eBongBD.com

"All about things for easy life"
This is a website about solution of our daily problems. You can get here all Problem's solution.

Breaking

পড়ার টেবিলে বসার পূর্বে ১০ মিনিট হাঁটলে বা হালকা ব্যায়াম করলে মস্তিষ্কের ধারণ ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়। এতে পড়া মনে রাখতে বেশ সুবিধা হয়।

Monday, March 12, 2018

চাকরির বয়স ৩৫ করার দাবি কতটা যৌক্তিক? --কাজী আলিম-উজ-জামান

শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনের সড়কে অবস্থান নেয় আন্দোলনকারীরা। অনেকে সড়কে শুয়ে পড়েন। প্রথম আলো ফাইল ছবি
শাহবাগে জাতীয় জাদুঘরের সামনের সড়কে অবস্থান নেন আন্দোলনকারীরা। অনেকে সড়কে শুয়ে পড়েন। প্রথম আলো ফাইল ছবি
সেদিন জাতীয় প্রেসক্লাবের মূল ফটকে দাঁড়িয়ে এক তরুণের বক্তৃতা শুনছিলাম। ‘বাংলাদেশ সাধারণ ছাত্র পরিষদ’ নামের একটি সংগঠনের কর্মী তিনি। তরুণটি বলছিলেন, মা তাঁর হাসপাতালে। সকালে মাকে ওষুধপথ্য খাইয়ে এখানে এসেছেন। নিম্নমধ্যবিত্ত পরিবারের সন্তান তিনি। ঘরে অর্থ নেই। শিক্ষাজীবন তাঁর অনিশ্চিত। তরুণটি কয়েকটি পত্রিকার নাম করছিলেন, যেখানে তাঁদের আন্দোলনের খবর অল্প হলেও বেরিয়েছে।

ওই দিন প্রেসক্লাবের সামনে আরও কয়েকটি সংগঠন তাদের দাবিদাওয়ার জানান দিতে এসেছিল। এর মধ্যে ওই তরুণদের আয়োজনটি ছিল ছোট পরিসরে। জনা চল্লিশেক ছেলেমেয়ে, একটি মাত্র মাইক। তাঁদের কথাগুলো বেশি মানুষের মনোযোগ টানতে পেরেছিল বলে মনে হয়নি।

এই ছেলেমেয়েরা অনেক দিন ধরেই কথা বলে চলেছেন। কখনো সমাবেশ, কখনো মানববন্ধন, কখনো অবস্থান ধর্মঘট করে তাঁরা সদাশয় সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন। কয়েক বছর ধরেই তাঁদের জমায়েত কখনো জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে, কখন শাহবাগ মোড়ে। শনিবারও (১০ মার্চ) তাঁরা প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে স্মারকলিপি দিতে গিয়ে বাংলামোটর এলাকায় পুলিশের হাতে মার খেয়েছেন। আন্দোলনরত মেয়েদের নির্যাতিত হওয়ার দৃশ্য আমরা গণমাধ্যমে দেখেছি।

২.
বর্তমান বিধি অনুযায়ী, সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩০ বছর। তবে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের ক্ষেত্রে তা ৩২। অর্থাৎ সাধারণ ক্ষেত্রে বয়স ৩০ বছর পার হলে আর কেউ সরকারি চাকরির জন্য দরখাস্ত করতে পারবেন না। তাঁকে দৌড়াতে হবে বেসরকারি চাকরি, ব্যবসা বা অন্য কোনো উপায়ে রুটিরুজি জোগাড়ের দিকে।

এই তরুণেরা চান, বয়সসীমা বাড়িয়ে ৩০–এর জায়গায় ৩৫ করা হোক। কারণ, সেশনজটের বেড়া ডিঙিয়ে তাঁদের স্নাতক/স্নাতকোত্তর শেষ করতেই বয়স ২৭ বা ২৮ হয়ে যায়। তাই চাকরিতে প্রবেশের প্রস্তুতি নিতে নিতেই বয়স ৩০-এর কাছাকাছি এসে পড়ে।

একটা সময় এ দেশে সরকারি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ছিল ২৭ বছর। পরে এটা বাড়িয়ে ৩০ করা হয়। তার মানে কমানো-বাড়ানোর সুযোগ সব সময় আছে। এ দেশে সরকারি চাকরি পাওয়া মানে আকাশের চাঁদ হাতে পাওয়া।

সরকারি চাকরি এ দেশে মর্যাদার, গর্বের।
সরকারি চাকরি এ দেশে লোভনীয়।
সরকারি চাকরি মানে নিশ্চিন্ত একটা জীবন পার করে দেওয়া।
সরকারি চাকরির কোনো খারাপ দিক নেই।
সরকারি চাকরির আগাগোড়া সব ভালো।

এই কারণেই আমাদের ছেলেরা, মেয়েরা আজ রাস্তায়। তাঁরা আন্দোলনে। এখন প্রশ্ন, তাঁদের এই ৩৫ করার দাবি কতটা যৌক্তিক? আমার কাছে একটি কাগজ আছে। এতে দেখা যাচ্ছে, বিশ্বের অনেক দেশই এ ক্ষেত্রে উদার। যেমন আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারত। সেখানে চাকরিভেদে সরকারি চাকরিতে আবেদনের সর্বোচ্চ বয়সসীমা ২৪ থেকে ৪০ বছর। আরেক প্রতিবেশী শ্রীলঙ্কায় তা আরও পাঁচ বছর বেশি।

যদি উন্নত বিশ্বের দিকে তাকাই, তারা আরও উদার। এ দেশে যে বয়স হলে সরকারি কর্মচারীদের ছাতা, লাঠি ধরিয়ে দেওয়া হয়, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডায় সে বয়সেও চাইলে চাকরিতে ঢোকা যায়।

এবার তাকাই ইউরোপে। ইতালি ও নরওয়েতে এ বয়স ৩৫। ফ্রান্সে ৪০, আর সুইডেনে ৪৭ বছর। সৌদি আরব, কুয়েত, কাতারসহ মধ্যপ্রাচ্যের উন্নত দেশগুলো ৫৫ বছর পর্যন্ত তার নাগরিকদের সরকারি চাকরিতে প্রবেশের সুযোগ করে দেয়।

এখন স্বাভাবিকভাবে প্রশ্ন আসে, বাইরের দেশগুলোতে যে নিয়ম আছে, আমাদেরও তাই করতে হবে? নিশ্চয়ই নয়। আবার অন্য দেশের উদাহরণ থেকে আমরা যে কিছু নেব না, এমন মনোভাবও যৌক্তিক মনে হয় না। শেখার কোনো বয়স নেই এ কথা যেমন সত্য, তেমনি তরুণ বয়সে যতটা শেখা যায়, পরবর্তী সময়ে আর তা হয় না, তাও সত্য।

শাহবাগে আন্দোলনকারী নারীদের বাধা দেন পুলিশের সদস্যরা। প্রথম আলো ফাইল ছবি
শাহবাগে আন্দোলনকারী নারীদের বাধা দেন পুলিশের সদস্যরা। প্রথম আলো ফাইল ছবি

চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর প্রসঙ্গ আসছে প্রধানত সেশনজটের কারণে। একজন শিক্ষার্থী যদি ২৩ থেকে ২৪ বছরের মধ্যে শিক্ষাজীবন শেষ করতে পারতেন, তাহলে চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩০ বেঠিক ছিল না। কিন্তু শিক্ষাজীবন শেষ করতে আরও দুই–তিন বছর বেশি লাগছে। এর মধ্যে আবার রকমফের আছে। সম্ভবত জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা বেশি ত্যাগ স্বীকার করছেন। তাঁদের মধ্যে গত বছর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত সাত কলেজের শিক্ষার্থীদের যন্ত্রণাটা আরেকটু তীব্র। তাঁরা গড়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্য কলেজের তুলনায় ছয় মাস থেকে এক বছর পিছিয়ে পড়ছেন।

