ক. অসহযোগ অান্দোলন:
১। ১৯৭১ সালের অসহযোগ অান্দোলন শুরু হয়েছিল ~ ২ মার্চ।
২। ১৯৭১ সালের অসহযোগ অান্দোলন শেষ হয়েছিল ~ ২৫ মার্চ।
৩। অসহযোগ অন্দোলন শুরুতেই অসহযগঅনতনদলনশরত২ মার্চ ছাত্র সংগঠনগুলো যে পরিষদ গঠন করেছিল ~ স্বাধীন বাংলা সংগ্রাম পরিষদ।
৪। ইয়াহিয়া খান জাতীয় পরিষদের অধিবেশন অনির্দিষ্ট কালের জন্য স্থগিত করেন ~ ১ মার্চ ১৯৭১।
৫। অধিবেশন স্থগিতকরণকে বঙ্গবন্ধু অাখ্যায়িত করেন ~ দুর্ভাগ্যজনক হিসেবে।
৬। অধিবেশন স্থগিত করণের প্রতিবাদে ঢাকায় ও সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানে হরতাল পালিত হয় ~ ২ মার্চ ও 3 মার্চ।
৭। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাঙ্গনে প্রথমবারের মত স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয় ~ ২ মার্চ।
৮। ৩ মার্চ বঙ্গবন্ধুর উপস্থিতিতে স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা করে ~ ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ।
৯। অামার সোনার বংলা অামি তোমায় ভালোবাসি সঙ্গীতটি পূর্ব পাকিস্তানের জাতীয় সঙ্গীত হিসেবে নির্বাচিত হয় ~ ৩ মার্চ ১৯৭১।
১০। বঙ্গবন্ধু রেসকোর্স ময়দানে ঐতিহাসিক ভাষণ দেন ~ ৭ মার্চ।
১১। অসহযোগ অান্দোলনের প্রথম ছয়দিনে সরকারি প্রেসনোট অনুযায়ী হতাহতের সংখ্যা ছিল ~ ১৭২ জন নিহত এবং ৩৫৮ জন অাহত।
১২। ছাত্র সংগ্রাম পরিষদ পাকিস্তান দিবসের পরিবর্তে প্রতিরোধ দিবস পালন করে ~ ২৩ মার্চ।
১৩। স্বাধীনতা ঘোষণার মাধ্যমে শেষ হয় ~ অসহযোগ অান্দোলন।
১৪। লোকটি এবং তার দল পাকিস্তানের শত্রু, এবার তারা শাস্তি এড়াতে পারবে না উক্তিটি করেছিল ~ ইয়াহিয়া খান।
১৫। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবর রহমানকে জাতির জনক ঘোষণা করা হয় ~ ৩ মার্চ।
খ. ৭ মার্চের ভাষণ:
১৬। বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ যে ময়দানে দিয়েছিলেন তার বর্তমান নাম ~ সোহরাওয়ার্দী উদ্যান।
১৭। ৭ মার্চ ভাষণের মূল বিষয় ছিল ~ ৪ টি।
১৮। ৭ মার্চ ভাষণ প্রদানকালে যে অান্দোলন চলছিল ~ অসহযোগ অান্দোলন।
১৯। অসহযোগ অান্দোলনের তীব্রতা বৃদ্ধি পেয়েছিল ~ ৭ মার্চের ভাষণের পর।
২০। এবারের সংগ্রাম স্বাধীনতার সংগ্রাম উক্তিটি যে ভাষণের অংশ ~ ৭ মার্চ ভাষণের।
২১। রেসকোর্স ময়দানে ৭ মার্চের ভাষণ শুরু হয়েছিল ~ বিকাল ৩ ঘটিকায়।
২২। অহিংস ও অসহযোগ অান্দোলনের কর্মসূচি ঘোষণা করা হয় ~ ৭ মার্চ ভাষণে।
গ. স্বাধীনতা ঘোষণা:
২৩। স্বাধীনতার ঘোষণা ও মুক্তিযুদ্ধের শুরু ~ ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ রাত বারোটার পর অর্থাৎ ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাংলাদেশের স্বাধীনতা করেন।
২৪। স্বাধীনতার ঘোষক ~ জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুরে রহমান।
২৫। অানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র জারি হয় ~ ১০ এপ্রিল ১৯৭১।
২৬। স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র সংবিধানে সংযোজন হয় ~ পঞ্চদশ সংশোধনীতে।
২৭। অানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র পাঠ করেন ~ অধ্যাপক ইউসুফ অালী।
