![]() |
শুরুতেই তিন সেঞ্চুরি |
এই ২২ রানের ২০-ই নিয়েছেন ধীমান ঘোষ, বাকি ২ রান নাঈম ইসলামের। রংপুরের এই দুই ব্যাটসম্যানই সেঞ্চুরি পেয়েছেন। ৬ উইকেটে ৩২৫ রান তুলে দিন শেষ করেছে তাঁদের দল। ধীমান ১০৫ রানে আউট হলেও ১২০ রানে অপরাজিত নাঈম। কাল চট্টগ্রামে চট্টগ্রামের বিপক্ষে সেঞ্চুরি পেয়েছেন ঢাকা মহানগরের মোহাম্মদ আশরাফুলও। নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে গত মৌসুমে ফেরার পর স্বীকৃত ক্রিকেটে আশরাফুলের এটাই প্রথম সেঞ্চুরি। ৫ উইকেটে ২৫৭ রান তুলে দিন শেষ করেছে মহানগর।
চট্টগ্রামে ম্যাচ হলেও আউটফিল্ড ভেজা থাকায় একটি বলও হয়নি কক্সবাজারে বরিশাল-ঢাকা বিভাগ ম্যাচে। আউটফিল্ড ভেজা ছিল রাজশাহীতেও। দুপুর সোয়া ১২টায় শুরু হয় রাজশাহী-সিলেটের ম্যাচ। ৬৬.১ ওভারে ৯ উইকেটে ১২৩ রান তুলে দিন শেষ করেছে সিলেট। সর্বোচ্চ ৩৮ রান অধিনায়ক ইমতিয়াজ হোসেনের।
খুলনায় মাশরাফি দিন শুরুই করেছিলেন নো বল করে। তবে প্রথম দুই স্পেলে একদম খারাপ ছিল না তাঁর বোলিং বিশ্লেষণ (৬-১-১৬-০, ৫-১-১৮-০)। দুই ওভারের তৃতীয় স্পেলটাই (২-০-২২-০) যা বাজে গেছে। মাশরাফি পেস বোলিং সঙ্গী আল আমিন হোসেন ২৩ রানের মধ্যেই তুলে নিয়েছিলেন রংপুরের ২ উইকেট। রংপুরের ইনিংস এরপর পুরোপুরিই নাঈমময়। তৃতীয় উইকেটে সায়মন আহমেদকে নিয়ে ৭১, পঞ্চম উইকেটে আরিফুল হককে নিয়ে ৮৩ ও ষষ্ঠ উইকেটে ধীমান ঘোষকে সঙ্গী করে ১৪৮ রান যোগ করেছেন। জাতীয় দলের সাবেক ব্যাটসম্যানের এটি ২২তম প্রথম শ্রেণির সেঞ্চুরি। এর পাঁচটিই সর্বশেষ সাত ম্যাচের ১০ ইনিংসে করেছেন নাঈম। জাতীয় লিগে সবচেয়ে বেশি সেঞ্চুরির রেকর্ডও কাল ছুঁয়েছেন নাঈম, ১৬ সেঞ্চুরি নিয়ে বসেছেন রাজিন সালেহর পাশে।
সংক্ষিপ্ত স্কোর
খুলনা-রংপুর, খুলনা
রংপুর ১ম ইনিংস: ৮৭.৩ ওভারে ৩২৫/৬ (নাঈম ১২০*, ধীমান ১০৫, সায়মন ৫০, আরিফুল ৩০; আল আমিন ৩/৫০, রাজ্জাক ৩/৮৭)।
চট্টগ্রাম-ঢাকা মহানগর, চট্টগ্রাম
ঢাকা মহানগর ১ম ইনিংস: ৯০ ওভারে ২৫৭/৫ (আশরাফুল ১০৪, মেহরাব ৬৫*, সৈকত ৩৮; মেহেদী রানা ২/৪৭, শাখাওয়াত ২/৫৬)।
রাজশাহী-সিলেট, রাজশাহী
সিলেট ১ম ইনিংস: ৬৬.১ ওভারে ১২৩/৯ (ইমতিয়াজ ৩৮; সাকলাইন ৩/২৪, মুক্তার ২/১২, রেজা ২/৩০)।
জাতীয় লিগে বেশি সেঞ্চুরি:
১৬ রাজিন সালেহ
১৬ নাঈম ইসলাম
১৫ তুষার ইমরান
No comments:
Post a Comment