যদিও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে এখন সেশনজট তুলনামূলক কম। ১৯৮০ এর দশকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাস করে বেরোতে একজন শিক্ষার্থীর ছয় থেকে সাত বছর লাগত। রাজনীতির মাতাল হাওয়ার দাপটে চরম সেশনজট ছিল রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়েও। সেই সময় তো এখন নেই। এখন সুস্থির রাজনীতি! এখন স্নাতক চার বছর হওয়ার পরেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছেলেমেয়েরা গড়ে ছয় বছরের মধ্যে বেরোতে পারছেন। কোথাও কোথাও আরেকটু বেশি লাগছে বটে।

৩.
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাড়ানোর জন্য যারা আন্দোলন করছেন, তপ্ত দুপুরে পুলিশের লাঠির আঘাত সহ্য করছেন, আটকের শিকার হচ্ছেন, তাঁদের প্রতি আপনা–আপনি সহানুভূতি চলে আসে। তবে দাবি আদায়ের জন্য ব্যস্ত সড়ক আটকে নাগরিক জীবনে দুর্ভোগ সৃষ্টি করা গ্রহণযোগ্য নয়।

ব্যক্তিগতভাবে মনে করি, চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা শিথিল থাকা উচিত। কেউ যদি ৪০ বছর বয়সে সব ধরনের পরীক্ষায় উতরে সরকারি চাকরিতে আসতে চান, তাঁর যদি সব ধরনের যোগ্যতা থাকে, তাহলে তাঁর অধিকার হরণ কেন?

বাস্তবতা হচ্ছে, সদাশয় কর্তৃপক্ষ যদি সেশনজট একবারে কমিয়ে ফেলতে পারে, তাহলে আর এই আন্দোলনকারীদের দাবির সারবত্তা থাকে না। সেশনজট আছে বলেই এই দাবিটা আসছে।

সরকার এই ছেলেমেয়েদের দাবি মেনে নিন বা না নিন, বিষয়টি নিয়ে আলোচনা হওয়া, কথা বলা জরুরি। আলোচনা হোক সরকারি মহলে, আলোচনা হোক বেসরকারি মহলে। সেমিনার, গোলটেবিলে বিস্তর আলোচনা, তর্ক হোক। যা কিছু সিদ্ধান্ত, এর ভিত্তিতেই হোক।

কাজী আলিম-উজ-জামান: সাংবাদিক
alimkzaman@gmail.com
আরও সংবাদ
বিষয়:
কাজী আলিম-উজ-জামানলেখকের কলাম

সিকে ক্ষমতায় রাখায় চীনের আসল হিসাব
সিকে ক্ষমতায় রাখায় চীনের আসল হিসাব
শিক্ষার সংকট মোচনে জরুরি কথা
শিক্ষার সংকট মোচনে জরুরি কথা
নারীরা রাজপথে কেন পুলিশি নিগ্রহের শিকার?
নারীরা রাজপথে কেন পুলিশি নিগ্রহের শিকার?
শান্তির পদধ্বনি ও জাপানের উৎকণ্ঠা
শান্তির পদধ্বনি ও জাপানের উৎকণ্ঠা

মন্তব্য ( ১০০ )
মন্তব্য করতে লগইন করুন অথবা নিবন্ধন করুন

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
বেসরকারিতে বেতন কি কম? তারপরেও  সরকারি চাকরি এ দেশে লোভনীয়। কেন ?


User Picture
Srabonmajumder Majumder
বেসরকারি খাত কর্মীদের এক রকম নির্যাতন করে । সেখানে জব সিকিউরিটি নেই। আকর্ষণীয় চাকুরী গুলীর বেশীর ভাগ চায় অভিজ্ঞটা । এক জন সদ্য পাস করা ছেলে অভিজ্ঞটা পাবে কোথায়?


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Srabonmajumder Majumder ভাই@ খুবই গুরুত্বপুন্ন আরেকটা পয়েন্ট এড়িয়ে গেলেন, সরকারি চাকরিতে শর্টকাটে কোটিপতি হওয়া যায় !


User Picture
masum billah
চাকরির বয়স ৫০ হলেও কোন লাভ নেই, কারন কোটা ব্যবস্থায় মেধাবীদের সুযোগ খুবই নগন্য.....


User Picture
Md. Rasal
এখন চলছে ২০১৮, আর আমরা ঢাবির অধিভুক্ত ৭ কলেজ ২০১৩-২০১৪ এর এমবিএ ফলাফল এখনো পাইনি। হিসাবটা আপনারাই করেন।


User Picture
M.a. Mannan
বর্তমানে অনার্স ও মাস্টার্স পাস করতে লাগে ২৭ থেকে ২৮ বছর। দুই বছরে সরকারি চাকরির প্রস্তুতি না সম্ভব হয় না।


User Picture
সোলায়মান
৩৫ নয়, ৪৫ করা হোক এবং অধিক দক্ষদের সেবা নেবার জন্য জয়েন্ট সেক্রেটারী থেকে উপরের সবার চাকুরী অস্থায়ী এবং উম্মুক্ত করা হোক।


User Picture
sumon
সরকারি চাকরিতে আবেদনের কোন বয়সসীমা থাকা উচিত না।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমি মনে করি যৌক্তিক।


User Picture
Md. Maruf Hossain
৩৫+ বয়স শিথিলতা যৌক্তিক, যোগ্যতা থাকলে সমস্যা কোথায়?


User Picture
Masud Sultan
আমরা কি সারা জীবন শুধু চাকরির চেষ্টাই করে যাবো !!


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
কেন? দোষটা কোথায় ?


User Picture
মেহেদী হাসান মানিক
যদি আমার পড়া লেখা শেষ করতেই প্রায় ৩০ বছরের কাছাকাছি লেগে যায় তাহলে চাকরিতে  প্রবেশের আবেদনের সুযোগ আমি কেন পাব না? আমার যোগ্যতা দক্ষতা থাকলে শুধুমাত্র কেন আমি সুযোগ থেকে বঞ্চিত হব?


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩৫ পর্যন্ত একটা ছেলে/মেয়ে শুধু সরকারি চাকুরির জন্য বসে থাকবে এটা কি গ্রহণযোগ্য? তারা আর কোথাও নিজের প্রতিভা দেখাইতে পারবেনা? বয়স বাড়ানোর আরেকটা দিক হবে এরা তখন বলবে ঢুকলাম দেরিতে অবসরের বয়স বাড়ানো হোক।
সরকারি চাকুরিতে ৩৫ বয়স পর্যন্ত ঢুকার সুযোগ রাখলে একই যুক্তিতে এটাও তো বলা উচিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার জন্য বয়সের কোন bar থাকবেনা। বিদেশে তো এমনো আছে!!
বরঞ্চ দুইবারের বেশী কেউ সরকারী চাকুরির পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেনা এমনটাই করা উচিত, তাতে চাকুরির লাইফ টাইম অনেক বেশী হবে এবং সার্ভিস ভাল পাওয়া যাবে।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
এটাও তো বলা উচিত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা দেয়ার জন্য বয়সের কোন বার থাকবে না।


User Picture
Md Reza
সব ধরনের যোগ্যতা থাকে, তাহলে তাঁর অধিকার হরণ কেন?