২৮। ২৬ মার্চ অপরাহ্ন ২ টা ৩০ মিনিটে কালুরঘাট বেতার কেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন চট্টগ্রাম অাওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ~ অাব্দুল হান্নন।
২৯। ২৭ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় কালুরঘাট বেতারেকেন্দ্র থেকে বঙ্গবন্ধুর পক্ষে স্বাধীনতা ঘোষণা করেন ~ মেজর জিয়াউর রহমান।
ঘ. মুজিবনগর সরকারের গঠন ও কার্যাবলি :
৩০। মুজিবনগর সরকার বা গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের প্রথম অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ~ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।
৩১। বাংলাদেশের স্বাধীনতা ঘোষণাপত্র জারি করা হয় ~ ১৯৭১ সালের ১০ এপ্রিল।
৩২। বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকার গঠিত হয় ~ কুষ্টিয়রে মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার ভবেরপাড়া গ্রামে।
৩৩। মুজিবনগর সরকার অানুষ্ঠানিকভাবে শপথ গ্রহণ করেন ~ ১৭ এপ্রিল ১৯৭১
৩৪। মুজিবনগর সরকারের অস্থায়ী রাজধানীর নাম ~ মুজিবনগর।
৩৫। অানুষ্ঠানিকভাবে স্বাধীন সার্বভৌম বাংলাদেশ সরকার গঠনের কথা ঘোষণা করেন ~ অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম।
৩৬। প্রবাসী বাংলাদেশ সরকারের ক্যাম্প বা অফিস ছিল ~ ভারতের কলকাতাস্থ ৮ নম্বর থিয়েটার রোড।
৩৭। গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঘোষণা পাঠ করেন ~ অধ্যাপক এম ইউসুফ অালী।
৩৮। যে কয়টি রাজনৈতিক দলের সমন্বয়ে অস্থায়ী সরকার গঠন করা হয়েছিল ~ পাঁচটি।
৩৯। অস্থায়ী সরকারের উপদেষ্টামন্ডলীর সদস্যকতজন ছিল ~ ৯ জন।
৪০। এক নজরে মুজিবনগর সরকার :
# রাষ্ট্রপতি : শেখ মুজিবুর রহমান
# উপরাষ্ট্রপতি : সৈয়দ নজরুল ইসলাম
# প্রধানমন্ত্রী : তাজউদ্দীন অাহমদ
# অর্থমন্ত্রী : এম মনসুর অালী
# স্বরাষ্ট্র, ত্রাণ ও পুনর্বাসন মন্ত্রী : এ এইচ এম কামরুজ্জামান
# পররাষ্ট্র ও অাইনমন্ত্রী : খন্দকারমোস্তাক অাহমদ
# প্রধান সেনাপতি : কর্ণেল এম এ জি ওসমানী
# চিফ অব স্টাফ : কর্ণেল অাব্দুর রব
# বিমানবাহিনী প্রধান : গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার।
৪১। মুজিবনগর সরকারের সচিব ও দপ্তর :
# মূখ্য সচিব : রুহুল কুদ্দুস
# কেবিনেট সচিব : এইচ টি ইমাম
# অর্থ সচিব : খন্দকার অাসাদুজ্জামান
# অর্থ সচিব : খন্দকার অাসাদুজ্জামান
# প্রতিরক্ষা সচিব : অাব্দুস সামাদ
# সংস্থাপন সচিব : নুরুল কাদের খান
# কৃষি সচিব : নুরুদ্দীন অাহমদ
# তথ্য সচিব : অানোয়ারুল হক খান
# পররাষ্ট্র সচিব : চাষী মাহবুবুল অালম।
# বহির্বিশ্বে বিশেষ দূত : বিচারপতি অাবু সাঈদ
চৌধুরী
# স্বরাষ্ট্র সচিব ও ডিজি পুলিশ : অাব্দুল খালেক
# নয়াদিল্লিতে মিশন প্রধান : হুমায়ুন রশিদ চৌধুরী।
# কলকাতায় মিশন প্রধন : হোসেন অালী
# বাংলাদেশ শিক্ষক সমিতির প্রধান : ড. এ অার মল্লিক
# ইয়ুথ ক্যাম্প পরিচালক : উইং কমান্ডার এম অার মির্জা
# পরিচালক (অার্ট ও ডিজাইন) : কামরুল হাসান
# পরিচালক (চলচ্চিত্র বিভাগ) : অাব্দুল জব্বার খান
# পরিচালক (তথ্য ও প্রচার দপ্তর) : এম অার অাখতার মুকুল।
# পরিচালক (স্বাস্থ্য দপ্তর) : ডাক্তার টি হোসেন
৪২। মুজিবনগর সরকারের সর্বদলীয় উপদেষ্টা পরিষদ :
