ফাঁকা
লম্বা করিডর, অজস্র স্টুডিও,
ব্রিটিশ আমলের কাঠামো-সবমিলিয়ে
আকাশবাণী ভবনে ভূতের অস্তিত্ব
অস্বীকার করা যায়না।
আকাশবাণীর কর্মীরাই বলেন, ভবনের ভিতর
নাকি দুরকমের ভূত রয়েছে।
একটি বাঙালি, অপরটি ব্রিটিশ।
নানা স্টুডিও থেকেই রাতের দিকে
ভেসে আসে সুরেলা যান্ত্রিক
সুর। বলাই
বাহুল্য, সেই যন্ত্রগুলি মানুষ
বাজায় না।
Subscribe to:
Post Comments (Atom)
No comments:
Post a Comment