User Picture
Shyful Islam
পড়াশোনা শেষ করতে ২৭/২৮ বছর লাগলে ২ বছর পর মেয়াদ শেষ হয় কেমনে???! আবার অবসরের বয়স হঠাৎ বাড়িয়ে তখনকার সময় পাশকৃতদের বারটা বাজিয়ে দিছে।তাই প্রবেশের বয়স ৩৫/৪২ করা হোক


User Picture
Md Joynal Abdin Joy
সরকারি চাকরীতে ঢুকার বয়স যদি ৩৫ করে তাহলে সরকার কে এই ৩১-৩৫ পর্যন্ত বয়সের চাকরি প্রার্থীর চাপ সাম্লাতে হবে , চাকরির ক্ষেত্র নাই , কুথায় দিবে এতো চাকরি ?? এইতু প্রশ্ন ......
সরকার যদি একটা প্রচেষ্টা করে তাহলে কেমন হয় ?? যাদের বয়স ৫৭ হইসে তাদের অবসর দিয়ে , ওই ক্ষেত্র গুলা নতুনদের জন্যে দিতে পারে তাতে অনেক ক্ষেত্র বাড়বে ।  যারা অনেক বছর চাকরি করছে, অভসরে গেলে অবসয় ভাতা পাবে ,ছেলে/মেয়ে চাকরি করে/করবে, তাহলে তারা কি বাকি জীবন ভালো বাবে কাটাতে পারবে না ??
আর নতুনদের মাজে তাদের ছেলে/ মেয়ে ও চাকরি করবে।


User Picture
akash choudhury
সরকারি চাকরি করতেই হবে এটা একটা সংকীর্ণ মানসিকতা বলে আমি মনে করি। অনেক উপায়ই আছে জীবণে প্রতিষ্ঠিত হবার।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আপনার এ মন্তব্যটাও একটা সংকীর্ণ মানসিকতা।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমি মনে করি ৩৫ বছর যৌক্তিক।


User Picture
ραlαsh sικδεr
বয়সসীমা আনলিমিটেড করে দেওয়া হোক...


User Picture
Shoaib
বয়স থেকে যোগ্যতাই বেশি যোগ্য মাপকাঠি। তাই বয়সের ফ্রেমে বাঁধার কোন যুক্তি হতে পারে না।


User Picture
CHOWDHURY GOLAM MOSTAFA
As a democratic country Service rules should same for all Government, Semi government , Autonomous & private sector. In youth age  every one has scope to utilize his/her merit and  at the old age he/she can do  anything with their experience. So I think we should follow US & Canada  system  like no age barrier for any service sector. Anyone can apply for job  until they have capacity to  do it. Actually we should think why government job is very demandable in Bangladesh  . It is due to  in the Government job sector have wide scope of corruption , Relaxation and power utilization  all of this componant are harmful for any service sector as well for country. So it required to ensure facility for all the people. due to Government of the  people , by the people and for the people. Foreign  allies discourage the over competition to Government job sector in various report.


User Picture
আমির ইশতিয়াক
বর্তমানে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যেভাবে সেশনজট দিন দিন বাড়ছে, যেখানে একজন শিক্ষার্থীকে তার ছাত্র জীবন শেষ করতে ২৮/২৯ বছর সময় লেগে যায় সেখানে এই দাবীটা অযৌক্তি নয়। যেমন ধরুন একজন ছাত্র ছয় বছর বয়সে স্কুলে ভর্তি হলো। এখন প্লে থেকে মাধ্যমিক পাশ করতে সময় লাগে ১২ বছর। তখন ছাত্রটির বয়স হয় ১৮ বছর। তারপর উচ্চ মাধ্যমিক পাশ করতে লাগে আরো দুই বছর। তখন ছাত্রটির বয়স হয় ২০ বছর। তারপর উচ্চ শিক্ষার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির লড়াই করতে হয় অন্তত ১ বছর। দুর্ভাগাদের জন্য ২ বছর। ৪ বছরের অনার্স করতে সময় লাগে ৬ বছর। আর ১ বছরের মাস্টার্স করতে সময় লাগে ২ বছর। এখন দেখা যাচ্ছে একজন ছাত্রকে সম্পূর্ণ শিক্ষা জীবন শেষ করতে সময় লাগে (২০+১+৬+২) = ২৯ বছর। যেখানে সেশনজট না থাকলে শিক্ষা জীবন শেষ হতো ২৫ বছরে। সেশনজটের কারণে আমাদের জীবন থেকে অকালে ঝড়ে যায় ৪/৫টি বছর। আর কারো যদি ১/২ বছর খারাপ রেজাল্ট বা কোন কারণে গ্যাপ থাকে তাহলেতো বর্তমান নিয়ম অনুযায়ী সরকারি চাকরির বয়স সীমা এমনিতেই শেষ হয়ে যায়। আর যারা নিয়মিতভাবে লেখাপড়া করে ২৮/২৯ বছরে শিক্ষা জীবন শেষ করে তাদের জন্য ১/২টি বছর চাকরির জন্য প্রস্তুতি কিছুই না।


User Picture
Hasan Tareque Hera
সকল কোটাব্যবস্থা তুলে দিয়ে....চাকরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করুন। তাহলেই মেধাবিরা দেশ গড়ার সুযোগ যেমন পাবে।


User Picture
ashik mahmud
আমরা চাকরি চাইনি। চেয়েছি ৩৫ বছর পর্যন্ত সরকারি চাকরিতে আবেদন করার সুযোগ।


User Picture
Tanvirur Razzak
আমি লেখকের সাথে সহমত পোষণ করছি। আমাদের দেশের প্রেক্ষাপট চিন্তা করলে ৩৫ এখন সময়ের দাবি।


User Picture
Sikdar Didarul
সরকারী চাকরীতে প্রবেশের বয়সসীমা ন্যূনতম ৩৫ করা খুবই যৌক্তিক। কারণ:
১. সেসনজট
২.২০১১ সালে অবসরের বয়স বৃদ্ধি করে ৫৭ থেকে ৫৯
৩. বিশ্বের ১৬২ টি দেশে চাকরীতে প্রবেশের বয়স ৩৫ এবং ৩৫ অধিক
৪. দেশে বিভিন্ন শ্রেণীর জন্য চাকরীতে প্রবেশের বয়সসীমা বিভিন্ন রকম। যেমন- মুক্তিযোদ্ধা ৩২, সাবজজ ৩২, নার্স ৩৬, উপজাতি ৩২, বিভাগীয় প্রার্থী ৩৫-৪৫
৫. যারা পিএইচডি সহ উচ্চ শিক্ষা অর্জন করে তাদের কারও বয়সই ৩০ এর ভিতর থাকে না।
৬. যোগ্যতা প্রমাণের সুজোগ চাই। যোগ্য হলে চাকরি হবে, না হলে হবে না।
৩৫ এর পক্ষে এরকম অনেক যুক্তি আছে।


User Picture
Mamun
There should have retirement age not joining age.
People with more age are more experience and more efficient than the fresh bachelors. But Government our system does not allow efficient people to join in responsible positions.


User Picture
Himel Ahmed
সমসাময়িক প্রেক্ষাপটে চাকুরি তে প্রবেশ এর বয়স ৩৫ করা উচিত বলে আমি মনে করি।আমরা যদি উন্নত বা উন্নয়নশীল দেশ গুলর দিকে তাকাই তাহলে দেখতে পাব। তাদের বয়সের ভিত্তিতে নয় যোগ্যতায় চাকুরি হচ্ছে।আর আমরা যদি এভাবে বয়সের শিকলে আবদ্ধ থাকি তাহলে, জাতি হিসেবে আমরা বেশি দূর যেতে পারব না এটা নিশ্চিত!!


User Picture
Md Mahafujur Rahman
চাকরির বয়স ৩৫ করার দাবি 100% যৌক্তিক


User Picture
PINAKI RONJON RAY
অবশ্যই যৌক্তিক। যে চাকরি না করবে সে এমনিতেই করবে না। যারা প্রাইভেট জবের কথা বললেন। তাদের জ্ঞাতার্থে জানাতে চাই। প্রাইভেট জবেও কিন্তু 30 চায়। আমার কর্মসংস্থান এর দায়িত্ব সরকারের, সেখানে সরকার কিভাবে আমাকে বাতিল করে!!!


