eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Sunday, May 6, 2018

১৫. ডিম নেয়ার বিরতি । কেণ প্রয়োজন ? কিভাবে করা যায় ?

ডিম নেয়ার বিরতি । কেণ প্রয়োজন ? কিভাবে করা যায় ?

আমরা অনেকে সখ থেকে কবুতর পালা শুরু করি কিন্তু পরে তা নেশা ও এরপর পেশা হিসাবে নেন বা নিতে পারেন কোণ দোষের কিছু নাই। কিন্তু দোষ হল যে সেই প্রাণীটির দিকে খেয়াল না রাখা। সধারনত নর এর থেকে মাদি কবুতরের জীবন কাল তুলনামূলক ভাবে একটু কম হয়। এর অনেক কারন গুলোর মধ্যে একটা কারন হল ঘন ঘন ডিম পারা ও বাচ্চা তুলা। একটা কবুতরের জন্য ডিম পাড়া ও বাচ্চা তুলাটা এবং সেই বাচ্চা তিলতিল বড় করা যে কি কষ্টের তা যদি কেউ সঠিক ভাবে হৃদয় দিয়ে অনুভব করতে পারত তাহলে হত তিনি বা তারা ডিম বাচ্চা করা বন্ধ করে দিত। একজন সাধারন মানুষ যদি দিনে ২-৩ বার বমি করে তাহলে তাঁর শারীরিক অবস্থা কি হতে পারে? কিন্তু একটা কবুতর দিনের পর দিন অনবরত বাচ্চা কে এই ভাবে খাওয়াচ্ছে। আমি বলব না যে ডিম বাচ্চা করা বন্ধ করে দিতে কিন্তু এর মাঝে একটু রেস্ট দিতে হবে। যেমন আপনি ২মাস বাচ্চা নিচেন আবার রেস্ট দিবেন। যেমন নর মাদি কে আলাদা রাখা বা প্লাস্টিক ডিম দিয়ে বসিয়ে রাখা। আর এর মাঝে তাকে সুষম খাদ্য, ভিটামিন ও মিনারেলস সরবরাহ করা। যদি কোন কবুতর ১৫ দিন বা ১ মাস ডিম দিতে দেরি করে তাহলে চিন্তার অন্ত থাকে না। কিন্তু কেউ এততুকু বুঝতে চাই না যে, এই প্রাণীটিরও বিশ্রাম এর প্রয়োজন আছে। কথায় বলে যে একটা কবুতর ১২ মাসে ১৩ বার ডিম দেয় স্বাভাবিক পরিবেশ ও সুষম খাবার পায় সেই অবস্থায়। কিন্তু খুব কম খামারিই আছেন যে তাদের এই অবস্থা নিশ্চিত করতে পেরেছেন। আপনি যেমন ফসল বুনবেন আর ফলও তেমনি পাবেন। আপনি শুধু গম ভুট্টা খেতে দিয়ে আপনি কখনও ভাল ডিম বাচ্চা আশা করতে পারেননা। কিছু খামারি আছেন যারা কিছু দামি জাতের কবুতর কে দিয়ে নিয়মিত ডিম নেন। আর ফসটার দিয়ে বাচ্চা পালেন। এই ভাবে ১২ মাসে -২২ বার বাচ্চা নেন .১০ মাদী ও ১ নর দিয়ে ব্রীড করেন ও ডিম নেন। আর এটা তারা গর্ব ভরে প্রচার করেও বেড়ান। এখন কেউ যদি এই ধরনের ব্রীডার কে কসাই বলে আখ্যায়িত করেন তাহলে কি ভুল বলা হবে? খামারি। প্রায় খামারি আছেন যারা ব্রিডিং জোড়া কিনতে পছন্দ করেন, যাতে বাসায় নিয়ে যাবার কিছু দিনের মধ্যে ডিম পারে বাচ্চা উঠায়। আর তিনি যদি সেই জোড়া বাসায় নিবার পর ১ মাস ডিম না দেন তাহলে অস্থির হয়ে পরেন। আর বিক্রেতার চোদ্দ গুষ্টি উদ্ধার করে ফেলেন। কিন্তু কেন এরকম হচ্ছে কেও একবার ভাবার চেষ্টা করেন না। ভাল কবুতর পেতে হলে নিজের কবুতর ও ভাল রাখতে হবে । আপনি ভাল কবুতর বিক্রি করলে , মানুষ ভাল কবুতর বাজারে পাবেন ।

আমার জানা মতে কবুতরের এপ্রিল থেকে আগস্ট ভাল সময় বেবি নেওয়ার জন্য । আমাদের ধৈর্য কম ও অতি লোভ এর কারনে আমরা সাড়া বছর ই বেবি নেই । আমরা যদি অন্য সময় রেস্ট দেই আর জথা যত ঔষধ দেই ।

