eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, January 13, 2020

হোমিওপ্যাথিক ঔষধের সংক্ষিপ্ত লক্ষন সমূহঃ ৩য় পর্যায় (৫০টি)

১. অ্যাব্রোটেনামঃ
(১) বিভিন্ন রোগে রুপান্তর।
(২) উদরাময়ে উপশম।
(৩) ক্ষয়দোষ বা প্রবল ক্ষুধা সত্ত্বেও দেহ শুকাইয়া যায়।
(৪) বাচালতা।

২. এসিড অ্যাসেটিকঃ
(১) প্রচুর প্রস্রাব,প্রবল পিপাসা ও অরুচি।
(২) দারুণ দূর্বলতা ও শ্বাসকষ্ট।
(৩) জ্বরে পিপাসা নাই কিন্তু অন্য রোগের সাথে প্রবল পিপাসা।

৩. এসিড ফ্লুওরিকঃ
(১) গরমকাতরতা।
(২) স্রাব খুব দূর্গন্ধ ও ক্ষতকর।
(৩) সঙ্গমেচ্ছার কূফল।
(৪) প্রস্রাব বাধাপ্রাপ্ত হয়ে মাথা ব্যাথা।

৪. এসিড পিকরিকঃ
(১) অতিশয় ¯œায়ু দুর্বলতা।
(২) সর্বদা মনমরা, শুয়ে থাকার ইচ্ছা, উদাসীনতা।
(৩) চোখে অন্ধকার দেখা, পায়ে ভারবোধ, কোমরে বেদনা ও পায়ে ফোলা অনুভব।
(৪) প্রস্রাবে ইউরিক এসিড, এলবুমেন ও সুগার এবং ক্রমশ দুর্বলতা।

৫. অ্যাগারিকাসঃ
(১) বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গর নর্তন,স্পন্দন।
(২) মেরুদন্ডের স্পর্শকাতরতা।
(৩) শরীরে ঠান্ডা বা গরম হুল ফোটানোর অনুভূতি।
(৪) আড়াআড়ি ভাবে রোগাক্রান্ত।

৬. অ্যালুমিনাঃ
(১) স্মৃতিভ্রংশ ও পক্ষাঘাত সদৃশ্য দূর্বলতা।
(২) মলত্যাগে কষ্ট।
(৩) শীতার্ততা ও শুস্কতা।
(৪) আলু সহ্য হয় না।

৭. অ্যামোন কার্বঃ
(১) শ্বাসকষ্ট ও হৃদপিন্ডের দূর্বলতা
(২) সকালে নাক দিয়ে রক্তপড়া।
(৩) রাতে নাক বন্ধ।
(৪) ঋতুকালে ভেদবমি।

৮. অ্যামোন মিউরঃ
(১) স্থুলকায় ব্যক্তি অথচ হাত পা শীর্ণ।
(২) সর্দি সাধারণত তরল ও ঘড়গড়ে।
(৩) নাভিমূলে বেদনা, পরিবর্তনশীল মল, মলত্যাগের পরও কুন্থন।
(৪) ঋতুকালে উদরাময়।

৯. অ্যাপোসাইনাম ক্যানঃ
(১) পর্যায়ক্রমে শোথ ও উদরাময়।
(২) ঘাম, প্রস্রাবের অভাব।
(৩) ঠান্ডা পানি অসহ্য।
(৪) শোথ উদরাময়ে উপশম।

১০. আর্জেন্ট মেটঃ
(১) বুকের মধ্যে দারুন দুর্বলতা।
(২) স্বরভঙ্গদোষ।
(৩) বাম ডিম্বকোষের ব্যথা ও জরায়ুর শিথিলতা।
(৪) অতিরিক্ত শুক্রক্ষয় বা মানসিক পরিশ্রমবশত স্নায়বিক দূর্বলতা।

