১) ভাষার মূল উপাদান – ধ্বনি
২) আভরণ শব্দের অর্থ – অলংকার
৩) মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন এখানে কিংবা – বিয়োজক অব্যয়
৪) ঢাকের কাঠি বাগধারার অর্থ – তোষামুদে
৫) বাবুর্চি – তুর্কি শব্দ
৬) শুদ্ধ বানান – মূর্ধন্য
৭) চীনা শব্দ – চা, চিনি
৮) ভাষায় সর্বনাম ব্যবহারের উদ্দেশ্য – বিশেষ্যের পুনরাবৃত্তি দূর করা
৯) সন্ধির প্রধান সুবিধা – উচ্চারণে
১০) কর্মভোগ এড়ানো যায় না এখানে কর্ম অর্থ – কৃতকর্ম
১১) তুমি না বলেছিলে আগামীকাল আসবে? এখানে না – প্রশ্নবোধক অর্থে
১২) পাবক শব্দের সমার্থ – অগ্নি
১৩) মৃন্ময়ী যে উপন্যাসের নায়িকা – সমাপ্তি
১৪) তুমি যাও – অনুজ্ঞা
১৫) সঠিক যে টি – পথের দাবী ( উপন্যাস)
১৬) আত্নঘাতি বাঙালী – নীরদচন্দ্র চৌধুরীর গ্রন্থ
১৭) চতুরঙ্গ পত্রিকার সম্পাদক – হুমায়ুন কবির
১৮) রবীন্দ্রনাথের রচনা – চতুরঙ্গ
১৯) আবোল তাবোল কার – সুকুমার রায়
২০) ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের বাংলা বিভাগের প্রধান ছিলেন – উইলিয়াম কেরি
২১) প্রত্যয়গতভাবে শুদ্ধ – উৎকর্ষতা
২২) অমিত্রাক্ষর ছন্দের বৈশিষ্ট্য – অন্তমিল থাকেনা
২৩) চাঁদ – তদ্ভব শব্দ
২৪) পুণ্যে মতি হোক এখানে পুণ্যে – বিশেষ্য
২৫) তার বয়স বেড়েছে কিন্তু বুদ্ধি বাড়েনি – যৌগিক বাক্য
২৬) আনারস, চাবি – পর্তুগিজ শব্দ
২৭) শুদ্ধ বানান – নির্নিমেষ
২৮) বাংলা ভাষায় যতি চিহ্নের প্রচলন করেন – ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
২৯) সংশয় এর বিপরীত শব্দ – প্রত্যয়
৩০) ইহলোকে যা সামান্য নয় – আলোক সামান্য
৩১) শশী ও কুমুদ চরিত্র দুটি – পুতুল নাচের ইতিকথার
৩২) ভাষায় সাহিত্যের গাম্ভীর্য ও আভিজাত্য প্রকাশ পায় – সাধু ভাষায়
৩৩) রাত্রির সমার্থক নয় – বারিদ
৩৪) ব্রজবুলি হলো – মৈথিলি ভাষার একটি উপভাষা
৩৫) অভিধানে আগে বসবে – চাঁটি শব্দি
৩৬) গাহি সাম্যের গান, ধরণীর হাতে দিল যারা আনি ফসলের ফরমান – নজরুলের সাম্যবাদী কবিতার লাইন
৩৭) অভিনিবেশ শব্দের অর্থ – মনোযোগ
৩৮) সঠিক বাক্য – আমার কথাই প্রমাণিত হলো
৩৯) সন্ধ্যায় সূর্য অস্ত যায় – নিত্যবৃত্ত অতীত
৪০) সাধুরীতির বৈশিষ্ট্য – সর্বনাম ও ক্রিয়াপদ এক বিশেষ গঠন পদ্ধতি মেনে চলে।
No comments:
Post a Comment