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচি চালু হয় – ১৯৯৩ সালে।
● উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে ছাত্রী উপবৃত্তি চালু হয় – ১ অাগষ্ট ২০০২ সালে।
● বাংলাদেশে মাধ্যমিক পর্যায়ে সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতিতে প্রথম পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০১০ সালে।
● দাখিল ও এসএসসি ভোকেশনাল পরীক্ষায় সৃজনশীল প্রশ্নপদ্ধতি চালু হয় – ২০১২ সালে।
● এসএসসি ও দাখিল পর্যায়ের পরীক্ষায় গ্রেডিং পদ্ধতি চালু করা হয় – ২০০১ সালে।
● প্রথম জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০১০ সালে।
● বাধ্যতামুলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয় – ৬৮ টি উপজেলায়।
● প্রথম প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয় – ২০০৯ সালে।
● বাংলাদেশে প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি প্রবর্তন হয় – ২০০১ সালে।
● প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি ছিল – ছয় ধাপের।
● দেশের প্রথম মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড – ঢাকা।
● বাংলাদেশের প্রথম জাতীয় অধ্যাপক – শিল্পাচার্য জয়নুল অাবেদীন।
● প্রথম নারী জাতীয় অধ্যাপক – অধ্যাপক শাহেলা খাতুন।
● বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত জেলা – মাগুরা।
● বাংলাদেশের প্রথম টিচার্স টেনিং কলেজ (১৯০৯)
● বাংলাদেশের প্রথম নিরক্ষরমুক্ত গ্রাম – কচুবাড়ী কৃষ্টপুর, ঠাকুরগাঁও।
● বাংলাদেশের প্রথম বেসরকারি উদ্যোগে শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা করে – অাহছানিয়া মিশন।
● উচ্চ মাধ্যমিক পর্যায়ে দেশে প্রথম গ্রেডিং পদ্ধতি অাসে – ২০০৩ সালে।
● প্রথম মহিলা পলেটেকনিক ইনস্টিটিউট প্রতিষ্ঠা হয় – ১৯৮৬ সালে। (শেরেবাংলা নগরে)
✿ কিছু উল্লেখযোগ্য জেলার সাক্ষরতা অান্দোলনের নাম :
● বিকশিত – মাগুরা
● উদ্ভাসিত – জামালপুর
● অরুণোজ্জ্বল – গাজীপুর
● সন্দীপন – রাজশাহী
● সন্দীপন – জয়পুরহাট
● প্রদীপ্ত – সিরাজগঞ্জ
● গণশিক্ষা সমিতি – লালমনিরহাট
● সুরভিত – ঠাকুরগাঁও
● অালোকিত – চুয়াডাঙ্গা
● পথিকৃৎ – ভোলা
✿ প্রাথমিক শিক্ষা :
● বাংলাদেশের সর্বজনীন প্রাথমিক শিক্ষা নিশ্চিতকরণ করা হবে – ২০১৫ সালের মধ্যে।
● দেশে প্রাথমিক বিদ্যালয় যে কয় ধরণের – ১১ ধরণের।
● কিন্ডারগার্টেন পদ্ধতির প্রবর্তক – ফ্রোয়েবল (জার্মানি)
● কিন্ডারগার্টেন শব্দটি ইংরেজি ভাষা এসেছে – জার্মান ভাষা থেকে।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষা অাইন জারি হয় – ১৯৭৪ সালে।
● প্রাথমিক শিক্ষা অাইন পাস হয় – ১৯৯০ সালে।
● দেশব্যাপী বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয়েছে – ১ জানুয়ারি ১৯৯৩।
● সরকারিভাবে দেশে পূর্ণাঙ্গ গণশিক্ষা কার্যক্রম চালু হয়েছে – ১৯৮৭ সাল থেকে।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ৬-১১+ বছর।
● বাংলাদেশে প্রাকপ্রাথমিক শিক্ষার বয়সসীমা – ৩-৫+ বছর।
● বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার জন্য উপবৃত্তি চালু হয় – ২৮ সেপ্টেম্বর ২০০২ সালে।
✿ নারীশিক্ষা :
● বাংলাদেশে সরকার ছাত্রী উপবৃত্তি চালু হয় – ১৯৯৪ সালে।
● ছেলে বা মেয়ে উভয়ের জন্য অবৈতনিক শিক্ষা ব্যবস্থা চালু অাছে – ৫ম শ্রেণি পর্যন্ত।
● মেয়েদের শিক্ষা অবৈতনিক – স্নাতক (ডিগ্রি) বা সমমান পর্যন্ত।
● প্রাথমিক শিক্ষায় ছাত্র-ছাত্রী অনুপাত – ৪৯.৯৪ : ৫০.০৬