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
এই আন্দোলন সম্পুন্ন অযৌক্তিক। ৩৫ বছর ধরে পড়ালেখা করে অপেক্ষা করতে হবে সরকারি চাকরির জন্য ? এতোটাই সোনার হরিণ সরকারি চাকরি? দুঃখ প্রকাশ করছি বলার আগে, কিন্তু এটাও সত্যি যে, যে ব্যক্তি জীবনের ৩৫ বছর চাকরির অপেক্ষায় কাঠাবে সে জীবনে নিজের পায়ে দাঁড়াবে কবে?(যোগ্যতার প্রশ্ন তুলছি না)। নিজের সংসার করবে কবে, নাকি চাকরি না পেয়েই বিয়ে করে সংসার পাতবে?

সরকারের একটু ভেবে দেখা উচিত জাতি হিসেবে আমরা কোথায় যাচ্ছি।শিক্ষিত যুব সমাজ বেশির ভাগ কেন সরকারি চাকরির পিছনে ছুটছে। আমার মনে হয় না, সরকারি চাকরিতে একমাত্র "জব সিকিউরিটিটা" প্রধান কারন সরকারি চাকরির পিছনে লেগে থাকার! কারণটা শর্টকাটে ধনী হবার! ধ্বংস হচ্ছে জাতির নৈতিকতা !!


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Bad


User Picture
PINAKI RONJON RAY
যারা এই আবেদন করছেন তারা কিন্তু অতিরিক্ত কিছু চাই নাই। এমনকি বেকার ভাতাও না। যদি 30 না হয় সরকার আমার সনদ এবং আমাকে কিভাবে বাতিল করে??? নাকি যারা শিক্ষিত তারা পাপ করছে। এর চেয়ে তো উচ্চশিক্ষা তুলে দেয়া অনেক ভালো। তাহলে অনেক আগে অনেকের কর্মসংস্থান হয়ে যাবে।


User Picture
candy mom
তাঁরা তো কোন চাকুরি বা অন্য কিছু অন্যায় দাবি করছে না, শুধু চাকুরিতে প্রবেশের সুযোগ চাচ্ছে, আমি চাকুরিতে প্রবেশের ৩৫ বছর দাবিটা ১০০% যৌক্তিক মনে করি।


User Picture
Sk N Tariq
উন্নত বিশ্বে কোন বয়স সীমা নাই , সেখানে দেখা হয় পারদর্শিতা । এগুলি মান্ধতার আমলের  কালো নিয়ম  । দেশ ডিজিটাল হচ্ছে , মধ্যম আয়ের দেশ হচ্ছে ,তাই এই সব নিয়মেরও আধুনিকতা দরকার ।


User Picture
Alok Saha
৩৫ বছর চাকরির বয়স ১০০% যুক্তিসঙ্গত ।
একটা ছাত্র কে মাস্টার্স সম্পন্ন করতে ২৮ বছর সময় লাগে।তাছাড়া প্রতিবছর সেরকম নিয়োগ থাকে না।তাহলে এই বেকার যুবক জনগোষ্ঠীর কি দেশের অভিশপ ছাড়া আর কিছুই না।


User Picture
Titue .
100% যৌক্তিক


User Picture
Sikdar Didarul
৩৫ করা হলে দেশ উপকৃত হবে, তরুণ সমাজ দেশ সেবায় অংশগ্রহণ করার সুজোগ পাবে। ৩৫ করা খুবই যৌক্তিক। যোগ্যতা প্রমাণের স্বার্থে বয়সের কোন বাধা থাকা ই উচিত নয়।


User Picture
মতিউর রহমান
বয়স কম রেখে বেকারত্ব কমানোর চেষ্টা অনেকটা  মাথা ব্যাথার ভয়ে মাথা কেটে ফেলার মত সিদ্ধান্ত,সুতরাং চাকুরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ চাওয়া গ্রহনযোগ্য।


User Picture
Emdad Hossain
আমাদের অনার্স এর শিক্ষা বর্ষ ২০০৯- ২০১০ পাশের বছর ২০১৩ কিন্তু ফল পাই  ২০১৬ সালের শুরুর দিকে, আবার মাস্টার্স এর শিক্ষা বর্ষ ২০১৩- ২০১৪ কিন্তু দুঃখের বিষয় হল আমরা ২০১৮ সালে এসেও আজও ফল পাইনি। আমাদের নিয়ে ভাবার   কেউ আছেন? কি এমন অন্যায় করেছি যে ২-৩ বছরের মধ্যে আমাদের সারকারি চাকরির বয়স শেষ হয়ে যাবে?


User Picture
জাকির হোসেন - অন্যদৃষ্টি
বয়স একটি নাম্বার ছাড়া আর কিছু নয়, যোগ্যতাই আসল মাপ কাঠি


User Picture
Sumon Chandra
আমি চাকুরিতে প্রবেশের ৩৫ বছর দাবিটা ১০০% যৌক্তিক মনে করি।


User Picture
Chy Mohammad Mizanur Rahaman
দেশের দুই- তৃতীয়াংশ Graduate বের হয় NU থেকে। আমি স্নাতক ২০১০ এর পরীক্ষার্থী, পরীক্ষা হয় ২০১২ডিসেম্বর এ!  ২০১২ মাস্টার্স পরীক্ষা হয় ২০১৬ তে!!! আপনারাই আমাদের সেশনজট  বিবেচনা করুন, এবং ৩৫ আন্দোলন যৌক্তিক কিনা আপনারাই বলুন!!!
আমি মনে করি ১০০% যৌক্তিক!!!


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সেশান জট কমানোর আন্দলন করেন


User Picture
Mr.RupoM
চাকুরীর প্রবেশের সর্বোচ্চ বয়স সীমা সর্বোচ্চ ৩৫ করা উচিৎ এবং এই দাবি শতভাগ যৌক্তিক।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
আমার মনে হয় আমরা নাগরিক অধিকার হারাচ্ছি, সব খেত্রে পুলিশে বাধা


User Picture
Tori Islam
৩৫ যৌক্তিক দাবি।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
৩৫ করতে হবে


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সম্পূর্ণ অযৌক্তিক দাবী। বিশেষ করে ক্যাডার পদে ৩৫ করা আত্মহত্যার নামান্তর।


User Picture
Prianka Sikder Pinky
এটা ১০০%  যৌক্তিক দাবি


User Picture
Md. Abul Hasnat
this age limit must be increased immediately to 35 because private companies also following the same age limit


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সরকারি চাকুরীতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করা হলে যে কেউ মাস্টার্স পরীক্ষার পরে যেকোন চাকুরীতে ঢুকে অভিজ্ঞতা অর্জন এর পর ইচ্ছা করলে সরকারি চাকুরীতে আস্তেও পারে আবার না ও আস্তে পারে। ব্যাপারটা সাইকোলজিক্যাল। তবে বয়সের দিকটা শিথিল থাকা ভাল


User Picture
Md.Rabiul Islam Rony
100% যৌক্তিক দাবী।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
মানুষ রাস্তায় নামবে না কেন ? বর্তমানে ওষধ কোম্পানির বিক্রয় প্রতিনিধির চাকুরি কিংবা এন জি ও লেভেল এ মাইক্রো ক্রেডিট এর মাঠ কর্মী চাকুরি ও পাওয়া যাচ্ছে না ,বয়স ৩০ পার হয়েছে বলে , আমরা যাব কোথায় ..  তার উপর আছে সব নিয়োগে কোটার হিসাব নিকাশ ...মাশরাফি ৩৪  বছর বয়সেও দেশ কে দিতে পারছে , আর আমরা বুড়ো  হয়ে গেছি ...তাই না । আপনারা ক্ষমতায় থাকার জন্য সংবিধান  পর্যন্ত পরিবর্তন করতে পারেন ,আর আমরা কোন দাবী নিয়ে রাস্তায় নামলে আমার বোনের গায়ে হাত তোলেন ...১টা বার আমার ঐ মাস্টাস পাশ করা বোনটার  কষ্টের কথা শোনার সময় হবে কি আপনাদের ...?


