eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Friday, June 15, 2018

গিটার কর্ডের টুকিটাকি ফর অ্যাবসলিউট বিগিনার্স

http://www.sachalayatan.com/yasir_arafat/46837

লিখেছেন ইয়াসির আরাফাত 

ক্যাটেগরি: গান কর্ড সববয়সী

কখনো কি পরীক্ষা করে দেখেছেন একটা তারের দুই মাথা বেঁধে টান দিলে কি হয়? প্রশ্নটা বোকার মত হয়ে গেল, নিশ্চয়ই দেখেছেন। এই পোস্টে উঁকি দিয়েছেন আর কখনো গিটারের তারে একটা টোকা দেননি, এমন হবার সম্ভাবনা খুবই কম। ফলাফলটা খুবই সাধারণ, শব্দ হয়। ফুঃ! আমাদের চারপাশে হরহামেশাই নানান শব্দ হচ্ছে, এ আর এমন কি?

সত্যি কথাটা হচ্ছে, টানা তারের একটা পরীক্ষার ফলকে ভিত্তি করেই সঙ্গীতের ব্যাকরন তৈরী করা শুরু হয়েছিলো। করেছিলেন আর কেউ নন, আমাদের অতি পরিচিত গ্রীক গণিতবিদ মহামান্য পীথাগোরাস।

পীথাগোরাস সাহেবের আমলে অবশ্য গিটার ছিলো না, কাজেই তিনি একটা তারের দুই মাথা আটকে তাতে নানাভাবে টোকাটুকি (পড়ুন বল প্রয়োগ) করে দেখছিলেন। ফলাফল যা পেলেন তা মোটামুটি এইরকম

১। তারের ঠিক মাঝখানে চাপ দিয়ে ছেড়ে দিলে সেটা কাঁপতে কাঁপতে শব্দ করে (আজকালকার তিন চার বছরের বাচ্চারাও এটা জানে)

২। তারটার মাঝখান আটকে দিয়ে দুই পাশে টান দিলে আগের লম্বা তারের মত অনেকটা একই ধরণের শব্দ হয়, কিন্তু তীক্ষ্ণতা বেশি থাকে (হুম, এটা আগেরটার চেয়ে একটু জটিল আবিষ্কার)

৩। ঠিক মাঝখানে না আটকে প্রান্তবিন্দু আর মধ্যবিন্দুর মাঝে কিছু কিছু জায়গায় আটকালে যে কয়েকটি ভিন্ন ভিন্ন শব্দমালা তৈরি হয় সেগুলো ক্রমানুসারে বেশ শ্রুতি মধুর। এরকম জায়গার সংখ্যা এগারোটা (ব্যাপারটা ধীরে ধীরে জটিলতর হয়ে যাচ্ছে দেখি)। তাহলে মোট শব্দের সংখ্যা দাঁড়ালো বারো (পূর্ণদৈর্ঘ্য সহ)

৪। বারোটা শব্দ থেকে নির্দিষ্ট পাঁচটা বাদ দিয়ে দিলে শ্রুতিমধুরতা অনেকখানি বেড়ে যায় (দারুণ ব্যাপার তাই না?)

আসুন আমরা এই বারোটা শব্দের একটা করে নাম দেই। ধরা যাক, এগুলোর নাম

A, A#, B, C, C#, D, D#, E, F, F#, G, G#

ভ্রু কুঁচকাচ্ছেন কিপ্টেমি দেখে? A থেকে শুরু করে L পর্যন্ত নাম রেখে দিলেই হতো, বর্ণের কি অভাব আছে? থাক, একটু নাহয় কার্পণ্য হলোই। কারণ যদি কিছু থেকে থাকে পরে বের করা যাবে।