● বিদ্যালয়ে উপস্থিতিতে ছাত্র-ছাত্রীর অনুপাত – ৫৪.৬ : ৫০
✿ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান :
● শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম – Ministry of Education
● শিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৭২ সালে।
● শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের প্রতিষ্ঠাকালীন নাম – শিক্ষা, ধর্ম, ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়।
● ন্যাশনাল একাডেমী ফর এডুকেশনাল ম্যানেজমেন্ট (MAEM) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৫৯ সালে।
● বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ (NTRCA) এর প্রতিষ্ঠা – ২০০৫ সালে।
● NAPE এর অবস্থান – ময়মনসিংহে।
● প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর (DPE) প্রতিষ্ঠিত হয় – ১ মার্চ ১৯৮১
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ইংরেজি নাম – Ministry of Primary and Mass Education
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় প্রতিষ্ঠিত হয় – ২ জানুয়ারি ২০০৩
● প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৯৯২ সালে।
● প্রাথমিক শিক্ষা কোন মন্ত্রণালয়ের অধীনে – প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক অধিদপ্তর ভবনের নাম – শিক্ষা ভবন।
● বাংলাদেশ শিক্ষা, তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরো পরিচিত – ব্যানবেইস। (BANBEIS)
● ব্যানবেইস এর প্রতিষ্ঠা – ১৯৭৭ সালে।
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন প্রতিষ্ঠিত হয় – ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭২ (১৯৭৩ সালে রাষ্ট্রপতির ১০ নম্বর অধ্যাদেশে)
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের বর্তমান চেয়ারম্যান – প্রফেসর ড. এ কে অাজাদ চৌধুরী।
● বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের প্রস্তাবিত নতুন নাম – উচ্চ শিক্ষা কমিশন।
● বাংলাদেশে শিক্ষা বোর্ড – ১০ টি।
● বাংলাদেশে সাধারণ শিক্ষা বোর্ড – ৮ টি।
● বাংলাদেশে মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড – ১ টি
● বাংলাদেশে কারিগরি শিক্ষা বোর্ড – ১ টি।
✿ বাংলাদেশের শিক্ষাবোর্ড সমূহের প্রতিষ্ঠাকাল :
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, ঢাকা – ৭ মে ১৯২১
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, রাজশাহী – ১৯৬১
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, কুমিল্লা – ১৯৬২
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, যশোর – ৩০ সেপ্টেম্বর ১৯৬৩
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, চট্টগ্রাম – ১৫ মে ১৯৯৫
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, বরিশাল – ২৩ অাগষ্ট ১৯৯৯
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, সিলেট – ১৯৯৯
● মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষাবোর্ড, দিনাজপুর – ২০০৬
● বাংলাদেশ মাদ্রাসা বোর্ড, ঢাকা – ২৭ ফেব্রুয়ারি ১৯৭৮
● বাংলাদেশ কারিগরি শিক্ষা বোর্ড, ঢাকা – ১৯৬০
✿ বাংলাদেশে গ্রেডিং ব্যবস্থা :
● বাংলাদেশে পরীক্ষা পদ্ধতি মূল্যায়ন করা হয় – GPA পদ্ধতিতে।
● GPA – এর পূর্ণরূপ – Grade Point Average
● প্রাথমিক, নিম্নমাধ্যমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পর্যায়ে গ্রেডিং চালু অাছে – ৭ ধাপে।
● বিশ্ববিদ্যালয়ে গ্রেডিং পদ্ধতি চালু অাছে – ১০ ধাপে।

No comments:

Post a Comment