User Picture
Jahid
৪০ হওয়া উচিত। নয়ত ৩০ ই ভাল। ৩৫ অযৌতিক।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সরকারী চাকরীতে প্রবেশের বয়সসীমা ন্যূনতম ৩৫ করা খুবই যৌক্তিক।
কারণ: ১. পূর্বে বেশি সেসনজট  ছিল
২.২০১১ সালে অবসরের বয়স বৃদ্ধি করে ৫৭ থেকে ৫৯ করা হয় বাট প্রবেশের বয়স বাড়ান হয়নি
৩. বিশ্বের ১৬২ টি দেশে চাকরীতে প্রবেশের বয়স ৩৫ এবং ৩৫ এর অধিক
৪. একই দেশে বিভিন্ন শ্রেণীর জন্য চাকরীতে প্রবেশের বয়সসীমা বিভিন্ন রকম। যেমন- মুক্তিযোদ্ধা ৩২, সাবজজ ৩২, নার্স ৩৬, উপজাতি ৩২, বিভাগীয় প্রার্থী ৩৫-৪৫
৫. যারা পিএইচডি সহ উচ্চ শিক্ষা অর্জন করে তাদের কারও বয়সই ৩০ এর ভিতর থাকে না।
৬। সরকারিতে প্রবেশের বয়স ৩০ হওয়াই বেশির ভাগ বেসরকারি নিয়োগে ৩০ বছর চাওয়া হয়।
৭। এত কষ্ট করে পড়া লেখা করে কেন ৩০ বছরের পর সার্টিফিকেটের আর কোন মূল্য থাকবে না ?
৮। বিভিন্ন কারনে যথাসময়ে চাকরির বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত না হওয়ায় বয়স শেষ হয়ে যাচ্ছে, যেমন- সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক ইত্যাদি।
৯। যোগ্যতা প্রমাণের সুজোগ চাই, যোগ্য হলে চাকরি হবে, না হলে হবে না। ৩৫ এর পক্ষে এরকম অনেক যুক্তি আছে।


User Picture
Jahirul Islam
চাকরির ক্ষেত্রে বয়স 35 যৌক্তিক 100%


User Picture
Md. Aminul Islam
বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর দাবিটা ১০০% যৌক্তিক মনে করি।


User Picture
Bayzied Rahman
100% যুক্তিসঙ্গত দাবি। সরকারের উচিত দাবি মেনে নেওয়া ।


User Picture
Bayzied Rahman
যুক্তিসঙ্গত দাবি । ছোট্ট একটি হিসাব বলি, আমি মাষ্টাস 13-14 সেশন এর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের এর আওতায় ছিলাম। হঠাত্  আমাদের ঢাকার সাত কলেজ এর দায়িত্ব ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কাছে চলে গেল। অথচ অন্য কলেজের সহপাঠীদের ফলাফল অনেক আগেই দিয়েছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় । কিন্তু আমরা কি পাপ করছি যে আমাদের ফলাফল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় দিচ্ছে না। এখন 2018। আমি কোথায় দাড়াব??????


User Picture
মুন্না
খুবই যুক্তিক ও সময়োপযোগী দাবী। সরকারী চাকুরীতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করার জোর দাবী জানাচ্ছি। বাস্তবায়নে সরকারের আশু পদক্ষেপ কামনা করি।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
35 is our legal demand.
We want 35, 35 & 35 to enter in government job sector.
Do or die 35 chai....


User Picture
Prisoner Sohel
সার্বিক দিক বিবেচনা করে ৩৫ করা ১০০% যোক্তিক


User Picture
Leo Hossain Bhuiyan
সরকারী চাকুরীতে বয়সসীমা ৩৫ বছর চাই, এটি আমাদের সকল বেকার ছাত্রছাত্রীর দাবি।


User Picture
Leo Hossain Bhuiyan
বর্তমান পরিস্থিতিতে সরকারি চাকুরিতে প্রবেশের বয়স ৩৫ বছর দাবিটা ১০০% যৌক্তিক মনে করি।


User Picture
Jani Barua
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করা অত্যন্ত যৌক্তিক অর্থাৎ ১০০% যৌক্তিক। অযৌক্তিক হওয়ার কোন প্রশ্নই উঠে না।


User Picture
Tushar Chowdhury
চাকুরীর প্রবেশের বয়স সীমা সর্বোচ্চ ৩৫ করা উচিৎ এবং এই দাবি শতভাগ যৌক্তিক।


User Picture
Sayed Adnan
Well, this is not about govt jobs only. Because of following govt rule, many private organization (banks, MNCs, local well reputed companies) entry jobs are limited for upto 30 years only. So, what does that mean? People over 30 should not get any good job? A person qualifications ceases to exist as soon as he or she hits 30!! This is just ridiculous!! Millions are suffering because of this discrimination. Media should highlight this point as well.


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
This is totally unrealistic. Please do not accept it. Rather think about how we can reduce the educational session traffic and we must should do it something as young generation will get plenty time for job if they complete education in time.


User Picture
Salauddin Sobuj
If possible 40 years, it is logical demand at this present situation


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
চাকরীর বয়স সীমাই থাকা উচিত নয়। যোগ্যতা অনুসারে সরকারী চাকুরীতে ঢুকবে। ব্যস।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
যেহেতু সরকারি চাকরি থেকে অবসর গ্রহণের বয়সসীমা ৫৫ থেকে বাড়িয়ে ৫৭, ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৫৯  বছর করেছে, সেই কারণে একটা যুক্তি অবশ্যই আছে । তবে নতুনদের বৃহত্তর স্বার্থে এই বয়সসীমা ৩০-৩২ থাকলেই ভাল হয়, কিন্তু তার জন্য দরকার ব্যাপকভাবে বুড়োদেরকে ঘরে ফিরিয়ে দেয়া এবং নতুনদেরকে যায়গা করে দেয়া । দেখুন, সরকার বার বার অবসরে যাবার বয়সসীমা বাড়িয়ে বৃদ্ধদেরকে লালন-পালন করে আসছে কেবলই তাদের নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থে । সুতরাং একই সংগে এই বয়সসীমা কমিয় ৫৫-৫৭ বছর করার আন্দোলন করা উিচত । অথবা সরকার চাইলে ১০০% পেনশনের অফার দিয়ে ৫০ বছর বয়সের উর্ধের কর্মচারিদেরকে অবসরে যাবার সুযোগ দিতে পারে, তাতে অনেক পোষ্ট শূন্য হতে পারে , ব্যাপকভাবে নতুনদের চাকরি হতে পারে ।