এই পর্যায়ে আপনি প্রশ্ন করতে পারেন, যে কোন দৈর্ঘ্যের তার নিয়ে যদি যদি পরীক্ষাটি করা হয়, আর সবাই যদি তাদের প্রথম শব্দটার নাম A রাখা শুরু করে, তাইলে কে কোনটা কিভাবে চেনা সম্ভব? উত্তর হচ্ছে, না, চেনা সম্ভব নয়। তাহলে A নামটার একটা সংজ্ঞা ঠিক করা জরুরী, কি বলেন? আমাদের কষ্ট করার দরকার নেই, ওটা ঠিক করাই আছে। যে দৈর্ঘ্যের তার একক বল প্রয়োগে সেকেন্ডে ২২০ বার কাঁপে, ওটার তৈরী করা করা শব্দের নামই A
সুতরাং পদার্থবিজ্ঞানের সংজ্ঞা অনুযায়ী, A এর কম্পাঙ্ক ২২০ হার্জ। বাকিদেরটা নিচে দিয়ে দিলাম কৌতুহলী পাঠকের জন্য।

A২২০.০০
A#২৩৩.০৮
B ২৪৬.৯৪
C২৬১.৬৩
C# ২৭৭.১৮
D২৯৩.৬৬
D#৩১১.১৩
E৩২৯.৬৩
F৩৪৯.২৩
F#৩৬৯.৯৯
G৩৯২.০০
G#৪১৫.৩০

আপনার পরবর্তী প্রশ্নটাও আমি আন্দাজ করতে পারি। G# যদি তারের মধ্যবিন্দুর ঠিক আগের জায়গাটা হয়, তাহলে মধ্যবিন্দুতে আটকালে যে শব্দটা হয় সেটার নাম কি? এটার উত্তর পেতে হলে পীথাগোরাসের পরীক্ষার দুই নম্বর ফলটি দেখুন। তীক্ষ্ণতা বেশি হলেও শব্দটা শুনতে পূর্ণদৈর্ঘ্যের মতই। কাজেই এটার নামও A। ইনার কম্পাঙ্ক ৪৪০ হার্জ (অনুসিদ্ধান্তঃ তারের দৈর্ঘ্য অর্ধেক হলে কম্পাঙ্ক দ্বিগুণ হয়ে যায়)।

আরেক পরিচয় সংকট তৈরী হলো দেখি। দুই A কে তফাত করব কেমনে? উপায় আছে, একটু আলাদা নাম দিয়ে দিলেই গোল মিটে যায়। আসুন ২২০ হার্জের A কে নাম দিই A৩ আর ৪৪০ কে A৪। এই যুক্তিতে চললে বাকিগুলোর নাম হবে এরকম

১৩.৭৫ – মানুষ শুনতে পায় না, (ত্বরিতাক্য?)
২৭.৫ – A০
৫৫ – A১
১১০ – A২
২২০ – A৩
৪৪০ – A৪
৮৮০ – A৫
১৭৬০ – A৬
৩৫২০ – A৭
৭০৪০ – কানের আগে সম্ভবতঃ: দাঁত শুনতে পায়

দুচ্ছাই বলে কেটে পড়তে যাচ্ছেন হয়তো আপনি বিরক্ত হয়ে। কি আলোচনা করার কথা, আর এই লোক কি শুরু করেছে মুর্শেদ ভাইয়ের মতো। ছুডুমুডু ব্লগাররা বড়দের অনুসরণ করবে এটাই কি স্বাভাবিক না? তবে ধৈজ্জ্য হারাবেন না, তবলার ঠুকঠাকের পর মূল সঙ্গীত শুরু হতে যাচ্ছে অচিরেই।

চলুন একটা ছবিতে আমাদের প্রিয় শব্দগুলোকে দেখে আসা যাক। আরি! গ্র্যান্ড পিয়ানো দেখি।

কীবোর্ডের ছবিটি অনেকের কাছেই পরিচিত। অনেকগুলো সাদা চাবি, মাঝখানে মাঝখানে দুইটা, তিনটা করে কালো চাবি। তিন কালোর ঠিক শেষের আগে সাদা চাবিটা হচ্ছে A। তাহলে তার পরের কালো চাবিটার নাম নিশ্চয়ই A#? ঠিক ধরেছেন। আসুন সামনে এগোই, আরেকটা ছবিতে সবগুলো চাবির নাম দেখে আসি।

