● এসিডসমূহ পানিতে তৈরি করে – হাইড্রোজেন অায়ন।
● এসিডের একটি ধর্ম হলো – এটি নীল লিটমাস পেপারকে লাল করে।
● সোনায় সোহাগা তৈরির সময় স্বর্ণকাররা ব্যবহার করে – নাইট্রিক এসিড।
● অাইপিএস, গাড়ি, মাইক বাজানোর সময় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে ব্যাটারি ব্যবহৃত হয় তাতে ব্যবহৃত হয় – সালফিউরিক এসিড।
● বাসাবাড়িতে সাপের উপদ্রব কমাততে যে এসিড ব্যবহার করা হয় তা হলো – কার্বলিক এসিড।
● অামাদের খাদ্যদ্রব্য হজম করার জন্য পকস্থলীর অত্যাবশকীয় এসিড হলো – হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
● ইস্পাত তৈরির কারখানায়, চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত হয় – হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
● সারকারখানায়, বিষ্ফোরকক প্রস্তুতি, খনি থেকে মূল্যবান ধাতু অাহরণ, ও রকেটের জ্বালানির সাথে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রিক এসিড
● কোন একটি দেশ কতটা শিল্পোন্নত তা বিচার করা হয় যার উপর ভিত্তি করে তা হল – সালফিউরিক এসিড।
● অম্ল/এসিড – টক স্বাদযুক্ত।
● অাম, জলপাই ইত্যাদি নানান রকমের অাচার সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় – ভিনেগার বা এসিটিক এসিড।
● কেক বিস্কুট, পাউরুটি ফলানো হয় – বেকিং সোডা ব্যবহার করে।
● বাংলাদেশ নারী শিশু নির্যাতন অাইন ১৯৯৫ অনুযায়ী এসিড ছোড়ার শাস্তি হলো – যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে মৃত্যু।
● অামরা সচরাচর যে সব পানীয় ও ফলের রস পান করে থাকি সেগুলো হলো – অম্লীয় পদার্থ।
● কোন দ্রবণে PH মান 7 এর কম হলে তা হবে – অম্লীয় দ্রবণ।
● রক্তের PH হলো – ৭.৪
● পাকস্থলিতে খাদ্য হজম করার জন্য দরকারি PH হলো – ২
● মাটির PH – সাধারণত ৪-৮ হয়ে থাকে।
● ধাতব অক্সাইড ও হাইড্রোঅক্সাইড সমূহ হলো – ক্ষারক।
● ক্ষারকের ধর্ম হলো – এরা লাল লিটমাসকে নীল করে।
● ক্ষার হলো সেই সমস্ত ক্ষারক যারা – স্বাদযুক্ত হয়।
● নির্দেশকসমূহ – নিজেদের বরিবর্তনের মাধ্যমে কোন একটি বস্তু অম্ল, ক্ষরক না নিরপেক্ষ তা নির্দেশ করে।
● পিপড়ার কামড়ের সধ্য মূলত নিঃসৃত হয় – ফরমিক এসিড।
● ক্যালামিন হলো – এক ধরণের লোশন, যা মুলত জিংক কার্বোনেট।
● ভূমির এসিডিটিকে প্রশমিত করা যায় ও উর্বরতা ফিরিয়ে অানা যায় – ক্ষরক ব্যবহারের মাধ্যমে।
● টুথপেস্ট হলো – ক্ষারীয় পদার্থ।
● বসতবাড়িতে পরিস্কারক হিসেবে বহুল ব্যবহৃত হয় – অ্যামোনিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড।
● সেভিং ফোম বা নরম সাবান তৈরি হয় – পটাশিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড ও চর্বি বা তেল থেকে।