# সভাপতি : মাওলানা ভাসানী, সভাপতি, ন্যাপ ভাসানী।
# অাহবায়ক : মণি সিং, সভাপতি, বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টি।
# সদস্য : অধ্যাপক মোজাফফর অাহমদ, সভাপতি, ন্যাপ মোজাফফর।
# সদস্য : মনোরঞ্জন ধর, সভাপতি, বাংলাদেশ জাতীয় কংগ্রেস
# সদস্য : তাজউদ্দীন অাহমদ, প্রধানমন্ত্রী।
# সদস্য : খন্দকার মোস্তাক অাহমদ, পররাষ্ট্রমন্ত্রী
৪৩। মুজিবনগর সরকারের পরিকল্পনা কমিশন:
# চেয়ারম্যান : ড. মোজাফফর অাহমদ
# সদস্য : ড অানিসুজ্জামান, ড সারোয়ার মুর্শিদ, ড স্বদেশ রঞ্জন, ড মোশারফ হোসেন।
৪৪। মুজিবনগর সরকারের বিশেষ দায়িত্বে নিযুক্ত :
# তথ্য ও বেতার : অাব্দুল মন্নান
# পুনর্বাসন : অধ্যাপক ইউসুফ অালী
# ভলান্টিয়ার কোর : ব্যারিস্টার অামিরুল ইসলাম
# বাণিজ্য : মতিউর রহমান।
৪৫। মুক্তিবাহিনী বা সশস্ত্র বাহিনীর প্রধান ছিলেন ~ জেনারেল মোহাম্মদ অাতাউল গণি ওসমানী।
৪৬। জেনারেল ওসমানী বাংলাদেশের সেনাপ্রধান নিযুক্ত হন ~ ১৭ এপ্রিল ১৯৭১।
৪৭। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে একজন ইতালির নাগরিক মৃত্যুবরণ করেন, তার নাম ~ ফাদার মারিও ভেরেনাজি।
৪৮। যুদ্ধকালীন সময়ে শেখ মুজিবুর রহমানকে বন্দি করে রাখা হওয়ছিল ~ পাকিস্তানের করাচি শহরের মিয়ানওয়ালি কারাগারে।
৪৯। বাংলাদেশের প্রতি প্রথম অানুগত্য প্রকাশ করেন পাকিস্তানের হাইকমিশন অফিস প্রধান ~ এম হোসেন অালী।
৫০। রণাঙ্গনকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করেন ~ কর্ণেল এম এ জি ওসমানী।
৫১। মুক্তিযুদ্ধের ব্যতিক্রমধর্মী সেক্টর ~ ১০ নম্বর সেক্টর।
৫২। বাংলাদেশে যে সেক্টরে নিয়মিত কমান্ডার ছিল না ~ ১০ নম্বর সেক্টরে।
৫৩। যুদ্ধকালীন ফোর্স ছিল ~ তিনটি।
৫৪। এম এ জি ওসমানীকে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্রধান ঘোষণা করা হয় ~ তেলিয়াপাড়া হেডকোয়ার্টার, সিলেট (১২ এপ্রিল ১৯৭১)
৫৫। যুক্তরাজ্যে বাংলাদেশ সরকারের জন্য Steering Committee খোলেন ~ বিচারপতি অাবু সাঈদ চৌধুরী।
৫৬। যুদ্ধকালীন যে তারিখে বুদ্ধিজীবীদের ওপর ব্যাপক হত্যাকান্ড সংঘটিত হয় ~ ১৪ ডিসেম্বর ১৯৭১
৫৭। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর হাতে শহীদ দার্শনিকের নাম ~ গোবিন্দ চন্দ্র দেব।
৫৮। মুক্তিযুদ্ধের ১১ টি সেক্টর ও সেক্টর কমান্ডার:
# ১ নম্বর সেক্টর: চট্টগ্রাম ও পার্বত্য চট্টগ্রাম এবং নোয়াখালীর পূর্বাংশ।
সদর দপ্তর : হরিণা, ত্রিপুরা, ভারত।
কমান্ডার : মেজর জিয়াউরে রহমান (এপ্রিল~জুন) ও মেজর রফিকুল ইসলাম (জুন~ ডিসেম্বর)
# ২ নম্বর সেক্টর : কুমিল্লা, অাখাউড়া, ভৈরব, ঢাকা শহর, ফরিদপুর ও নোয়াখালী জেলার অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : মেঘালয়, ত্রিপুরা, ভারত।
কমান্ডার : মেজর কে এম খালেদ মোশাররফ ও মেজর
এটিএম হায়দার।
# ৩ নম্বর সেক্টর : অাখাউড়া ভৈরবের পূর্বাংশ, কুমিল্লা জেলার অংশবিশেষ, হবিগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, ঢাকা জেলার অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : হেজামারা, ত্রিপুরা, ভারত।
কমান্ডার : মেজর কে এম শফিউল্লাহ ও মেজর এ এন এম নরুজ্জামান।