১১. ব্যাপটিসিয়া টিংকঃ
(১) রোগের দ্রুতগতি, সংজ্ঞাশূন্যতা ও দূর্বলতা।
(২) দূর্গন্ধ।
(৩) অস্থিরতা ও অঙ্গে বেদনা।
(৪) কুকুর কুন্ডলীবৎ হয়ে থাকা।

১২. ব্যারাইটা মিউরঃ
(১) বুদ্ধি-বৃত্তির খর্বতা।
(২) প্রবল সঙ্গমেচ্ছা ও উম্মাদভাব।
(৩) গ্ল্যা-ের বিবৃদ্ধি ও প্রদাহ।
(৪) ডানদিকে রোগাক্রমন।

১৩. বার্বারিস ভলঃ
(১) পাথরিজনিত যন্ত্রনা।
(২) ব্যাথা কেন্দ্র স্থল থেকে চারিদিকে ছুটিয়া বেড়ায়।
(৩) স্পর্শকাতরতা বা সঙ্গম সুখের অভাব।
(৪) নাড়ী অত্যন্ত মন্দ গতি, অত্যধিক ভয়।

১৪. বিউফো রানাঃ
(১) জ্বালা।
(২) বুদ্ধি বৃদ্ধির খর্বতা।
(৩) মৃগী রাত, নিদ্রা ও গরমে বৃদ্ধি।
(৪) হস্তমৈথুনের অদম্য ইচ্ছা।

১৫. ক্যাম্ফর অফঃ
(১) দ্রুতগামী হিমাঙ্গ অবস্থা।
(২) পর্যায়ক্রমে উত্তাপ ও শীত।
(৩) পর্যায়ক্রমে উত্তেজনা ও অবসাদ।
(৪) ব্যথা- অন্যমনস্ক থাকলে বৃদ্ধি, ভাবতে গেলে হ্রাস।

১৬. ক্যামোমিলাঃ
(১) কলহপ্রিয়তা ও কোপন স্বভাব।
(২) শিশু কোলে উঠতে চায়।
(৩) ক্রন্দনশীলতা ও স্পর্শকাতরতা।
(৪) একটি গাল লাল ও গরম, অপরটি ঠা-া ও ফ্যাকাশে।

১৭. চেলিডোনিয়ামঃ
(১) ডান কাঁধের নিচে বেদনা।
(২) আহারে উপশম।
(৩) ডান দিকে রোগাক্রমন।
(৪) নড়াচড়ায় বৃদ্ধি, উত্তাপে উপশম।

১৮. সিকুটা ভিরোসাঃ
(১) আক্ষেপ,মাথা ও মুখমন্ডলে সুত্রপাত।
(২) বুদ্ধি বা বিচার শক্তির অভাব।
(৩) সশব্দে হিক্কা।
(৪) চুলকানি বিহীন চর্মরোগ বা ক্ষত, স্পর্শ বা তামাক অসহ্য।

১৯. সিস্টাস ক্যানঃ
(১) গন্ডমালার সহিত উদরাময়।
(২) শীতকালে বা ঠান্ডা জলে আঙুল ফাটিয়া যায়।
(৩) ক্ষুধার সময় না খাইলে মাথাব্যথা (লাইকো, ফস)।
(৪) টক খাওয়ার ইচ্ছা কিন্তু তাতে উদরাময়।

২০. ক্লিমেটিস ইরেক্টাঃ
(১) থেমে থেমে প্রস্রাব ও প্রস্রাবদ্বারের সংকীর্ণতা।
(২) গ্লাা- ফুলে শক্ত হওয়া।
(৩) রাতে বৃদ্ধি শষ্যার উত্তাপে বৃদ্ধি।
(৪) কষ্টকর ঋতু ও ঋতুকালে নিদারুন দূর্বলতা।

২১. ককুলাস ইন্ডিকাঃ
(১) উৎকণ্ঠাসহ অনিদ্রা, অতিরিক্ত অধ্যয়ন বা শুক্রক্ষয়জনিত অসুস্থতা।
(২) মাথাঘোরা ও অরুচি।
(৩) নৌকায় বা গাড়িতে উঠিলে বমি।
(৪) কষ্টকর ঋতু ও ঋতুকালে নিদারুণ দুর্বলতা।