User Picture
Srabonmajumder Majumder
Thousands of people has taken various programs across the country for bring about successful implementation to enhance jobs entry age to 35 under the umbrella of “Sadharon chattro parishad”. Young stars age range of 23 to 35 are actively involved with job’s age enhancement movement. Question will arise why it is necessary? It is necessary because most of the developing country’s jobs entry age is much higher than that of Bangladesh, I can mention some of their names and jobs entry ages limit like USA (59 yrs), Canada (59), Sweden (47), India west Bengal (40), Sri-lanka (45), Indonesia (45), Angola (45), Quarter (35), Norway (35), Italy (35), France (40), Taiwan (35). In reality a student of our country needs on an average 25 to 26 years to pass honors and masters so if job’s entry age stands on 30 years, a student gets only 5 years to manage a job which is a very difficult task in our country’s present perspective. students invests almost 19 years of their entire life behind education to achieve all of his educational certificates but our system is  allowing them only 5 years validity for their hard earned certificates, Is it fair?   Most of the job seekers came of low to middle income family, family bears educational expenses of their children’s with an aim to one day their children will be the potential earning hand for the family. A family suffers, sometimes it becomes difficult for it to bear educational expenses but it never stops providing support to its children. When a student passed but can’t find a suitable job their long cherished dream becomes ruined. We experienced some of the incidents where some job seekers committed suicide. Job entry age 30 is partly responsible for occurring such unexpected incidents because those persons commit suicide who could not manage a job within the given time frame of 30s. All job exam are very much competitive if a student earns his honors degree at the age of 25 or 27 because of session jot it becomes difficult for him her to manage a suitable job within the short period of time. Since job exams are very much competitive and time is short so each of the job seekers has to take hard job preparation which is not coherent with their 4 years honors or master’s study, job exam syllabus is totally different so job seekers concentrate on study and remain unemployed.  If the job’s entry age becomes 35 job seekers will be able to engage them in a temporary job or business and can continue his or job study together because he knows he has time in hand.  It will reduce unemployment and disappointment of youth’s a bit. Our policy makers tell there are 2.6 million unemployed people in our country though the number is far bigger than the government’s estimation. Government encourages young’s to be entrepreneur but is it so easy to be a entrepreneur in our country’s perspective, to be a entrepreneur you need capital how will you manage that bank will ask your solvency certificate collateral to grant a loan. No bank will give you collateral free loan, even though you manage to get a loan who will assure you that you can pay back your regular installment of your loan, we all know there are many risk factor associated with business. Our social economic condition is still uncongenial for a new entrepreneur. Demand of enhancing jobs entry age doesn’t mean that we are asking for job, we are asking for the scope to try for a better job. So it’s my urge to the concerned authority to consider our demand and implement it as early as possible.

SUMIT KUMAR MAZUMDER
MBA, TOUSIM & HOSPITALITY MANAGEMENT
UNIVERSITY OF DHAKA


User Picture
Srabonmajumder Majumder
চাকুরীর বয়স সীমা বৃদ্ধি এখন সময়ের দাবি আমাদের গড়আয়ু বেড়েছে তাই গড়আয়ু ৪৫ থাকা অবস্থায় চাকুরীর বয়স সীমা ৩০ গড়আয়ু যখন ৭০ তখন কোন ভাবেই মেনে নেয়া যায় না। আজ থেকে ২০ বা ৩০ বছর আগে চাকুরীর সঙ্কট অবশ্যই ছিল অস্বীকার করি না তবে এখনকার মতো তীব্র প্রতিযোগিতা ছিল না । বর্তমানে ১ টি পোষ্ট এর জন্য ২ থেকে ৩ হাজার চাকুরীপ্রার্থী লড়াই করে এরকম অনেক সারকুলার আপনি দেখতে পাবেন, কিন্তু ঠিক সময়ে চাকুরী প্রাপ্তি বা বিকল্প করমসংস্থান এর বেবস্থা কিন্তু সরকার নিশ্চিত করতে পারছে না । প্রতিটি নিয়োগ পরীক্ষায় ভয়াবহ দুর্নীতি প্রশ্ন ফাস হচ্ছে আপনি লিখিত পরীক্ষায় নিজেকে বার বার যোগ্য প্রমান করেও ভাইভা তে গিয়ে বাদ পরে যাবেন । তাহলে শুধু মাত্র ৪ বা ৫ বছর কি চাকুরী প্রাপ্তির জন্য যথেষ্ট???? দেশে যদি একটি আদর্শ পরিবেশ বজায় থাকতো যে একটি বা দুটি ইণ্টারভিউ দিয়ে চাকুরী পাওয়া যাবে তাহলে ধরে নিতাম ৩ থেকে ৪ বছর চাকুরী প্রাপ্তির জন্য যথেষ্ট । কিন্তু সেই রকম আদর্শ পরিবেশ কি আমাদের দেশে বিদ্যমান । চাকুরীর বয়স ৩৫ করুন গ্রুপ এ মেম্বার ১ লক্ষ ৭০ হাজার এর মতো যাদের প্রত্যেকেই এই দাবি টিকে মনেপ্রানে সমর্থন করে । এখন প্রশ্ন আসতে পারে যে তাহলে মাঠে লোক কম কেন কারন হল এটা রাজনৈতিক আন্দলন নয় এখানে কেউ টাকা পয়সা দিচ্ছে না বেকাররা নিজের পকেটের টাকা খরচ করে আন্দলন কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে । ঢাকায় একটা ছেলের থাকতে গেলে জীবন যা জিবিকার তাগিদে কিছু না কিছু করতে হয় তাই সকলে এক সময়ে একত্রিত হয়ে প্রেস ক্লাব এর বসে থাকতে পারে না ।


User Picture
Srabonmajumder Majumder
উচ্চ শিক্ষা গ্রহনের ক্ষেত্রে সেশন জট বিদ্যমান যত ভাবেই প্রমান করার চেষ্টা করা হোক যে সেশন জট নেই সেটা ধোপে টিকবে না ।
যদি তর্কের খাতিরে ধরেও নেই যে সেশন জট এখন নেই , তার মানে কি দাড়ায় ????
তার মানে দাড়ায় যে রাষ্ট্র একটি সময় সেশন জট ছিল সে বিষয়টা প্রকারান্তরে স্বীকার করে নিচ্ছে , তো সেই সময় অবশ্যই সেশন জট এর কারনে অনেক চাকুরীপ্রার্থী বড় ধরনের খতির সম্মুখীন হয়েছে ।
রাজনৈতিক টালমাটাল সময়ে নিয়মিত চাকুরীর বিজ্ঞপ্তিও দেওয়া হয়নি, অনেকে সঠিক সময় এ চাকুরী প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হয়েছেন।
             বর্তমান অবস্থা যদি আমরা দেখি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি আসে অনেক বড় বড় নিয়োগ হয় কিন্তু প্রশ্ন ফাস বন্ধ হয় না , নিয়োগ এ সজন প্রীতি বন্ধ হয় না, ঘুষ দুর্নীতি বন্ধ হয় না যেটা সঠিক সময়ে চাকুরী প্রাপ্তি এর ক্ষেত্রে বড় অন্তরায়। গড় আয়ু বাড়ে সেজন্য অবসরের বয়স সীমা বাড়ে কিন্তু চাকুরীতে প্রবেশের বয়স সীমা একবারও বাড়ে নাই। আমাদের দেশে তো চাকুরী প্রাপ্তির আদর্শ পরিবেশ নেই একাধিকবার ভাইভা দিয়েও আপনি বলতে পারেন না যে আপনার চাকুরিটা হবে, একাধিক পরীক্ষায় নিজেকে যোগ্য প্রমান করলেও চাকুরী পাওয়া অনিশ্চিত। সার্বিক দিক বিবেচনা করলে আমরা চাকুরী প্রার্থীরা বঞ্চিত অবহেলিত ও ক্ষতিগ্রস্থ।
আর একটি কল্যাণ রাষ্ট্রের উচিত ক্ষতিগ্রস্থ নাগরিকদের ক্ষতিপুরন দেওয়া। আর সেটা চাকুরীর বয়স ৩৫ এ উন্নীতকরণের মাধ্যমে সম্ভব। আমাদের মাতৃ তুল্য প্রধানমন্ত্রীর কাছে অসহায় সন্তানদের এটাই আকুল আবেদন ।


User Picture
Srabonmajumder Majumder
একটি ভাল চাকুরী পাবার আশায় প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষায় আমরা অংশগ্রহন করি। একটা পরীক্ষায় টেকার জন্য আমাদের প্রচুর পড়াশোনা করতে হয় । চাকুরীতে আবেদনের বয়সসীমা স্বল্প হবার কারনে আমরা বিকল্প কর্ম সংস্থান এর চিন্তা করতে পারি না।
চাকুরীর বয়স সীমা বাড়লে সবাই বসে না থেকে বিকল্প কর্ম সংস্থান এর চিন্তা করবে আর তার পাশাপাশি চাকুরীতে প্রবেশের চেষ্টা করবে।  ৩৫ বছর পর্যন্ত কেউই বসে থাকবে না । আবার চাকুরীর বয়স শেষ হয়ে যাবে এটা ভেবে হতাশায় ও ভুগবে না। দেশ ও জাতি উভয়েই উপকৃত হবে ।