# ৪ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পূর্বাঞ্চল
সদরদপ্তর : মাছিমপুর, অাসাম
কমান্ডার : মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব।
# ৪ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পূর্বাঞ্চল
সদরদপ্তর : মাছিমপুর, অাসাম
কমান্ডার : মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব।
# ৫ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পশ্চিমাংশ, সুনামগঞ্জ, বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল।
সদর দপ্তর : বাঁশতলা, ছাতক, সুনামগঞ্জ।
কমান্ডার : মেজর মীর শওকত অালী
# ৬ নম্বর সেক্টর : সমগ্র রংপুর ও দিনাজপুরের অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : বুড়িমারী পাটগ্রাম।
কমান্ডার : উইং কমান্ডার এম কে বাশার
# ৭ নম্বর সেক্টর : সমগ্র রাজশাহী, দিনাজপুরের বাকি অংশ, পাবনা, বগুড়া জেলা।
সদরদপ্তর : তরঙ্গপুর, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
কমান্ডার: মেজর নাজমুল হক, সুবাদার মেজর এ রব, মেজর কাজী নরুজ্জামান।
# ৮ নম্বর সেক্টর : সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুর জেলার বাকি অংশ।
সদর দপ্তর : কল্যাণী, ভারত।
কমান্ডার : মেজর অাবু ওসমান চৌধুরী, মেজর এম এ মঞ্জুর।
# ৯ নম্বর সেক্টর : সমগ্র খুলনা জেলা, বৃহত্তর বরিশাল, পটুয়াখালী।
সদর দপ্তর : টাকি, বশিরহাট, ভারত।
কমান্ডার : মেজর এম অাব্দুল জলিল, মেজর এম এ মঞ্জুর, মেজর জয়নাল অাবেদীন।
# ১০ নম্বর সেক্টর : অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল।
# ১১ নম্বর সেক্টর : ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা।
সদরদপ্তর : মহেন্দ্রগঞ্জ, অাসাম, ভারত।
কমান্ডার : মেজর এম অাবু তাহের ও স্কোয়াড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ।
৫৯। মুক্তিবাহিনীর ফোর্সের অধিনায়কগণ ও সদর দপ্তর :
# জেড ফোর্স :
অধিনায়ক : মেজর জিয়াউর রহমান
সদর দপ্তর : তেলডালা।
# এস ফোর্স :
অধিনায়ক : মেজর কে এম শফিউল্লাহ
সদর দপ্তর : অাগরতলা
# কে ফোর্স :
অধিনায়ক : মেজর খালেদ মোশাররফ
সদর দপ্তর : হেজামারা
চ. মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা :
৬০। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র ছিল ~ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন
৬১। মুক্তিযুদ্ধে চলাকালীন চীন ও যুক্তরাষ্ট্রর অবস্থান ছিল ~ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে।
৬২। যৌথবাহিনী গঠন হয়েছিল ~ মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সমন্বয়ে।
৬৩। অস্ত্র, সেনা ও সমর্থন দিয়ে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল ~ ভারত।
৬৪। যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিল ~ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
৬৫। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্র যে নৌবহর প্রেরণ করেছিল ~ সপ্তম নৌবহর।
৬৬। জাতিসংঘের সদস্যপদ না পেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে যে রাষ্ট্র ভেটো দিয়েছিল ~ চীন।
৬৭। হ্যারিশন ও রবিশংকরের উদ্যোগে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ হয়েছিল ~ নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে।