কিভাবে রেস্ট দিতে পারি ঃ

১) আমরা ২ জোরা বেবি নিয়ে আবার নর মাদি আলাদা করে ১৫-২০ দিন বিশ্রাম দিতে পারি , ২)যেমন আপনি ২মাস বাচ্চা নিচেন ২ জোড়া আবার জোড়া ভেঙ্গে ১০-১৫ দিন রেস্ট দিবেন। ৩) যেমন নর মাদি কে আলাদা রাখা বা ডিম পারার পর ডিম চেলে দিয়ে ঐ জোড়া কে প্লাস্টিক ডিম দিয়ে বসিয়ে রাখা। ৪) একই সময় বাণজা কবুতরের নীচে একটা ডিম দিয়ে আর একটা ঐ জোড়াড় নীচে রাখা । বাচ্চা ফুটলে দুইজন দুই বাচ্চা পাললে শক্তি কম খরচ হয় । ৫) অথবা দোনো ডিম বা বাচ্চা অন্য কবুতরের নীচে চাঈলা দেওয়া । ৬) বসরে ৪/৫ জোড়ার বেশি বাচ্চা না নেওয়া ।

৭) ডিম ফেলে দিয়ে প্লাস্টিক এর ডিম দিয়া বসাইয়া রাখা ।

আর এর মাঝে তাকে সুষম খাদ্য, ভিটামিন ও মিনারেলস সরবরাহ করা।

আর নিচের ওষুধ দিতে পারি , ইনশাআল্লাহ্‌ ভাল ফল পাবেন । ১) কৃমির কোর্স.৬০ দিন পর পর । ২) হেমি কো পি এইস দিয়া সাল্মনেল্লা কোর্স করানো । ৩) বি কম ভিট খাওয়ানো । ৪) কেলসিয়াম খাওয়ানো । ৫) মালটি ভিটামিন খাওয়ানো । ৬) ই সেল খাওয়ানো । ৭) থিও ভিট খাওয়ানো । ৮) জিস ভেট বা এইজাতীয় ওষুধ খাওয়ানো । ৯) কারমিনা হামদর্দ এর খাওয়ানো , হজম শক্তি ও রুচি বারে । ১০) হামদর্দ এর শাফি খাওয়ানো , রক্ত পরিষ্কার করে , গোটার প্রভাব ও কমে যায় ।

বিশ্রাম না দিলে কি হতে পারে ।

১) কবুতর দুর্বল হয়ে মারা যেতে পারে । ২) বাচ্চা অসুস্থ হবে । ল্যাংড়া , কানা , দুর্বল হবে । ৩) কবুতর দীর্ঘদিন টিকবে নাহ । ৪) বাচ্চা ভাল উরবে নাহ ৫) বাচ্চা ভাল রেজালট, করবে নাহ । ৬) ঘন অসুস্থ হবে । ৭) মৃত্যুর হার বেড়ে যাবে । ৮) যারা ভাল জাতের বাচ্চা কিনেন , আগে দেখবেন বিক্রেতা বছরে কয়বার বাচ্চা নেন , নতুবা অই বাচ্চা ভাল ফল পাবেন নাহ । ৯) দ্রুত বাতিল বা রিজেক্ত হবে । ১০) কবুতরের উর্বরতা কমে যাবে ।

মনে রাখবেন , সুস্থ বাচ্চা পেতে হলে , সুস্থ বাবা মা প্রয়োজন ।

দীর্ঘ দিন ডিম না পারলে বা দিমে বিরতি দিলে ঃ

জোরা ভেঙ্গে দিন ।নর মাদি আলাদা করুন । মিনিমাম ৩০-৬০ দিন । ১) ই সেল খাওয়ানো । ২ ফোটা করে ১ দিন পর পর ১৫ দিন । ২) কেলসিয়াম খাওয়ানো । ২ ফোটা করে ১ দিন পর পর ১৫ দিন ।

বি ঃ দ্র ঃ সংগৃহীত ও পরিবর্তিত ঃ

আমার স্বল্প জানা থেকে বলা , ভুল থাকা স্বাভাবিক তাই ভাল জানে এমন কারো থেকে জেনে নিন ।

LikeReactCommentShare

113

 View previous comments…

Sayid Habib

Vay eseel ki nor & madi uboyke khwano jabe ?

2 · Like · React · Reply · Report · 7 May 2017

Sayid Habib replied · 2 replies

Md Khokon

এ রকম উপদেষ দেওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ।

Like · React · Reply · Report · 7 May 2017

Tanveer Ahmed Nirob

thanks

Like · React · Reply · Report · 19 May 2017

Frds Sultana

Md Jon Jony

Edited · 2 · Like · React · Reply · Report · 16 January

Pigeon Loft Birampur

Boro Vayera Kobutorer Bosonto Rogta Basa Theke Tarate Parcina

1 · Like · React · Reply · Report · 26 February

Roman Houladar Polas

Tax vi

Like · React · Reply · Report · 26 February

স্বরুপ দাস

thanks dada.

Like · React · Reply · Report · 27 February

Kanu Ball

Thinks bhai

Like · React · Reply · Report · 27 February

Brother's Pigeon Loft

thanks vai

Like · React · Reply · Report · 2 March

Mehedi Hasan

আলাদা রাখা ছারা ঔষদ দিয়ে ডিম পারা বন্ধ করা যায় না।

Like · React · Reply · Report · 11 March

Write a comment...

 · 

Install Facebook on your V85 and browse faster

Create PageHelpSettings & privacyUnlimited music streamingReport a ProblemTerms & PoliciesLog Out (Pismon P)Back to Top

No comments:

Post a Comment