২২. কলচিকাম অটাঃ
(১) খাদ্যে অভক্তি।
(২) বেদনা ভ্রমনশীল।
(৩) মুত্রসল্পতা বা মুত্ররোধ।
(৪) পেটে অতিরিক্ত গ্যাস।

২৩. ক্রোটন টিগঃ
(১) তীরের মত ছুটিয়া মল নির্গমন।
(২) পর্যায়ক্রমে চর্মরোগ, কাশি ও উদরাময়।
(৩) আকর্ষনবৎ বেদনা।

২৪. কুপ্রাম মেটঃ
(১) আক্ষেপ, নিম্নাঙ্গে সুত্রপাত।
(২) পরিবর্তনশীলতা ও শীতার্ততা।
(৩) ঠান্ডা পানি পানে উপশম।
(৪) বাঁধাপ্রাপ্ত উদ্ভেদ বা অবরুদ্ধ স্রাব।

২৫. ডিজিটেলিসঃ
(১) দূর্বল, অনিয়মিত ও মন্দগতি নাড়ী।
(২) ধূসরবর্নের মল ও যকৃত প্রদাহ।
(৩) পেটের মধ্যে শূন্যবোধ ও শয়নে শ্বাসকষ্ট।
(৪) মূত্রকষ্ট ও মুত্রসল্পতা।

২৬. ফেরাম মেটঃ
(১) রক্তহীনতা জনিত ফ্যাকাশে চেহারা।
(২) রক্তস্রাবের প্রবলতা।
(৩) বিশ্রামে বৃদ্ধি।
(৪) বমনেচ্ছা ব্যাতিরেখে বমি।

২৭. জেলসিয়ামঃ
(১) পক্ষাঘাত সদৃশ্য দুর্বলতা বা ভারবোধ ও তন্দ্রাভাব।
(২) অঙ্গ প্রত্যঙ্গর অসংযত ভাব কম্পন।
(৩) উত্তেজনা,দুর্ভাবনা বা দূঃসংবাদ জনিত অসুস্থতা।
(৪) তৃষ্ণাহীনতা ও শীতার্ততা।

২৮. গুয়েকামঃ
(১) ব্যাথা- গরম ও নড়াচড়ায় বৃদ্ধি।
(২) পর্যায়ক্রমে দূর্গন্ধ ঘাম ও প্রস্রাব।
(৩) পায়ের শিরা টানিয়া ধরে, দাঁতে দাঁতে চাপিলে ব্যথা।
(৪) ঋতুকষ্ট, ঋতুরোধ ও ডিম্বকোষ প্রদাহ।

২৯. হেলেবোরাসঃ
(১) সংজ্ঞাশূন্যতা বা আচ্ছন্নভাব।
(২) অর্থহীন শূন্যদৃষ্টি বা অর্ধনিমলিত চোখ।
(৩) হঠাৎ চিৎকার করিতে থাকা বা অঘোরে হাত-পা বা মাথা নাড়িতে থাকা।
(৪) শোথ বা মূত্রসল্পতা।

৩০. হাইড্রাসটিসঃ
(১) মুখে অরুচি, পেটে ক্ষুধা।
(২) গাড় চটচটে শ্লেষ্মাস্রাব।
(৩) হরিদ্রা বর্ণ ও ন্যাবা।
(৪) কোষ্টকাঠিন্য।

৩১. হাইওসিয়েমাসঃ
(১) তন্দ্রাচ্ছন্ন প্রলাপ।
(২) নগ্নতা বা অশ্লীলতা ও ঈর্ষা।
(৩) সন্ধিগ্ধতা ও জলাতঙ্ক।
(৪) সংজ্ঞাশূন্য আক্ষেপ।