এতক্ষনে নিশ্চয়ই দেখে ফেলেছেন সাদাগুলোর নাম A, B, C, D, E, F, G। আর কালো চাবিগুলোর নাম A#, C#, D#, F#, G# ।

সঙ্গীতের ভাষায়, হ্যাশ চিহ্নটার নাম শার্প। কোন নোটের পরের নোট বোঝাতে এই চিহ্নটি ব্যবহৃত হয়। যেমন, A এর পরের নোট A#। আরেকটি এইরকম চিহ্ন আছে। সেটা দেখতে ইংরেজী ছোট বি এর মত (♭)। এটার নাম ফ্ল্যাট। কোন নোটের আগের নোট বোঝাতে এই চিহ্নটি ব্যবহৃত হয়। যেমন A এর আগের নোট A ফ্ল্যাট। লক্ষ্য করুন, G# আর A ফ্ল্যাট একই নোট।

সঙ্গীতের বর্ণ পরিচয় আপাততঃ শেষ। এবার আসুন একটা ভিন্ন প্রসঙ্গে যাই। ধরুন আপনার সামনে একটা গ্র্যান্ড পিয়ানো রাখা। অনেকগুলো চাবি দেখতে পাচ্ছেন। কীবোর্ডের ঠিক মাঝখানে C চাবিটায় চাপ দিন (প্রথম ছবিতে middle C দ্রষ্টব্য)। এবার কোনরকম বাড়তি বা কমতি চেষ্টা ছাড়া স্বাভাবিক গলায় “সা” বলে আওয়াজ ধরে রাখুন। আপনার গলার আওয়াজ আর পিয়ানোর আওয়াজ একসাথে মিশে একরকম শোনানোর কথা। কি বললেন? গুল? হুম। তাহলে এক, দুই, তিন চাবি ডাইনে বা বাঁয়ে সরিয়ে একই পরীক্ষা করুন। যদি বলেন কোনটার সাথেই আপনার গলা মেলে নি তাহলে আপনি নিশ্চয়ই বিভা বিরহমানের কেউ হন!

ভাই কার সাথে মিডল C এর আওয়াজ মিলে গেছে হাত তোলেন। আপনাকে স্টেজে ডাকা হবে। এইতো পেয়ে গেছি একজনকে। ভাই আপনার নাম? বলতে চাচ্ছেন না? ঠিক আছে। আসুন মাইকের সামনে বসুন। কিছু খেলা খেলব আমরা এখন। D তে চাপ দিয়ে বলুন “রে”। না না, ওরকম স্বাভাবিক গলায় নয়। একটু চড়াতে হবে গলাটা। প্রথমবার পিয়ানো আপনার সাথে মিলিয়েছে, এবার আপনার পালা ওর সাথে মেলানোর। হ্যাঁ, এইবার হয়েছে। এবার E তে চাপ দিয়ে বলুন, “গা”, আরেকটু চড়িয়ে, হ্যাঁ হয়েছে। পরের ধাপগুলো আপনার হোমওয়ার্ক। F চেপে “মা”, G চেপে “পা”, A চেপে “ধা”, B চেপে “নি”, পরের C চেপে “সা” বলবেন। দেখবেন আস্ত সারগাম আপনার আয়ত্তে এসে গেছে।

প্রিয় পাঠক, প্যাটার্ণটা নিশ্চয়ই খেয়াল করেছেন। C থেকে শুরু করে সব সাদা চাবি পরপর চেপে গেলে সা, রে, গা, মা, পা, ধা, নি এই সাত সুর পাওয়া গেল। পীথাগোরাস সাহেব এই জিনিসটাই বের করেছিলেন। শ্রুতিমধুর এই সাত সুরের নাম MAJOR SCALE – যেহেতু C থেকে শুরু, এই স্কেলের নাম C মেজর স্কেল।
আসুন বারোটা সুরকে আবার পাশাপাশি লিখি। দেখি মেজর স্কেলে কে বাদ পড়ল