৬৮। সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিল ~ ভিয়েতনামের টংকিং উপসাগর থেকে।
ছ. পাক বাহিনীর অত্মসমর্পণ ও বাংলাদেশের অভ্যূদয় :
৬৯। ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করে ~ ২১ নভেম্বর ১৯৭১।
৭০। ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিল ~ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
৭১। পাকিস্তান বাহিনীর পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন ~ জেনারেল অামির অাব্দল্লাহ খান নিয়াজি।
৭২। প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা ~ যশোর।
৭৩। বাংলাদেশ পাক হানাদার মুক্ত হয় ~ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১।
৭৪। যৌথবাহিনীর কাছে অাত্মসর্মপণ করে ~ ৯৩ হাজার সৈন্য।
৭৫। বেসরকারি পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা দিবস পালিত হয় ~ ১ ডিসেম্বর।
৭৬। নিয়াজি যে দূতাবাসের সাথে অাত্মসর্মপণের জন্য অালোচনা করে ~ মর্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
৭৭। দু’বাহিনীর অাক্রমণে পাকিস্তানের সবকটি বিমান ধ্বংস হয়ে যায় ~ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
৭৮। যে পাক সেনা নায়ক প্রথম অাত্মসর্মপণ করে ~ মেজর জেনারেল জমশেদ।
৭৯। বাংলাদেশে প্রথম রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে বঙ্গভবনে অাসে ~ ইন্দিরা গান্ধী।
৮০। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানে বন্দি স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক শেখ মুজিবুর রহমান ইংল্যান্ড ও ভারত হয়ে দেশে ফিরে অাসেন ~ ১০ জানুয়ারি ১৯৭২
৮১। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় বাহিনী প্রত্যাহার করা হয় ~ ১২ মার্চ ১৯৭২।
৮২। ভারতীয় বাহিনীর সাথে যে বাহিনী প্রথম ঢাকায় প্রবেশ করে ~ কাদেরিয়া বাহিনী।
জ. বুদ্ধিজীবী হত্যা :
# ৪ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পূর্বাঞ্চল
সদরদপ্তর : মাছিমপুর, অাসাম
কমান্ডার : মেজর চিত্তরঞ্জন দত্ত ও ক্যাপ্টেন এ রব।
# ৫ নম্বর সেক্টর : সিলেটের পশ্চিমাংশ, সুনামগঞ্জ, বৃহত্তর ময়মনসিংহের সীমান্তবর্তী অঞ্চল।
সদর দপ্তর : বাঁশতলা, ছাতক, সুনামগঞ্জ।
কমান্ডার : মেজর মীর শওকত অালী
# ৬ নম্বর সেক্টর : সমগ্র রংপুর ও দিনাজপুরের অংশবিশেষ।
সদর দপ্তর : বুড়িমারী পাটগ্রাম।
কমান্ডার : উইং কমান্ডার এম কে বাশার
# ৭ নম্বর সেক্টর : সমগ্র রাজশাহী, দিনাজপুরের বাকি অংশ, পাবনা, বগুড়া জেলা।
সদরদপ্তর : তরঙ্গপুর, পশ্চিমবঙ্গ, ভারত।
কমান্ডার: মেজর নাজমুল হক, সুবাদার মেজর এ রব, মেজর কাজী নরুজ্জামান।
# ৮ নম্বর সেক্টর : সমগ্র কুষ্টিয়া ও যশোর জেলা, ফরিদপুর জেলার বাকি অংশ।
সদর দপ্তর : কল্যাণী, ভারত।
কমান্ডার : মেজর অাবু ওসমান চৌধুরী, মেজর এম এ মঞ্জুর।
# ৯ নম্বর সেক্টর : সমগ্র খুলনা জেলা, বৃহত্তর বরিশাল, পটুয়াখালী।
সদর দপ্তর : টাকি, বশিরহাট, ভারত।
কমান্ডার : মেজর এম অাব্দুল জলিল, মেজর এম এ মঞ্জুর, মেজর জয়নাল অাবেদীন।