৩২. আয়োডিনঃ
(১) ধাতুগত গন্ডমালাদোষ।
(২) অতিরিক্ত ক্ষুধা।
(৩) গরমকাতরতা।
(৪) অস্থিরতা ও আত্মহত্যার ইচ্ছা।

৩৩. কেলি কার্বঃ
(১) দেহের স্থুলতা ও শেষরাতে রোগের বৃদ্ধি।
(২) দূর্বলতা, শীতার্ততা ও স্পর্শকাতরতা।
(৩) চোখের উপর পাতা ফোলা বা শোথ এবং ঘর্ম।
(৪) কটি ব্যাথা বা কোমরে ব্যাথা।

৩৪. কেলি আয়োডঃ
(১) উপদংশের ক্ষত বা উদ্ভেদ, বাত বা পক্ষাঘাত।
(২) স্ক্রোফুলা, বাগী, গ-মালা ও গলগ-।
(৩) রাতে ও বিশ্রামে বৃদ্ধি, উগ্র মেজাজ।
(৪) স্তন শুকাইয়া যায়, গর্ভাবস্থায় স্তনদুগ্ধ নিঃসরণ।

৩৫. ল্যাক ক্যানঃ
(১) রোগ লক্ষনের দিক পরিবর্তন।
(২) স্মৃতি শক্তির দূর্বলতা, বিচার বুদ্ধির দূর্বলতা, স্নায়বিক দূর্বলতা।
(৩) ঋতুকালে গলায় ব্যাথা, স্তনে ব্যাথা বা কাশি।
(৪) পেটের মধ্যে শুন্যবোধ বা ক্ষুধার অতিশয্য।

৩৬. ল্যাক ডিফ্লোরঃ
(১) দুধ খেতে অনিচ্ছা ও জীবনে বিতৃষ্ণা।
(২) মাথা ব্যাথা ও কোষ্টবদ্ধতা।
(৩) শীতার্ত ও স্থুলকায়।
(৪) শোথ ও বহুমূত্র।

৩৭. ম্যাগ কার্বঃ
(১) অম্ল ও অজীর্ন দোষ।
(২) গোশত খাইবার অদম্য ইচ্ছা।
(৩) ঋতুর পূর্বে গলক্ষত, গর্ভাবস্থায় দন্তশূল।
(৪) শয্যাত্যাগে অতিরিক্ত দুর্বলতাবোধ।

৩৮. মেলেন্ড্রিনামঃ
(১) বসন্ত ও হামের প্রতিষেধক।
(২) টিকাজনিত কুফল, চোখে ও জিহ্বার মধ্যস্থলে লাল রেখা। ।
(৩) নখ ক্ষতযুক্ত, শ্বাস-প্রশ্বাস দুর্গন্ধযুক্ত ও পিপাসাহীনতা।
(৪) কানে পুঁজ ও ছেলেদের মাথায় একজিমা ।

৩৯. নাক্স মস্কাসঃ
(১) নিদ্রালুতা বা তন্দ্রাচ্ছন্নতা।
(২) মুখ অত্যান্ত শুকাইয়া যায় কিন্তু পিপাসা নাই।
(৩) পেটে অতিরিক্ত বায়ু, সামান্য বেশি খাইলেই মাথাব্যথা।
(৪) ঋতুর পরিবর্তে লিউকোরিয়া, গর্ভাবস্থায় কাশি।

৪০. নেট্রাম কার্বঃ
(১) স্নায়বিক দূর্বলতা বা মানসিক অবসাদ।
(২) দুধে বৃদ্ধি।
(৩) প্র্স্রাবে দূর্গন্ধ,পায়ের গোড়ালির দূর্বলতা।
(৪) আহারে উপশম।

৪০.