● লবণ হলো – এসিড ও ক্ষারকের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন নিরপেক্ষ পদাার্থ।
● খাবার সোডার সংকেত হলো – সোডিয়াম বাই কার্বনেট
● অধিকাংশ লবণ – পানিতে দ্রবণীয়
● কিছু কিছু লবণ অাছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না। যেমন – ক্যালসিয়াম কার্বনেট, সিলভার সালফেট, সিলভার ক্লোরাইড।
● খাবার লবণের সংকেত হলো – NaCl
● NaCl সাধারণ লবণ বা টেবিল লবণ নামেও পরিচিত।
● টেস্টিং সল্ট নামে পরিচিত – সোডিয়াম গ্লুটামেট।
● অামরা কাপড়কাচা সোডায় যে লবণ ব্যবজার করি তা হলো মূলত – সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
● সেভিং ফোম বা জেলে থাকে – পটাশিয়াম স্টিয়ারেট – পটাশিয়াম স্টিয়ারেট।
● কাপড়কাচা সোডার সংকেত – Na₂CO₃.10H₂O
● ফিটকিরির সংকেত হলো – Al₂(SO₄)₃.K₂SO₄.24H₂O
● তুতে এর সংকেত হলো – CuSO₄.5H₂O
● শিল্প কারখানার প্রভাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয় – বেশ কিছু লবণ যেমন – তুতে, মারকিউরিক সালফেট, সিলভার সালফেট।
● কোন ফলে কোন এসিড বা উপাদান
➺ পাকা কলা – অ্যামাইল অ্যাসিটেট
➺ কমলা লেবু – অ্যাসকারবিক এসিড
➺ টমেটো – ম্যালিক এসিড
➺ লেবুর রস – সাইট্রিক এসিড
➺ অাপেল – ম্যালিক এসিড
➺ তেতুল – টারটারিক এসিড
➺ অামলকি – অক্সালিক এসিড
➺ অঙ্গুর – টারটারিক এসিড
● ক্ষারক ও নির্দেশক বিক্রিয়ার ফলে রং পরিবর্তন
নির্দেশক – নির্দেশকের রং – ক্ষারকে ধারণকৃত রং
➺ লাল লিটমাস – লাল – নীল
➺ মিথাইল অরেঞ্জ – কমলা – হলুদ
➺ মিথাইল রেড – লাল – হলুদ
➺ ফেনথ্যালিন – বর্ণহীন – গোলাপি।
● এসিডের একটি ধর্ম হলো – এটি নীল লিটমাস পেপারকে লাল করে।
● সোনায় সোহাগা তৈরির সময় স্বর্ণকাররা ব্যবহার করে – নাইট্রিক এসিড।
● অাইপিএস, গাড়ি, মাইক বাজানোর সময় সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য যে ব্যাটারি ব্যবহৃত হয় তাতে ব্যবহৃত হয় – সালফিউরিক এসিড।
● বাসাবাড়িতে সাপের উপদ্রব কমাততে যে এসিড ব্যবহার করা হয় তা হলো – কার্বলিক এসিড।
● অামাদের খাদ্যদ্রব্য হজম করার জন্য পকস্থলীর অত্যাবশকীয় এসিড হলো – হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
● ইস্পাত তৈরির কারখানায়, চামড়া শিল্পে ব্যবহৃত হয় – হাইড্রোক্লোরিক এসিড।
● সারকারখানায়, বিষ্ফোরকক প্রস্তুতি, খনি থেকে মূল্যবান ধাতু অাহরণ, ও রকেটের জ্বালানির সাথে ব্যবহৃত হয় – নাইট্রিক এসিড
● কোন একটি দেশ কতটা শিল্পোন্নত তা বিচার করা হয় যার উপর ভিত্তি করে তা হল – সালফিউরিক এসিড।
● অম্ল/এসিড – টক স্বাদযুক্ত।
● অাম, জলপাই ইত্যাদি নানান রকমের অাচার সংরক্ষণে ব্যবহৃত হয় – ভিনেগার বা এসিটিক এসিড।
● কেক বিস্কুট, পাউরুটি ফলানো হয় – বেকিং সোডা ব্যবহার করে।