# ১০ নম্বর সেক্টর : অভ্যন্তরীণ নৌপথ ও সমুদ্র উপকূলীয় অঞ্চল।
# ১১ নম্বর সেক্টর : ময়মনসিংহ ও টাঙ্গাইল জেলা।
সদরদপ্তর : মহেন্দ্রগঞ্জ, অাসাম, ভারত।
কমান্ডার : মেজর এম অাবু তাহের ও স্কোয়াড্রন লিডার এম হামিদুল্লাহ।
৫৯। মুক্তিবাহিনীর ফোর্সের অধিনায়কগণ ও সদর দপ্তর :
# জেড ফোর্স :
অধিনায়ক : মেজর জিয়াউর রহমান
সদর দপ্তর : তেলডালা।
# এস ফোর্স :
অধিনায়ক : মেজর কে এম শফিউল্লাহ
সদর দপ্তর : অাগরতলা
# কে ফোর্স :
অধিনায়ক : মেজর খালেদ মোশাররফ
সদর দপ্তর : হেজামারা
চ. মুক্তিযুদ্ধে বৃহৎ শক্তিবর্গের ভূমিকা :
৬০। মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের বন্ধু প্রতীম রাষ্ট্র ছিল ~ভারত ও সোভিয়েত ইউনিয়ন
৬১। মুক্তিযুদ্ধে চলাকালীন চীন ও যুক্তরাষ্ট্রর অবস্থান ছিল ~ বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিপক্ষে।
৬২। যৌথবাহিনী গঠন হয়েছিল ~ মুক্তি বাহিনী ও ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর সমন্বয়ে।
৬৩। অস্ত্র, সেনা ও সমর্থন দিয়ে বাংলাদেশকে সাহায্য করেছিল ~ ভারত।
৬৪। যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিল ~ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা।
৬৫। মুক্তিযুদ্ধের বিপক্ষে যুক্তরাষ্ট্র যে নৌবহর প্রেরণ করেছিল ~ সপ্তম নৌবহর।
৬৬। জাতিসংঘের সদস্যপদ না পেতে বাংলাদেশের বিপক্ষে যে রাষ্ট্র ভেটো দিয়েছিল ~ চীন।
৬৭। হ্যারিশন ও রবিশংকরের উদ্যোগে কনসার্ট ফর বাংলাদেশ হয়েছিল ~ নিউইয়র্কের ম্যাডিসন স্কয়ারে।
৬৮। সপ্তম নৌবহর বঙ্গোপসাগরের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করেছিল ~ ভিয়েতনামের টংকিং উপসাগর থেকে।
ছ. পাক বাহিনীর অত্মসমর্পণ ও বাংলাদেশের অভ্যূদয় :
৬৯। ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনী গঠন করে ~ ২১ নভেম্বর ১৯৭১।
৭০। ভারত বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর সেনাধ্যক্ষ ছিল ~ জেনারেল জগজিৎ সিং অরোরা
৭১। পাকিস্তান বাহিনীর পক্ষের নেতৃত্বে ছিলেন ~ জেনারেল অামির অাব্দল্লাহ খান নিয়াজি।
৭২। প্রথম শত্রুমুক্ত জেলা ~ যশোর।
৭৩। বাংলাদেশ পাক হানাদার মুক্ত হয় ~ ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১।
৭৪। যৌথবাহিনীর কাছে অাত্মসর্মপণ করে ~ ৯৩ হাজার সৈন্য।
৭৫। বেসরকারি পর্যায়ে মুক্তিযোদ্ধা দিবস পালিত হয় ~ ১ ডিসেম্বর।
৭৬। নিয়াজি যে দূতাবাসের সাথে অাত্মসর্মপণের জন্য অালোচনা করে ~ মর্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
৭৭। দু’বাহিনীর অাক্রমণে পাকিস্তানের সবকটি বিমান ধ্বংস হয়ে যায় ~ ৬ ডিসেম্বর ১৯৭১
৭৮। যে পাক সেনা নায়ক প্রথম অাত্মসর্মপণ করে ~ মেজর জেনারেল জমশেদ।
৭৯। বাংলাদেশে প্রথম রাষ্ট্রীয় অতিথি হিসেবে বঙ্গভবনে অাসে ~ ইন্দিরা গান্ধী।
৮০। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় পাকিস্তানে বন্দি স্বাধীনতা সংগ্রামের নায়ক শেখ মুজিবুর রহমান ইংল্যান্ড ও ভারত হয়ে দেশে ফিরে অাসেন ~ ১০ জানুয়ারি ১৯৭২
৮১। স্বাধীনতা যুদ্ধের পর বাংলাদেশ থেকে ভারতীয় বাহিনী প্রত্যাহার করা হয় ~ ১২ মার্চ ১৯৭২।
৮২। ভারতীয় বাহিনীর সাথে যে বাহিনী প্রথম ঢাকায় প্রবেশ করে ~ কাদেরিয়া বাহিনী।
জ. বুদ্ধিজীবী হত্যা :
No comments:
Post a Comment