User Picture
Srabonmajumder Majumder
চাকুরীর বয়স ৩৫ করলে কি হবে
তরুন সমাজে হতাশা কমবে।
সরকার ২৬ লাখ তরুনের নিরঙ্কুশ সমর্থন অর্জন করবে। 
  সরকার মানসিক ভাবে পরিনত আমলা শ্রেণী পাবে।
   উচ্চ শিক্ষা গ্রহন শেষেও একজন যোগ্য প্রার্থী সরকারি আমলা হিসেবে যোগদান করতে পারবে।   
    দ্রুত চাকুরী পাবার জন্য প্রশ্নের পেছনে কেউ ছুটবে না, নিয়োগে দুর্নীতি কমবে।
     উন্নত বিশ্ব এর দেশ গুলোর সাথে তাল মেলান হবে।
      প্রাইভেট সেক্টরে বয়স বাড়বে আরও অধিক কর্মসংস্থান হবে। 
       সরকারের নির্বাচনী ইশতেহারে যুব সমাজের কাছে করা বয়স বাড়ানোর ওয়াদা পূর্ণ হবে।
        একজন চাকুরী প্রার্থী তার যোগ্য চাকুরীটি খুজে নেবার যথেষ্ট সময় পাবে।
         গড়আয়ু বেড়েছে চাকুরীর বয়স বাড়লে গড়আয়ু এর সাথে সমন্বয় সাধন হবে।
          সেশন জট এর কারনে যারা খতিগ্রস্থ তারা তাদের কাঙ্ক্ষিত ক্ষতিপূরণ পাবে।
         এস-ডী-জি বাস্তবায়নের লক্ষমাত্রায় বেকারত্ব নিরসন একটি বড় ব্যাপার সেই লক্ষে আমরা এগিয়ে থাকতে পারব   আরও অধিক বেকারের চাকুরী হবে।
            চাকুরীর অপ্রাপ্তিতে হতাশাগ্রস্থ তরুণদের আত্মহননের পথ বন্ধ হবে।
             তরুণরা হতাশায় নিমজ্জিত হয়ে জঙ্গিবাদ মাদকের পথে পা বাড়াবে না।
              নিয়োগ পরীক্ষায় দুর্নীতির কারনে চাকুরী প্রাপ্তিতে অনিশ্চয়তা তৈরি হয় সেটা কিছুটা নিরসন হবে।
             ৩৫ বাস্তবায়িত হলে কেউ ৩৫ পর্যন্ত বেকার বসে থাকবে না তারা বেবসা বা বিকল্প কর্মসংস্থান খুঁজে নেবে দেশ ও              জাতি উভয়েই লাভবান হবে।
                অবসরের বয়স বেড়েছে কিন্তু প্রবেশের বয়স বাড়ে নি এইজন্য প্রবেশের বয়স ৩৫ চাই।
                 যুবনীতিতে জুবক দের বয়স ১৮ থেকে ৩৫ তাহলে প্রবেশের বয়স কেন ৩০ হবে।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
বেসরকারি চাকুরী করার কারনে নিজেকে “বি ” ক্যাটাগরির মানুষ এবং প্রচন্ড ভাবে বঞ্চিত মনে হয়। আমাদের মেধা ও শ্রমের রাষ্ট্রীয় কোন স্বীকৃতিও পাওয়া যায়না। মনে হচ্ছে রাষ্ট্রের আমাদের প্রতি কোন দায় দায়িত্বও নেই, কারন প্রতিটা ক্ষেত্রেই বেসরকারী চাকুরীজিবিগন বিড়ম্বনার স্বীকার হন। সরকারী কর্ম কর্তা কর্ম চারীদের অনেক শ্রেনী থাকে, সে অনুযায়ী শিক্ষা, চিকিৎসা, ভ্রমন
রেশন, পেনশন ছাড়াও আরো অন্যান্য  ব্যপারে রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা পেয়ে থাকেন, কিন্তু বেসরকারী চাকুরীজিবিরা সবসময় লাইনের শেষেই  স্থান পায়, এমনকি অনেক ক্ষেত্রে তাও পায়না। সমান কিংবা তারও বেশী মেধা যোগ্যতা থাকার পরও ভাগ্যের দোষে বেসরকারী চাকুরীজিবি ও তার পরিবারগন বৈষম্যের স্বীকার হচ্ছে কিন্তু অন্যদিকে বেশীরভাগ ক্ষেত্রেই টাকা ও ক্ষমতার জোড়ে অযোগ্যরাই  সরকারি চাকুরীতে বহাল হচ্ছে।


User Picture
Srabonmajumder Majumder
যৌক্তিক ও শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের ওপর বর্বর আক্রমন কখনও কোন সভ্য দেশে হতে পারে না । যুক্তির জবাব যুক্তি দিয়ে দেন, যারা ৩৫ এর দাবি নিয়ে মাঠে নেমেছে তাদের দাবি গুলোকে যুক্তি দিয়ে পরাহত করেন । জানি সেটা পারবেন না কারন দাবিগুলো বর্তমান সময়ের পরিপ্রেক্ষিতে অনেক বেশি যৌক্তিক , আর যুক্তি দিয়ে ৩৫ আন্দোলন কে দমাতে পারবেন না বলেই শক্তি প্রয়োগ করছেন। নিলজ্জভাবে মেয়েদের ওপর আক্রমন চালালেন, মেয়েদের নির্মম ভাবে আহত করলেন । তারা কেউ তো প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ঘেরাও করতে যায়নি তারা গিয়েছিলেন তাদের চাকুরীর বয়স সীমা বৃদ্ধির দাবির স্মারকলিপি নিয়ে। কোটা নামক ভয়াবহ ব্যাধিতে চাকুরী প্রার্থীরা আক্রান্ত।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
সরকারী চাকুরী প্রবেশ বয়স বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ৪০ করা যায়। কারন যখন গড় আয়ু ৬০ ছিলো তখন প্রবেশ বয়স ৩০ ছিলো, কিন্তু এখন তো গড়আয়ু ৭১ বছর এবং জাতীয় যুবনীতি অনুযায়ী যুবক হলো ১৮-৩৫ বছর, তাহলে চাকুরীতে প্রবেশ বয়স কেনো ৩৫ নয়। সেশন জটের কারনে নিয়মিত ছাত্র হয়ে আমিই তো ২৮ বছরে স্নাতকোত্তর পাশ করলাম। এটা কি সরকারের অজানা!