C , C# , D , D# , E , F , F# , G , G# , A , A# , B , C

দেখা যাচ্ছে বোল্ডগুলো টিকে গেছে, ইটালিকগুলো বাকিরা বাদ পড়েছে।
ফাঁকতালে আপনাদের দুইটা নাম বলে রাখি। C# (সি শার্প) কে বলা হবে C এর SEMI TONE আর D কে বলা হবে C এর TONE। কাজেই প্যাটার্ণটাকে এভাবে দেখা যায়

অনেকের কাছেই T T S T T T S এটা একটা বহুল পরিচিত আকার। এর মানে হচ্ছে, কোন বাদনযন্ত্রে এই প্যাটার্ণ মেনে বাজালে মেজর স্কেল পাওয়া যাবে। এখন কি আপনি বলতে পারবেন D মেজর স্কেলের নোটগুলো কি হবে? উত্তর হচ্ছে, D, E, F#, G, A, B, C#

নাহ, এইবার আপনাকে আর আটকে রাখা গেল না। গিটারের কর্ড শিখতে এসে পিয়ানোর কচকচানিতে পড়ে গেছেন, ভ্রু কুঁচকাতে কুঁচকাতে মাথা ধরে যাবার জোগাড়। কিন্তু ধৈর্য্যের ফল বড় মধুর। এক্ষুনি বলে দিচ্ছি কর্ড (বাংলায় স্বর) কিভাবে তৈরী হয়। নিয়মটা খুব সহজ। সাধারনভাবে কোন স্কেলের কিছু আলাদা আলাদা নোট একসাথে বাজালে যে শব্দসমষ্টি উৎপন্ন হয় তাকেই স্বর বা কর্ড বলে। ধরুন আপনি C মেজর স্কেলের প্রথম, তৃতীয় আর পঞ্চম নোট (C, E, G) একসাথে বাজালেন। তৈরী হলো অত্যন্ত শ্রুতিমধুর সুর ঝংকার। এইযে কর্ডটি বাজলো, এর নাম C মেজর কর্ড। তিনটি সুরের যৌথ প্রযোজনায় তৈরী বলে ইংরেজীতে এর আরেক নাম ট্রায়াড।

আপনি নিশ্চয়ই লাফিয়ে উঠেছেন। আরে, D মেজর কর্ড বাজানো তো তাহলে পানির মত সহজ। কীবোর্ডে D, F#, A এই তিনটি নোট বাজালেই তো কেল্লাফতে! ঠিক তাই। এমনি করে E মেজর, F মেজর, G মেজর, A মেজর, G# মেজর ইত্যাদি কর্ড বাজানো আপনার কাছে এখন পানিভাত। কিন্তু একি! রেগে যাচ্ছেন কেন? কি বললেন? গিটারে কেমন করে বাজাবেন সেটা শেখাই নি? ঠিক আছে, এই যে দেখুন গিটারে সাদা নোটগুলোর অবস্থান।

ছয় তারে C, E, G নোটগুলো খুঁজে বের করুন। এরপর সেগুলো চেপে ধরে সব তারে একটা ঝাঁকি দিন। হয়ে গেল C মেজর কর্ড, এত রেগে যাবার কি আছে? কি বললেন? পাঁচ আঙ্গুল দিয়ে ছয় তার কেমন করে ধরবেন? সেটা আপনার সমস্যা। তবে নিচে দেখানো ছবির কালো বিন্দুগুলোতে আঙ্গুল রাখলে কাজ হলেও হতে পারে।

দেখলেন তো, তিনটি আঙ্গুলেই কাজ চলে গেল। অন্যান্য মেজর কর্ডগুলোও গুগল ইমেজে সার্চ দিয়ে দেখে নিতে পারেন।

মেজর স্কেল তো হলো। মাইনর স্কেল কি? কি জিনিস সেটা ব্যাখ্যা করা আমার জন্য কঠিন কিন্তু কেমন করে তৈরী হয় সেটা আমি জানি। বারোটা সুর থেকে এই T S T T S T T প্যাটার্ণ ধরে সাতটা নোট বের করুন দেখি। A থেকে শুরু করতে পারেন। দেখুন তো আমার সাথে মিলেছে কিনা? আমি পেয়েছিলাম এটাঃ

A, B, C, D, E, F, G, A

হুম, পেয়ে গেছেন A মাইনর স্কেল। এইবার প্রথম, তৃতীয় আর পঞ্চম নোটগুলোকে (A, C, E) একসাথে বাজান। হয়ে গেল A মাইনর কর্ড। সহজ, তাই না? C শার্প মাইনর কর্ড কেমন করে তৈরী হয় বলতে পারবেন?