● বাংলাদেশ নারী শিশু নির্যাতন অাইন ১৯৯৫ অনুযায়ী এসিড ছোড়ার শাস্তি হলো – যাবজ্জীবন কারাদণ্ড থেকে মৃত্যু।
● অামরা সচরাচর যে সব পানীয় ও ফলের রস পান করে থাকি সেগুলো হলো – অম্লীয় পদার্থ।
● কোন দ্রবণে PH মান 7 এর কম হলে তা হবে – অম্লীয় দ্রবণ।
● রক্তের PH হলো – ৭.৪
● পাকস্থলিতে খাদ্য হজম করার জন্য দরকারি PH হলো – ২
● মাটির PH – সাধারণত ৪-৮ হয়ে থাকে।
● ধাতব অক্সাইড ও হাইড্রোঅক্সাইড সমূহ হলো – ক্ষারক।
● ক্ষারকের ধর্ম হলো – এরা লাল লিটমাসকে নীল করে।
● ক্ষার হলো সেই সমস্ত ক্ষারক যারা – স্বাদযুক্ত হয়।
● নির্দেশকসমূহ – নিজেদের বরিবর্তনের মাধ্যমে কোন একটি বস্তু অম্ল, ক্ষরক না নিরপেক্ষ তা নির্দেশ করে।
● পিপড়ার কামড়ের সধ্য মূলত নিঃসৃত হয় – ফরমিক এসিড।
● ক্যালামিন হলো – এক ধরণের লোশন, যা মুলত জিংক কার্বোনেট।
● ভূমির এসিডিটিকে প্রশমিত করা যায় ও উর্বরতা ফিরিয়ে অানা যায় – ক্ষরক ব্যবহারের মাধ্যমে।
● টুথপেস্ট হলো – ক্ষারীয় পদার্থ।
● বসতবাড়িতে পরিস্কারক হিসেবে বহুল ব্যবহৃত হয় – অ্যামোনিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড।
● সেভিং ফোম বা নরম সাবান তৈরি হয় – পটাশিয়াম হাইড্রোঅক্সাইড ও চর্বি বা তেল থেকে।
● লবণ হলো – এসিড ও ক্ষারকের বিক্রিয়ায় উৎপন্ন নিরপেক্ষ পদাার্থ।
● খাবার সোডার সংকেত হলো – সোডিয়াম বাই কার্বনেট
● অধিকাংশ লবণ – পানিতে দ্রবণীয়
● কিছু কিছু লবণ অাছে যারা পানিতে দ্রবীভূত হয় না। যেমন – ক্যালসিয়াম কার্বনেট, সিলভার সালফেট, সিলভার ক্লোরাইড।
● খাবার লবণের সংকেত হলো – NaCl
● NaCl সাধারণ লবণ বা টেবিল লবণ নামেও পরিচিত।
● টেস্টিং সল্ট নামে পরিচিত – সোডিয়াম গ্লুটামেট।
● অামরা কাপড়কাচা সোডায় যে লবণ ব্যবজার করি তা হলো মূলত – সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
● সেভিং ফোম বা জেলে থাকে – পটাশিয়াম স্টিয়ারেট – পটাশিয়াম স্টিয়ারেট।
● কাপড়কাচা সোডার সংকেত – Na₂CO₃.10H₂O
● ফিটকিরির সংকেত হলো – Al₂(SO₄)₃.K₂SO₄.24H₂O
● তুতে এর সংকেত হলো – CuSO₄.5H₂O
● শিল্প কারখানার প্রভাবক হিসেবে ব্যবহৃত হয় – বেশ কিছু লবণ যেমন – তুতে, মারকিউরিক সালফেট, সিলভার সালফেট।
● কোন ফলে কোন এসিড বা উপাদান
➺ পাকা কলা – অ্যামাইল অ্যাসিটেট
➺ কমলা লেবু – অ্যাসকারবিক এসিড
➺ টমেটো – ম্যালিক এসিড
➺ লেবুর রস – সাইট্রিক এসিড
➺ অাপেল – ম্যালিক এসিড
➺ তেতুল – টারটারিক এসিড
➺ অামলকি – অক্সালিক এসিড
➺ অঙ্গুর – টারটারিক এসিড
● ক্ষারক ও নির্দেশক বিক্রিয়ার ফলে রং পরিবর্তন
নির্দেশক – নির্দেশকের রং – ক্ষারকে ধারণকৃত রং
➺ লাল লিটমাস – লাল – নীল
➺ মিথাইল অরেঞ্জ – কমলা – হলুদ
➺ মিথাইল রেড – লাল – হলুদ
➺ ফেনথ্যালিন – বর্ণহীন – গোলাপি।


No comments:
Post a Comment