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
দেশের GDP Growth Rate বাড়াতে হলে তরুন সমাজকে কর্মমুখি করতে হবে। আর তরুন সমাজ যদি ৩০/৩২ বছর পর্যন্ত বসে থাকে সরকারি চাকুরির আশায় তাহলে দেশের অগ্রগতি সম্ভম নয়। তাই দেশের GDP Growth Rate বাড়াতে হলে সরকারি চাকুরিতে আবেদন করার বয়স ৩০ থেকে কমিয়ে ২৮ বছর করা হোক।


User Picture
Arifur Rahman Arif
সরকারী চাকরি লোভনীয় সব সময় না। অনেক দেখেছি পোষ্ট পেয়েও ছেড়ে দিচ্ছে কারন পোষ্ট পছন্দ হচ্ছে না। বাস্তবতা হচ্ছে যার টাকা আছে সে আমাদের মতো গরিব দেশে একটি রুটি কাড়তে লুঙ্গি কাছা দিয়ে যুদ্ধ করে বলে মনে হয় না । বয়স তো বাড়ানো উচিত কোনো সন্দেহ নেই এতে । কিন্তু আপনি যতক্ষন কাজের বাজার না বাড়াবেন বা অর্থনীতি সচল না রাখতে পারবেন ততক্ষনে হাজার বছরও যদি বয়স বাড়ানো হয় লাভ নেই তার কারন হচ্ছে ঐ অল্প সংখ্যক পদের জন্যই যুদ্ধ করো বার বার এতে প্রতিযোগিতাই বাড়বে, কর্মের সংস্থান বাড়বে না।


User Picture
Mehedi Polash
চাকুরীতে প্রবেশ বয়স ৩৫ আমাদের অধিকার দিতে হবে।


User Picture
Mehedi Polash
আমি সহ অনেকেরই ২৮ বছর লেগে গেছে স্নাতকোত্তর পাশ করতে, শুধু কর্তৃপক্ষের অবহেলায়, হয়তো সরকার চাকুরীতে প্রবেশ বয়স ৩৫ করুক, নয়তো সার্টিফিকেটে বয়স কমিয়ে দিক।


User Picture
Ashraful Jowel
চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ বছর করা এখন সময়ের দাবি। এই দাবি অযৌক্তিক হওয়ার কোন প্রশ্নই উঠে না বরং এই দাবি শতভাগ যৌক্তিক।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
It is unwise to set a definite age limit for any job. Age must be job specific. There are many jobs that requires older people, but there are many jobs also where we cannot start with older people. Why there should be a movement to change a rule/law for that? Those who are looking for a job cannot decide what should be the job requirements. It is almost like candidates deciding the questions to be set in the paper!!


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
It is very funny indeed! In my opinion we should stop all Government related recruitment for coming years. In our little country and of course a very poor one, we have an enormous civil service where no one has anything to do! The size of our Government is like an elephant in a hut; this must come down. Government is borrowing and borrowing all the time. How are we going to repay all this money to our public and to all those Foreign Governments and agencies. Are we not making this country bankrupt?? We need to increase our taxes, and must reduce all spending.  Our politicians are corrupt and always politicking using civil service. We must stop BCS exams and all such recruitment.


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১০০% যৌক্তিক দাবি।


User Picture
Md. Atiqur Rahman Khan
সাংবাদিক মহাশয়ের সব কথায় এক মত হতে পারলাম না । বিশেষত শেষাংশের '' সদাশয় কর্তৃপক্ষ যদি সেশনজট একবারে কমিয়ে ফেলতে পারে, তাহলে আর এই আন্দোলনকারীদের দাবির সারবত্তা থাকে না।'' এই কথাটির সাথে । আরে মশাই, লক্ষ লক্ষ তরুণ তরুণী সেশনজট এর কবলে পড়ে বিধ্বস্ত হয়েছে, তাদের কি হবে ? আর বিস্তর আলোচনার কথা বলছেন ! সেসব তো কম হয়নি, আর কত ? মশাই সুনীল এর কবিতা মনে পড়ে গেল,
'' আমি আর কত বড় হব!
আমার মাথা এ ঘরের ছাদ ফুঁড়ে আকাশ স্পর্শ করলে,
তার পর তুমি আমায় তিন প্রহরের বিল দেখাতে নিয়ে যাবে ? ''


User Picture
Shahjahan Hossain Lipu
সেশনজটের বেড়াজালের কারনে চাকুরীতে প্রবেশের বয়স ৩৫ করা উচিত। তবে অবসরের বয়স বাড়ানো ঠিক হবে না ।


User Picture
Srabon Prodhan
৩৫ বছর করে কোন লাভ হবে না, প্রতিযোগিতা বৃদ্ধি ছাড়া ।
তরুনদের ব্যবসার প্রতি মনোযোগ দেওয়া উচিত।


User Picture
Krishna Kanta Majumder
যেহেতু বাংলাদেশ ডিজিটালাইজেশন করতে তৎপর সেহেতু সব দিক সরকারকে বিবেচনা করতে হবে কারন গণতন্ত্রের সরকার জনগণের যুক্তিযুক্ত দাবি পুরণ করা দরকার । চাকরিতে প্রবেশের মেয়াদ ৩৫ করলে সরকার তো সবাই কে চাকরি দিতে পারবে না । যার যার যোগ্যতার ভিত্তিতে চাকরি পাবেন । আর বিশ্বের সবচাইতে চাকরিতে প্রবেশের মেয়াদ বাংলাদেশেই ৩০ । যদি বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে চায় বাংলাদেশ তাহলে এই যুক্তি মেনে নেওয়া উচিত ।


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
কষ্ট নিয়ে নিজের কথাটাই লিখতে হচ্ছে। প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত বিশ্ববিদ্যালয়ে একটা বিজ্ঞান বিষয়ে পড়ালেখা শেষে প্রথমদিকে ধারণা ছিল, যে বিষয়ে পড়াশোনা করলাম তার বাইরের বিষয়ে চাকরি করা ঠিক নয়। নেহায়েত নীতিবোধ থেকেই এই ধারনা ছিল আমার। বহু সিনিয়রদের অবাধ্য হয়েই প্রাইভেট জগতে শুরু করে দেই। শুরুর সেই উৎসাহ, উদ্দীপনা আর নীতিবোধ ৫ বছরে তলানীতে এসে পৌছেছে, যখন দেখলাম এদেশের এ সেক্টরে শুধু কয়টা টাকা ছাড়া আর কিছুই নাই। সবচেয়ে বড় যে জিনিসের অভাব তা হল "চাকরির নিরাপত্তা" আর "সামাজিক মর্যাদা"। পাশের বাড়ির ইন্টার পাশ পুলিশ কনস্টেবল ভাইয়ের উদাহরণ টেনেও এলাকার মুরুব্বীরা হেয় করতে ছাড়ে না একজন মাস্টার্স পাশ বেসরকারী কর্মকর্তাকে। আর, দেশের অন্যতম একটা কোম্পানিতে এমনও দেখেছি যে, এক কর্মকর্তাকে ঈদের ছুটির মাঝে ফোনে জানিয়ে দেওয়া হল, "ঈদের পড়ে আর অফিসে আসার দরকার নাই"। অথচ তার কোন দোষ নাই। কোম্পানির খরচ কমাতে কর্মি ছাটাই চলছে। মনে পড়তে শুরু করে সেই সিনিয়রদের কথা। যখন প্রকৃত সত্য চোখে ধরা পড়ল ততদিনে দেখি বয়স ৩০ পার। সুতরাং প্রমাণিত হল যে আমি মেধাবী নই।


User Picture
Amelia Rahi
অবশ্যই যৌক্তিক । বর্তমানে চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করা অত্যাবশ্যক ।


User Picture
Raqibul Hasan Ruku
যোগ্যতা প্রমানের জন্য কোন বয়সের ভেড়াজাল থাকা উচিত নয়। যোগ্যতা থাকলে যেকোন বয়সেই তা প্রমান করার সুযোগ থাকা দরকার। আজ যারা প্রতযোগীতার ভয়ে তটস্থ, তারাই ৩৫ এর বিরুদ্ধে কথা বলে। ২৮ বছরে অর্জিত যোগ্যতা প্রমানের জন্য ২ বছর কি যথেষ্ট সময়...?


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
Why all are focusing on session jam issue..? Someone wants to be diplomat or magistrate or etch...He or She should have the right to try up to death..


নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
দেশের অন্য সকল ক্ষেত্রে আমরা যদি বিদেশের উদাহরণ দিতে পারি তাহলে এই ক্ষেত্রে কেন নয়...?? আমি মনেকরি চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা ৩৫ করা অত্যান্ত ন্যায্য ১টা দাবী, দেশের সকল মানুষের এই দাবীর সাথে একাত্মতা প্রকাশ করা উচিৎ....

No comments:

Post a Comment