মেজর মাইনর ছাড়াও আমরা আরও অনেক ধরণের কর্ডের নাম শুনি। যেমন ধরুন, মেজর সেভেন, সেভেন, মাইনর সিক্স, সাসপেণ্ডেড, অগমেন্টেড, ডিমিনিশড ইত্যাদি। এগুলো কি? কেমন করে তৈরী হয়? কি কাজে লাগে?

নিচে গঠনপ্রণালীগুলো দেখুন, ছবির জন্য গুগল ইমেজে সার্চ মারুন। কি কাজে লাগে সেটা এই পোস্টের আলোচনার বাইরে (আসলে আমার বিস্তারিত জানা নাই)

মেজর: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম নোট (উদাঃ C => C, E, G)

মেজর সেভেন: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম, ৭ম নোট (উদাঃ C M7 => C, E, G, B)

সেভেন: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম নোট + ৭ম নোটের ফ্ল্যাট (উদাঃ C 7 => C, E, G, A#)

অগমেন্টেড: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য় নোট + ৫ম নোটের শার্প (উদাঃ C+ => C, E, G#)

সাসপেণ্ডেড 4: মেজর স্কেলের ১ম, 8র্থ, ৫ম নোট (উদাঃ C SUS4 => C, F, G)

সাসপেণ্ডেড 2: মেজর স্কেলের ১ম, ২য়, ৫ম নোট (উদাঃ C SUS2 => C, D, G)

মেজর সিক্স: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম, ৬ষ্ঠ নোট (উদাঃ C M6 => C, E, G, A)

নাইন: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম নোট + ৭ম নোটের ফ্ল্যাট + ৯ম নোট (উদাঃ C 9 => C, E, G, A#, D)

অ্যাড নাইন: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম নোট + ৯ম নোট (উদাঃ C add 9 => C, E, G, D)

ইলেভেন: মেজর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম নোট + ৭ম নোটের ফ্ল্যাট + ৯ম নোট + ১১তম নোট (উদাঃ C 11 => C, E, G, A#, D, F)

ডিমিনিশড: মেজর স্কেলের ১ম নোট, ৩য় নোটের ফ্ল্যাট, ৫ম নোটের ফ্ল্যাট (উদাঃ C dim => C, D#, F#)

ডিমিনিশড সেভেন: মেজর স্কেলের ১ম নোট, ৩য় নোটের ফ্ল্যাট, ৫ম নোটের ফ্ল্যাট, ৬ষ্ঠ নোট (উদাঃ C dim7 => C, D#, F#, A)

মাইনর: মাইনর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম নোট (উদাঃ C m => C, D#, G)

মাইনর সেভেন: মাইনর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম, ৭ম নোট (উদাঃ C m7 => C, D#, G, A#)

মাইনর মেজর সেভেন: মাইনর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম, ৭ম নোটের শার্প (উদাঃ C mM7 => C, D#, G, B)

মাইনর সিক্স: মাইনর স্কেলের ১ম, ৩য়, ৫ম, ৬ষ্ঠ নোট (উদাঃ C m6 => C, D#, G, A)

অনেক আলগা জ্ঞান ঝাড়লাম আপনাকে নবীশ পেয়ে। এইবার মানে মানে বিদায় হই।

ছবিসূত্রঃ গুগল ইমেজ সার্চের মাধ্যমে পাওয়া বিবিধ ওয়েবসাইট। সময় স্বল্পতার কারণে খুঁজে খুঁজে সবগুলোর ঠিকানা দেয়া সম্ভব হলো না।

ইয়াসির আরাফাত এর ব্লগ

No comments:

Post a Comment