eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Wednesday, March 18, 2020

হাফ ভাড়া দেওয়ায় ঢাবি শিক্ষার্থীকে মা’রধ’র করলো বাস চালক


হাফ ভাড়া দেওয়ায়- বাসে হাফ ভাড়া দেয়ায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) এক শিক্ষার্থীকে দুই দফা মা’রধ’র করেছে তেতুলিয়া বাসের চালক ও তার সহকারী। পরে মা’রধ’রের ঘটনায় জ’ড়ি’ত বাসের চালক ও সহকারীকে আ’ট’ক করে কাফরুল থা’নায় নিয়ে আসে পু’লি’শ।

৭ মার্চ, শনিবার দুপুরে রাজধানীর শেওড়াপাড়ায় এ ঘটনা ঘটে। আ’হ’ত ওই শিক্ষার্থীর নাম ফয়সাল। তিনি ঢাবির গণিত বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।

ভু’ক্তভো’গী ফয়সাল বলেন, ‘টিউশনে যাওয়ার জন্য উত্তরার আজমপুর তেতুলিয়া পরিবহনের একটি বাসে উঠি। আজমপুর থেকে শেওড়াপাড়া পর্যন্ত বাস ভাড়া ৩০ টাকা। কিন্তু শিক্ষার্থী দাবি করে ১৫ টাকা দিলে বাসে থাকা কন্ডাক্টর আমার সঙ্গে বাজে আচরণ করে। পরে বাস শেওড়াপাড়ায় পৌঁছালে কন্ডাক্টর আমাকে আ’ট’ক করে বলে, তোকে নামতে দিব না। আজকে তোকে আমি দেখে নিব।’

ফয়সাল আরো জানায়, পরে অন্য যাত্রীদের সহযোগিতায় বাস থেকে নামলে বাস চালকের সহকারী নিচে নেমে এসে আমাকে মা’রধ’র করে। এতে আমি প্র’তিবা’দ জানালে বাস চালক তার আসন থেকে উঠে এসে আমাকে আবারো মা’রধ’র করেন। পরে স্থানীয় কয়েকজন ঘটনাস্থলে এসে ‘জ’ড়ি’ত হয়ে তাদের আমার কাছে ক্ষমা চাওয়ায়।

ভু’ক্তভো’গী আরো জানান, কিছুক্ষণ পর আমি রাস্তা পার হওয়া মাত্রই তারা পুনরায় দৌড়ে এসে আমাকে রাস্তায় ধা’ক্কা দিয়ে ফেলে লা’থি-ঘু’ষি মা’রতে থাকে। এতে আমার শ’রী’রের বিভিন্ন স্থানে গু’রুত’র জ’খ’ম হয়, ঠোঁট।

এ বিষয়ে কাফরুল থা’নার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. সামাদ মিয়া জানান, হাফ ভাড়া নিয়ে ঢাবি শিক্ষার্থী ও তেতুলিয়া পরিবহনের চালকের সহকারীর মধ্যে কথা কা’টাকা’টির এক পর্যায়ে তাদের মধ্যে মা’রামা’রি হয়। এতে তারা দুইজনই আ’হ’ত হয়েছেন। বিষয়টি মী’মাং’সা করার জন্য ঢাবির কিছু শিক্ষার্থী ও তেতুলিয়া পরিবহনের ম্যানেজার এসেছে। থা’নায় এই ব্যাপারে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেয়া হবে।

হাঁটতে হাঁটতে বিদ্যালয়ের কাছে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লো মেয়েটি

ঘড়িতে তখন সকাল ৮টা ২০ মিনিট। তখনও বিদ্যালয়ের নীল রঙয়ের ইউনিফর্ম পড়া। গলায় ঝুলছে বিদ্যালয়ের পরিচয়পত্র। আর মাত্র ৫০০ গজ এগিয়ে গেলেই প্রিয় বিদ্যালয়। কিন্তু এতটুকু পথ আর পারি দেয়া হলো না। হাঁটতে হাঁটতে তাড়াশ ডিগ্রি কলেজের সামনে এসে হঠাৎ মাথা ঘু’রে পড়ে মৃ ত্যুর কোলে ঢ’লে পড়ল মেধাবী শিক্ষার্থী কানিছ ফাতেমা কনা।

রোববার (৮ মার্চ) সকাল সাড়ে ৮টার দিকে সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলা ভ্যানস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে। কনা উপজেলার মাগুড়াবিনোদ ইউনিয়নের ঘড়গ্রামের ফজলুর রহমানের মেয়ে ও তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্রী।

স্থানীয়রা জানান, সকালে মা শেফালী খাতুন মেয়েকে নাস্তা খাইয়ে বিদ্যালয়ে যাওয়ার জন্য অটোরিকশায় তুলে দেন। তারপর প্রায় ৪ কিলোমিটার পথ পেরিয়ে তাড়াশ ভ্যানস্ট্যান্ডে নেমে হেঁটে বিদ্যালয়ে আসছিল তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির (ক শাখা) শিক্ষার্থী কানিছ ফাতেমা কনা।

ঘড়িতে তখন সকাল ৮টা ২০ মিনিট। তাড়াশ ডিগ্রি কলেজের সামনে এসে হঠাৎ মা’থা ঘুরে মাটিতে পড়ে যায় সে। সেই সঙ্গে নাক-মুখ দিয়ে গ’ল গ’ল করে র;ক্ত বের হতে থাকে। পথচারীরা বিষয়টি দেখে কনাকে দ্রুত তাড়াশ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হা’সপা’তালে নিয়ে যান। পরে সেখানে দায়িত্বরত চি’কিৎ’সক খায়রুল বাশার তাকে মৃ ত ঘোষণা করেন।

এদিকে কনার মৃ ত্যুর খবর মুহূর্তের মধ্যেই ছ’ড়িয়ে পড়লে হা’সপা’তালে ছুটে আসেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল গণি, সাবেক প্রধান শিক্ষক নজরুল ইসলামসহ অন্য শিক্ষক-কর্মচারী ও সহপাঠীরা। কনার হঠাৎ মৃ ত্যুতে কা’ন্নায় ভেঙে পড়ে তার সহপাঠীরা।

তাড়াশ ৫০ শয্যা বিশিষ্ট হা’সপা’তালের কর্তব্যরত চি’কিৎ’সক খায়রুল বাশার মৃ ত্যুর তথ্য নিশ্চিত করে বলেন, ম’য়’নাত’দ;ন্ত ছাড়া স্কু;লছাত্রী কনার মৃ ত্যুর কা’রণ বলা স;ম্ভব নয়। তাড়াশ সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আব্দুল গণি জানান, কনার এমন মৃ ত্যুতে আমরা গভীরভাবে শো;কাহ;ত। তার শো;কাহ;ত পরিবারের সদস্যদের প্রতি সমবেদনা জানাই।

No comments:

Post a Comment