৪১. প্লাটিনাম মেটঃ
(১) অত্যান্ত অহংকারী, অত্যান্ত গর্বিত।
(২) জননেন্দ্রিয়ের অস্বাভাবিক উত্তেজনা।
(৩) নরম মল সহজে নির্গত হতে চায় না (সোরিনাম)।
(৪) বাম ডিম্বকোষে ব্যথা, টিউমার।

৪২. প্লাাম্বাম মেটঃ
(১) নাভিমুলে বা তলপেটে আকর্ষনবৎ ব্যাথা।
(২) মাঢ়ীপ্রান্তে নীল বর্ণের রেখা।
(৩) পক্ষাঘাত বা পক্ষাঘাত সদৃশ দূর্বলতা।
(৪) পরিবর্তনশীলতা।

৪৩. পাইরোজিনঃ
(১) দ্রুততর নাড়ী বা নাড়ী ও গাত্র তাপের মধ্যে সামঞ্জস্যর অভাব।
(২) অস্থিরতা ও অঙ্গ প্রত্যঙ্গে।
(৩) দূর্গন্ধ ও জ্বালা।
(৪) বাচালতা ও শীতার্ততা।

৪৪. স্যানিকুলা ম্যারিঃ
(১) নিম্ন গতিতে আতঙ্ক বা পড়িয়া যাইবার উপক্রম।
(২) পরিবর্তনশীলতা।
(৩) মাথায় ও পায়ের তলায় ঘর্ম।
(৪) রোগী অত্যন্ত গরমকাতর এবং লবণপ্রিয়তা।

৪৫. সার্সাপ্যারিলাঃ
(১) সিফিলিস, সাইকোসিস বা পারদের অপব্যবহারজনিত দেহের শীর্ণতা বা ক্ষয়দোষ।
(২) প্র¯্রাবের আগে বা পরে যন্ত্রণা।
(৩) নাদাঁড়াইলে প্র¯্রাব হা না (কোনিয়াম)।
(৪) ডান কিডনিতে পাথরী এবং দুর্গন্ধ জননেন্দ্রিয়।

৪৬. স্পঞ্জিয়া টোষ্টাঃ
(১) শ্বাসকষ্ট ও বুক ধড়ফড়ানি।
(২) বুকের মধ্যে সাঁইসাঁই শব্দ।
(৩) নিদ্রাকালে বৃদ্ধি।
(৪) ঋতুর পূর্বে বা ঋতুকালিন হৃদকম্পনসহ শ্বাসকষ্ট।

৪৭. ষ্ট্যানাম মেটঃ
(১) বুকের মধ্যে শূন্যবোধ বা দুর্বলতা।
(২) বিষন্নতা ও ক্রন্দনশীলতা।
(৩) ব্যাথা ধরে ধীরে বৃদ্ধি, ধীরে ধীরে কমে আসে, চাপিয়া ধরিলে উপশম।
(৪) বামপাশে চাপিয়া শুইলে উপশম।

৪৮. স্ট্যামোনিয়ামঃ
(১) প্রচন্ড প্রলাপ।
(২) পর্যায়ক্রমে ধর্মভাব ও কামোন্মত্ততা।
(৩) বাচালতা ও জলাতঙ্ক।
(৪) আলোক ও সঙ্গী চাহে কিন্তু রোগ যন্ত্রনার কোন অভিযোগ করে না।

৪৯. স্যাম্বুকাস নায়গ্রাঃ
(১) স্তন্যপায়ী শিশুদের নাক বন্ধ হয়ে শ্বাসকষ্ট।
(২) শ্বাসরোধ পরবর্তী শোথ।
(৩) জাগ্রত অবস্থায় প্রচুর ঘর্ম কিন্তু নিদ্রাকালে ঘর্মের অভাব।
(৪) পিপাসাহীনতা ও জ্বরের পূর্বে শুষ্ক কাশি।

৫০. সালফার আয়োডঃ
(১) ক্ষৌরকর্মজনিত উদ্ভেদ বা চর্মরোগ।
(২) রসযুক্ত একজিমা (নেট-সাল, মেজে)।
(৩) টনসিলের বিবৃদ্ধি, কর্ণমূল প্রদাহ।
(৪) বয়োব্রণ।

No comments:

Post a Comment